উইকিবই bnwikibooks https://bn.wikibooks.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8_%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BE MediaWiki 1.45.0-wmf.5 first-letter মিডিয়া বিশেষ আলাপ ব্যবহারকারী ব্যবহারকারী আলাপ উইকিবই উইকিবই আলোচনা চিত্র চিত্র আলোচনা মিডিয়াউইকি মিডিয়াউইকি আলোচনা টেমপ্লেট টেমপ্লেট আলোচনা সাহায্য সাহায্য আলোচনা বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী আলোচনা উইকিশৈশব উইকিশৈশব আলাপ বিষয় বিষয় আলাপ রন্ধনপ্রণালী রন্ধনপ্রণালী আলোচনা TimedText TimedText talk মডিউল মডিউল আলাপ উইকিবই:পড়ার ঘর 4 2625 84391 84173 2025-06-16T04:18:19Z খাত্তাব হাসান 7905 /* ছোট সহপ্রকল্প ও উইকিপত্রিকা বিষয়ে অনলাইন সভার আমন্ত্রণ */ নতুন অনুচ্ছেদ 84391 wikitext text/x-wiki {{পড়ার ঘর-শীর্ষ}} __NEWSECTIONLINK__ [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই আলোচনা|{{PAGENAME}}]] [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই সাহায্য ফোরাম]] __TOC__ == বিষয়বস্তু অনুবাদ == {{Tracked|T318343}} সুপ্রিয় সবাই, [[:mw:Extension:ContentTranslation|বিষয়বস্তু অনুবাদ সরঞ্জাম]] সম্পর্কে আশা করি সবাই জানেন, এটি অন্য উইকি থেকে কোন পাতা অনুবাদে অনেক সাহায্য করে এবং একইসাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাতায় অনেক কাজ করে দেয়‌। বাংলা উইকিপিডিয়ায় এই সরঞ্জাম ব্যবহারের অভিজ্ঞতা সাপেক্ষে আমি বলতে পারি এটি বাংলা উইকিবইয়ের জন্যও এটি বেশ উপযোগী হবে এবং উইকিবইয়ের উন্নতিতে সহায়তা করবে। বেশ কিছুদিন পূর্বে আমি এটা নিয়ে মিডিয়াউইতে আলোচনা করেছিলাম এবং: সম্পর্কিত একটি মেইলিং লিস্টেও মেইল করেছিলাম, সেখানে এই এক্সটেশনটি সক্রিয় করার জন্য আমাকে সম্প্রদায়ের ঐকমত্য সাপেক্ষে উইকিমিডিয়া ফ্যাব্রিকেটরে টাস্ক খোলার কথা বলা হয়েছে। আমি এই এক্সটেশনটি সক্রিয় করার ব্যাপারে সম্প্রদায়ের সুচিন্তিত মতামত আশা করছি। —[[ব্যবহারকারী:MdsShakil|শাকিল]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MdsShakil|আলাপ]]) ১৬:১৭, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) *{{সমর্থন}} বাংলা উইকিপিডিয়া হোক বা উইকিবুক, কন্টেন্ট ও স্বেচ্ছাসেবক কম থাকায় অনুবাদের কোনো বিকল্প নেই। আর বিষয়বস্তু অনুবাদ টুলটি যদি থাকে তাহলে তো কথাই নেই। আমি নিজেও @[[ব্যবহারকারী:MdsShakil|শাকিল]] ভাইয়ের পরামর্শে এই টুলটি দেওয়ার জন্য ডেভলপারের আলাপ পাতায় বার্তা দিয়েছিলাম। টুলটি অবশেষে যুক্ত হচ্ছে জেনে ভালো লাগছে। [[ব্যবহারকারী:মোহাম্মদ মারুফ|মোহাম্মদ মারুফ]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:মোহাম্মদ মারুফ|আলাপ]]) ০০:১০, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) * {{সমর্থন}}, আশা করি এটি চালুর মাধ্যমে বাংলা উইকিবই আরও সমৃদ্ধ হবে। [[ব্যবহারকারী:RiazACU|আল রিয়াজ উদ্দীন ]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:RiazACU|আলাপ]]) ০৪:০৫, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) * {{সমর্থন}}। [[ব্যবহারকারী:MS Sakib|MS Sakib]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MS Sakib|আলাপ]]) ১৩:২৯, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) *{{সমর্থন}} — <span style="background:linear-gradient(#ff0000,#228b22);padding:2px 12px;font-size:12px">[[User:SHEIKH|<span style="color:#fff">SHEIKH</span>]] [[User talk:SHEIKH|<span style="color:#fff">(আলাপন)</span>]]</span> ২৩:৫২, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) :প্রায় বছরখানেক পর মন্তব্য জানাচ্ছি, কারণ এটা এখন আমার নজরে এসেছিল। আমি {{সমর্থন}} জানাচ্ছি। উইকিবইয়ের বইয়ের সংখ্যা বাড়াতে এবং উচ্চমানের অনুবাদের জন্য এটি খুবই সহায়ক হবে বলে মনে করি। [[ব্যবহারকারী:Asked42|Asked42]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Asked42|আলাপ]]) ১৯:৩৫, ৩০ মার্চ ২০২৪ (ইউটিসি) :{{সমর্থন}} [[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Md Mobashir Hossain|আলাপ]]) ০৬:২৬, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) :বিষয়বস্তু অনুবাদ যুক্ত করার অগ্রগতি কেমন? [[ব্যবহারকারী:Dark1618|Dark1618]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Dark1618|আলাপ]]) ০২:২৮, ২৪ মে ২০২৫ (ইউটিসি) == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Vote on the Charter for the Universal Code of Conduct Coordinating Committee</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/wiki/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter/Announcement - voting opens|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:wiki/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter/Announcement - voting opens}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hello all, I am reaching out to you today to announce that the voting period for the [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee]] (U4C) Charter is now open. Community members may [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Charter/Voter_information|cast their vote and provide comments about the charter via SecurePoll]] now through '''2 February 2024'''. Those of you who voiced your opinions during the development of the [[foundation:Special:MyLanguage/Policy:Universal_Code_of_Conduct/Enforcement_guidelines|UCoC Enforcement Guidelines]] will find this process familiar. The [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter|current version of the U4C Charter]] is on Meta-wiki with translations available. Read the charter, go vote and share this note with others in your community. I can confidently say the U4C Building Committee looks forward to your participation. On behalf of the UCoC Project team,<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ১৮:০৭, ১৯ জানুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=25853527-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Last days to vote on the Charter for the Universal Code of Conduct Coordinating Committee</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/wiki/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter/Announcement - voting reminder|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:wiki/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter/Announcement - voting reminder}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hello all, I am reaching out to you today to remind you that the voting period for the [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee]] (U4C) charter will close on '''2 February 2024'''. Community members may [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Charter/Voter_information|cast their vote and provide comments about the charter via SecurePoll]]. Those of you who voiced your opinions during the development of the [[foundation:Special:MyLanguage/Policy:Universal_Code_of_Conduct/Enforcement_guidelines|UCoC Enforcement Guidelines]] will find this process familiar. The [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter|current version of the U4C charter]] is on Meta-wiki with translations available. Read the charter, go vote and share this note with others in your community. I can confidently say the U4C Building Committee looks forward to your participation. On behalf of the UCoC Project team,<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ১৬:৫৯, ৩১ জানুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=25853527-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == ইউসিওসি সমন্বয় কমিটির সনদ অনুমোদনের ভোটের ফলাফল ঘোষণা == <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/wiki/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter/Announcement - results|বার্তাটি মেটা-উইকিতে আরও একাধিক ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:wiki/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter/Announcement - results}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' প্রিয় সবাই, সার্বজনীন আচরণবিধির অগ্রগতি অনুসরণ করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। আমি আজকে আপনাদের [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter|ইউসিওসি সমন্বয় কমিটির]] [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Charter/Voter_information|সনদ অনুমোদনের ভোটের]] ফলাফল জানানোর জন্য বার্তাটি দিচ্ছি। মোট 1746জন অবদানকারী সনদ অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় ভোটদান করেছেন যার মধ্যে 1249জন ভোটার সনদটি সমর্থন করেছেন এবং 420জন ভোটার সমর্থন করেননি। ভোটদানের সময় ভোটারদের সনদটি সম্পর্কে মন্তব্য করার উপায়ও উন্মুক্ত ছিলো। ভোটদানের পরিসংখ্যানের একটি প্রতিবেদন এবং ভোটারদের মন্তব্যের একটি সারসংক্ষেপ আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মেটা-উইকিতে প্রকাশিত হবে। পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে শীঘ্রই জানার জন্য অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ইউসিওসি প্রকল্প দলের পক্ষে,<section end="announcement-content" /> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ১৮:২৩, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26160150-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == [[উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৪|উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৪]] == সুপ্রিয় সুধী, পূর্ববর্তী ২০২১ এবং ২০২২ সালের ন্যায় আমি উইকিবইয়ে একটি প্রতিযোগিতা আয়োজনের পরিকল্পনা করছি। এইবার অনুবাদ ও নতুন বই তৈরির মাধ্যমে উইকিশৈশব, রন্ধনপ্রণালী ও মূল নামস্থান সমৃদ্ধ করা হবে। প্রতিযোগিতার লক্ষ্য হচ্ছে, যথাসম্ভব বিষয়বস্তুর গ্যাপ কমিয়ে আনা ও উইকিবইকে বিস্তৃত সম্প্রদায়ের সাথে পরিচিত করানো। এই প্রতিযোগিতা সফলভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন কাছে গ্ৰ্যান্ট চাওয়া হয়েছে, মেটা উইকিতে গ্ৰ্যান্টের পাতাটি প্রকাশিত হলে এখানে লিংক শেয়ার করা হবে। এই প্রতিযোগিতার পরিকল্পনা নিয়ে কারও কোনো মতামত বা পরামর্শ থাকলে এখানে কিংবা প্রয়োজন অনুসারে ব্যক্তিগতভাবে জানানোর অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ —[[ব্যবহারকারী:MdsShakil|শাকিল]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MdsShakil|আলাপ]]) ১৯:১৬, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি) :লিংক: https://meta.wikimedia.org/wiki/Grants:Programs/Wikimedia_Community_Fund/Rapid_Fund/Bangla_Wikibooks_and_Wiktionary_writing_contest_2024_(ID:_22472684) —[[ব্যবহারকারী:MdsShakil|শাকিল]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MdsShakil|আলাপ]]) ১৫:৫৩, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি) == অপসারণকৃত পাতা পর্যালোচনা করা যায় কিনা == যে পাতাটি অপসারণ করা হয় তার অপসারণ এর পূর্বের সংস্করণ গুলো পর্যালোচনা করার মাধ্যম রয়েছে কি না? [[ব্যবহারকারী:Mahbubslt|Mahbubslt]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Mahbubslt|আলাপ]]) ০১:১৬, ১ মার্চ ২০২৪ (ইউটিসি) == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> Report of the U4C Charter ratification and U4C Call for Candidates now available</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024/Announcement – call for candidates| You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024/Announcement – call for candidates}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hello all, I am writing to you today with two important pieces of information. First, the [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter/Vote results|report of the comments from the Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C) Charter ratification]] is now available. Secondly, the call for candidates for the U4C is open now through April 1, 2024. The [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee]] (U4C) is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the UCoC. Community members are invited to submit their applications for the U4C. For more information and the responsibilities of the U4C, please [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter|review the U4C Charter]]. Per the charter, there are 16 seats on the U4C: eight community-at-large seats and eight regional seats to ensure the U4C represents the diversity of the movement. Read more and submit your application on [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024|Meta-wiki]]. On behalf of the UCoC project team,<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ১৬:২৪, ৫ মার্চ ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26276337-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> Wikimedia Foundation Board of Trustees 2024 Selection</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> : ''[[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections/2024/Announcement/Selection announcement| You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]]'' : ''<div class="plainlinks">[[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections/2024/Announcement/Selection announcement|{{int:interlanguage-link-mul}}]] • [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Wikimedia Foundation elections/2024/Announcement/Selection announcement}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]</div>'' Dear all, This year, the term of 4 (four) Community- and Affiliate-selected Trustees on the Wikimedia Foundation Board of Trustees will come to an end [1]. The Board invites the whole movement to participate in this year’s selection process and vote to fill those seats. The [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections committee|Elections Committee]] will oversee this process with support from Foundation staff [2]. The Board Governance Committee created a Board Selection Working Group from Trustees who cannot be candidates in the 2024 community- and affiliate-selected trustee selection process composed of Dariusz Jemielniak, Nataliia Tymkiv, Esra'a Al Shafei, Kathy Collins, and Shani Evenstein Sigalov [3]. The group is tasked with providing Board oversight for the 2024 trustee selection process, and for keeping the Board informed. More details on the roles of the Elections Committee, Board, and staff are here [4]. Here are the key planned dates: * May 2024: Call for candidates and call for questions * June 2024: Affiliates vote to shortlist 12 candidates (no shortlisting if 15 or less candidates apply) [5] * June-August 2024: Campaign period * End of August / beginning of September 2024: Two-week community voting period * October–November 2024: Background check of selected candidates * Board's Meeting in December 2024: New trustees seated Learn more about the 2024 selection process - including the detailed timeline, the candidacy process, the campaign rules, and the voter eligibility criteria - on [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections/2024|this Meta-wiki page]], and make your plan. '''Election Volunteers''' Another way to be involved with the 2024 selection process is to be an Election Volunteer. Election Volunteers are a bridge between the Elections Committee and their respective community. They help ensure their community is represented and mobilize them to vote. Learn more about the program and how to join on this [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections/2024/Election Volunteers|Meta-wiki page]]. Best regards, [[m:Special:MyLanguage/User:Pundit|Dariusz Jemielniak]] (Governance Committee Chair, Board Selection Working Group) [1] https://meta.wikimedia.org/wiki/Special:MyLanguage/Wikimedia_Foundation_elections/2021/Results#Elected [2] https://foundation.wikimedia.org/wiki/Committee:Elections_Committee_Charter [3] https://foundation.wikimedia.org/wiki/Minutes:2023-08-15#Governance_Committee [4] https://meta.wikimedia.org/wiki/Wikimedia_Foundation_elections_committee/Roles [5] Even though the ideal number is 12 candidates for 4 open seats, the shortlisting process will be triggered if there are more than 15 candidates because the 1-3 candidates that are removed might feel ostracized and it would be a lot of work for affiliates to carry out the shortlisting process to only eliminate 1-3 candidates from the candidate list.<section end="announcement-content" /> </div> [[User:MPossoupe_(WMF)|MPossoupe_(WMF)]]১৯:৫৬, ১২ মার্চ ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26349432-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:MPossoupe (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == আপনার উইকি শীঘ্রই পঠন মোডে যাবে == <section begin="server-switch"/><div class="plainlinks"> [[:m:Special:MyLanguage/Tech/Server switch|এই বার্তাটি অন্য ভাষায় পড়ুন]] • [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-Tech%2FServer+switch&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}] [[foundation:|উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন]] তার উপাত্ত কেন্দ্রগুলির মধ্যে ট্রাফিক আনা-নেওয়ার বিষয়টি পরীক্ষা করবে। এটি নিশ্চিত করবে যে উইকিপিডিয়া এবং উইকিমিডিয়ার অন্যান্য উইকিসমূহ এমনকি একটি দুর্যোগের পরেও অনলাইন থাকবে। সকল ট্রাফিক সুইচ করার তারিখ হলো '''{{#time:j xg|2024-03-20|bn}}'''। পরীক্ষাটি শুরু হবে '''[https://zonestamp.toolforge.org/{{#time:U|2024-03-20T14:00|en}} {{#time:H:i e|2024-03-20T14:00}}]'''-তে (বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় ও পশ্চিমবঙ্গ সময় রাত ৭টা ৩০ মিনিটে)। দুর্ভাগ্যবশত, [[mw:Special:MyLanguage/Manual:What is MediaWiki?|মিডিয়াউইকির]] কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে, এই পরিবর্তনের সময় সব সম্পাদনা অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে। এই ব্যাঘাত ঘটানোর জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী, এবং আমরা ভবিষ্যতে এটিকে হ্রাস করার জন্য কাজ করছি। '''সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন।''' *আপনি {{#time:l j xg Y|2024-03-20|bn}}-এ প্রায় এক ঘণ্টা পর্যন্ত সম্পাদনা করতে পারবেন না। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। ''অন্যান্য প্রভাব'': *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। * [[mw:Special:MyLanguage/GitLab|গিটল্যাব]] প্রায় ৯০ মিনিটের জন্য অনুপলব্ধ থাকবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এই প্রকল্পটি স্থগিত করা হতে পারে। আপনি [[wikitech:Switch_Datacenter|wikitech.wikimedia.org তে সময়সূচি পড়তে পারেন]]। যেকোনো পরিবর্তন সময়সূচীতে ঘোষণা করা হবে। এই সম্পর্কে আরও বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। এই কার্যক্রমটি শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বে সমস্ত উইকিতে একটি ব্যানার প্রদর্শন করা হবে। '''দয়া করে আপনার সম্প্রদায়কে এই তথ্যটি জানান।'''</div><section end="server-switch"/> [[user:Trizek (WMF)|Trizek (WMF)]], ০০:০০, ১৫ মার্চ ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Non-Technical_Village_Pumps_distribution_list&oldid=25636619-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Trizek (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Vote now to select members of the first U4C</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024/Announcement – vote opens|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024/Announcement – vote opens}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Dear all, I am writing to you to let you know the voting period for the Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C) is open now through May 9, 2024. Read the information on the [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024|voting page on Meta-wiki]] to learn more about voting and voter eligibility. The Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C) is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the UCoC. Community members were invited to submit their applications for the U4C. For more information and the responsibilities of the U4C, please [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter|review the U4C Charter]]. Please share this message with members of your community so they can participate as well. On behalf of the UCoC project team,<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ২০:১৯, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26390244-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == নিবন্ধ তৈরি == উইকিবইয়ে কী ধরনের নিবন্ধ তৈরি করতে পারব? উইকিবইয়ের নীতিমালা সম্পর্কে জানতে চাই। [[ব্যবহারকারী:মোঃ সাকিবুল হাসান|মোঃ সাকিবুল হাসান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:মোঃ সাকিবুল হাসান|আলাপ]]) ১৭:৫৩, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ (ইউটিসি) :@[[ব্যবহারকারী:মোঃ সাকিবুল হাসান|মোঃ সাকিবুল হাসান]] [[WB:NOT]] পাতাটি দেখুন, আশা করি বুঝতে পারবেন। বুঝতে না পারলে বা আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। —[[ব্যবহারকারী:MdsShakil|শাকিল]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MdsShakil|আলাপ]]) ২০:২৫, ২১ মে ২০২৪ (ইউটিসি) == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Sign up for the language community meeting on May 31st, 16:00 UTC</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="message"/>Hello all, The next language community meeting is scheduled in a few weeks - May 31st at 16:00 UTC. If you're interested, you can [https://www.mediawiki.org/w/index.php?title=Wikimedia_Language_engineering/Community_meetings#31_May_2024 sign up on this wiki page]. This is a participant-driven meeting, where we share language-specific updates related to various projects, collectively discuss technical issues related to language wikis, and work together to find possible solutions. For example, in the last meeting, the topics included the machine translation service (MinT) and the languages and models it currently supports, localization efforts from the Kiwix team, and technical challenges with numerical sorting in files used on Bengali Wikisource. Do you have any ideas for topics to share technical updates related to your project? Any problems that you would like to bring for discussion during the meeting? Do you need interpretation support from English to another language? Please reach out to me at ssethi(__AT__)wikimedia.org and [[etherpad:p/language-community-meeting-may-2024|add agenda items to the document here]]. We look forward to your participation! <section end="message"/> </div> <bdi lang="en" dir="ltr">[[User:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]]</bdi> ২১:২১, ১৪ মে ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26390244-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:SSethi (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == সহোদর প্রকল্পের জীবনচক্রের কার্যপ্রণালী সম্পর্কে মতামত জানাতে আমন্ত্রণ == <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation Community Affairs Committee/Procedure for Sibling Project Lifecycle/Invitation for feedback (MM)|মেটা উইকিতে আরো বেশ কিছু ভাষায় বার্তাটির অনূদিত সংস্করণ পাওয়া যাবে।]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Wikimedia Foundation Community Affairs Committee/Procedure for Sibling Project Lifecycle/Invitation for feedback (MM)}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' [[File:Sibling Project Lifecycle Conversation 3.png|150px|right|link=:m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation Community Affairs Committee/Procedure for Sibling Project Lifecycle]] প্রিয় সম্প্রদায়ের সদস্যবৃন্দ, [[:m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation Board of Trustees|উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডের]] [[:m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation Community Affairs Committee|সম্প্রদায় বিষয়ক কমিটি]] (সিএসি) আপনাকে '''[[:m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation Community Affairs Committee/Procedure for Sibling Project Lifecycle|সহোদর প্রকল্পের জীবনচক্রের কার্যপ্রণালীর খসড়ার]]''' উপর মতামত দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। এই খসড়ায় উইকিমিডিয়ার সহোদর প্রকল্পগুলি চালু এবং বন্ধ করার জন্য প্রস্তাবিত পদক্ষেপ এবং প্রয়োজনীয়তার রূপরেখা দেওয়া হয়েছে এবং এর লক্ষ্য যে কোনও নতুন অনুমোদিত প্রকল্প চালু করলে সেটি যেন সাফল্য পায় তা নিশ্চিত করা। এটি প্রকল্পের ভাষা সংস্করণ চালু বা বন্ধ করার পদ্ধতি থেকে পৃথক, যা [[:m:Special:MyLanguage/Language committee|ভাষা কমিটি]] বা [[m:Special:MyLanguage/Closing_projects_policy|প্রকল্প বন্ধকরণ নীতি]] দ্বারা পরিচালিত হয়। আপনি [[:m:Special:MyLanguage/Talk:Wikimedia Foundation Community Affairs Committee/Procedure for Sibling Project Lifecycle#Review|এই পাতায়]] এই নিয়ে বিশদ তথ্য খুঁজে পেতে পারেন, পাশাপাশি আজ থেকে '''২৩ জুন ২০২৪''' তারিখ পর্যন্ত আপনার মতামত জানাতে পারেন। এছাড়া আপনি কাজ করেন বা সমর্থন করেন এমন আগ্রহী প্রকল্পের সম্প্রদায়কে এই সম্পর্কে তথ্য জানাতে পারেন, এবং আপনি কার্যপ্রণালীটি আরও ভাষায় অনুবাদ করতে আমাদের সহায়তা করতে পারেন, যাতে লোকজন তাদের নিজস্ব ভাষা ব্যবহার করে আলোচনায় যোগ দিতে পারে। সিএসি-র পক্ষ থেকে,<section end="announcement-content" /> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ০২:২৪, ২২ মে ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26390244-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪ এর স্বেচ্ছাসেবক দলে যোগদানের আমন্ত্রণ == সুধী, আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে বাংলা উইকিপিডিয়ার ২০ বছর পূর্তি উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে এবছর উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের উদ্যোগে ‘বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪’ অনুষ্ঠানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য উইকিমিডিয়ানদের ব্যক্তিগতভাবে একত্রিত করার মধ্য দিয়ে তাদের মধ্যে মতামত ও অভিজ্ঞতা বিনিময়, বিভিন্ন সমস্য ও জটিলতার সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সর্বোত্তম অনুশীলন এবং অন্যান্য তথ্য বিনিময় করার জন্য একটি সাধারণ প্ল্যাটফর্ম প্রদান করা। বাংলাভাষী উইকিমিডিয়ানদের অংশগ্রহণে এই সম্মেলন ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশের ঢাকার সন্নিকটে অনুষ্ঠিত হবে। এই আয়োজনটি সুন্দর এবং সফল করতে আমাদের আরও কিছু স্বেচ্ছাসেবী প্রয়োজন, যারা মূল আয়োজক দলের সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন উপদলে ভাগ হয়ে কাজ করবেন। বর্তমানে তিনটি উপদল রয়েছে। যথা: * বৃত্তি নির্ধারণকারী উপদল * অনুষ্ঠান বিন্যাস উপদল * কার্য পরিচালনা উপদল স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ উপদলগুলোর সাথে কাজ করার সুবাদে দলগত কাজের মাধ্যমে নিজেদের সাংগঠনিক দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উদ্ভাবনী প্রভিতা বিকাশের সুযোগ পাবেন। আগ্রহী স্বেচ্ছাসবকগণ উপদলগুলোতে যোগ দেওয়ার জন্য [https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLScqnHcd6dKp-vDQs65xLoXSRNhm47HPMd5IWPpe9DlC2lWA6Q/viewform?usp=sf_link এই গুগল ফর্মটি পূরণ] করতে পারেন। ধন্যবাদ। বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪-এর মূল আয়োজক দলের পক্ষে- - [[ব্যবহারকারী:Tarunno|Tarunno]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Tarunno|আলাপ]]) ১৬:০২, ২৭ মে ২০২৪ (ইউটিসি) == প্রথম সর্বজনীন আচরণবিধি সমন্বয় কমিটি ঘোষণা == <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024/Announcement – results|মেটা উইকিতে আরো বেশ কিছু ভাষায় বার্তাটির অনূদিত সংস্করণ পাওয়া যাবে।]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024/Announcement – results}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' প্রিয় সবাই, পর্যালোচনাকারীরা ভোটের ফলাফল যাচাই-বাছাই করেছেন। আমরা প্রথম [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024|সর্বজনীন আচরণবিধি সমন্বয় কমিটির নির্বাচনের]] ফলাফল ঘোষণা করছি। আমরা নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের ইউ৪সি-র আঞ্চলিক সদস্য হিসেবে ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত, যারা দুই বছর মেয়াদে দায়িত্ব পালন করবেন: * উত্তর আমেরিকা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা) ** – * উত্তর ও পশ্চিম ইউরোপ ** [[m:Special:MyLanguage/User:Ghilt|Ghilt]] * লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় ** – * মধ্য ও পূর্ব ইউরোপ (সিইই) ** — * উপ-সাহারীয় আফ্রিকা ** – * মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা ** [[m:Special:MyLanguage/User:Ibrahim.ID|Ibrahim.ID]] * পূর্ব, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল (ইএসইএপি) ** [[m:Special:MyLanguage/User:0xDeadbeef|0xDeadbeef]] * দক্ষিণ এশিয়া ** – নিম্নলিখিত ব্যক্তিরা ইউ৪সি-র সম্প্রদায় সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন, যারা এক বছর মেয়াদে দায়িত্ব পালন করবেন: * [[m:Special:MyLanguage/User:Barkeep49|Barkeep49]] * [[m:Special:MyLanguage/User:Superpes15|Superpes15]] * [[m:Special:MyLanguage/User:Civvì|Civvì]] * [[m:Special:MyLanguage/User:Luke081515|Luke081515]] * – * – * – * – এই প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী সকলকে আবারও ধন্যবাদ এবং উইকিমিডিয়া আন্দোলন ও সম্প্রদায়ের মধ্যে নেতৃত্বদানের জন্য এবং উৎসর্গের জন্য প্রার্থীদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে, ইউ৪সি, ইউসিওসি এবং প্রয়োগকারী নির্দেশিকাগুলি বাস্তবায়ন ও পর্যালোচনার জন্য ২০২৪-২৫ বছরের সভা এবং পরিকল্পনা শুরু করবে। [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee|মেটা-উইকিতে]] তাদের কাজ অনুসরণ করুন। ইউসিওসি প্রকল্প দলের পক্ষে,<section end="announcement-content" /> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ০৮:১৪, ৩ জুন ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26390244-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> বঙ্গ ভূমির রাজনৈতিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি ঐতিহ্যের বৈচিত্র্যময় চাঞ্চল্যতা বা গতিপথ। [[ব্যবহারকারী:Rafee Rudra|Rafee Rudra]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Rafee Rudra|আলাপ]]) ০৬:৩২, ৮ জুন ২০২৪ (ইউটিসি) == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">The final text of the Wikimedia Movement Charter is now on Meta</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Movement Charter/Drafting Committee/Announcement - Final draft available|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Movement Charter/Drafting Committee/Announcement - Final draft available}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hi everyone, The final text of the [[m:Special:MyLanguage/Movement Charter|Wikimedia Movement Charter]] is now up on Meta in more than 20 languages for your reading. '''What is the Wikimedia Movement Charter?''' The Wikimedia Movement Charter is a proposed document to define roles and responsibilities for all the members and entities of the Wikimedia movement, including the creation of a new body – the Global Council – for movement governance. '''Join the Wikimedia Movement Charter “Launch Party”''' Join the [[m:Special:MyLanguage/Event:Movement Charter Launch Party|“Launch Party”]] on '''June 20, 2024''' at '''14.00-15.00 UTC''' ([https://zonestamp.toolforge.org/1718892000 your local time]). During this call, we will celebrate the release of the final Charter and present the content of the Charter. Join and learn about the Charter before casting your vote. '''Movement Charter ratification vote''' Voting will commence on SecurePoll on '''June 25, 2024''' at '''00:01 UTC''' and will conclude on '''July 9, 2024''' at '''23:59 UTC.''' You can read more about the [[m:Special:MyLanguage/Movement Charter/Ratification/Voting|voting process, eligibility criteria, and other details]] on Meta. If you have any questions, please leave a comment on the [[m:Special:MyLanguage/Talk:Movement Charter|Meta talk page]] or email the MCDC at [mailto:mcdc@wikimedia.org mcdc@wikimedia.org]. On behalf of the MCDC,<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ০৮:৪৪, ১১ জুন ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26390244-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Voting to ratify the Wikimedia Movement Charter is now open – cast your vote</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Movement Charter/Drafting Committee/Announcement - Ratification vote opens|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Movement Charter/Drafting Committee/Announcement - Ratification vote opens}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hello everyone, The voting to ratify the [[m:Special:MyLanguage/Movement Charter|'''Wikimedia Movement Charter''']] is now open. The Wikimedia Movement Charter is a document to define roles and responsibilities for all the members and entities of the Wikimedia movement, including the creation of a new body – the Global Council – for movement governance. The final version of the Wikimedia Movement Charter is [[m:Special:MyLanguage/Movement Charter|available on Meta in different languages]] and attached [https://commons.wikimedia.org/wiki/File:Wikimedia_Movement_Charter_(June_2024).pdf here in PDF format] for your reading. Voting commenced on SecurePoll on '''June 25, 2024''' at '''00:01 UTC''' and will conclude on '''July 9, 2024''' at '''23:59 UTC'''. Please read more on the [[m:Special:MyLanguage/Movement Charter/Ratification/Voting|voter information and eligibility details]]. After reading the Charter, please [[Special:SecurePoll/vote/398|'''vote here''']] and share this note further. If you have any questions about the ratification vote, please contact the Charter Electoral Commission at [mailto:cec@wikimedia.org '''cec@wikimedia.org''']. On behalf of the CEC,<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ১০:৫১, ২৫ জুন ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26989444-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Voting to ratify the Wikimedia Movement Charter is ending soon</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Movement Charter/Drafting Committee/Announcement - Final reminder|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Movement Charter/Drafting Committee/Announcement - Final reminder}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hello everyone, This is a kind reminder that the voting period to ratify the [[m:Special:MyLanguage/Movement Charter|Wikimedia Movement Charter]] will be closed on '''July 9, 2024''', at '''23:59 UTC'''. If you have not voted yet, please vote [[m:Special:SecurePoll/vote/398|on SecurePoll]]. On behalf of the [[m:Special:MyLanguage/Movement_Charter/Ratification/Voting#Electoral_Commission|Charter Electoral Commission]],<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ০৩:৪৫, ৮ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26989444-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪: বৃত্তির আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে == [[চিত্র:Bangla WikiConference 2024 logo.svg|ডান|250px|বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪]] প্রিয় সবাই, অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ বাংলা উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের বহুল প্রতিক্ষিত [[:wmbd:বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪|বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪]] আয়োজন করতে যাচ্ছে। এই সম্মেলনটি আগামী ১৮-১৯ অক্টোবর ঢাকার অদূরে গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হবে। এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য উইকিমিডিয়ানদের ব্যক্তিগতভাবে একত্রিত করার মধ্য দিয়ে তাদের মতামত শেয়ার, বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সর্বোত্তম অনুশীলন এবং অন্যান্য তথ্য বিনিময় করার জন্য একটি সাধারণ প্ল্যাটফর্ম প্রদান করা। সম্মেলনে অংশ নিতে আগ্রহী বাংলাদেশ এবং ভারতে অবস্থানরত বাংলাভাষী অংশগ্রহণকারীদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এই বৃত্তির অধীনে ভ্রমণ ভাতা ও সম্মেলনে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। সম্মেলনে অংশ নিতে আগ্রহী প্রত্যেককেই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হবে এবং আবেদন সফল হওয়া অংশগ্রহণকারীগণ সম্মেলনে অংশ নিতে পারবেন। নিম্নলিখিত শর্তাবলী পূরণ করা সাপেক্ষে একজন উইকিমিডিয়ান বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন, * উইকিমিডিয়া ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ বা এর আগে তৈরিকৃত হতে হবে। * উক্ত অ্যাকাউন্টের অধীনে কমপক্ষে ১০০ বৈশ্বিক অবদান থাকতে হবে। বৃত্তির জন্য আবেদন করতে [https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSfCEqY3lwPpBx7JPYTyYtyi4MEPYf2M6qkH6ohbfvs9i7ZvgA/viewform?usp=sf_link এখানে ক্লিক করুন]। জমা পড়া আবেদনগুলো [[wmbd:বাংলা_উইকিসম্মেলন_২০২৪/আয়োজক#%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF|বৃত্তি নির্ধারণী উপদল]] কর্তৃক যাচাই-বাছাইয়ের পরে বৃত্তিপ্রাপ্তদের তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: https://w.wiki/AWeV বৃত্তির আবেদন গ্রহণ ৩১ জুলাই, ২০২৪ পর্যন্ত চলবে। বৃত্তি সম্পর্কিত কোন জিজ্ঞাসা থাকলে [[wmbd:আলাপ:বাংলা_উইকিসম্মেলন_২০২৪/বৃত্তি|আলাপ পাতায়]] করুন অথবা [mailto:bnwikiconference@wikimedia.org.bd bnwikiconference@wikimedia.org.bd] ঠিকানায় ইমেইল করুন। বৃত্তি নির্ধারণী উপদলের পক্ষে, —[[ব্যবহারকারী:MdsShakil|শাকিল]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MdsShakil|আলাপ]]) ১৭:৫৫, ৯ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি) == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">U4C Special Election - Call for Candidates</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Announcement – call for candidates|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Announcement – call for candidates}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hello all, A special election has been called to fill additional vacancies on the U4C. The call for candidates phase is open from now through July 19, 2024. The [[:m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee]] (U4C) is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the [[:foundation:Wikimedia Foundation Universal Code of Conduct|UCoC]]. Community members are invited to submit their applications in the special election for the U4C. For more information and the responsibilities of the U4C, please review the [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter|U4C Charter]]. In this special election, according to [[Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter#2. Elections and Terms|chapter 2 of the U4C charter]], there are 9 seats available on the U4C: '''four''' community-at-large seats and '''five''' regional seats to ensure the U4C represents the diversity of the movement. [[Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter#5. Glossary|No more than two members of the U4C can be elected from the same home wiki]]. Therefore, candidates must not have English Wikipedia, German Wikipedia, or Italian Wikipedia as their home wiki. Read more and submit your application on [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election|Meta-wiki]]. In cooperation with the U4C,<section end="announcement-content" /> </div> -- [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User talk:Keegan (WMF)|talk]]) ০০:০২, ১০ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26989444-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪-এর জন্য সেশন জমাদানের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে! == প্রিয় সুধী, আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ বাংলা উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের বহুল প্রতিক্ষিত [[wmbd:বাংলা_উইকিসম্মেলন_২০২৪|বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪]] আয়োজন করতে যাচ্ছে। এই সম্মেলনটি আগামী ১৮-১৯ অক্টোবর ঢাকার অদূরে গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হবে। এই সম্মেলনের প্রতিপাদ্য হলো: '''জ্ঞান । বৈচিত্র্য । সহযোগিতা'''। এই প্রতিপাদ্যগুলো সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে। সম্মেলনের জন্য সেশন জমাদানের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে! আবেদন গ্রহণ শেষ হবে '''৫ আগস্ট ২০২৪, রাত ১১:৫৯''' (ইউটিসি সময়)। আপনার আবেদন জমা দিতে [https://docs.google.com/forms/d/1HmNDRGmyCM7fgxqf6Kim3Zdxmw_p1kyXdhpgWNlMeWc এখানে ক্লিক করুন]: আপনার জমা দেওয়া আবেদন [[wmbd:বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪/আয়োজক/অনুষ্ঠান|অনুষ্ঠান বিন্যাস উপদল]] কর্তৃক কয়েকটি ধাপে যাচাই-বাছাই করা হবে। এরপর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে এবং যাদের সেশন গৃহীত হবে তাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানানো হবে। আপনারা নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর উপর সেশন জমা দিতে পারেন: * প্রেজেন্টেশন * প্যানেল আলোচনা * সংক্ষিপ্ত অধিবেশন * কর্মশালা * পোস্টার অধিবেশন * হ্যাকাথন * আড্ডা * সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিভিন্ন সেশন বিন্যাস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে দেখুন: [[:wmbd:বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪/অনুষ্ঠানসূচি/বিন্যাস|'''এই পাতা''']] অনুষ্ঠানের বিন্যাস সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে, আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন অথবা bnwikiconference@wikimedia.org.bd ঠিকানায় ইমেইল করুন। অনুষ্ঠান বিন্যাস উপদলের পক্ষে, [[User:ZI Jony|<span style="color:#8B0000">'''''জনি'''''</span>]], ২০:০২, ১৫ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User:ZI_Jony/Bangla_WikiConference/List&oldid=27116076-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:ZI Jony@metawiki পাঠিয়েছেন --> == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Wikimedia Movement Charter ratification voting results</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Movement Charter/Drafting Committee/Announcement - Results of the ratification vote|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Movement Charter/Drafting Committee/Announcement - Results of the ratification vote}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hello everyone, After carefully tallying both individual and affiliate votes, the [[m:Special:MyLanguage/Movement Charter/Ratification/Voting#Electoral Commission|Charter Electoral Commission]] is pleased to announce the final results of the Wikimedia Movement Charter voting.   As [[m:Special:MyLanguage/Talk:Movement Charter#Thank you for your participation in the Movement Charter ratification vote!|communicated]] by the Charter Electoral Commission, we reached the quorum for both Affiliate and individual votes by the time the vote closed on '''July 9, 23:59 UTC'''. We thank all 2,451 individuals and 129 Affiliate representatives who voted in the ratification process. Your votes and comments are invaluable for the future steps in Movement Strategy. The final results of the [[m:Special:MyLanguage/Movement Charter|Wikimedia Movement Charter]] ratification voting held between 25 June and 9 July 2024 are as follows: '''Individual vote:''' Out of 2,451 individuals who voted as of July 9 23:59 (UTC), 2,446 have been accepted as valid votes. Among these, '''1,710''' voted “yes”; '''623''' voted “no”; and '''113''' selected “–” (neutral). Because the neutral votes don’t count towards the total number of votes cast, 73.30% voted to approve the Charter (1710/2333), while 26.70% voted to reject the Charter (623/2333). '''Affiliates vote:''' Out of 129 Affiliates designated voters who voted as of July 9 23:59 (UTC), 129 votes are confirmed as valid votes. Among these, '''93''' voted “yes”; '''18''' voted “no”; and '''18''' selected “–” (neutral). Because the neutral votes don’t count towards the total number of votes cast, 83.78% voted to approve the Charter (93/111), while 16.22% voted to reject the Charter (18/111). '''Board of Trustees of the Wikimedia Foundation:''' The Wikimedia Foundation Board of Trustees voted '''not to ratify''' the proposed Charter during their special Board meeting on July 8, 2024. The Chair of the Wikimedia Foundation Board of Trustees, Nataliia Tymkiv, [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia_Foundation_Board_noticeboard/Board_resolution_and_vote_on_the_proposed_Movement_Charter|shared the result of the vote, the resolution, meeting minutes and proposed next steps]].   With this, the Wikimedia Movement Charter in its current revision is '''not ratified'''. We thank you for your participation in this important moment in our movement’s governance. The Charter Electoral Commission, [[m:User:Abhinav619|Abhinav619]], [[m:User:Borschts|Borschts]], [[m:User:Iwuala Lucy|Iwuala Lucy]], [[m:User:Tochiprecious|Tochiprecious]], [[m:User:Der-Wir-Ing|Der-Wir-Ing]]<section end="announcement-content" /> </div> [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) ১৭:৫১, ১৮ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26989444-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Vote now to fill vacancies of the first U4C</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Announcement – voting opens|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Announcement – voting opens}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Dear all, I am writing to you to let you know the voting period for the Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C) is open now through '''August 10, 2024'''. Read the information on the [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election|voting page on Meta-wiki]] to learn more about voting and voter eligibility. The Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C) is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the UCoC. Community members were invited to submit their applications for the U4C. For more information and the responsibilities of the U4C, please [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter|review the U4C Charter]]. Please share this message with members of your community so they can participate as well. In cooperation with the U4C,<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ০২:৪৬, ২৭ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=26989444-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == বাংলাদেশে অবস্থানরত উইকিমিডিয়ানদের জন্য বাংলা উইকিসম্মেলনে অংশগ্রহণের বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে == সুপ্রিয় সুধী, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বৃত্তি নির্ধারণী উপদল শুধুমাত্র ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশে অবস্থানরত উইকিমিডিয়ানদের জন্য বাংলা উইকিসম্মেলনে অংশগ্রহণের বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নতুন সময়সীমা অনুযায়ী বাংলাদেশে অবস্থানরত উইকিমিডিয়ানগণ আগামী '''৭ আগস্ট''' পর্যন্ত বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নতুন সময়সীমা পূর্বে প্রকাশিত [[wmbd:বাংলা_উইকিসম্মেলন_২০২৪/বৃত্তি#%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%BE|বৃত্তির আবেদন পর্যালোচনা প্রক্রিয়ার সময়রেখায়]] কোনো প্রভাব ফেলবে না। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, ৩১ জুলাইয়ের পর কোনোভাবেই বাংলাদেশের বাইরে থেকে আসা কোনো বৃত্তির আবেদন বিবেচনায় নেওয়া হবে না। বৃত্তির জন্য আবেদন করতে [https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSfCEqY3lwPpBx7JPYTyYtyi4MEPYf2M6qkH6ohbfvs9i7ZvgA/viewform এখানে ক্লিক করুন]। বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: https://w.wiki/AWeV বৃত্তি সম্পর্কিত কোন জিজ্ঞাসা থাকলে [[wmbd:আলাপ:বাংলা_উইকিসম্মেলন_২০২৪/বৃত্তি|আলাপ পাতা]] অথবা [mailto:bnwikiconference@wikimedia.org.bd bnwikiconference@wikimedia.org.bd] ঠিকানায় ইমেইল করার মাধ্যমে করতে পারেন। বৃত্তি নির্ধারণী উপদলের পক্ষে, —[[ব্যবহারকারী:MdsShakil|শাকিল]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MdsShakil|আলাপ]]) ১৫:০০, ৩১ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি) == বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪-এর জন্য সেশন জমাদান আবেদনের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে == প্রিয় সবাই, আশা করি নিরাপদ ও সুস্থ আছেন। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ও ইন্টারনেট শাটডাউন বিবেচনায় ৩ আগস্ট শনিবার অনুষ্ঠান বিন্যাস উপদলের সাপ্তাহিক বৈঠকে [[wmbd:বাংলা_উইকিসম্মেলন_২০২৪|বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪]]-এর জন্য সেশন জমাদানের আবেদনের সময়সীমা আগামী '''১৫ আগস্ট ২০২৪, রাত ১১:৫৯''' (ইউটিসি সময়) পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে! এই সম্মেলনটি আগামী ১৮-১৯ অক্টোবর ঢাকার অদূরে গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হবে। এই সম্মেলনের প্রতিপাদ্য হলো: '''জ্ঞান । বৈচিত্র্য । সহযোগিতা'''। এই প্রতিপাদ্যগুলো সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে। আপনার আবেদন জমা দিতে [https://docs.google.com/forms/d/1HmNDRGmyCM7fgxqf6Kim3Zdxmw_p1kyXdhpgWNlMeWc এখানে ক্লিক করুন] আপনার জমা দেওয়া আবেদন [[wmbd:বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪/আয়োজক/অনুষ্ঠান|অনুষ্ঠান বিন্যাস উপদল]] কর্তৃক কয়েকটি ধাপে যাচাই-বাছাই করা হবে। এরপর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে এবং যাদের সেশন গৃহীত হবে তাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানানো হবে। আপনারা নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর উপর সেশন জমা দিতে পারেন: * প্রেজেন্টেশন * প্যানেল আলোচনা * সংক্ষিপ্ত অধিবেশন * কর্মশালা * পোস্টার অধিবেশন * হ্যাকাথন * আড্ডা * সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিভিন্ন সেশন বিন্যাস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে দেখুন: [[:wmbd:বাংলা উইকিসম্মেলন ২০২৪/অনুষ্ঠানসূচি/বিন্যাস|'''এই পাতা''']] অনুষ্ঠানের বিন্যাস সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে, আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন অথবা bnwikiconference@wikimedia.org.bd ঠিকানায় ইমেইল করুন। '''বিশেষ দ্রষ্টব্য:''' অসম্পূর্ণ এবং অপ্রাসঙ্গিক (উইকির সাথে একেবারেই সম্পর্ক নেই) সেশনের আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে। অনুষ্ঠান বিন্যাস উপদলের পক্ষে, [[User:ZI Jony|<span style="color:#8B0000">'''''জনি'''''</span>]], ১৬:০৫, ৪ আগস্ট ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User:ZI_Jony/Bangla_WikiConference/List&oldid=27116076-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:ZI Jony@metawiki পাঠিয়েছেন --> == <span lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr">Reminder! Vote closing soon to fill vacancies of the first U4C</span> == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Announcement – reminder to vote|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Announcement – reminder to vote}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Dear all, The voting period for the Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C) is closing soon. It is open through 10 August 2024. Read the information on [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Election/2024_Special_Election#Voting|the voting page on Meta-wiki to learn more about voting and voter eligibility]]. If you are eligible to vote and have not voted in this special election, it is important that you vote now. '''Why should you vote?''' The U4C is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the UCoC. Community input into the committee membership is critical to the success of the UCoC. Please share this message with members of your community so they can participate as well. In cooperation with the U4C,<section end="announcement-content" /> </div> -- [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User talk:Keegan (WMF)|talk]]) ১৫:২৯, ৬ আগস্ট ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=27183190-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == নতুন উইকিবই == আমি বাংলা উইকিবই প্রকল্পে নতুন হলেও ইংরেজি উইকিবই প্রকল্পে একাধিক জায়গায় অবদান রেখেছি। সেই অভিজ্ঞতা থেকে আমি বাংলা ভাষায় কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ক একটি মৌলিক উইকিবই লিখছি, যার নাম [[সি প্রোগ্রামিং ভাষায় উপাত্ত সংগঠন]]। মহাবিদ্যালয় বা কলেজে কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ক পড়াশুনা থেকে আমি এই বই লিখছি। [[ব্যবহারকারী:Sbb1413|Sbb1413]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Sbb1413|আলাপ]]) ১০:১৮, ১৫ আগস্ট ২০২৪ (ইউটিসি) == শীঘ্রই আসছে: উপ-তথ্যসূত্র যুক্ত করার নতুন একটি সুবিধা - ব্যবহার করে দেখুন! == <section begin="Sub-referencing"/> [[File:Sub-referencing reuse visual.png|{{#ifeq:{{#dir}}|ltr|right|left}}|400px]] হ্যালো! বহু বছর ধরে, সম্প্রদায়ের সদস্যরা পৃথক বিবরণ সহ একই তথ্যসূত্রের পুনঃব্যবহারের একটি সহজ উপায় তৈরির অনুরোধ করেছেন। এখন, এর একটি মিডিয়াউইকি সমাধান আসছে: নতুন এই উপ-তথ্যসূত্র যুক্তকরণ সুবিধাটি উইকিপাঠ্য এবং দৃশ্যমান সম্পাদনায় কাজ করবে এবং বিদ্যমান উপ-তথ্যসূত্র যুক্তকরণ সিস্টেমকে আরও উন্নত করবে। আপনি তথ্যসূত্র যুক্ত করার অন্য উপায়গুলো ব্যবহার করা চালিয়ে যেতে পারেন, তবে সম্ভবত খুব তাড়াতাড়িই আপনার নজরে পড়বে যে অন্যান্য ব্যবহারকারীরা নিবন্ধে উপ-তথ্যসূত্র ব্যবহার করছে। [[m:Special:MyLanguage/WMDE Technical Wishes/Sub-referencing|প্রকল্প পাতা]] থেকে এই বিষয়ে আরও তথ্য জানতে পারবেন। এই সুবিধাটি আপনার জন্য ভালোভাবে কাজ করছে কিনা তা নিশ্চিত করতে '''আমরা আপনার প্রতিক্রিয়া চাই''': * অনুগ্রহ করে বেটা উইকিতে বর্তমান উন্নয়নশীল অবস্থায় সুবিধাটি [[m:Special:MyLanguage/WMDE Technical Wishes/Sub-referencing#Test|ব্যবহার করে দেখুন]] এবং [[m:Talk:WMDE Technical Wishes/Sub-referencing|আপনার মতামত জানান]]। * নিয়মিত হালনাগাদ পেতে এবং/অথবা ব্যবহারকারী গবেষণা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ পেতে এখানে [[m:WMDE Technical Wishes/Sub-referencing/Sign-up|নিবন্ধন করুন]] । [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Deutschland|উইকিমিডিয়া জার্মানির]] [[m:Special:MyLanguage/WMDE Technical Wishes|প্রাযুক্তিক ইচ্ছে]] দল এই বছরের শেষের দিকে উইকিমিডিয়া উইকিগুলোতে এই বৈশিষ্ট্যটি আনার পরিকল্পনা করছে। আমরা এর আগেই তথ্যসূত্র সম্পর্কিত সরঞ্জাম এবং টেমপ্লেটের তৈরিকারক/রক্ষণাবেক্ষণকারীদের সাথে যোগাযোগ করব। অনুগ্রহক করে বার্তাটি ছড়িয়ে দিতে আমাদেরকে সাহায্য করুন। --[[m:User:Johannes Richter (WMDE)|Johannes Richter (WMDE)]] ([[m:User talk:Johannes Richter (WMDE)|talk]]) 10:36, 19 August 2024 (UTC) <section end="Sub-referencing"/> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User:Johannes_Richter_(WMDE)/Sub-referencing/massmessage_list&oldid=27309345-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Johannes Richter (WMDE)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Sign up for the language community meeting on August 30th, 15:00 UTC == Hi all, The next language community meeting is scheduled in a few weeks—on August 30th at 15:00 UTC. If you're interested in joining, you can [https://www.mediawiki.org/wiki/Wikimedia_Language_and_Product_Localization/Community_meetings#30_August_2024 sign up on this wiki page]. This participant-driven meeting will focus on sharing language-specific updates related to various projects, discussing technical issues related to language wikis, and working together to find possible solutions. For example, in the last meeting, topics included the Language Converter, the state of language research, updates on the Incubator conversations, and technical challenges around external links not working with special characters on Bengali sites. Do you have any ideas for topics to share technical updates or discuss challenges? Please add agenda items to the document [https://etherpad.wikimedia.org/p/language-community-meeting-aug-2024 here] and reach out to ssethi(__AT__)wikimedia.org. We look forward to your participation! [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) ২৩:১৮, ২২ আগস্ট ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=27183190-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:SSethi (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == উইকিবইয়ে প্রথম নিবন্ধ তৈরি করেছি == [[রন্ধনপ্রণালী:তালের বড়া]] এটি আমার তৈরি উইকিবইয়ে প্রথম নিবন্ধ। যাচাই করে দেখার অনুরোধ জানাচ্ছি। [[ব্যবহারকারী:মোঃ সাকিবুল হাসান|মোঃ সাকিবুল হাসান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:মোঃ সাকিবুল হাসান|আলাপ]]) ১৬:৫১, ২৫ আগস্ট ২০২৪ (ইউটিসি) == <span lang="en" dir="ltr">Announcing the Universal Code of Conduct Coordinating Committee</span> == <div lang="en" dir="ltr"> <section begin="announcement-content" /> :''[https://lists.wikimedia.org/hyperkitty/list/board-elections@lists.wikimedia.org/thread/OKCCN2CANIH2K7DXJOL2GPVDFWL27R7C/ Original message at wikimedia-l]. [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Announcement - results|You can find this message translated into additional languages on Meta-wiki.]] [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Announcement - results}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' Hello all, The scrutineers have finished reviewing the vote and the [[m:Special:MyLanguage/Elections Committee|Elections Committee]] have certified the [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election/Results|results]] for the [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2024 Special Election|Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C) special election]]. I am pleased to announce the following individual as regional members of the U4C, who will fulfill a term until 15 June 2026: * North America (USA and Canada) ** Ajraddatz The following seats were not filled during this special election: * Latin America and Caribbean * Central and East Europe (CEE) * Sub-Saharan Africa * South Asia * The four remaining Community-At-Large seats Thank you again to everyone who participated in this process and much appreciation to the candidates for your leadership and dedication to the Wikimedia movement and community. Over the next few weeks, the U4C will begin meeting and planning the 2024-25 year in supporting the implementation and review of the UCoC and Enforcement Guidelines. You can follow their work on [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee|Meta-Wiki]]. On behalf of the U4C and the Elections Committee,<section end="announcement-content" /> </div> [[m:User:RamzyM (WMF)|RamzyM (WMF)]] ১৪:০৫, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=27183190-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == আপনার মতামত দিন: ২০২৪ ট্রাস্টি বোর্ডের জন্য ভোট দিন! == <section begin="announcement-content" /> সবাইকে স্বাগত, [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections/2024|২০২৪ ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের]] ভোটদান শুরু হয়ে গেছে। বোর্ডে চার (৪)টি আসনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বারো (১২) জন প্রার্থী৷ প্রার্থীদের [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections/2024/Candidates|বিবৃতি পড়ে]] এবং [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia_Foundation_elections/2024/Questions_for_candidates|সম্প্রদায়ের প্রশ্নে তাঁদের উত্তর]] শুনে তাঁদের সম্পর্কে আরও জানুন। আপনি প্রস্তুত থাকলে, ভোট দেওয়ার জন্য [[Special:SecurePoll/vote/400|SecurePoll]] ভোটদান পাতায় যান। '''ভোটদান ৩রা সেপ্টেম্বর ০০:০০ ইউটিসি থেকে ১৭ই সেপ্টেম্বর ২৩:৫৯ ইউটিসি পর্যন্ত খোলা থাকবে'''৷ আপনার ভোটদানের যোগ্যতা যাচাই করতে, অনুগ্রহ করে [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia_Foundation_elections/2024/Voter_eligibility_guidelines|ভোটারের যোগ্যতা পাতা]] দেখুন। শুভেচ্ছান্তে, নির্বাচন কমিটি এবং বোর্ড নির্বাচন ওয়ার্কিং গ্রুপ<section end="announcement-content" /> [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) ১২:১৩, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=27183190-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == নতুন বই == যদিও আমি আগস্ট মাস থেকে এই বই লেখা শুরু করেছি, মাঝের সময় অন্যান্য বিষয়ে ব্যস্ত ছিলাম বলে আমি একে বেশি সম্প্রসারণ করতে পারিনি। এখন আমি [[সি প্রোগ্রামিং ভাষায় উপাত্ত সংগঠন]] উইকিবইটি লিখছি, যা আমার সর্বপ্রথম বাংলা উইকিবই। এটি অন্য কোনো উইকিবইয়ের অনুবাদ নয়, আমার নিজস্ব রচনা। অবশ্য এই বইতে যেকেউ সম্পাদনা করতে পারেন, আর সম্পাদনার সময় "ভূমিকা" পাতায় স্বাক্ষর করতে ভুলবেন না। [[ব্যবহারকারী:Sbb1413|Sbb1413]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Sbb1413|আলাপ]]) ০২:৩৮, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি) == আপনার উইকি শীঘ্রই পঠন মোডে যাবে == <section begin="server-switch"/><div class="plainlinks"> [[:m:Special:MyLanguage/Tech/Server switch|এই বার্তাটি অন্য ভাষায় পড়ুন]] • [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-Tech%2FServer+switch&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}] [[foundation:|উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন]] তার উপাত্ত কেন্দ্রগুলির মধ্যে ট্রাফিক আনা-নেওয়ার বিষয়টি পরীক্ষা করবে। এটি নিশ্চিত করবে যে উইকিপিডিয়া এবং উইকিমিডিয়ার অন্যান্য উইকিসমূহ এমনকি একটি দুর্যোগের পরেও অনলাইন থাকবে। সকল ট্রাফিক সুইচ করার তারিখ হলো '''{{#time:j xg|2024-09-25|bn}}'''। পরীক্ষাটি শুরু হবে '''[https://zonestamp.toolforge.org/{{#time:U|2024-09-25T15:00|en}} {{#time:H:i e|2024-09-25T15:00}}]'''-তে (বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় ও পশ্চিমবঙ্গ সময় রাত ৭টা ৩০ মিনিটে)। দুর্ভাগ্যবশত, [[mw:Special:MyLanguage/Manual:What is MediaWiki?|মিডিয়াউইকির]] কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে, এই পরিবর্তনের সময় সব সম্পাদনা অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে। এই ব্যাঘাত ঘটানোর জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী, এবং আমরা ভবিষ্যতে এটিকে হ্রাস করার জন্য কাজ করছি। এই কার্যক্রমটি শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বে সমস্ত উইকিতে একটি ব্যানার প্রদর্শন করা হবে। এই ব্যানারটি অপারেশন শেষ না হওয়া পর্যন্ত দৃশ্যমান থাকবে। '''সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন।''' *আপনি {{#time:l j xg Y|2024-09-25|bn}}-এ প্রায় এক ঘণ্টা পর্যন্ত সম্পাদনা করতে পারবেন না। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। ''অন্যান্য প্রভাব'': *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। * [[mw:Special:MyLanguage/GitLab|গিটল্যাব]] প্রায় ৯০ মিনিটের জন্য অনুপলব্ধ থাকবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এই প্রকল্পটি স্থগিত করা হতে পারে। আপনি [[wikitech:Switch_Datacenter|wikitech.wikimedia.org তে সময়সূচি পড়তে পারেন]]। যেকোনো পরিবর্তন সময়সূচীতে ঘোষণা করা হবে। '''দয়া করে আপনার সম্প্রদায়কে এই তথ্যটি জানান।'''</div><section end="server-switch"/> [[User:Trizek_(WMF)|Trizek_(WMF)]], ০৯:৩৬, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Non-Technical_Village_Pumps_distribution_list&oldid=27248326-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Trizek (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == 'Wikidata item' link is moving. Find out where... == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"><i>Apologies for cross-posting in English. Please consider translating this message.</i>{{tracked|T66315}} Hello everyone, a small change will soon be coming to the user-interface of your Wikimedia project. The [[d:Q16222597|Wikidata item]] [[w:|sitelink]] currently found under the <span style="color: #54595d;"><u>''General''</u></span> section of the '''Tools''' sidebar menu will move into the <span style="color: #54595d;"><u>''In Other Projects''</u></span> section. We would like the Wiki communities feedback so please let us know or ask questions on the [[m:Talk:Wikidata_For_Wikimedia_Projects/Projects/Move_Wikidata_item_link|Discussion page]] before we enable the change which can take place October 4 2024, circa 15:00 UTC+2. More information can be found on [[m:Wikidata_For_Wikimedia_Projects/Projects/Move_Wikidata_item_link|the project page]].<br><br>We welcome your feedback and questions.<br> [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) ১৮:৫৮, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User:Danny_Benjafield_(WMDE)/MassMessage_Test_List&oldid=27524260-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Danny Benjafield (WMDE)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Invitation to Participate in Wiki Loves Ramadan Community Engagement Survey == Dear all, Apologies for writing in English. Please help to translate in your language. We are excited to announce the upcoming [[m:Wiki Loves Ramadan|Wiki Loves Ramadan]] event, a global initiative aimed at celebrating Ramadan by enriching Wikipedia and its sister projects with content related to this significant time of year. As we plan to organize this event globally, your insights and experiences are crucial in shaping the best possible participation experience for the community. To ensure that Wiki Loves Ramadan is engaging, inclusive, and impactful, we kindly invite you to participate in our community engagement survey. Your feedback will help us understand the needs of the community, set the event's focus, and guide our strategies for organizing this global event. Survey link: https://forms.gle/f66MuzjcPpwzVymu5 Please take a few minutes to share your thoughts. Your input will make a difference! Thank you for being a part of our journey to make Wiki Loves Ramadan a success. Warm regards, User:ZI Jony ০৩:১৯, ৬ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি) Wiki Loves Ramadan Organizing Team <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Non-Technical_Village_Pumps_distribution_list&oldid=27510935-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:ZI Jony@metawiki পাঠিয়েছেন --> == ২০২৪ সালের উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল == <section begin="announcement-content" /> সুধী সকল, [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections/2024|২০২৪ সালের উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনে]] অংশগ্রহণকারী সকলকে ধন্যবাদ। এইবার 180টির বেশি প্রকল্পের প্রায় 6000 জন সম্প্রদায় সদস্য ভোট দিয়েছেন। নিম্নলিখিত চার প্রার্থী সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন: # [[User:Kritzolina|Christel Steigenberger]] # [[User:Nadzik|Maciej Artur Nadzikiewicz]] # [[User:Victoria|Victoria Doronina]] # [[User:Laurentius|Lorenzo Losa]] যদিও এই প্রার্থীদের ভোটের ফলের মাধ্যমে স্থান দেওয়া হয়েছে, কিন্তু তাঁদের এখনও ট্রাস্টি বোর্ডে নিয়োগ করার প্রয়োজন আছে। তাদের একটি সফল প্রেক্ষাপট পরীক্ষা পাস করতে হবে এবং উপবিধিতে বর্ণিত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে পরবর্তী বোর্ড সভায় নতুন ট্রাস্টি নিয়োগ করা হবে। [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia_Foundation_elections/2024/Results|মেটা-উইকিতে ফলাফল সম্পর্কে আরও জানুন।]] শুভেচ্ছান্তে, নির্বাচন কমিটি এবং বোর্ড নির্বাচন ওয়ার্কিং গ্রুপ <section end="announcement-content" /> [[User:MPossoupe_(WMF)|MPossoupe_(WMF)]] ০৮:২৪, ১৪ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=27183190-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:MPossoupe (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == আন্দোলনের বেশ কয়েকটি কমিটিতে যোগদানের জন্য স্বেচ্ছাসেবকদের সন্ধান == <section begin="announcement-content" /> প্রতি বছর, সাধারণত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত, আন্দোলনের বেশ কয়েকটি কমিটি নতুন স্বেচ্ছাসেবক খোঁজে। কমিটিগুলির মেটা-উইকি পাতায় তাদের সম্পর্কে আরও পড়ুন: * [[m:Special:MyLanguage/Affiliations_Committee/bn|অধিভুক্তি কমিটি (অ্যাফকম)]] * [[m:Special:MyLanguage/Ombuds_commission/bn|ন্যায়পাল কমিশন (ওসি)]] * [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation/Legal/Community Resilience and Sustainability/Trust and Safety/Case Review Committee|কেস রিভিউ কমিটি (সিআরসি)]] কমিটির জন্য আবেদন খোলা হবে ১৬ অক্টোবর ২০২৪৷ অধিভুক্তি কমিটির আবেদন গ্রহণ ১৮ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে শেষ হবে এবং ন্যায়পাল কমিশন ও কেস রিভিউ কমিটির জন্য আবেদন গ্রহণ ২ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে শেষ হবে। কিভাবে আবেদন করতে হয় তা শিখুন [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia_Foundation/Legal/Committee_appointments|মেটা-উইকিতে অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাতায় গিয়ে]]। আলাপ পাতায় পোস্ট করুন অথবা আপনার যেকোন প্রশ্ন থাকলে [mailto:cst@wikimedia.org cst@wikimedia.org]-তে ইমেল করুন। কমিটির সহায়তা দলের পক্ষ থেকে, <section end="announcement-content" /> -- [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User talk:Keegan (WMF)|talk]]) ২৩:০৭, ১৬ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=27601062-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Announcing Indic Wikimedia Hackathon Bhubaneswar 2024 & scholarship applications == Dear Wikimedians, We hope you are well. We are thrilled to announce the upcoming [[:metawiki:Indic Wikimedia Hackathon Bhubaneswar 2024|Indic Wikimedia Hackathon Bhubaneswar 2024]], hosted by the [[:metawiki:Indic MediaWiki Developers User Group|Indic MediaWiki Developers UG]] (aka Indic-TechCom) in collaboration with the [[:metawiki:Odia Wikimedians User Group|Odia Wikimedians UG]]. The event will take place in Bhubaneswar during 20-22 December 2024. Wikimedia hackathons are spaces for developers, designers, content editors, and other community stakeholders to collaborate on building technical solutions that help improve the experience of contributors and consumers of Wikimedia projects. The event is intended for: * Technical contributors active in the Wikimedia technical ecosystem, which includes developers, maintainers (admins/interface admins), translators, designers, researchers, documentation writers etc. * Content contributors having in-depth understanding of technical issues in their home Wikimedia projects like Wikipedia, Wikisource, Wiktionary, etc. * Contributors to any other FOSS community or have participated in Wikimedia events in the past, and would like to get started with contributing to Wikimedia technical spaces. We encourage you to follow the essential details & updates on Meta-Wiki regarding this event. Event Meta-Wiki page: https://meta.wikimedia.org/wiki/Indic_Wikimedia_Hackathon_Bhubaneswar_2024 Scholarship application form: [https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSf07lWyPJc6bxOCKl_i2vuMBdWa9EAzMRUej4x1ii3jFjTIaQ/viewform Click here to apply ] ''(Scholarships are available to assist with your attendance, covering travel, accommodation, food, and related expenses.)'' Please read the application guidance on the Meta-Wiki page before applying. The scholarship application is open until the end of the day 2 November 2024 (Saturday). If you have any questions, concerns or need any support with the application, please start a discussion on the event talk page or reach out to us contact@indicmediawikidev.org via email. Best, [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) ০৯:৩৫, ১৯ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Global_message_delivery/Targets/South_Asia_Village_Pumps&oldid=25720607-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:KCVelaga@metawiki পাঠিয়েছেন --> == 'Wikidata item' link is moving, finally. == Hello everyone, I previously wrote on the 27th September to advise that the ''Wikidata item'' sitelink will change places in the sidebar menu, moving from the '''General''' section into the '''In Other Projects''' section. The scheduled rollout date of 04.10.2024 was delayed due to a necessary request for Mobile/MinervaNeue skin. I am happy to inform that the global rollout can now proceed and will occur later today, 22.10.2024 at 15:00 UTC-2. [[m:Talk:Wikidata_For_Wikimedia_Projects/Projects/Move_Wikidata_item_link|Please let us know]] if you notice any problems or bugs after this change. There should be no need for null-edits or purging cache for the changes to occur. Kind regards, -[[m:User:Danny Benjafield (WMDE)|Danny Benjafield (WMDE)]] ১১:৩০, ২২ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User:Danny_Benjafield_(WMDE)/MassMessage_Test_List&oldid=27535421-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Danny Benjafield (WMDE)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Final Reminder: Join us in Making Wiki Loves Ramadan Success == Dear all, We’re thrilled to announce the Wiki Loves Ramadan event, a global initiative to celebrate Ramadan by enhancing Wikipedia and its sister projects with valuable content related to this special time of year. As we organize this event globally, we need your valuable input to make it a memorable experience for the community. Last Call to Participate in Our Survey: To ensure that Wiki Loves Ramadan is inclusive and impactful, we kindly request you to complete our community engagement survey. Your feedback will shape the event’s focus and guide our organizing strategies to better meet community needs. * Survey Link: [https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSffN4prPtR5DRSq9nH-t1z8hG3jZFBbySrv32YoxV8KbTwxig/viewform?usp=sf_link Complete the Survey] * Deadline: November 10, 2024 Please take a few minutes to share your thoughts. Your input will truly make a difference! '''Volunteer Opportunity''': Join the Wiki Loves Ramadan Team! We’re seeking dedicated volunteers for key team roles essential to the success of this initiative. If you’re interested in volunteer roles, we invite you to apply. * Application Link: [https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSfXiox_eEDH4yJ0gxVBgtL7jPe41TINAWYtpNp1JHSk8zhdgw/viewform?usp=sf_link Apply Here] * Application Deadline: October 31, 2024 Explore Open Positions: For a detailed list of roles and their responsibilities, please refer to the position descriptions here: [https://docs.google.com/document/d/1oy0_tilC6kow5GGf6cEuFvdFpekcubCqJlaxkxh-jT4/ Position Descriptions] Thank you for being part of this journey. We look forward to working together to make Wiki Loves Ramadan a success! Warm regards,<br> The Wiki Loves Ramadan Organizing Team ০৫:১১, ২৯ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Non-Technical_Village_Pumps_distribution_list&oldid=27568454-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:ZI Jony@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Sign up for the language community meeting on November 29th, 16:00 UTC == Hello everyone, The next language community meeting is coming up next week, on November 29th, at 16:00 UTC (Zonestamp! For your timezone <https://zonestamp.toolforge.org/1732896000>). If you're interested in joining, you can sign up on this wiki page: <https://www.mediawiki.org/wiki/Wikimedia_Language_and_Product_Localization/Community_meetings#29_November_2024>. This participant-driven meeting will be organized by the Wikimedia Foundation’s Language Product Localization team and the Language Diversity Hub. There will be presentations on topics like developing language keyboards, the creation of the Moore Wikipedia, and the language support track at Wiki Indaba. We will also have members from the Wayuunaiki community joining us to share their experiences with the Incubator and as a new community within our movement. This meeting will have a Spanish interpretation. Looking forward to seeing you at the language community meeting! Cheers, [[User:SSethi (WMF)|Srishti]] ১৯:৫৩, ২১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=27746256-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:SSethi (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == [[:m:Expressions of Interest to host Wikimania 2027 in India: Initial conversation|Expressions of Interest to host Wikimania 2027 in India: Initial conversation]] == <div lang="en" dir="ltr"> ''{{int:please-translate}}'' Dear Wikimedians, We are excited to '''Initiate the discussions about India’s potential bid to host [[:m:Wikimania 2027|Wikimania 2027]]''', the annual international conference of the Wikimedia movement. This is a call to the community to express interest and share ideas for organizing this flagship event in India. Having a consortium of a good number of country groups, recognised affiliates, thematic groups or regional leaders primarily from Asia for this purpose will ultimately strengthen our proposal from the region. This is the first step in a collaborative journey. We invite all interested community members to contribute to the discussion, share your thoughts, and help shape the vision for hosting Wikimania 2027 in India. Your participation will ensure this effort reflects the strength and diversity of the Indian Wikimedia community. Please join the conversation on [[:m:Expressions of Interest to host Wikimania 2027 in India: Initial conversation#Invitation to Join the Conversation|Meta page]] and help make this vision a reality! Regards, <br> [[:m:Wikimedians of Kerala|Wikimedians of Kerala User Group]] and [[:m:Odia Wikimedians User Group|Odia Wikimedians User Group]] <br> This message was sent with [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) by [[m:User:Gnoeee|Gnoeee]] ([[m:User_talk:Gnoeee|talk]]) ১৫:১৪, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Global_message_delivery/Targets/Indic_VPs&oldid=27906962-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Gnoeee@metawiki পাঠিয়েছেন --> == উইকিপত্রিকার যাত্রা: পৌষ ১৪৩১ সংখ্যা == সুধী! বাংলা উইকিমিডিয়া প্রকল্পগুলির জন্য উইকিপত্রিকার নতুন সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। আপনি নিচের তালিকা থেকে পছন্দমত প্রবন্ধগুলি পড়তে পারেন। <div lang="bn" dir="ltr" class="mw-content-ltr"><div style="-moz-column-count:2; -webkit-column-count:2; column-count:2;"> * সম্পাদকীয়: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/পৌষ_১৪৩১/সম্পাদকীয়|উইকিপত্রিকার জন্ম]] * সাক্ষাৎকার: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/পৌষ_১৪৩১/সাক্ষাৎকার|উইকিপিডিয়ার প্রত্যেকটা লাইনই হওয়া উচিত নিরপেক্ষ এবং মানবকল্যাণমুখী]] * সম্পাদকের মতামত: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/পৌষ_১৪৩১/সম্পাদকের_মতামত|সম্পাদকদের কিছু কথা]] * বিশেষ প্রতিবেদন: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/পৌষ_১৪৩১/বিশেষ_প্রতিবেদন|তথ্যসূত্র উন্নয়ন সেশন: যা বলেছি আর যা বলা হয়নি]] * ভ্রমণ: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/পৌষ_১৪৩১/ভ্রমণ|উইকি তারকা সম্মেলন]] * উইকিপ্রযুক্তি: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/পৌষ_১৪৩১/উইকিপ্রযুক্তি|মিডিয়াউইকিতে হরেক রকম উন্নয়ন]] * উইকিপিডিয়া: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/পৌষ_১৪৩১/উইকিপিডিয়া|হাতেকলমে নিরপেক্ষতা: পক্ষপাতপূর্ণ নিবন্ধের সমস্যা ও সমাধান]] * উইকিমিডিয়া সংবাদ: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/পৌষ_১৪৩১/উইকিমিডিয়া_সংবাদ|উইকিপিডিয়ায় শুরু হল গণিত এডিটাথন ২০২৪]] </div><div class="hlist" style="margin-top:10px; font-size:90%; padding-left:5px; font-family:TiroBangla, Times New Roman, serif;"> * '''[[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা|সম্পূর্ণ উইকিপত্রিকা পড়ুন]]''' * [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/দেয়ালিকা|দেয়ালিকা]] * [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/গ্রাহক_তালিকা|গ্রাহক হোন]] * [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বার্তাকক্ষ/দ্রুত_আরম্ভ|লেখা পাঠান]] (পাঠানোর শেষ তারিখ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫)</div> </div> উইকিপত্রিকার সমন্বয়ক দলের পক্ষ থেকে, [[ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান|খাত্তাব হাসান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:খাত্তাব হাসান|আলাপ]]) ১৪:৫৫, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি) == Open Community Call - [[:m:Expressions of Interest to host Wikimania 2027 in India: Initial conversation|Expressions of Interest to host Wikimania 2027 in India]] == <div lang="en" dir="ltr"> ''{{int:please-translate}}'' Dear Wikimedians, Happy 2025.. 😊 As you must have seen, members from Wikimedians of Kerala and Odia Wikimedia User Groups initiated preliminary discussions around submitting an Expression of Interest (EoI) to have Wikimania 2027 in India. You can find out more on the [[:m:Expressions of Interest to host Wikimania 2027 in India: Initial conversation|Meta Page]]. Our aim is to seek input and assess the overall community sentiment and thoughts from the Indian community before we proceed further with the steps involved in submitting the formal EOI. As part of the same, we are hosting an '''open community call regarding India's Expression of Interest (EOI) to host Wikimania 2027'''. This is an opportunity to gather your valuable feedback, opinions, and suggestions to shape a strong and inclusive proposal. * 📅 Date: Wednesday, January 15th 2025 * ⏰ Time: 7pm-8pm IST * 📍 Platform: https://meet.google.com/sns-qebp-hck Your participation is key to ensuring the EOI reflects the collective aspirations and potential of the vibrant South Asian community. Let’s join together to make this a milestone event for the Wikimedia movement in South Asia. We look forward to your presence! <br> Warm regards, <br> [[:m:Wikimedians of Kerala|Wikimedians of Kerala]] and [[:m:Odia Wikimedians User Group|Odia Wikimedians]] User Group's <br> This message was sent with [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) by [[m:User:Gnoeee|Gnoeee]] ([[m:User_talk:Gnoeee|talk]]) at ০৫:৫৫, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Global_message_delivery/Targets/Indic_VPs&oldid=28100038-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Gnoeee@metawiki পাঠিয়েছেন --> == উইকিপত্রিকার নতুন সংখ্যা: মাঘ ১৪৩১ == সুধী! বাংলা উইকিমিডিয়া প্রকল্পগুলির জন্য উইকিপত্রিকার নতুন সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। আপনি নিচের তালিকা থেকে পছন্দমত প্রবন্ধগুলি পড়তে পারেন। <div lang="bn" dir="ltr" class="mw-content-ltr"><div style="-moz-column-count:2; -webkit-column-count:2; column-count:2;"> * সম্পাদকীয়: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/সম্পাদকীয়|২০২৫ সালের প্রত্যাশা]] * সাক্ষাৎকার: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/সাক্ষাৎকার|দীর্ঘ যাত্রায় আগ্রহের ক্ষেত্রগুলোর পরিবর্তন লক্ষ্য করেছি]] * উইকিরস: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/উইকিরস|শীতকালে যেসব কারণে উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনা নিষিদ্ধ করা উচিত]] * সাহিত্য: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/সাহিত্য|উইকিপিডিয়া]] * সাধারণ: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/সাধারণ|উইকিপিডিয়া, সাধু ভাষা ও চলিত ভাষা]] * উইকিপিডিয়া: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/উইকিপিডিয়া|বাংলা উইকিপিডিয়ায় ২০২৪ সালের সর্বাধিক পঠিত নিবন্ধসমূহের একটি পর্যালোচনা]] * উইকিপ্রযুক্তি: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/উইকিপ্রযুক্তি|টেমপ্লেট এবং মডিউল: উইকিপিডিয়ায় শক্তিশালী সরঞ্জাম]] * পরিসংখ্যান: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/পরিসংখ্যান|উইকিপত্রিকা বার্ষিক পরিসংখ্যান ২০২৪]] * উইকিমিডিয়া সংবাদ: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/মাঘ_১৪৩১/উইকিমিডিয়া_সংবাদ|উইকিপিডিয়া ও উইকিমিডিয়ার নানাবিধ স্বজন-আয়োজন]] </div><div class="hlist" style="margin-top:10px; font-size:90%; padding-left:5px; font-family:TiroBangla, Times New Roman, serif;"> '''[[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা|সম্পূর্ণ উইকিপত্রিকা পড়ুন]]''' '''·''' [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/দেয়ালিকা|দেয়ালিকা]] '''·''' [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/গ্রাহক_তালিকা|গ্রাহক হোন]] '''·''' [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বার্তাকক্ষ/দ্রুত_আরম্ভ|লেখা পাঠান]] (পরবর্তী মাসের জন্য লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫)</div></div> [[ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান|খাত্তাব হাসান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:খাত্তাব হাসান|আলাপ]]) ১৪:৫৩, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) == Launching! Join Us for Wiki Loves Ramadan 2025! == Dear All, We’re happy to announce the launch of [[m:Wiki Loves Ramadan 2025|Wiki Loves Ramadan 2025]], an annual international campaign dedicated to celebrating and preserving Islamic cultures and history through the power of Wikipedia. As an active contributor to the Local Wikipedia, you are specially invited to participate in the launch. This year’s campaign will be launched for you to join us write, edit, and improve articles that showcase the richness and diversity of Islamic traditions, history, and culture. * Topic: [[m:Event:Wiki Loves Ramadan 2025 Campaign Launch|Wiki Loves Ramadan 2025 Campaign Launch]] * When: Jan 19, 2025 * Time: 16:00 Universal Time UTC and runs throughout Ramadan (starting February 25, 2025). * Join Zoom Meeting: https://us02web.zoom.us/j/88420056597?pwd=NdrpqIhrwAVPeWB8FNb258n7qngqqo.1 * Zoom meeting hosted by [[m:Wikimedia Bangladesh|Wikimedia Bangladesh]] To get started, visit the [[m:Wiki Loves Ramadan 2025|campaign page]] for details, resources, and guidelines: Wiki Loves Ramadan 2025. Add [[m:Wiki Loves Ramadan 2025/Participant|your community here]], and organized Wiki Loves Ramadan 2025 in your local language. Whether you’re a first-time editor or an experienced Wikipedian, your contributions matter. Together, we can ensure Islamic cultures and traditions are well-represented and accessible to all. Feel free to invite your community and friends too. Kindly reach out if you have any questions or need support as you prepare to participate. Let’s make Wiki Loves Ramadan 2025 a success! For the [[m:Wiki Loves Ramadan 2025/Team|International Team]] ১২:০৭, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Non-Technical_Village_Pumps_distribution_list&oldid=27568454-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:ZI Jony@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Universal Code of Conduct annual review: provide your comments on the UCoC and Enforcement Guidelines == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> My apologies for writing in English. {{Int:Please-translate}}. I am writing to you to let you know the annual review period for the Universal Code of Conduct and Enforcement Guidelines is open now. You can make suggestions for changes through 3 February 2025. This is the first step of several to be taken for the annual review. [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Annual_review|Read more information and find a conversation to join on the UCoC page on Meta]]. The [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee]] (U4C) is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the UCoC. This annual review was planned and implemented by the U4C. For more information and the responsibilities of the U4C, [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Charter|you may review the U4C Charter]]. Please share this information with other members in your community wherever else might be appropriate. -- In cooperation with the U4C, [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User talk:Keegan (WMF)|talk]]) ০১:১০, ২৪ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=27746256-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> ==বাংলা উইকিসংযোগ এর জন্য স্বেচ্ছাসেবক আহবান== সুধীবৃন্দ, '''বাংলা উইকিসংযোগ''' (ইংরেজি: Bangla WikiConnect) হলো বাংলা ভাষার উইকিপিডিয়ানদের একটি সমন্বিত উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য বাংলা উইকিমিডিয়া প্রকল্পগুলোতে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও এডিটাথন আয়োজনে সমন্বয় সাধন করা। প্রতিবছর পৃথক পৃথক আয়োজনের কারণে আয়োজক ও উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও প্রতিযোগিতার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের পরামর্শ অনুযায়ী আয়োজকরা একটি বছরব্যাপী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। আমরা আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি যে, বাংলা উইকিসংযোগের আওতায় শীঘ্রই বিভিন্ন প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হবে। এর ফলে অংশগ্রহণকারীরা সুসংগঠিত ও কার্যকরভাবে অবদান রাখতে পারবেন এবং প্রতিযোগিতার প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি হবে। আমাদের এই অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে আপনিও যুক্ত হোন আমাদের সাথে। নিম্নোক্ত বিভাগে আমরা স্বেচ্ছাসেবক আহ্বান করছি। * প্রতিযোগিতার আয়োজক ও পর্যালোচক * প্রতিবেদন, ব্লগ, অন-উইকি নথি লেখা * ফটোওয়াকে অংশগ্রহণ * গ্রাফিক্স ডিজাইন * ভিডিও সম্পাদনা * টেমপ্লেট, মডিউল উন্নয়ন * ডিজিটাল মার্কেটিং আগ্রহী স্বেচ্ছাসেবীদের [https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSebsy-4Dx1sv9eaFuT8jWVhmgKytiPGNt8bmXg238WCEJVmOg/viewform ফর্মটি] পূরণের জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে। আশা করি, এই উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলা উইকিমিডিয়া প্রকল্পসমূহ আরও সমৃদ্ধ হবে এবং অবদানকারীদের জন্য সহায়ক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে ওঠবে। পক্ষে <br/> [[User:RiazACU|রিয়াজ]]<br/> [[:m:Bangla WikiConnect|বাংলা উইকিসংযোগ]] ০৬:৩২, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) == Reminder: first part of the annual UCoC review closes soon == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> My apologies for writing in English. {{Int:Please-translate}}. This is a reminder that the first phase of the annual review period for the Universal Code of Conduct and Enforcement Guidelines will be closing soon. You can make suggestions for changes through [[d:Q614092|the end of day]], 3 February 2025. This is the first step of several to be taken for the annual review. [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Annual_review|Read more information and find a conversation to join on the UCoC page on Meta]]. After review of the feedback, proposals for updated text will be published on Meta in March for another round of community review. Please share this information with other members in your community wherever else might be appropriate. -- In cooperation with the U4C, [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User talk:Keegan (WMF)|talk]]) ০০:৪৮, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28198931-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == উইকিপত্রিকার নতুন সংখ্যা: ফাল্গুন ১৪৩১ == সুধী! উইকিপত্রিকার নতুন সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। আপনি নিচের তালিকা থেকে পছন্দমত প্রবন্ধগুলি পড়তে পারেন। <div lang="bn" dir="ltr" class="mw-content-ltr"><div style="-moz-column-count:2; -webkit-column-count:2; column-count:2;"> * সম্পাদকীয়: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/ফাল্গুন_১৪৩১/সম্পাদকীয়|উইকিবসন্ত: পর্যালোচনা ও প্রস্তাবনা]] * সাক্ষাৎকার: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/ফাল্গুন_১৪৩১/সাক্ষাৎকার|উইকিপিডিয়ায় বাংলা ভাষার প্রতি দায়িত্ববোধ থেকে লিখুন]] * বিশেষ প্রতিবেদন: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/ফাল্গুন_১৪৩১/বিশেষ_প্রতিবেদন|শুদ্ধ বানানে উইকিপিডিয়া]] * সাধারণ: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/ফাল্গুন_১৪৩১/সাধারণ|প্রজেক্ট ২০২৫ বনাম উইকিপিডিয়া]] * উইকিপিডিয়া: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/ফাল্গুন_১৪৩১/উইকিপিডিয়া|উইকিপিডিয়ায় নিজেকে রাখুন সুরক্ষিত]] * পরিসংখ্যান: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/ফাল্গুন_১৪৩১/পরিসংখ্যান|জানুয়ারি টপ টেন]] * উইকিমিডিয়া সংবাদ: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/ফাল্গুন_১৪৩১/উইকিমিডিয়া_সংবাদ|একুশে পদক পেলেন বাংলা উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের দুইজন]] </div> {{flatlist|style= margin-top:10px; font-size:90%; padding-left:5px; font-family:Kalpurush, TiroBangla, Noto Sans Bengali, Siyam Rupali, Shonar Bangla; | * '''[[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা|সম্পূর্ণ উইকিপত্রিকা পড়ুন]]''' * [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/দেয়ালিকা|দেয়ালিকা]] * [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/গ্রাহক_তালিকা|আনসাবস্ক্রাইব করুন]] * [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বার্তাকক্ষ/দ্রুত_আরম্ভ|লেখা পাঠান]] (পাঠানোর শেষ তারিখ: ০৭ মার্চ ২০২৫)}} -- [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:WP/A|উইকিপত্রিকা সম্পাদকদল]]ের পক্ষে,<br /> [[ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান|খাত্তাব হাসান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:খাত্তাব হাসান|আলাপ]]) ১৭:০৫, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) == <span lang="en" dir="ltr"> Upcoming Language Community Meeting (Feb 28th, 14:00 UTC) and Newsletter</span> == <div lang="en" dir="ltr"> <section begin="message"/> Hello everyone! [[File:WP20Symbols WIKI INCUBATOR.svg|right|frameless|150x150px|alt=An image symbolising multiple languages]] We’re excited to announce that the next '''Language Community Meeting''' is happening soon, '''February 28th at 14:00 UTC'''! If you’d like to join, simply sign up on the '''[[mw:Wikimedia_Language_and_Product_Localization/Community_meetings#28_February_2025|wiki page]]'''. This is a participant-driven meeting where we share updates on language-related projects, discuss technical challenges in language wikis, and collaborate on solutions. In our last meeting, we covered topics like developing language keyboards, creating the Moore Wikipedia, and updates from the language support track at Wiki Indaba. '''Got a topic to share?''' Whether it’s a technical update from your project, a challenge you need help with, or a request for interpretation support, we’d love to hear from you! Feel free to '''reply to this message''' or add agenda items to the document '''[[etherpad:p/language-community-meeting-feb-2025|here]]'''. Also, we wanted to highlight that the sixth edition of the Language & Internationalization newsletter (January 2025) is available here: [[:mw:Special:MyLanguage/Wikimedia Language and Product Localization/Newsletter/2025/January|Wikimedia Language and Product Localization/Newsletter/2025/January]]. This newsletter provides updates from the October–December 2024 quarter on new feature development, improvements in various language-related technical projects and support efforts, details about community meetings, and ideas for contributing to projects. To stay updated, you can subscribe to the newsletter on its wiki page: [[:mw:Wikimedia Language and Product Localization/Newsletter|Wikimedia Language and Product Localization/Newsletter]]. We look forward to your ideas and participation at the language community meeting, see you there! <section end="message"/> </div> <bdi lang="en" dir="ltr">[[User:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]]</bdi> ০৮:২৮, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28217779-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:SSethi (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Universal Code of Conduct annual review: proposed changes are available for comment == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> My apologies for writing in English. {{Int:Please-translate}}. I am writing to you to let you know that [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Annual_review/Proposed_Changes|proposed changes]] to the [[foundation:Special:MyLanguage/Policy:Universal_Code_of_Conduct/Enforcement_guidelines|Universal Code of Conduct (UCoC) Enforcement Guidelines]] and [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Charter|Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C) Charter]] are open for review. '''[[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Annual_review/Proposed_Changes|You can provide feedback on suggested changes]]''' through the [[d:Q614092|end of day]] on Tuesday, 18 March 2025. This is the second step in the annual review process, the final step will be community voting on the proposed changes. [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Annual_review|Read more information and find relevant links about the process on the UCoC annual review page on Meta]]. The [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee]] (U4C) is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the UCoC. This annual review was planned and implemented by the U4C. For more information and the responsibilities of the U4C, [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Charter|you may review the U4C Charter]]. Please share this information with other members in your community wherever else might be appropriate. -- In cooperation with the U4C, [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ১৮:৫০, ৭ মার্চ ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28307738-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == উইকিপত্রিকার নতুন সংখ্যা: চৈত্র ১৪৩১ == সুপ্রিয়! উইকিপত্রিকার নতুন সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। আপনি নিচের তালিকা থেকে পছন্দমত প্রবন্ধগুলি পড়তে পারেন। <div lang="bn" dir="ltr" class="mw-content-ltr"><div style="-moz-column-count:2; -webkit-column-count:2; column-count:2;"> * সম্পাদকীয়: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/চৈত্র_১৪৩১/সম্পাদকীয়|ত্যাগের মাসে উইকিপিডিয়ায় অবদান]] * সাক্ষাৎকার: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/চৈত্র_১৪৩১/সাক্ষাৎকার|বাংলা উইকিপিডিয়াকে আরও সমৃদ্ধ করতে হলে আমাদের সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে]] * বিশেষ প্রতিবেদন: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/চৈত্র_১৪৩১/বিশেষ_প্রতিবেদন|বাংলা উইকিসংযোগের উদ্যোগ]] * পরিসংখ্যান: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/চৈত্র_১৪৩১/পরিসংখ্যান|ফেব্রুয়ারির শীর্ষ দশ]] * উইকিমিডিয়া সংবাদ: [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/চৈত্র_১৪৩১/উইকিমিডিয়া_সংবাদ|বৈশ্বিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে উইকি রমজান ভালোবাসে]] </div>{{flatlist|style= margin-top:10px; font-size:90%; padding-left:5px; font-family:Kalpurush, TiroBangla, Noto Sans Bengali, Siyam Rupali, Shonar Bangla; | * '''[[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা|সম্পূর্ণ উইকিপত্রিকা পড়ুন]]''' * [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/দেয়ালিকা|দেয়ালিকা]] * [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/গ্রাহক_তালিকা|আনসাবস্ক্রাইব করুন]] * [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বার্তাকক্ষ/দ্রুত_আরম্ভ|লেখা পাঠান]] (পাঠানোর শেষ তারিখ: ১৩ এপ্রিল ২০২৫)}}</div> [[w:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বৃত্তান্ত|উইকিপত্রিকা সম্পাদকদলের]] পক্ষে, [[ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান|খাত্তাব হাসান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:খাত্তাব হাসান|আলাপ]]) ১৬:২৫, ৮ মার্চ ২০২৫ (ইউটিসি) == আপনার উইকি শীঘ্রই পঠন মোডে যাবে == <section begin="server-switch"/><div class="plainlinks"> [[:m:Special:MyLanguage/Tech/Server switch|এই বার্তাটি অন্য ভাষায় পড়ুন]] • [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-Tech%2FServer+switch&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}] [[foundation:|উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন]] তার উপাত্ত কেন্দ্রগুলির মধ্যে ট্রাফিক আনা-নেওয়ার বিষয়টি পরীক্ষা করবে। এটি নিশ্চিত করবে যে উইকিপিডিয়া এবং উইকিমিডিয়ার অন্যান্য উইকিসমূহ এমনকি একটি দুর্যোগের পরেও অনলাইন থাকবে। সকল ট্রাফিক সুইচ করার তারিখ হলো '''{{#time:j xg|2025-03-19|bn}}'''। পরীক্ষাটি শুরু হবে '''[https://zonestamp.toolforge.org/{{#time:U|2025-03-19T14:00|en}} {{#time:H:i e|2025-03-19T14:00}}]'''-তে (বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় ও পশ্চিমবঙ্গ সময় রাত ৭টা ৩০ মিনিটে)। দুর্ভাগ্যবশত, [[mw:Special:MyLanguage/Manual:What is MediaWiki?|মিডিয়াউইকির]] কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে, এই পরিবর্তনের সময় সব সম্পাদনা অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে। এই ব্যাঘাত ঘটানোর জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী, এবং আমরা ভবিষ্যতে এটিকে হ্রাস করার জন্য কাজ করছি। এই কার্যক্রমটি শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বে সমস্ত উইকিতে একটি ব্যানার প্রদর্শন করা হবে। এই ব্যানারটি অপারেশন শেষ না হওয়া পর্যন্ত দৃশ্যমান থাকবে। '''সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন।''' *আপনি {{#time:l j xg Y|2025-03-19|bn}}-এ প্রায় এক ঘণ্টা পর্যন্ত সম্পাদনা করতে পারবেন না। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। ''অন্যান্য প্রভাব'': *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। * [[mw:Special:MyLanguage/GitLab|গিটল্যাব]] প্রায় ৯০ মিনিটের জন্য অনুপলব্ধ থাকবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এই প্রকল্পটি স্থগিত করা হতে পারে। আপনি [[wikitech:Switch_Datacenter|wikitech.wikimedia.org তে সময়সূচি পড়তে পারেন]]। যেকোনো পরিবর্তন সময়সূচীতে ঘোষণা করা হবে। '''দয়া করে আপনার সম্প্রদায়কে এই তথ্যটি জানান।'''</div><section end="server-switch"/> <bdi lang="en" dir="ltr">[[User:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]]</bdi> ২৩:১৫, ১৪ মার্চ ২০২৫ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Non-Technical_Village_Pumps_distribution_list&oldid=28307742-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Quiddity (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Final proposed modifications to the Universal Code of Conduct Enforcement Guidelines and U4C Charter now posted == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> The proposed modifications to the [[foundation:Special:MyLanguage/Policy:Universal_Code_of_Conduct/Enforcement_guidelines|Universal Code of Conduct Enforcement Guidelines]] and the U4C Charter [[m:Universal_Code_of_Conduct/Annual_review/2025/Proposed_Changes|are now on Meta-wiki for community notice]] in advance of the voting period. This final draft was developed from the previous two rounds of community review. Community members will be able to vote on these modifications starting on 17 April 2025. The vote will close on 1 May 2025, and results will be announced no later than 12 May 2025. The U4C election period, starting with a call for candidates, will open immediately following the announcement of the review results. More information will be posted on [[m:Special:MyLanguage//Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Election|the wiki page for the election]] soon. Please be advised that this process will require more messages to be sent here over the next two months. The [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C)]] is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the UCoC. This annual review was planned and implemented by the U4C. For more information and the responsibilities of the U4C, you may [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Charter|review the U4C Charter]]. Please share this message with members of your community so they can participate as well. -- In cooperation with the U4C, [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User_talk:Keegan (WMF)|talk]]) ০২:০৪, ৪ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28469465-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Wikidata and Sister Projects: An online community event == ''(Apologies for posting in English)'' Hello everyone, I am excited to share news of an upcoming online event called '''[[d:Event:Wikidata_and_Sister_Projects|Wikidata and Sister Projects]]''' celebrating the different ways Wikidata can be used to support or enhance with another Wikimedia project. The event takes place over 4 days between '''May 29 - June 1st, 2025'''. We would like to invite speakers to present at this community event, to hear success stories, challenges, showcase tools or projects you may be working on, where Wikidata has been involved in Wikipedia, Commons, WikiSource and all other WM projects. If you are interested in attending, please [[d:Special:RegisterForEvent/1291|register here]]. If you would like to speak at the event, please fill out this Session Proposal template on the [[d:Event_talk:Wikidata_and_Sister_Projects|event talk page]], where you can also ask any questions you may have. I hope to see you at the event, in the audience or as a speaker, - [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) ০৯:১৮, ১১ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User:Danny_Benjafield_(WMDE)/MassMessage_Send_List&oldid=28525705-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Danny Benjafield (WMDE)@metawiki পাঠিয়েছেন --> ==উইকিপত্রিকার নতুন বর্ষের প্রথম সংখ্যা: বৈশাখ ১৪৩২== সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা!<br/> নতুন বর্ষের প্রথম সংখ্যা হিসেবে উইকিপত্রিকার নতুন সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। আপনি নিচের তালিকা থেকে পছন্দমত প্রবন্ধগুলি পড়তে পারেন। <div lang="bn" dir="ltr" class="mw-content-ltr"><div style="-moz-column-count:2; -webkit-column-count:2; column-count:2;"> * সম্পাদকীয়: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বৈশাখ ১৪৩২/সম্পাদকীয়|আগামীর পথে বাংলা উইকিপত্রিকা]] * বিশেষ প্রতিবেদন: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বৈশাখ ১৪৩২/বিশেষ প্রতিবেদন|হাতি, ঘোড়া, রাণী শেষ! এবার চেকমেট!]] * সাক্ষাৎকার: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বৈশাখ ১৪৩২/সাক্ষাৎকার|অনেক বন্ধুকে আমি সরাসরি উইকিপিডিয়ায় যুক্ত করেছি]] * ছবিঘর: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বৈশাখ ১৪৩২/ছবিঘর|গল্পে গল্পে বাংলার প্রেমে উইকি ২০২৫-এর কিছু ছবি]] * পরিসংখ্যান: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বৈশাখ ১৪৩২/পরিসংখ্যান|মার্চের শীর্ষ দশ]] * উইকিমিডিয়া সংবাদ: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বৈশাখ ১৪৩২/উইকিমিডিয়া সংবাদ|ঢাকা উইকিমিডিয়া সম্প্রদায় গঠিত]] * উইকিপ্রযুক্তি: [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বৈশাখ ১৪৩২/উইকিপ্রযুক্তি|উইকিমিডিয়া সংক্রান্ত প্রতিযোগিতার ভবিষ্যত]] </div> {{flatlist|style= margin-top:10px; font-size:90%; padding-left:5px; font-family:Kalpurush, TiroBangla, Noto Sans Bengali, Siyam Rupali, Shonar Bangla; | * '''[[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা|সম্পূর্ণ উইকিপত্রিকা পড়ুন]]''' * [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/দেয়ালিকা|দেয়ালিকা]] * [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:উইকিপত্রিকা/বার্তাকক্ষ/দ্রুত_আরম্ভ|লেখা পাঠান]] (পরবর্তী মাসের জন্য লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ: '''১৫ মে ২০২৫''')}} -- [[:w:bn:উইকিপিডিয়া:WP/A|উইকিপত্রিকা সম্পাদকদল]]ের পক্ষে, [[ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান|খাত্তাব হাসান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:খাত্তাব হাসান|আলাপ]]) ১৮:৪৭, ১৪ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি) == Vote now on the revised UCoC Enforcement Guidelines and U4C Charter == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> The voting period for the revisions to the Universal Code of Conduct Enforcement Guidelines ("UCoC EG") and the UCoC's Coordinating Committee Charter is open now through the end of 1 May (UTC) ([https://zonestamp.toolforge.org/1746162000 find in your time zone]). [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Annual_review/2025/Voter_information|Read the information on how to participate and read over the proposal before voting]] on the UCoC page on Meta-wiki. The [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee (U4C)]] is a global group dedicated to providing an equitable and consistent implementation of the UCoC. This annual review of the EG and Charter was planned and implemented by the U4C. Further information will be provided in the coming months about the review of the UCoC itself. For more information and the responsibilities of the U4C, you may [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Charter|review the U4C Charter]]. Please share this message with members of your community so they can participate as well. In cooperation with the U4C -- [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User_talk:Keegan (WMF)|talk]]) ০০:৩৪, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28469465-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == ইউসিওসির প্রয়োগ নির্দেশিকা এবং ইউ৪সি সনদের প্রস্তাবিত পরিবর্তন নিয়ে ভোট চলছে == <section begin="announcement-content" /> সর্বজনীন আচরণবিধির প্রয়োগ নির্দেশিকা ও ইউ৪সি সনদের সংশোধনীর ভোটগ্রহণ পর্ব ১ মে ২০২৫ তারিখের ২৩:৫৯ ইউটিসি-তে শেষ হবে ([https://zonestamp.toolforge.org/1746162000 আপনার সময় অঞ্চলে দেখুন])। [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Annual review/2025/Voter information|ভোট দেওয়ার আগে মেটা-উইকির ইউসিওসি পাতায় অংশগ্রহণের নিয়মাবলি পড়ুন এবং প্রস্তাবটি ভালোভাবে পর্যালোচনা করুন]]। [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee|সর্বজনীন আচরণবিধি সমন্বয় কমিটি (ইউ৪সি)]] একটি বৈশ্বিক দল, যেটি ইউসিওসি-এর ন্যায়সঙ্গত ও ধারাবাহিক বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে। এই বার্ষিক পর্যালোচনাটি ইউ৪সি-এর পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে। ইউ৪সি সম্পর্কিত আরও তথ্য এবং তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে জানতে চাইলে আপনি [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Charter|ইউ৪সি সনদ]] দেখতে পারেন। দয়া করে এই বার্তাটি আপনার সম্প্রদায়ের সদস্যদের জানান, যাতে তারাও এই প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে। ইউ৪সি-র পক্ষে -- <section end="announcement-content" /> <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User talk:Keegan (WMF)|talk]]) ০৩:৪০, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ (ইউটিসি)</div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28618011-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == We will be enabling the new Charts extension on your wiki soon! == ''(Apologies for posting in English)'' Hi all! We have good news to share regarding the ongoing problem with graphs and charts affecting all wikis that use them. As you probably know, the [[:mw:Special:MyLanguage/Extension:Graph|old Graph extension]] was disabled in 2023 [[listarchive:list/wikitech-l@lists.wikimedia.org/thread/EWL4AGBEZEDMNNFTM4FRD4MHOU3CVESO/|due to security reasons]]. We’ve worked in these two years to find a solution that could replace the old extension, and provide a safer and better solution to users who wanted to showcase graphs and charts in their articles. We therefore developed the [[:mw:Special:MyLanguage/Extension:Chart|Charts extension]], which will be replacing the old Graph extension and potentially also the [[:mw:Extension:EasyTimeline|EasyTimeline extension]]. After successfully deploying the extension on Italian, Swedish, and Hebrew Wikipedia, as well as on MediaWiki.org, as part of a pilot phase, we are now happy to announce that we are moving forward with the next phase of deployment, which will also include your wiki. The deployment will happen in batches, and will start from '''May 6'''. Please, consult [[:mw:Special:MyLanguage/Extension:Chart/Project#Deployment Timeline|our page on MediaWiki.org]] to discover when the new Charts extension will be deployed on your wiki. You can also [[:mw:Special:MyLanguage/Extension:Chart|consult the documentation]] about the extension on MediaWiki.org. If you have questions, need clarifications, or just want to express your opinion about it, please refer to the [[:mw:Special:MyLanguage/Extension_talk:Chart/Project|project’s talk page on Mediawiki.org]], or ping me directly under this thread. If you encounter issues using Charts once it gets enabled on your wiki, please report it on the [[:mw:Extension_talk:Chart/Project|talk page]] or at [[phab:tag/charts|Phabricator]]. Thank you in advance! -- [[User:Sannita (WMF)|User:Sannita (WMF)]] ([[User talk:Sannita (WMF)|talk]]) ১৫:০৮, ৬ মে ২০২৫ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User:Sannita_(WMF)/Mass_sending_test&oldid=28663781-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Sannita (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস সম্পাদনাসভা ২০২৫ == <div style="margin: 1em 0; padding: 1em; border: 1px solid #6c8cc8; background-color: #f9f9f9; border-radius: 6px;"> সুপ্রিয়, [[চিত্র:আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস সম্পাদনা সভা ২০২৫ (ব্যানার).png|350px|right|link=উইকিপিডিয়া:আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস সম্পাদনাসভা ২০২৫]] '''আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস''' উপলক্ষে <mark>'''২০২৫ সালের ১৮–২৪ মে'''</mark> বাংলা উইকিপিডিয়ায় এক সপ্তাহব্যাপী একটি বিশেষ অনলাইন সম্পাদনাসভার আয়োজন করা হয়েছে। ২০২৪ সালে প্রথমবার আয়োজিত এই উদ্যোগের ধারাবাহিকতায়, এ বছরেও আমাদের লক্ষ্য—বাংলা ভাষায় জাদুঘর ও সংশ্লিষ্ট বিষয়বস্তুসমূহের তথ্য সমৃদ্ধ ও মানোন্নয়ন করা। আপনার অবদান ও সম্পাদনার মাধ্যমে আপনি এই জ্ঞানভিত্তিক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারেন। অংশগ্রহণকারীদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রদান করা হবে '''উইকিপদক ও ডিজিটাল সনদপত্র'''। সম্পাদনাসভা সম্পর্কিত বিস্তারিত জানতে দেখুন '''[[w:bn:উইকিপিডিয়া:আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস সম্পাদনাসভা ২০২৫|আয়োজনের মূল পাতা]]'''। আপনার অংশগ্রহণ বাংলা উইকিপিডিয়াকে আরও সমৃদ্ধ করার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। আপনার সম্পাদনা শুভ হোক। [[w:bn:উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ|উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের]] পক্ষে,<br/> [[ব্যবহারকারী:Moheen|<b style="text-shadow:#c5C3e3 0.2em 0.2em 0.2em; fontcolor: #3b5998">~মহীন</b>]] [[ব্যবহারকারী আলাপ:Moheen|<sup>(আলাপ)</sup>]] ২২:২৯, ১২ মে ২০২৫ (ইউটিসি) </div> == সর্বজনীন আচরণবিধি সমন্বয় কমিটির জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের প্রার্থীতা আহ্বান করা হচ্ছে == <section begin="announcement-content" /> সার্বজনীন আচরণবিধির বাস্তবায়ন নির্দেশিকা এবং সার্বজনীন আচরণবিধি সমন্বয় কমিটির (ইউ৪সি) সনদের উপর ভোটের ফলাফল [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Annual review/2025#Results|মেটা-উইকিতে উপলব্ধ]] রয়েছে। আপনি এখন থেকে ২৯ মে ২০২৫ তারিখ ১২:০০ ইউটিসি পর্যন্ত [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2025/Candidates|ইউ৪সি-তে আপনার প্রার্থীতা জমা দিতে]] পারেন। [[m:Special:MyLanguage/Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2025|যোগ্যতা, প্রক্রিয়া এবং সময়সীমা সম্পর্কিত তথ্য মেটা-উইকিতে]] রয়েছে। প্রার্থীদের নিয়ে ১ জুন ২০২৫ তারিখ থেকে ভোট শুরু হবে এবং দুই সপ্তাহ ধরে চলে ১৫ জুন ২০২৫ তারিখ ১২:০০ ইউটিসিতে শেষ হবে। আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, তবে আপনি তা [[m:Talk:Universal Code of Conduct/Coordinating Committee/Election/2025|নির্বাচনের আলোচনা পাতায়]] জিজ্ঞাসা করতে পারেন। -- ইউ৪সির পক্ষে, </div><section end="announcement-content" /> <bdi lang="en" dir="ltr">[[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User_talk:Keegan (WMF)|আলোচনা]])</bdi> ২২:০৬, ১৫ মে ২০২৫ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28618011-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == RfC ongoing regarding Abstract Wikipedia (and your project) == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> ''(Apologies for posting in English, if this is not your first language)'' Hello all! We opened a discussion on Meta about a very delicate issue for the development of [[:m:Special:MyLanguage/Abstract Wikipedia|Abstract Wikipedia]]: where to store the abstract content that will be developed through functions from Wikifunctions and data from Wikidata. Since some of the hypothesis involve your project, we wanted to hear your thoughts too. We want to make the decision process clear: we do not yet know which option we want to use, which is why we are consulting here. We will take the arguments from the Wikimedia communities into account, and we want to consult with the different communities and hear arguments that will help us with the decision. The decision will be made and communicated after the consultation period by the Foundation. You can read the various hypothesis and have your say at [[:m:Abstract Wikipedia/Location of Abstract Content|Abstract Wikipedia/Location of Abstract Content]]. Thank you in advance! -- [[User:Sannita (WMF)|Sannita (WMF)]] ([[User talk:Sannita (WMF)|<span class="signature-talk">{{int:Talkpagelinktext}}</span>]]) ১৫:২৬, ২২ মে ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User:Sannita_(WMF)/Mass_sending_test&oldid=28768453-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Sannita (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ড ২০২৫ নির্বাচন এবং প্রশ্নের জন্য আহ্বান == <section begin="announcement-content" /> :''[[m:Special:MyLanguage/Wikimedia Foundation elections/2025/Announcement/Selection announcement|{{int:interlanguage-link-mul}}]] • [https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Special:Translate&group=page-{{urlencode:Wikimedia Foundation elections/2025/Announcement/Selection announcement}}&language=&action=page&filter= {{int:please-translate}}]'' প্রিয় সবাই, এই বছর, উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডের সম্প্রদায়- এবং অধিভুক্ত-নির্বাচিত ২ (দুই) জন ট্রাস্টির মেয়াদ শেষ হবে [১]। বোর্ড সমগ্র আন্দোলনকে এই বছরের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করার জন্য এবং সেই আসনগুলি পূরণের উদ্দেশ্যে ভোট দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। নির্বাচন কমিটি ফাউন্ডেশন কর্মীদের সহায়তায় এই প্রক্রিয়াটি তদারকি করবে [২]। শাসন কমিটি ২০২৫ সালের ট্রাস্টি নির্বাচন প্রক্রিয়ার জন্য বোর্ড তত্ত্বাবধান প্রদান করেছে এবং তারা বোর্ডকে অবহিত রাখার ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত। এই কমিটি ২০২৫ সালের সম্প্রদায়- এবং অধিভুক্ত-নির্বাচিত ট্রাস্টি নির্বাচন প্রক্রিয়ার প্রার্থী নন এমন ট্রাস্টিদের (রাজু নারিসেত্তি, শানি ইভেনস্টাইন সিগালভ, লরেঞ্জো লোসা, ক্যাথি কলিন্স, ভিক্টোরিয়া ডোরোনিনা এবং এসরা’আ আল শাফেই)[৩] নিয়ে গঠিত। নির্বাচন কমিটি, বোর্ড এবং কর্মীদের ভূমিকা সম্পর্কে আরও বিশদ এখানে পাওয়া যাবে [৪]। এখানে মূল পরিকল্পিত তারিখগুলি দেওয়া হল: * ২২শে মে – ৫ই জুল: ঘোষণা (এই যোগাযোগের) এবং প্রশ্ন আহ্বানের সময়কাল [৬] * ১৭ই জুন – ১লা জুলাই, ২০২৫: প্রার্থী পদ আহ্বান * জুলাই ২০২৫: ১০ জন বা তার বেশি আবেদন করলে প্রয়োজনে, অধিভুক্তরা ভোট দিয়ে প্রার্থীদের বাছাই করবে [৫] * আগস্ট ২০২৫: প্রচারের সময়কাল * আগস্ট – সেপ্টেম্বর ২০২৫: সম্প্রদায়ের ভোটদানের জন্য দুই সপ্তাহের সময়কাল * অক্টোবর – নভেম্বর ২০২৫: নির্বাচিত প্রার্থীদের ব্যাকগ্রাউন্ড পরীক্ষা * ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে বোর্ডের সভা: নতুন ট্রাস্টিদের বসানো হবে এই মেটা-উইকি পাতায় ২০২৫ সালের নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও জানুন - যার মধ্যে রয়েছে বিস্তারিত সময়রেখা, প্রার্থীতা প্রক্রিয়া, প্রচারণার নিয়ম এবং ভোটার যোগ্যতার মানদণ্ড। [[m:Special:MyLanguage/Wikimedia_Foundation_elections/2025|[লিঙ্ক]]]। '''প্রশ্নের জন্য আহ্বান''' প্রতিটি নির্বাচন প্রক্রিয়ায়, সম্প্রদায়ের ট্রাস্টি বোর্ডের প্রার্থীদের জন্য প্রশ্ন জমা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে, যেগুলির উত্তর তাঁরা দেবেন। নির্বাচন কমিটি সম্প্রদায় কর্তৃক তৈরি তালিকা থেকে প্রশ্ন নির্বাচন করবে, যার উত্তর প্রার্থীরা দেবেন। যোগ্য হওয়ার জন্য আবেদনপত্রে প্রয়োজনীয় সমস্ত প্রশ্নের উত্তর প্রার্থীদের দিতে হবে; অন্যথায় তাঁদের আবেদন অযোগ্য ঘোষণা করা হবে। এই বছর, নির্বাচন কমিটি প্রার্থীদের উত্তর দেওয়ার জন্য ৫টি প্রশ্ন নির্বাচন করবে। নির্বাচিত প্রশ্নগুলি সম্প্রদায়ের জমা দেওয়া প্রশ্নগুলির সংমিশ্রণ হতে পারে, যদি সেগুলি একই রকম বা সম্পর্কিত হয়।[[m:Special:MyLanguage/Wikimedia_Foundation_elections/2025/Questions_for_candidates|[লিঙ্ক]]] '''নির্বাচনী স্বেচ্ছাসেবক''' ২০২৫ সালের নির্বাচন প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত থাকার আরেকটি উপায় হল একজন নির্বাচনী স্বেচ্ছাসেবক হওয়া। নির্বাচনী স্বেচ্ছাসেবকরা নির্বাচন কমিটি এবং তাদের নিজ নিজ সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন। তাঁরা তাদের সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে সাহায্য করেন এবং তাদের ভোট দেওয়ার জন্য সংগঠিত করেন। প্রোগ্রামটি এবং কিভাবে যোগদান করবেন সে সম্পর্কে আরও জানুন এই মেটা-উইকি পাতায়। [[m:Wikimedia_Foundation_elections/2025/Election_volunteers|[লিঙ্ক]]] ধন্যবাদ! [১] https://meta.wikimedia.org/wiki/Wikimedia_Foundation_elections/2022/Results [২] https://foundation.wikimedia.org/wiki/Committee:Elections_Committee_Charter [৩] https://foundation.wikimedia.org/wiki/Resolution:Committee_Membership,_December_2024 [৪] https://meta.wikimedia.org/wiki/Wikimedia_Foundation_elections_committee/Roles [৫] https://meta.wikimedia.org/wiki/Wikimedia_Foundation_elections/2025/FAQ [৬] https://meta.wikimedia.org/wiki/Wikimedia_Foundation_elections/2025/Questions_for_candidates শুভেচ্ছান্তে, ভিক্টোরিয়া ডোরোনিনা নির্বাচন কমিটি বোর্ড লিয়াজোঁ প্রশাসন কমিটি<section end="announcement-content" /> [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) ০৩:০৭, ২৮ মে ২০২৫ (ইউটিসি) <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28618011-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:RamzyM (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == 📣 Announcing the South Asia Newsletter – Get Involved! 🌏 == <div lang="en" dir="ltr"> ''{{int:please-translate}}'' Hello Wikimedians of South Asia! 👋 We’re excited to launch the planning phase for the '''South Asia Newsletter''' – a bi-monthly, community-driven publication that brings news, updates, and original stories from across our vibrant region, to one page! We’re looking for passionate contributors to join us in shaping this initiative: * Editors/Reviewers – Craft and curate impactful content * Technical Contributors – Build and maintain templates, modules, and other magic on meta. * Community Representatives – Represent your Wikimedia Affiliate or community If you're excited to contribute and help build a strong regional voice, we’d love to have you on board! 👉 Express your interest though [https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSfhk4NIe3YwbX88SG5hJzcF3GjEeh5B1dMgKE3JGSFZ1vtrZw/viewform this link]. Please share this with your community members.. Let’s build this together! 💬 This message was sent with [[ব্যবহারকারী:MediaWiki message delivery|MediaWiki message delivery]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MediaWiki message delivery|আলাপ]]) by [[m:User:Gnoeee|Gnoeee]] ([[m:User_talk:Gnoeee|talk]]) at ১৫:৪২, ৬ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Global_message_delivery/Targets/South_Asia_Village_Pumps&oldid=25720607-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Gnoeee@metawiki পাঠিয়েছেন --> == Vote now in the 2025 U4C Election == <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> Apologies for writing in English. {{Int:Please-translate}} Eligible voters are asked to participate in the 2025 [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee|Universal Code of Conduct Coordinating Committee]] election. More information–including an eligibility check, voting process information, candidate information, and a link to the vote–are available on Meta at the [[m:Special:MyLanguage/Universal_Code_of_Conduct/Coordinating_Committee/Election/2025|2025 Election information page]]. The vote closes on 17 June 2025 at [https://zonestamp.toolforge.org/1750161600 12:00 UTC]. Please vote if your account is eligible. Results will be available by 1 July 2025. -- In cooperation with the U4C, [[m:User:Keegan (WMF)|Keegan (WMF)]] ([[m:User talk:Keegan (WMF)|talk]]) ২৩:০০, ১৩ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) </div> <!-- https://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=Distribution_list/Global_message_delivery&oldid=28848819-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:Keegan (WMF)@metawiki পাঠিয়েছেন --> == ছোট সহপ্রকল্প ও উইকিপত্রিকা বিষয়ে অনলাইন সভার আমন্ত্রণ == প্রিয় সুধী,<br /> উইকিমিডিয়ার বাংলা ভাষায় চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে কিছু ছোট প্রকল্প রয়েছে, যেগুলোর গতি ধীর হওয়ায় ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার জন্য একটি সমন্বিত আলোচনা প্রয়োজন। একইসাথে সম্প্রদায়ের সাম্প্রতিক উদ্যোগ “উইকিপত্রিকা” নিয়েও কিছু আলোচনা করা জরুরি। এই প্রেক্ষাপটে, আগামী ২০ জুন ২০২৫, শুক্রবার রাত ৯টা থেকে সর্বোচ্চ রাত ১১টা পর্যন্ত একটি উন্মুক্ত অনলাইন সভার আয়োজন করা হয়েছে।<br /> '''গুগল মিট''': https://meet.google.com/ctu-okwe-qju <br /> '''গুগল ক্যালেন্ডার''': https://calendar.app.google/QLkX7vy3SzC1uU1R6 ;আলোচ্যসূচি (এজেন্ডা) * ইনকিউবেটরে থাকা প্রকল্প দুইটির ভবিষ্যৎ **উইকিসংবাদ **উইকিবিশ্ববিদ্যালয় * প্রতিযোগিতা-পরবর্তী উইকিবই, উইকিঅভিধান উইকিভ্রমণ, উইকিউক্তির অবস্থা ও করণীয় * উইকিসংকলন ছোট প্রকল্পের আওতায় পড়ে কিনা * উইকিপ্রজাতি, উইকিউপাত্ত প্রভৃতি বহুভাষিক প্রকল্প, যেখানে প্রয়োজনীয় বাংলা কার্যক্রম তুলনামূলকভাবে স্থির * একটি ছোট উইকি প্রকল্পের জন্য দল গঠন ও নাম নির্ধারণ * উইকিপত্রিকা সংক্রান্ত কিছু প্রশ্নোত্তর আপনাদের প্রত্যেকের মতামত ও পরামর্শ এই আলোচনায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই উপস্থিত থেকে সক্রিয় অংশগ্রহণ করার জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। [[ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান|খাত্তাব হাসান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:খাত্তাব হাসান|আলাপ]]) ০৪:১৮, ১৬ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) 9kqa5hj6lrfzm45vrktmq4yu00iltpw উইকিবই আলোচনা:সম্প্রদায়ের প্রবেশদ্বার 5 4058 84401 8755 2025-06-16T10:10:58Z Poet md mahabubur rahaman 11730 /* কবিতাঃ একটা সময় অনেক কিছুই */ নতুন অনুচ্ছেদ 84401 wikitext text/x-wiki == Using only [[commons:Special:MyLanguage/Commons:Upload Wizard|UploadWizard]] for uploads == [[Image:Commons-logo.svg|right|220px|alt=Wikimedia Commons logo]] <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> Hello! It was noted that on this wiki you have [[Special:Statistics|less than 10 local files]]. Presumably, you therefore don't have interest nor energies to have [[commons:Category:Licensing templates|hundreds templates]] with the [[mw:Multimedia/Media Viewer/Template compatibility|now required HTML]], even less a local [[m:EDP|EDP]]. However, this means that users here will experience a mostly broken and/or [[wmf:Resolution:Licensing policy|illegal]] uploading. I propose to * '''have [[Special:Upload|local upload]] [[commons:Commons:Turning off local uploads|restricted]]''' to the "{{int:group-sysop}}" group (for emergency uploads) and * the '''sidebar point to [[commons:Special:UploadWizard]]''', so that you can avoid local maintenance and all users can have a functioning, easy upload interface [[translatewiki:Special:Translate/ext-uploadwizard|in their own language]]. All registered users can upload on Commons and [[Special:ListFiles|existing files]] will not be affected. I'll get this done in one week from now. # If you disagree with the proposal, just [[m:User:Nemo bis/Unused local uploads|remove your wiki from the list]]. # To make the UploadWizard even better, please tell your experience and ideas on [[commons:Commons:Upload Wizard feedback]]. [[m:User:Nemo_bis|Nemo]] ২০:৩৮, ১৯ মে ২০১৪ (ইউটিসি) </div> <!-- Message sent by User:Nemo bis@metawiki using the list at http://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User_talk:Nemo_bis/Unused_local_uploads&oldid=8578536 --> == কবিতাঃ একটা সময় অনেক কিছুই == তারিখঃ ১৬ জুন ২০২৫ ইংরেজি কবিতাঃ এক সময় অনেক কিছুই ছিলাম কবিঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান --------------------------------------------------------------------- এক সময় অনেক কিছুই আমি ছিলাম এখন কিছু না , এক সময় অনেকেই অনেককে নিয়ে ভাবতো এখন কেউ কাউকে নিয়ে ভাবে না। এখন ভাবনার আকাশে আর চাঁদ ওঠে না, এখন সবাই স্বাধীন কেউ কারো উপর পরাধীন না। এখন তেমন সুন্দর কিছু নিয়ে কেউ চিন্তা করেনা, এখন সবাই শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত অন্যের ব্যাপারটা মাথায় আসেনা। ঈদ পৌষ পার্বন যায় তার ধার কেউ ধরে না,। এখন শুধু আপনার মাঝে শুধু আপন খেলা করে অন্য কিছু খেলা করে না। একাকীত্বকে নিয়ে কাটানো জীবন এটা কোন জীবননা, যে জীবন নিয়ে ভাবাভাবাবি আসলে সে জীবন কান্না। একসময়ের অনেক ভিআইপি এখন আর ভিআইপি না, যারা ভিআইপি ছিল#না তারা কত বড় ভিআইপি চেয়ে দেখনা। মহাবিশ্বে কখনো পৃথিবী স্থির থাকে না, সেরকমই কারো চিন্তা ভাবনা একই রকম থাকে না। যা বুঝার, ভাবনার ব্যাপার তা অনেকেই বুঝে না, যা মূল্যহীন তা নিয়ে মানুষের অনেক চিন্তা ভাবনা। তবু যে জীবন আছে এ জীবন একদিন থাকবে না, আসুন মূল্যবান কে পেলে মূল্যহীনকে নিয়ে বেশি না করি চিন্তাভাবনা, আসুন মানুষের প্রয়োজনে আসি কষ্টের কারণ হইনা। [[ব্যবহারকারী:Poet md mahabubur rahaman|Poet md mahabubur rahaman]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Poet md mahabubur rahaman|আলাপ]]) ১০:১০, ১৬ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) n56msw1ctxnpfhogewy701lkge7teof 84402 84401 2025-06-16T10:19:08Z Poet md mahabubur rahaman 11730 /* কবিতাঃ একটা সময় অনেক কিছুই */ নতুন অনুচ্ছেদ 84402 wikitext text/x-wiki == Using only [[commons:Special:MyLanguage/Commons:Upload Wizard|UploadWizard]] for uploads == [[Image:Commons-logo.svg|right|220px|alt=Wikimedia Commons logo]] <div lang="en" dir="ltr" class="mw-content-ltr"> Hello! It was noted that on this wiki you have [[Special:Statistics|less than 10 local files]]. Presumably, you therefore don't have interest nor energies to have [[commons:Category:Licensing templates|hundreds templates]] with the [[mw:Multimedia/Media Viewer/Template compatibility|now required HTML]], even less a local [[m:EDP|EDP]]. However, this means that users here will experience a mostly broken and/or [[wmf:Resolution:Licensing policy|illegal]] uploading. I propose to * '''have [[Special:Upload|local upload]] [[commons:Commons:Turning off local uploads|restricted]]''' to the "{{int:group-sysop}}" group (for emergency uploads) and * the '''sidebar point to [[commons:Special:UploadWizard]]''', so that you can avoid local maintenance and all users can have a functioning, easy upload interface [[translatewiki:Special:Translate/ext-uploadwizard|in their own language]]. All registered users can upload on Commons and [[Special:ListFiles|existing files]] will not be affected. I'll get this done in one week from now. # If you disagree with the proposal, just [[m:User:Nemo bis/Unused local uploads|remove your wiki from the list]]. # To make the UploadWizard even better, please tell your experience and ideas on [[commons:Commons:Upload Wizard feedback]]. [[m:User:Nemo_bis|Nemo]] ২০:৩৮, ১৯ মে ২০১৪ (ইউটিসি) </div> <!-- Message sent by User:Nemo bis@metawiki using the list at http://meta.wikimedia.org/w/index.php?title=User_talk:Nemo_bis/Unused_local_uploads&oldid=8578536 --> == কবিতাঃ একটা সময় অনেক কিছুই == তারিখঃ ১৬ জুন ২০২৫ ইংরেজি কবিতাঃ এক সময় অনেক কিছুই ছিলাম কবিঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান --------------------------------------------------------------------- এক সময় অনেক কিছুই আমি ছিলাম এখন কিছু না , এক সময় অনেকেই অনেককে নিয়ে ভাবতো এখন কেউ কাউকে নিয়ে ভাবে না। এখন ভাবনার আকাশে আর চাঁদ ওঠে না, এখন সবাই স্বাধীন কেউ কারো উপর পরাধীন না। এখন তেমন সুন্দর কিছু নিয়ে কেউ চিন্তা করেনা, এখন সবাই শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত অন্যের ব্যাপারটা মাথায় আসেনা। ঈদ পৌষ পার্বন যায় তার ধার কেউ ধরে না,। এখন শুধু আপনার মাঝে শুধু আপন খেলা করে অন্য কিছু খেলা করে না। একাকীত্বকে নিয়ে কাটানো জীবন এটা কোন জীবননা, যে জীবন নিয়ে ভাবাভাবাবি আসলে সে জীবন কান্না। একসময়ের অনেক ভিআইপি এখন আর ভিআইপি না, যারা ভিআইপি ছিল#না তারা কত বড় ভিআইপি চেয়ে দেখনা। মহাবিশ্বে কখনো পৃথিবী স্থির থাকে না, সেরকমই কারো চিন্তা ভাবনা একই রকম থাকে না। যা বুঝার, ভাবনার ব্যাপার তা অনেকেই বুঝে না, যা মূল্যহীন তা নিয়ে মানুষের অনেক চিন্তা ভাবনা। তবু যে জীবন আছে এ জীবন একদিন থাকবে না, আসুন মূল্যবান কে পেলে মূল্যহীনকে নিয়ে বেশি না করি চিন্তাভাবনা, আসুন মানুষের প্রয়োজনে আসি কষ্টের কারণ হইনা। [[ব্যবহারকারী:Poet md mahabubur rahaman|Poet md mahabubur rahaman]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Poet md mahabubur rahaman|আলাপ]]) ১০:১০, ১৬ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) == কবিতাঃ একটা সময় অনেক কিছুই == তারিখঃ ১৬ জুন ২০২৫ ইংরেজি কবিতাঃ এক সময় অনেক কিছুই ছিলাম কবিঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান --------------------------------------------------------------------- এক সময় অনেক কিছুই আমি ছিলাম এখন কিছু না , এক সময় অনেকেই অনেককে নিয়ে ভাবতো এখন কেউ কাউকে নিয়ে ভাবে না। এখন ভাবনার আকাশে আর চাঁদ ওঠে না, এখন সবাই স্বাধীন কেউ কারো উপর পরাধীন না। এখন তেমন সুন্দর কিছু নিয়ে কেউ চিন্তা করেনা, এখন সবাই শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত অন্যের ব্যাপারটা মাথায় আসেনা। ঈদ পৌষ পার্বন যায় তার ধার কেউ ধরে না,। এখন শুধু আপনার মাঝে শুধু আপন খেলা করে অন্য কিছু খেলা করে না। একাকীত্বকে নিয়ে কাটানো জীবন এটা কোন জীবননা, যে জীবন নিয়ে ভাবাভাবাবি আসলে সে জীবন কান্না। একসময়ের অনেক ভিআইপি এখন আর ভিআইপি না, যারা ভিআইপি ছিল#না তারা কত বড় ভিআইপি চেয়ে দেখনা। মহাবিশ্বে কখনো পৃথিবী স্থির থাকে না, সেরকমই কারো চিন্তা ভাবনা একই রকম থাকে না। যা বুঝার, ভাবনার ব্যাপার তা অনেকেই বুঝে না, যা মূল্যহীন তা নিয়ে মানুষের অনেক চিন্তা ভাবনা। তবু যে জীবন আছে এ জীবন একদিন থাকবে না, আসুন মূল্যবান কে পেলে মূল্যহীনকে নিয়ে বেশি না করি চিন্তাভাবনা, আসুন মানুষের প্রয়োজনে আসি কষ্টের কারণ হইনা। [[ব্যবহারকারী:Poet md mahabubur rahaman|Poet md mahabubur rahaman]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Poet md mahabubur rahaman|আলাপ]]) ১০:১৯, ১৬ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) qzcxlw7s389f46pyj90dyj8trkftem8 বাংলা উইকিপিডিয়া সহায়িকা/কিভাবে উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ সম্পাদনা করবেন 0 7875 84406 84137 2025-06-16T10:55:29Z Md Mobashir Hossain 10853 [[Special:Contributions/27.147.224.200|27.147.224.200]] ([[User talk:27.147.224.200|আলাপ]])-এর করা 1 টি সম্পাদনা বাতিল করে Salil Kumar Mukherjee সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত 84406 wikitext text/x-wiki উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধ এবং অন্যান্য পাতা সম্পাদনা করার জন্য বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। এই পদ্ধতিগুলো থেকে WikiText এবং Visual Editor পদ্ধতিতে সম্পাদনার বিস্তারিত উল্লেখ করা হবে। একই সাথে অন্যান্য পদ্ধতি এবং টুল ব্যবহার করে সম্পাদনার নিময়গুলোও জানিয়ে দেয়া হবে। উইকিপিডিয়া অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোন অ্যাপ থেকেও উইকিপিডিয়া পড়া ও সম্পাদনা করা যায়। আলাদা অনুচ্ছেদে উইকিপিডিয়া এবং উইকিমিডিয়া কমন্স অ্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। == উইকি সিন্ট্যাক্স ব্যবহার করে == উইকিপিডিয়ার সকল তথ্য উইকি সিন্ট্যাক্স হিসাবে সংরক্ষিত থাকে, এবং উইকিপিডিয়ার নিবন্ধসহ অন্যান্য সকল ধরনের পাতা সম্পাদনা করার জন্য উইকি সিন্ট্যক্স ব্যবহার করা যায়। লেখা বোল্ড, ইটালিক করা সহ অন্যান্য প্রায় সকল ধরনের ফরম্যাটিং করা যায় এটি ব্যবহার করে, তবে এটি HTML নয় এবং এটি ব্যবহার করার জন্য আগে থেকেই HTML শেখার প্রয়োজন নেই। == শিরোনাম ও অনুচ্ছেদ == উইকিপিডিয়ার নিবন্ধগুলো সাধারণত একাধিক অনুচ্ছেদ (Section) এবং উপঅনুচ্ছেদে (Sub Section) ভাগ করে তৈরী করা হয়। অনুচ্ছেদের নামের উপর ভিত্তি করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধের সূচিপত্র তৈরী হয়। নিবন্ধের তথ্য সঠিকভাবে সমন্বয় এবং উপস্থাপনের জন্যই মূলত এভাবে নিবন্ধ তৈরী করা হয়। এই উইকি সিন্ট্যাক্সের উপর ভিত্তি করেই উইকিপিডিয়ার পাতাগুলোর এইচটিএমএল পাতার কোড তৈরী হয়। অনুচ্ছেদ তৈরী করার জন্য এক বা একাধিক = চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। একবার = চিহ্ন ব্যবহার করে এইচটিএমএল এর H1 (Heading 1), দুইবার ব্যবহার করে H2 (Heading 2) , ইত্যাদি তৈরী করা হয়। পাতার শিরোনাম H1 ট্যাগ হিসাবে তৈরী করা হয়, এবং পাতার অন্যান্য শিরোনাম গুলো H2 থেকে শুরু করা হয়। নিচের উদাহারণ থেকে বিষয়টি আরও স্পষ্টভাবে বুঝতে পারা যাবে। বাংলা উইকিপিডিয়াতে "লালবাগের কেল্লা" নামের একটি নিবন্ধ রয়েছে এই নিবন্ধে "দর্শনীয় স্থান" নামে নতুন কোন অনুচ্ছেদ তৈরী করতে হলে লিখতে হবে == দর্শনীয় স্থান ==। == লেখার ধরন পরিবর্তন == === গাঢ় (Bold) করা === লেখার ধরন গাঢ় (Bold) করার জন্য তিন জোড়া ' চিহ্নের (Single quote) মধ্যে লিখতে হবে। এক্ষেত্রে ঢাকা লিখলে হবে '''ঢাকা''' === বাঁকা (Italic) করা === লেখাকে বাঁকা (Italic) করার জন্য দুই জোড়া ' চিহ্ন (single quote) এর মধ্যে রাখতে হবে। যেমন, কুমিল্লা লিখলে দেখাবে ''কুমিল্লা''। === গাঢ় বাঁকা (Bold Italic) করা === একই সাথে গাঢ় এবং বাঁকা (Bold Italic) করতে চাইলে পাঁচ জোড়া ' চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। যেমন, চাঁদপুর লিখলে দেখা যাবে '''''চাঁদপুর'''। == তালিকা তৈরী করা == তালিকা তৈরী করতে হলে প্রতিটি পয়েন্ট আলাদা আলাদা লাইনে রেখে প্রতি লাইনের শুরুতে * (তারকা) চিহ্ন দিতে হবে। যেমন ধরা যাক, বাংলাদেশে ইউনেস্কোর তালিকাভুক্ত তিনটি ঐতিহ্যবাহী স্থান রয়েছে। এই তিনটি স্থানের তালিকা তৈরী করতে হলে যেভাবে লিখতে হবে তা নিচে দেখানো হল, যেমন দেখা যাবে: * বাংলাদেশ * লালবাগের কেল্লা * ঢাকা সংখ্যানুক্রমিক তালিকা তৈরী করা জন্য, তারকা চিহ্নের বদলে # (হ্যাশ) চিহ্ন দিতে হবে। যেমন, যেমন দেখা যাবে: # বাংলাদেশ # লালবাগের কেল্লা # ঢাকা === অভ্যন্তরীণ ও বহিঃসংযোগ তৈরী === উইকিপিডিয়ার পাতাগুলো মূলত দুই ধরনের লিংক তৈরী করা যায়: * অভ্যন্তরীণ সংযোগ বা উইকিলিংক * বহিঃসংযোগ == অভ্যন্তরীণ সংযোগ == অভ্যন্তরীণ সংযোগ হল নির্দিষ্ট অংশ হতে উইকিপিডিয়ার অন্য কোন পাতার লিংক তৈরী করা। ধরা যাক "বাংলাদেশ" নামের নিবন্ধটি উল্লেখ করা হয়েছে যে, "বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা"। এখানে "ঢাকা" অংশে আপনি উইকিপিডিয়ার "ঢাকা" নিবন্ধটির সাথে লিংক তৈরী করতে চান। সেক্ষেত্রে লিখতে হবে, "বাংলাদেশের রাজধানী [[ঢাকা]]"। আর যদি ‘‘রাজধানী হিসেবে ঢাকা শহর বেশ জনবহুল’’ অংশে ঢাকা নিবন্ধটির সঙ্গে লিংক করতে চান তাহলে লিখতে হবে ‘‘রাজধানী হিসেবে [[ঢাকা শহর|ঢাকা]] বেশ জনবহুল।’’ যেমন দেখা যাবে: "বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ঢাকা শহরে অবস্থিত" "বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ঢাকা শহরে অবস্থিত" === বহিঃসংযোগ === উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের কোন অংশ থেকে উইকিপিডিয়ার বাইরে অন্য কোন ওয়েবসাইটের সাথে লিংক তৈরী করতে চাইলে। একজোড়া তৃতীয় বন্ধনীর মাঝে লিংকটি লিখতে হবে। উদাহারণ স্বরূপ বলা যায় আপনি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের ওয়েবসাইট http://www.bangladeshmuseum.gov.bd এর লিংক দিতে চাচ্ছেন। নিবন্ধের মধ্যে http://www.bangladeshmuseum.gov.bd লিখলে সরাসরি "http://www.bangladeshmuseum.gov.bd" হিসাবেই দেখা যাবে সেই ক্ষেত্রে এক জোড়া ৩য় বন্ধনীর মধ্যে ওয়েবসাইটটির ঠিকানা লিখতে হবে। অর্থাৎ [http://www.bangladeshmuseum.gov.bd]। তবে এভাবে সংযোগ তৈরী করা হলে সংরক্ষণ করার পর পূর্ণ লিংকটি প্রদর্শনের পরিবর্তে একটি সংখ্যা হিসাবে সেটি দেখা যাবে। লিংকটি ঐ পাতার যত নম্বর বহিঃসংযোগ এখানে সেই সংখ্যাটি দেখানো হয়। বহিঃসংযোগটিতে সংখ্যার বদলে বর্ণনামূলক কোনো লেখা দিতে চাইলে লিখতে হবে [http://www.bangladeshmuseum.gov.bd বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের ওয়েবসাইট]| সংরক্ষণের পরে দেখাবে "বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের ওয়েবসাইট"। {{বইয়ের বিষয়শ্রেণী}} j8q2ctfymhc3cdwx5ww5399obk1c6dp ব্যবহারকারী আলাপ:R1F4T 3 18208 84354 83841 2025-06-16T03:15:43Z MD Abu Siyam 8392 /* পুনরায় যাচাই করবেন */ নতুন অনুচ্ছেদ 84354 wikitext text/x-wiki == বাংলা উইকিবইয়ে স্বাগত == {{স্বাগত/২য় সংস্করণ}} ১৮:৪০, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি) == সম্পাদনা দ্বন্দ্ব == প্রিয় R1F4T, বই সম্পাদনা কালে আমি আপনার সম্পাদনা করতে চাওয়া ([[:en:Famous Theorems of Mathematics/Pythagorean trigonometric identity|Famous Theorems of Mathematics/Pythagorean trigonometric identity]]) পাতাটি বইয়ের ভিতরে গিয়ে তৈরি না অবস্থায় পাওয়ার পর [[গণিতের বিখ্যাত উপপাদ্য/পিথাগোরাসের ত্রিকোণোমিতির অভেদক|তৈরি করে ফেলেছি]]। কিন্তু আপনি সম্পাদান করতে চেয়েছেন এটা আগে খেয়াল করতে পারিনি। এজন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। [[ব্যবহারকারী:Ashiqur Rahman|Ashiqur Rahman]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Ashiqur Rahman|আলাপ]]) ১৪:১৯, ৪ জুন ২০২৪ (ইউটিসি) :সমস্যা নেই। আপনি করুন অনুবাদ [[ব্যবহারকারী:R1F4T|R1F4T]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:R1F4T|আলাপ]]) ১৪:২৯, ৪ জুন ২০২৪ (ইউটিসি) == [[উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৫|উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৫: অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ]] == {| style="background-color: #f8f9fa; border: 1px solid #ced4da; padding:10px; color: #212529;" |- |[[File:Bangla Wikibooks Writing contest 2025 Banner (2).png|frameless|center|300px|link=[[উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৫]]]]<br/> সুপ্রিয় R1F4T, আশা করি এই গ্রীষ্মের এই রৌদ্রোজ্জ্বল তপ্ত আবহাওয়াতেও ভালো আছেন। আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে, গত ৭ মে থেকে বাংলা উইকিবইয়ে '''[[উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৫|উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৫]]''' শীর্ষক একটি বই লিখন ও অনুবাদ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। আপনাকে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে ‌আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। প্রতিযোগিতাটি অভিজ্ঞ, অনভিজ্ঞ ও নতুন ব্যবহারকারী সকলের জন্যই মুক্ত।  অন্যান্য ভাষার উইকিবইয়ের চাইতে বাংলা উইকিবইয়ে অবদানকারীর সংখ্যা নিতান্তই কম, এমনকি সংখ্যাটি বাংলা উইকিপিডিয়ার তুলনায়ও নগণ্য। অথচ ডিজিটাল বইয়ের এই যুগে বাংলা উইকিবই যথেষ্ট গুরত্বের দাবি রাখে। এজন্য আমাদের আরও স্বেচ্ছাসেবক প্রয়োজন। আশা করি আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন ও উইকিবইকে সমৃদ্ধ করবেন। বিস্তারিত [[উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৫|প্রকল্প পাতায়]] দেখুন। '''শীর্ষ অবদানকারীদের জন্য পুরষ্কার''' * ১ম স্থান অধিকারকারী ― ৬০০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * ২য় স্থান অধিকারকারী ― ৪০০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * ৩য় স্থান অধিকারকারী ― ৩০০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * ৪র্থ স্থান অধিকারকারী ― ২৫০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * ৫ম স্থান অধিকারকারী ― ২০০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * ৬ষ্ঠ থেকে ১০তম স্থান অধিকারকারী (৫ জন) ― ৫০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * কমপক্ষে একটি পাতা গৃহীত হলে ― ডিজিটাল সনদপত্র প্রতিযোগিতায় আপনাকে স্বাগত।<br /> শুভেচ্ছান্তে, <br /> —[[ব্যবহারকারী:MdsShakil|শাকিল]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MdsShakil|আলাপ]]) ০৬:৪৪, ১১ মে ২০২৫ (ইউটিসি) |} <!-- https://bn.wikibooks.org/w/index.php?title=%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80:MdsShakil/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE&oldid=74028-এর তালিকা ব্যবহার করে বার্তাটি ব্যবহারকারী:MdsShakil@bnwikibooks পাঠিয়েছেন --> == পুনঃপর্যালোচনার আবেদন == আসসালামুয়ালাইকুম রিফাত ভাই, [[ইন্দ্রিয়তন্ত্র/স্বাদতন্ত্র]] পাতাটি পুনরায় পর্যালোচনা করার জন্য বিনীতভাবে আহ্বান জানাচ্ছি। [[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Md Mobashir Hossain|আলাপ]]) ০৫:৩১, ১৪ মে ২০২৫ (ইউটিসি) :রিফাত ভাই, আপনার বক্তব্য অনুযায়ী [[রন্ধনপ্রণালী:বিফ ভুনা]] ঠিক করেছি। [[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Md Mobashir Hossain|আলাপ]]) ০৫:৪৩, ১৪ মে ২০২৫ (ইউটিসি) :@[[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] [[ইন্দ্রিয়তন্ত্র/স্বাদতন্ত্র]] নিবন্ধটি গৃহীত হয়নি। :কারণ: অসম্পূর্ণ অনুবাদ :এবং পর্যালোচনার নীতিমালা অনুসারে সংশোধনের আর সুযোগ দেয়া হবে না। [[ব্যবহারকারী:R1F4T|R1F4T]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:R1F4T|আলাপ]]) ০৭:০২, ১৪ মে ২০২৫ (ইউটিসি) ::@[[ব্যবহারকারী:R1F4T|R1F4T]] {{আপনাকে ধন্যবাদ}} [[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Md Mobashir Hossain|আলাপ]]) ০৭:০৩, ১৪ মে ২০২৫ (ইউটিসি) :::@[[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] :::এছাড়াও আপনাকে নিবন্ধটি ai দিয়ে অনুবাদ এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনী না করায় সতর্ক করা হলো। [[ব্যবহারকারী:R1F4T|R1F4T]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:R1F4T|আলাপ]]) ০৭:২১, ১৪ মে ২০২৫ (ইউটিসি) ::::@[[ব্যবহারকারী:R1F4T|R1F4T]] [[অতীন্দ্রিয়বাদ/প্রার্থনা]] পাতাটি পুনরায় দেখুন! [[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Md Mobashir Hossain|আলাপ]]) ১০:৫৯, ৪ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) :সুপ্রিয় উইকিমিডিয়ান, আপনাকে ঈদ মোবারক! দয়া করে এই পাতাটি পুনরায় দেখুন - [[পদার্থবিজ্ঞান অধ্যয়ন নির্দেশিকা/বিদ্যুৎ]] [[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Md Mobashir Hossain|আলাপ]]) ০৯:২৭, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) ::[[পদার্থবিজ্ঞান অধ্যয়ন নির্দেশিকা/শক্তি]] দেখুন [[ব্যবহারকারী:Md Mobashir Hossain|Md Mobashir Hossain]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Md Mobashir Hossain|আলাপ]]) ০৯:২৯, ৭ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) == মার্ক যোগ হচ্ছে না কেন? == ২ টি আর্টিকেল লেখা হয়েছে কিন্তু এখনো কোনো মার্কস যোগ হয়নি [[ব্যবহারকারী:Azizul Islam Abir|Azizul Islam Abir]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Azizul Islam Abir|আলাপ]]) ১৩:৪৪, ১৮ মে ২০২৫ (ইউটিসি) :@[[ব্যবহারকারী:Azizul Islam Abir|Azizul Islam Abir]] যেহুতু পর্যালোচকগণ স্বেচ্ছাসেবক তাই তারা তাদের ফাঁকা সময় পর্যালোচনা করেন তাই একটু দেরি হতে পারে তবে ফল প্রকাশের পূর্বেই সব নিবন্ধ পর্যালোচনা করা হবে [[ব্যবহারকারী:R1F4T|R1F4T]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:R1F4T|আলাপ]]) ১৩:৪৭, ১৮ মে ২০২৫ (ইউটিসি) == [[রন্ধনপ্রণালী:চালতার টক]] == পরামর্শ অংশটি সহজ ভাষায় লেখা হয়েছে। পুনরায় যাচাই করুন [[ব্যবহারকারী:MD Abu Siyam|MD Abu Siyam]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MD Abu Siyam|আলাপ]]) ১৫:২০, ৫ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) == [[প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক ধারণা/নাথিং ডেটা টাইপ]] == সহজ ভাষায় লেখা হয়েছে, পুনরায় দেখুন [[ব্যবহারকারী:MD Abu Siyam|MD Abu Siyam]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MD Abu Siyam|আলাপ]]) ১৫:২৬, ৫ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) == [[রন্ধনপ্রণালী:নুনগড়া পিঠা]] == পুনরায় দেখুন [[ব্যবহারকারী:MD Abu Siyam|MD Abu Siyam]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MD Abu Siyam|আলাপ]]) ১১:১৯, ৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) == [[রন্ধনপ্রণালী:চুষি পিঠা]] == পুনরায় দেখবেন [[ব্যবহারকারী:MD Abu Siyam|MD Abu Siyam]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MD Abu Siyam|আলাপ]]) ১১:২২, ৮ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) == পুনরায় যাচাই করবেন == উক্ত নিবন্ধ গুলোর স্বাস্থ্য বিষয়ক অংশ, যান্ত্রিকতা দূর করে প্রয়োজনীয় সম্পাদনা করা হয়েছে। পুনরায় যাচাই করবেন — # [[রন্ধনপ্রণালী:ফিস পাকোড়া]] # [[রন্ধনপ্রণালী:বোরহানি]] # [[রন্ধনপ্রণালী:সাম্বর]] # [[রন্ধনপ্রণালী:চিকেন হারিয়ালি কাবাব]] # [[রন্ধনপ্রণালী:চিকেন রেশমি কাবাব]] # [[রন্ধনপ্রণালী:বাঁশকোরার ভর্তা]] [[ব্যবহারকারী:MD Abu Siyam|MD Abu Siyam]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MD Abu Siyam|আলাপ]]) ০৩:১৫, ১৬ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) fez85m6fe34vqcgp8ht2kx2zli3pabm ব্যবহারকারী আলাপ:Trulypromised 3 22325 84302 70996 2025-06-15T22:11:44Z A09 8977 A09 [[ব্যবহারকারী আলাপ:Pledgefulfilled]] পাতাটিকে [[ব্যবহারকারী আলাপ:Trulypromised]] শিরোনামে কোনো পুনর্নির্দেশনা ছাড়াই স্থানান্তর করেছেন: ব্যবহারকারীকে "[[Special:CentralAuth/Pledgefulfilled|Pledgefulfilled]]" থেকে "[[Special:CentralAuth/Trulypromised|Trulypromised]]"-এ নামান্তরের সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাতা স্থানান্তরিত 70996 wikitext text/x-wiki == বাংলা উইকিবইয়ে স্বাগত == {{স্বাগত/২য় সংস্করণ}} ০৪:৪০, ৫ জানুয়ারি ২০২৫ (ইউটিসি) tprn78crcd4z1zzn1bmksanfb0b3sbc রন্ধনপ্রণালী:চিঁড়ের পায়েস 104 23894 84355 75709 2025-06-16T03:33:05Z Mehedi Abedin 7113 84355 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টান্ন, যা বিশেষ উপলক্ষে বা অতিথি আপ্যায়নে পরিবেশিত হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিঁড়ের পায়েস'''</big></center> চিঁড়ের পায়েস একটি সহজপাচ্য, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর মিষ্টান্ন, যা বাংলার ঘরে ঘরে বিশেষ দিন বা পূজা পার্বণে রান্না করা হয়। দুধ, চিঁড়া এবং গুড়ের মিশেলে তৈরি এই মিষ্টান্নটি প্রাচীনকাল থেকেই জনপ্রিয়। এর মোলায়েম স্বাদ এবং স্নিগ্ধ গন্ধ মন ছুঁয়ে যায়। বিশেষ করে শীতকালে নতুন খেজুর গুড় দিয়ে তৈরি এই পায়েস আলাদা স্বাদ এনে দেয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | পাতলা চিঁড়া || ১ কাপ |- | ঘন দুধ || ১ লিটার |- | খেজুর গুড় (বা চিনির বিকল্পে) || ১/২ কাপ বা স্বাদমতো |- | এলাচ || ২–৩টি |- | তেজপাতা || ১টি |- | কিসমিস || ২ টেবিল চামচ |- | কাজুবাদাম কুচি || ২ টেবিল চামচ |- | ঘি || ১ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চিঁড়া হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। পরে ছেঁকে জল ঝরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন। মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন যাতে নিচে লেগে না যায়। # দুধ কিছুটা কমে এলে তাতে তেজপাতা ও এলাচ দিন এবং নাড়তে থাকুন। # এবার ভেজানো চিঁড়া দিয়ে দিন। ধীরে ধীরে নেড়ে দিন যাতে চিঁড়া গেঁথে না যায়। # চিঁড়া ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে আসলে কিসমিস ও কাজুবাদাম দিন। চাইলে সামান্য ঘি মিশিয়ে আরও ঘ্রাণ বাড়ানো যায়। # শেষে গুড় ধীরে ধীরে দিয়ে দিন এবং একটানা নাড়তে থাকুন। গুড় দেবার পর আর বেশি ফুটাবেন না, এতে দুধ ছুটে যেতে পারে। # মিশ্রণ ঘন হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে দিন এবং ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == চিঁড়ের পায়েস ঠান্ডা বা গরম উভয়ভাবেই খাওয়া যায়। শীতকালে খেজুর গুড়ের ঘ্রাণে এই পায়েসের স্বাদ দ্বিগুণ হয়। এটি বিশেষ করে অতিথি আপ্যায়নে বা পূজার নৈবেদ্যতেও পরিবেশিত হয়। == পরামর্শ == * ঘন দুধ ব্যবহার করলে স্বাদ আরও সমৃদ্ধ হয়। * চাইলে নারকেল কুচি বা ক্ষীর মিশিয়ে নতুন স্বাদ তৈরি করা যায়। * ডায়াবেটিকদের জন্য গুড়ের বদলে চিনির পরিমাণ কমিয়ে স্বল্পমাত্রায় খাওয়া যেতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি মিষ্টি খাবার]] [[Category:গ্রামীণ খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রেসিপি]] mvyvyyrzg7j8wicqat604rd67r09xu4 84356 84355 2025-06-16T03:34:45Z Mehedi Abedin 7113 84356 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টান্ন, যা বিশেষ উপলক্ষে বা অতিথি আপ্যায়নে পরিবেশিত হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিঁড়ের পায়েস'''</big></center> চিঁড়ের পায়েস একটি সহজপাচ্য, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর মিষ্টান্ন, যা বাংলার ঘরে ঘরে বিশেষ দিন বা পূজা পার্বণে রান্না করা হয়। দুধ, চিঁড়া এবং গুড়ের মিশেলে তৈরি এই মিষ্টান্নটি প্রাচীনকাল থেকেই জনপ্রিয়। এর মোলায়েম স্বাদ এবং স্নিগ্ধ গন্ধ মন ছুঁয়ে যায়। বিশেষ করে শীতকালে নতুন খেজুর গুড় দিয়ে তৈরি এই পায়েস আলাদা স্বাদ এনে দেয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | পাতলা চিঁড়া || ১ কাপ |- | ঘন দুধ || ১ লিটার |- | খেজুর গুড় (বা চিনির বিকল্পে) || ১/২ কাপ বা স্বাদমতো |- | এলাচ || ২–৩টি |- | তেজপাতা || ১টি |- | কিসমিস || ২ টেবিল চামচ |- | কাজুবাদাম কুচি || ২ টেবিল চামচ |- | ঘি || ১ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চিঁড়া হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। পরে ছেঁকে জল ঝরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন। মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন যাতে নিচে লেগে না যায়। # দুধ কিছুটা কমে এলে তাতে তেজপাতা ও এলাচ দিন এবং নাড়তে থাকুন। # এবার ভেজানো চিঁড়া দিয়ে দিন। ধীরে ধীরে নেড়ে দিন যাতে চিঁড়া গেঁথে না যায়। # চিঁড়া ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে আসলে কিশমিশ ও কাজুবাদাম দিন। চাইলে সামান্য ঘি মিশিয়ে আরও ঘ্রাণ বাড়ানো যায়। # শেষে গুড় ধীরে ধীরে দিয়ে দিন এবং একটানা নাড়তে থাকুন। গুড় দেবার পর আর বেশি ফুটাবেন না, এতে দুধ ছুটে যেতে পারে। # মিশ্রণ ঘন হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে দিন এবং ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == চিঁড়ের পায়েস ঠান্ডা বা গরম উভয়ভাবেই খাওয়া যায়। শীতকালে খেজুর গুড়ের ঘ্রাণে এই পায়েসের স্বাদ দ্বিগুণ হয়। এটি বিশেষ করে অতিথি আপ্যায়নে বা পূজার নৈবেদ্যতেও পরিবেশিত হয়। == পরামর্শ == * ঘন দুধ ব্যবহার করলে স্বাদ আরও সমৃদ্ধ হয়। * চাইলে নারকেল কুচি বা ক্ষীর মিশিয়ে নতুন স্বাদ তৈরি করা যায়। * ডায়াবেটিকদের জন্য গুড়ের বদলে চিনির পরিমাণ কমিয়ে স্বল্পমাত্রায় খাওয়া যেতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি মিষ্টি খাবার]] [[Category:গ্রামীণ খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রেসিপি]] sovbb9rwkmjhm1bm4mw24ucwp4mkqod 84357 84356 2025-06-16T03:35:18Z Mehedi Abedin 7113 84357 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টান্ন, যা বিশেষ উপলক্ষে বা অতিথি আপ্যায়নে পরিবেশিত হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিঁড়ের পায়েস'''</big></center> চিঁড়ের পায়েস একটি সহজপাচ্য, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর মিষ্টান্ন, যা বাংলার ঘরে ঘরে বিশেষ দিন বা পূজা পার্বণে রান্না করা হয়। দুধ, চিঁড়া এবং গুড়ের মিশেলে তৈরি এই মিষ্টান্নটি প্রাচীনকাল থেকেই জনপ্রিয়। এর মোলায়েম স্বাদ এবং স্নিগ্ধ গন্ধ মন ছুঁয়ে যায়। বিশেষ করে শীতকালে নতুন খেজুর গুড় দিয়ে তৈরি এই পায়েস আলাদা স্বাদ এনে দেয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | পাতলা চিঁড়া || ১ কাপ |- | ঘন দুধ || ১ লিটার |- | খেজুর গুড় (বা চিনির বিকল্পে) || ১/২ কাপ বা স্বাদমতো |- | এলাচ || ২–৩টি |- | তেজপাতা || ১টি |- | কিসমিস || ২ টেবিল চামচ |- | কাজুবাদাম কুচি || ২ টেবিল চামচ |- | ঘি || ১ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চিঁড়া হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। পরে ছেঁকে জল ঝরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন। মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন যাতে নিচে লেগে না যায়। # দুধ কিছুটা কমে এলে তাতে তেজপাতা ও এলাচ দিন এবং নাড়তে থাকুন। # এবার ভেজানো চিঁড়া দিয়ে দিন। ধীরে ধীরে নেড়ে দিন যাতে চিঁড়া গেঁথে না যায়। # চিঁড়া ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে আসলে কিশমিশ ও কাজুবাদাম দিন। চাইলে সামান্য ঘি মিশিয়ে আরও ঘ্রাণ বাড়ানো যায়। # শেষে গুড় ধীরে ধীরে দিয়ে দিন এবং একটানা নাড়তে থাকুন। গুড় দেবার পর আর বেশি ফুটাবেন না, এতে দুধ ছুটে যেতে পারে। # মিশ্রণ ঘন হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে দিন এবং ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == চিঁড়ের পায়েস ঠান্ডা বা গরম উভয়ভাবেই খাওয়া যায়। শীতকালে খেজুর গুড়ের ঘ্রাণে এই পায়েসের স্বাদ দ্বিগুণ হয়। এটি বিশেষ করে অতিথি আপ্যায়নে বা পূজার নৈবেদ্যতেও পরিবেশিত হয়। == পরামর্শ == * ঘন দুধ ব্যবহার করলে স্বাদ আরও সমৃদ্ধ হয়। * চাইলে নারকেল কুচি বা ক্ষীর মিশিয়ে নতুন স্বাদ তৈরি করা যায়। * ডায়াবেটিকদের জন্য গুড়ের বদলে চিনির পরিমাণ কমিয়ে স্বল্পমাত্রায় খাওয়া যেতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশী মিষ্টি খাবার]] [[Category:গ্রামীণ খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রেসিপি]] 1tfmkzef5l8leshje0xh10c37n4p477 রন্ধনপ্রণালী:ডিম স্যুপ 104 24067 84269 76044 2025-06-15T21:13:42Z Mehedi Abedin 7113 84269 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মধ্যম | টীকা = ডিম স্যুপ একটি হালকা, পুষ্টিকর ও আরামদায়ক খাবার যা ঠান্ডা-জ্বর বা অসুস্থ অবস্থায় বিশেষ উপকারী। এটি সহজপাচ্য এবং শরীরকে দ্রুত সজীব করে তোলে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ডিম স্যুপ'''</big></center> ডিম স্যুপ একটি পুষ্টিকর এবং আরামদায়ক খাবার যা শুধু অসুস্থতায় নয়, বরং যেকোনো মৌসুমে দুপুর বা রাতের হালকা খাবার হিসেবে উপভোগ করা যায়। এতে থাকে ডিম, বিভিন্ন শাকসবজি ও মসলা যা একত্রে শরীর গরম করে এবং স্বাদ বাড়ায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | ডিম || ২টি |- | চিকেন বা ভেজিটেবল ব্রোথ (ঝোল) || ৪ কাপ |- | কর্নফ্লাওয়ার (ভুট্টার আটা) || ১ টেবিল চামচ |- | পানি || ২ টেবিল চামচ |- | সয়া সস || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | আদা বাটা || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | গোলমরিচ || স্বাদমতো |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পেঁয়াজ পাতা কুচি || সামান্য (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি ছোট বাটিতে ডিম দুটি ফেটিয়ে নিন। # অন্য একটি ছোট বাটিতে কর্নফ্লাওয়ার এবং পানি মিশিয়ে একটি মসৃণ মিশ্রণ তৈরি করুন। # একটি সসপ্যানে চিকেন বা ভেজিটেবল ব্রোথ গরম করুন। # ঝোল গরম হয়ে এলে, তাতে আদা বাটা (যদি ব্যবহার করেন) এবং সয়া সস (যদি ব্যবহার করেন) মেশান। # স্বাদমতো লবণ ও গোলমরিচ দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। # কর্নফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ধীরে ধীরে ঝোলের মধ্যে ঢালুন এবং একটানা নাড়তে থাকুন, যাতে কোনো দলা না পাকায়। ঝোল ঘন হওয়া পর্যন্ত নাড়ুন। # ঝোল ঘন হয়ে গেলে আঁচ কমিয়ে দিন। ফেটানো ডিম ধীরে ধীরে ঝোলের মধ্যে গোল করে ঘুরিয়ে ঢালুন এবং সাথে সাথেই নাড়বেন না। ডিমের সাদা অংশ জমাট বাঁধতে শুরু করলে হালকাভাবে একবার নাড়ুন। # ডিম ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে এবং সুন্দর ডিমের ফোঁটার মতো দেখালে আঁচ বন্ধ করে দিন। হয়ে গেল ডিম স্যুপ। # আপনি চাইলে এতে গাজর কুচি, মটরশুঁটি বা অন্যান্য সবজিও যোগ করতে পারেন। <span style=color:red;><center>'''গরম গরম ডিম স্যুপ পেঁয়াজ পাতা কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।'''</center></span> {{বর্ণানুক্রমিক|ড}} [[বিষয়শ্রেণী:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:স্যুপ]] [[Category:বাংলাদেশি পানীয়]] [[Category:পুষ্টিকর খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] ej3j7zok16qmo303eth2hnr5mm74j21 84270 84269 2025-06-15T21:14:25Z Mehedi Abedin 7113 84270 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মধ্যম | টীকা = ডিম স্যুপ একটি হালকা, পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার যা ঠান্ডা-জ্বর বা অসুস্থ অবস্থায় বিশেষ উপকারী। এটি সহজপাচ্য এবং শরীরকে দ্রুত সজীব করে তোলে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ডিম স্যুপ'''</big></center> ডিম স্যুপ একটি পুষ্টিকর এবং আরামদায়ক খাবার যা শুধু অসুস্থতায় নয়, বরং যেকোনো মৌসুমে দুপুর বা রাতের হালকা খাবার হিসেবে উপভোগ করা যায়। এতে থাকে ডিম, বিভিন্ন শাকসবজি ও মসলা যা একত্রে শরীর গরম করে এবং স্বাদ বাড়ায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | ডিম || ২টি |- | চিকেন বা ভেজিটেবল ব্রোথ (ঝোল) || ৪ কাপ |- | কর্নফ্লাওয়ার (ভুট্টার আটা) || ১ টেবিল চামচ |- | পানি || ২ টেবিল চামচ |- | সয়া সস || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | আদা বাটা || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | গোলমরিচ || স্বাদমতো |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পেঁয়াজ পাতা কুচি || সামান্য (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি ছোট বাটিতে ডিম দুটি ফেটিয়ে নিন। # অন্য একটি ছোট বাটিতে কর্নফ্লাওয়ার এবং পানি মিশিয়ে একটি মসৃণ মিশ্রণ তৈরি করুন। # একটি সসপ্যানে চিকেন বা ভেজিটেবল ব্রোথ গরম করুন। # ঝোল গরম হয়ে এলে, তাতে আদা বাটা (যদি ব্যবহার করেন) এবং সয়া সস (যদি ব্যবহার করেন) মেশান। # স্বাদমতো লবণ ও গোলমরিচ দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। # কর্নফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ধীরে ধীরে ঝোলের মধ্যে ঢালুন এবং একটানা নাড়তে থাকুন, যাতে কোনো দলা না পাকায়। ঝোল ঘন হওয়া পর্যন্ত নাড়ুন। # ঝোল ঘন হয়ে গেলে আঁচ কমিয়ে দিন। ফেটানো ডিম ধীরে ধীরে ঝোলের মধ্যে গোল করে ঘুরিয়ে ঢালুন এবং সাথে সাথেই নাড়বেন না। ডিমের সাদা অংশ জমাট বাঁধতে শুরু করলে হালকাভাবে একবার নাড়ুন। # ডিম ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে এবং সুন্দর ডিমের ফোঁটার মতো দেখালে আঁচ বন্ধ করে দিন। হয়ে গেল ডিম স্যুপ। # আপনি চাইলে এতে গাজর কুচি, মটরশুঁটি বা অন্যান্য সবজিও যোগ করতে পারেন। <span style=color:red;><center>'''গরম গরম ডিম স্যুপ পেঁয়াজ পাতা কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।'''</center></span> {{বর্ণানুক্রমিক|ড}} [[বিষয়শ্রেণী:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:স্যুপ]] [[Category:বাংলাদেশি পানীয়]] [[Category:পুষ্টিকর খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] f5ejg12u5jgmltmm09fuvty6j5d8gtk 84271 84270 2025-06-15T21:15:22Z Mehedi Abedin 7113 84271 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মধ্যম | টীকা = ডিম স্যুপ একটি হালকা, পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার যা ঠান্ডা-জ্বর বা অসুস্থ অবস্থায় বিশেষ উপকারী। এটি সহজপাচ্য এবং শরীরকে দ্রুত সজীব করে তোলে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ডিম স্যুপ'''</big></center> ডিম স্যুপ একটি পুষ্টিকর এবং আরামদায়ক খাবার যা শুধু অসুস্থতায় নয়, বরং যেকোনো মৌসুমে দুপুর বা রাতের হালকা খাবার হিসেবে উপভোগ করা যায়। এতে থাকে ডিম, বিভিন্ন শাকসবজি ও মসলা যা একত্রে শরীর উষ্ণ করে এবং স্বাদবর্ধক। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | ডিম || ২টি |- | চিকেন বা ভেজিটেবল ব্রোথ (ঝোল) || ৪ কাপ |- | কর্নফ্লাওয়ার (ভুট্টার আটা) || ১ টেবিল চামচ |- | পানি || ২ টেবিল চামচ |- | সয়া সস || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | আদা বাটা || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | গোলমরিচ || স্বাদমতো |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পেঁয়াজ পাতা কুচি || সামান্য (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি ছোট বাটিতে ডিম দুটি ফেটিয়ে নিন। # অন্য একটি ছোট বাটিতে কর্নফ্লাওয়ার এবং পানি মিশিয়ে একটি মসৃণ মিশ্রণ তৈরি করুন। # একটি সসপ্যানে চিকেন বা ভেজিটেবল ব্রোথ গরম করুন। # ঝোল গরম হয়ে এলে, তাতে আদা বাটা (যদি ব্যবহার করেন) এবং সয়া সস (যদি ব্যবহার করেন) মেশান। # স্বাদমতো লবণ ও গোলমরিচ দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। # কর্নফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ধীরে ধীরে ঝোলের মধ্যে ঢালুন এবং একটানা নাড়তে থাকুন, যাতে কোনো দলা না পাকায়। ঝোল ঘন হওয়া পর্যন্ত নাড়ুন। # ঝোল ঘন হয়ে গেলে আঁচ কমিয়ে দিন। ফেটানো ডিম ধীরে ধীরে ঝোলের মধ্যে গোল করে ঘুরিয়ে ঢালুন এবং সাথে সাথেই নাড়বেন না। ডিমের সাদা অংশ জমাট বাঁধতে শুরু করলে হালকাভাবে একবার নাড়ুন। # ডিম ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে এবং সুন্দর ডিমের ফোঁটার মতো দেখালে আঁচ বন্ধ করে দিন। হয়ে গেল ডিম স্যুপ। # আপনি চাইলে এতে গাজর কুচি, মটরশুঁটি বা অন্যান্য সবজিও যোগ করতে পারেন। <span style=color:red;><center>'''গরম গরম ডিম স্যুপ পেঁয়াজ পাতা কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।'''</center></span> {{বর্ণানুক্রমিক|ড}} [[বিষয়শ্রেণী:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:স্যুপ]] [[Category:বাংলাদেশি পানীয়]] [[Category:পুষ্টিকর খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] 0m6pm30xt890322d4s6n1mwp285ifkc 84272 84271 2025-06-15T21:17:36Z Mehedi Abedin 7113 84272 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মধ্যম | টীকা = ডিম স্যুপ একটি হালকা, পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার যা ঠান্ডা-জ্বর বা অসুস্থ অবস্থায় বিশেষ উপকারী। এটি সহজপাচ্য এবং শরীরকে দ্রুত সজীব করে তোলে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ডিম স্যুপ'''</big></center> ডিম স্যুপ একটি পুষ্টিকর এবং আরামদায়ক খাবার যা শুধু অসুস্থতায় নয়, বরং যেকোনো মৌসুমে দুপুর বা রাতের হালকা খাবার হিসেবে উপভোগ করা যায়। এতে থাকে ডিম, বিভিন্ন শাকসবজি ও মসলা যা একত্রে শরীর উষ্ণ করে এবং স্বাদবর্ধক। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | ডিম || ২টি |- | চিকেন বা ভেজিটেবল ব্রোথ (ঝোল) || ৪ কাপ |- | কর্নফ্লাওয়ার (ভুট্টার আটা) || ১ টেবিল চামচ |- | পানি || ২ টেবিল চামচ |- | সয়া সস || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | আদা বাটা || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | গোলমরিচ || স্বাদমতো |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পেঁয়াজ পাতা কুচি || সামান্য (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি ছোট বাটিতে ডিম দুটি ফেটিয়ে নিন। # অন্য একটি ছোট বাটিতে কর্নফ্লাওয়ার এবং পানি মিশিয়ে একটি মসৃণ মিশ্রণ তৈরি করুন। # একটি সসপ্যানে চিকেন বা ভেজিটেবল ব্রোথ গরম করুন। # ঝোল গরম হয়ে এলে, তাতে আদা বাটা (যদি ব্যবহার করেন) এবং সয়া সস (যদি ব্যবহার করেন) মেশান। # স্বাদমতো লবণ ও গোলমরিচ দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। # কর্নফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ধীরে ধীরে ঝোলের মধ্যে ঢালুন এবং একটানা নাড়তে থাকুন, যাতে দলা পাকিয়ে না যায়। ঝোল ঘন হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। # ঝোল ঘন হয়ে গেলে আঁচ কমিয়ে দিন। ফেটানো ডিম ধীরে ধীরে ঝোলের মধ্যে গোল করে ঘুরিয়ে ঢালুন এবং সাথে সাথেই নাড়বেন না। ডিমের সাদা অংশ জমাট বাঁধতে শুরু করলে হালকাভাবে একবার নাড়ুন। # ডিম ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে এবং সুন্দর ডিমের ফোঁটার মতো দেখালে আঁচ বন্ধ করে দিন। হয়ে গেল ডিম স্যুপ। # আপনি চাইলে এতে গাজর কুচি, মটরশুঁটি বা অন্যান্য সবজিও যোগ করতে পারেন। <span style=color:red;><center>'''গরম গরম ডিম স্যুপ পেঁয়াজ পাতা কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।'''</center></span> {{বর্ণানুক্রমিক|ড}} [[বিষয়শ্রেণী:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:স্যুপ]] [[Category:বাংলাদেশি পানীয়]] [[Category:পুষ্টিকর খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] j25m8svlkdg7t1l0guqtsv0x44ctjga রন্ধনপ্রণালী:কুমড়ো ঘন্ট 104 24090 84358 76117 2025-06-16T03:36:48Z Mehedi Abedin 7113 84358 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নিরামিষ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ২০ মিনিট | রান্নার সময় = ৩০ মিনিট | মোট সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ২ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = জনপ্রিয় বাঙালি নিরামিষ পদ যা পূজো বা উপবাসের দিনে পরিবেশনের উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''কুমড়ো ঘন্ট'''</big></center> কুমড়ো ঘন্ট হচ্ছে নরমসুন্দর কুমড়ো, বেগুন, বরি ইত্যাদির সংমিশ্রণে রান্না করা একটি বাঙালি নিরামিষ পদ। এটি মশলাদার এবং কিছুটা মিষ্টি স্বাদের হয়ে থাকে। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | কুমড়ো (ছোট টুকরো করে কাটা) || ৫০০ গ্রাম |- | বেগুন (ঐচ্ছিক, ছোট টুকরো) || ১ কাপ |- | মুড়ি বরি || ১/২ কাপ |- | তেজপাতা || ২টি |- | শুকনো লঙ্কা || ২টি |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | জিরে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | চিনি || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | সরষের তেল || ৩ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি কড়াইতে সরষের তেল গরম করে প্রথমে মুড়ি বরি ভেজে তুলে রাখুন। # ওই তেলে শুকনো লঙ্কা ও তেজপাতা ফোড়ন দিন। # এরপর আদা বাটা, হলুদ ও জিরে গুঁড়া দিয়ে কষিয়ে নিন। # মসলা ভালোভাবে কষানো হলে কুমড়ো এবং বেগুন দিন। নুন দিয়ে ঢেকে রাখুন যেন কুমড়ো নরম হয়। # প্রয়োজনে অল্প পানি ছিটিয়ে দিন। কুমড়ো গলে এলে ভাজা বরি ও চিনি দিয়ে আরও কয়েক মিনিট রান্না করুন। # ঝোল শুকিয়ে এলে নামিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == কুমড়ো ঘন্ট সাধারণত ভাত, লুচি বা খিচুড়ির সাথে পরিবেশন করা হয়। এটি বিশেষত উপবাস, পূজো বা নিরামিষ ভোজে জনপ্রিয়। == পরামর্শ == * সরষের তেল ব্যবহার করলে ঘন্টের স্বাদ বেশি খাঁটি হয়। * বরি না থাকলে শুধুমাত্র কুমড়ো ও বেগুন দিয়েও রান্না করা যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:লাউ ঘন্ট]] * [[রন্ধনপ্রণালী:চচ্চড়ি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:বেগুন ভাজা]] 7yoz671q9522v1yap6lcj1xgmase20f 84359 84358 2025-06-16T03:37:01Z Mehedi Abedin 7113 84359 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নিরামিষ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ২০ মিনিট | রান্নার সময় = ৩০ মিনিট | মোট সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ২ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = জনপ্রিয় বাঙালি নিরামিষ পদ যা পূজো বা উপবাসের দিনে পরিবেশনের উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''কুমড়ো ঘণ্ট'''</big></center> কুমড়ো ঘন্ট হচ্ছে নরমসুন্দর কুমড়ো, বেগুন, বরি ইত্যাদির সংমিশ্রণে রান্না করা একটি বাঙালি নিরামিষ পদ। এটি মশলাদার এবং কিছুটা মিষ্টি স্বাদের হয়ে থাকে। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | কুমড়ো (ছোট টুকরো করে কাটা) || ৫০০ গ্রাম |- | বেগুন (ঐচ্ছিক, ছোট টুকরো) || ১ কাপ |- | মুড়ি বরি || ১/২ কাপ |- | তেজপাতা || ২টি |- | শুকনো লঙ্কা || ২টি |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | জিরে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | চিনি || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | সরষের তেল || ৩ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি কড়াইতে সরষের তেল গরম করে প্রথমে মুড়ি বরি ভেজে তুলে রাখুন। # ওই তেলে শুকনো লঙ্কা ও তেজপাতা ফোড়ন দিন। # এরপর আদা বাটা, হলুদ ও জিরে গুঁড়া দিয়ে কষিয়ে নিন। # মসলা ভালোভাবে কষানো হলে কুমড়ো এবং বেগুন দিন। নুন দিয়ে ঢেকে রাখুন যেন কুমড়ো নরম হয়। # প্রয়োজনে অল্প পানি ছিটিয়ে দিন। কুমড়ো গলে এলে ভাজা বরি ও চিনি দিয়ে আরও কয়েক মিনিট রান্না করুন। # ঝোল শুকিয়ে এলে নামিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == কুমড়ো ঘন্ট সাধারণত ভাত, লুচি বা খিচুড়ির সাথে পরিবেশন করা হয়। এটি বিশেষত উপবাস, পূজো বা নিরামিষ ভোজে জনপ্রিয়। == পরামর্শ == * সরষের তেল ব্যবহার করলে ঘন্টের স্বাদ বেশি খাঁটি হয়। * বরি না থাকলে শুধুমাত্র কুমড়ো ও বেগুন দিয়েও রান্না করা যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:লাউ ঘন্ট]] * [[রন্ধনপ্রণালী:চচ্চড়ি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:বেগুন ভাজা]] jmdu0cpv2bin96123zu47wl7e36rw29 84360 84359 2025-06-16T03:37:08Z Mehedi Abedin 7113 84360 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নিরামিষ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ২০ মিনিট | রান্নার সময় = ৩০ মিনিট | মোট সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ২ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = জনপ্রিয় বাঙালি নিরামিষ পদ যা পূজো বা উপবাসের দিনে পরিবেশনের উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''কুমড়ো ঘন্ট'''</big></center> কুমড়ো ঘন্ট হচ্ছে নরমসুন্দর কুমড়ো, বেগুন, বরি ইত্যাদির সংমিশ্রণে রান্না করা একটি বাঙালি নিরামিষ পদ। এটি মশলাদার এবং কিছুটা মিষ্টি স্বাদের হয়ে থাকে। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | কুমড়ো (ছোট টুকরো করে কাটা) || ৫০০ গ্রাম |- | বেগুন (ঐচ্ছিক, ছোট টুকরো) || ১ কাপ |- | মুড়ি বরি || ১/২ কাপ |- | তেজপাতা || ২টি |- | শুকনো লঙ্কা || ২টি |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | জিরে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | চিনি || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | সরষের তেল || ৩ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি কড়াইতে সরষের তেল গরম করে প্রথমে মুড়ি বরি ভেজে তুলে রাখুন। # ওই তেলে শুকনো লঙ্কা ও তেজপাতা ফোড়ন দিন। # এরপর আদা বাটা, হলুদ ও জিরে গুঁড়া দিয়ে কষিয়ে নিন। # মসলা ভালোভাবে কষানো হলে কুমড়ো এবং বেগুন দিন। নুন দিয়ে ঢেকে রাখুন যেন কুমড়ো নরম হয়। # প্রয়োজনে অল্প পানি ছিটিয়ে দিন। কুমড়ো গলে এলে ভাজা বরি ও চিনি দিয়ে আরও কয়েক মিনিট রান্না করুন। # ঝোল শুকিয়ে এলে নামিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == কুমড়ো ঘন্ট সাধারণত ভাত, লুচি বা খিচুড়ির সাথে পরিবেশন করা হয়। এটি বিশেষত উপবাস, পূজো বা নিরামিষ ভোজে জনপ্রিয়। == পরামর্শ == * সরষের তেল ব্যবহার করলে ঘন্টের স্বাদ বেশি খাঁটি হয়। * বরি না থাকলে শুধুমাত্র কুমড়ো ও বেগুন দিয়েও রান্না করা যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:লাউ ঘন্ট]] * [[রন্ধনপ্রণালী:চচ্চড়ি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:বেগুন ভাজা]] 7yoz671q9522v1yap6lcj1xgmase20f রন্ধনপ্রণালী:রস পিঠা 104 24092 84273 76119 2025-06-15T21:19:46Z Mehedi Abedin 7113 84273 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬-৮ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | রান্নার সময় = ৩০ মিনিট | মোট সময় = ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = রস পিঠা একটি ঐতিহ্যবাহী শীতকালীন বাঙালি মিষ্টান্ন, যা খেজুরের গুড়ের রসে ভিজিয়ে পরিবেশন করা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রস পিঠা'''</big></center> রস পিঠা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের একটি বিশেষ মিষ্টান্ন, যা সাধারণত শীতকালে খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি রসে ভিজিয়ে খাওয়া হয়। এই পিঠা ভাজার পর গরম রসে ডুবিয়ে পরিবেশন করা হয় বলে এর নাম রস পিঠা। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | আতপ চালের গুঁড়া || ২ কাপ |- | খেজুরের গুড় || ১.৫ কাপ (রসের জন্য) |- | পানি || ৩ কাপ (রসের জন্য) |- | তেল || পরিমাণমতো (ভাজার জন্য) |- | সামান্য লবণ || ১ চিমটি |- | চিনি || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক, পিঠার মিশ্রণে) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে গুড় ও পানি দিয়ে পাতলা রস তৈরি করে চুলায় গরম করুন। ফুটে উঠলে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন। # চালের গুঁড়ায় অল্প গরম পানি ও সামান্য লবণ মিশিয়ে নরম খামির তৈরি করুন। চাইলে অল্প চিনি মেশানো যায়। # খামির থেকে ছোট ছোট বল তৈরি করে হাতের তালুতে চাপ দিয়ে গোল পিঠার আকার দিন। # একটি কড়াইতে তেল গরম করে পিঠাগুলো মাঝারি আঁচে লালচে করে ভেজে তুলুন। # ভাজা পিঠাগুলো গরম অবস্থায় ঠান্ডা গুড়ের রসে ডুবিয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। # রস টেনে নিলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == রস পিঠা সাধারণত গুড়ের রসসহ পরিবেশন করা হয়। এটি শীতকালে সকালের নাশতা বা বিকেলের জলখাবার হিসেবে জনপ্রিয়। == পরামর্শ == * পিঠা রসের মধ্যে খুব বেশি সময় রেখে দেবেন না, নরম হয়ে যেতে পারে। * চাইলে পিঠার ভেতরে নারকেল ও গুড়ের পুরও ভরা যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:দুধ পুলি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:চিতই পিঠা]] * [[রন্ধনপ্রণালী:পাটিসাপটা]] bzctwie52umzsfmvihms2z9xzpankgk 84274 84273 2025-06-15T21:20:54Z Mehedi Abedin 7113 84274 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬-৮ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | রান্নার সময় = ৩০ মিনিট | মোট সময় = ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = রস পিঠা একটি ঐতিহ্যবাহী শীতকালীন বাঙালি মিষ্টান্ন, যা খেজুরের গুড়ের রসে ভিজিয়ে পরিবেশন করা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রস পিঠা'''</big></center> রস পিঠা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের একটি বিশেষ মিষ্টান্ন, যা সাধারণত শীতকালে খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি রসে ভিজিয়ে খাওয়া হয়। এই পিঠা ভাজার পর গরম রসে ডুবিয়ে পরিবেশন করা হয় বলে এর নাম রস পিঠা। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | আতপ চালের গুঁড়া || ২ কাপ |- | খেজুরের গুড় || ১.৫ কাপ (রসের জন্য) |- | পানি || ৩ কাপ (রসের জন্য) |- | তেল || পরিমাণমতো (ভাজার জন্য) |- | সামান্য লবণ || ১ চিমটি |- | চিনি || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক, পিঠার মিশ্রণে) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে গুড় ও পানি দিয়ে পাতলা রস তৈরি করে চুলায় গরম করুন। ফুটে উঠলে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন। # চালের গুঁড়ায় অল্প গরম পানি ও সামান্য লবণ মিশিয়ে নরম খামির তৈরি করুন। চাইলে অল্প চিনি মেশানো যায়। # খামির থেকে ছোট ছোট বল তৈরি করে হাতের তালুতে চাপ দিয়ে গোল পিঠার আকার দিন। # একটি কড়াইতে তেল গরম করে পিঠাগুলো মাঝারি আঁচে লালচে করে ভেজে তুলুন। # ভাজা পিঠাগুলো গরম অবস্থায় ঠান্ডা গুড়ের রসে ডুবিয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। # রস টেনে নিলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == রস পিঠা সাধারণত গুড়ের রস সমেত পরিবেশন করা হয়। এটি শীতকালে সকালের নাশতা বা বিকেলের জলখাবার হিসেবে জনপ্রিয়। == পরামর্শ == * পিঠা রসের মধ্যে খুব বেশি সময় রেখে দেবেন না, নরম হয়ে যেতে পারে। * চাইলে পিঠার ভেতরে নারকেল ও গুড়ের পুরও ভরা যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:দুধ পুলি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:চিতই পিঠা]] * [[রন্ধনপ্রণালী:পাটিসাপটা]] kn6e9vf2q7bdmzheegt3dxexl30uesu 84275 84274 2025-06-15T21:22:55Z Mehedi Abedin 7113 84275 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬-৮ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | রান্নার সময় = ৩০ মিনিট | মোট সময় = ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = রস পিঠা একটি ঐতিহ্যবাহী শীতকালীন বাঙালি মিষ্টান্ন, যা খেজুরের গুড়ের রসে ভিজিয়ে পরিবেশন করা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রস পিঠা'''</big></center> রস পিঠা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের একটি বিশেষ মিষ্টান্ন, যা সাধারণত শীতকালে খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি রসে ভিজিয়ে খাওয়া হয়। এই পিঠা ভাজার পর গরম রসে ডুবিয়ে পরিবেশন করা হয় বলে এর নাম রস পিঠা। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | আতপ চালের গুঁড়া || ২ কাপ |- | খেজুরের গুড় || ১.৫ কাপ (রসের জন্য) |- | পানি || ৩ কাপ (রসের জন্য) |- | তেল || পরিমাণমতো (ভাজার জন্য) |- | সামান্য লবণ || ১ চিমটি |- | চিনি || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক, পিঠার মিশ্রণে) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে গুড় ও পানি দিয়ে পাতলা রস তৈরি করে চুলায় গরম করুন। ফুটে উঠলে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন। # চালের গুঁড়ায় অল্প গরম পানি ও সামান্য লবণ মিশিয়ে নরম খামির তৈরি করুন। চাইলে অল্প চিনি মেশানো যায়। # খামির থেকে ছোট ছোট বল তৈরি করে হাতের তালুতে চাপ দিয়ে গোল পিঠার আকার দিন। # একটি কড়াইতে তেল গরম করে পিঠাগুলো মাঝারি আঁচে লালচে করে ভেজে তুলুন। # ভাজা পিঠাগুলো গরম অবস্থায় ঠান্ডা গুড়ের রসে ডুবিয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। # রস টেনে নিলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == রস পিঠা সাধারণত গুড়ের রস সমেত পরিবেশন করা হয়। এটি শীতকালে সকালের নাশতা বা বিকেলের জলখাবার হিসেবে জনপ্রিয়। == পরামর্শ == * পিঠা রসের মধ্যে খুব বেশি সময় ডুবিয়ে রাখবেন না, নরম হয়ে যেতে পারে। * চাইলে পিঠার ভেতরে নারকেল ও গুড়ের পুরও ভরা যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:দুধ পুলি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:চিতই পিঠা]] * [[রন্ধনপ্রণালী:পাটিসাপটা]] 5cbtf4c38auksc64tzug29124qiujto রন্ধনপ্রণালী:মাছের টিক্কি 104 24094 84276 76121 2025-06-15T21:24:28Z Mehedi Abedin 7113 84276 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নোনতা জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | রান্নার সময় = ২০ মিনিট | মোট সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মাছের টিক্কি একটি মজাদার খাবার যা বিকেলের জলখাবার বা অ্যাপেটাইজার হিসেবে পরিবেশন করা যায়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''মাছের টিক্কি'''</big></center> মাছের টিক্কি একটি মুখরোচক ও মসলাদার নোনতা পদ। এটি বিভিন্ন রকমের সেদ্ধ মাছ, মশলা ও আলু দিয়ে তৈরি করা হয় এবং হালকা করে ভেজে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | সেদ্ধ মাছ (রুই/কাতলা বা অন্য যে কোনো মাছ, কাঁটা বেছে নেওয়া) || ২ কাপ |- | আলু (সেদ্ধ ও ম্যাশ করা) || ২টি মাঝারি |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২-৩টি |- | ধনে পাতা কুচি || ১/৪ কাপ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লাল মরিচ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | ডিম || ১টি (বাটার জন্য) |- | ব্রেডক্রাম্ব || ১ কাপ (মোড়ানোর জন্য) |- | তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # সেদ্ধ মাছ থেকে কাঁটা বেছে নিন এবং ভালোভাবে গুঁড়ো করে নিন। # মাছের সঙ্গে সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনে পাতা, আদা-রসুন বাটা, সব মসলা ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট বল নিয়ে হাতের তালুতে চেপে টিক্কির আকার দিন। # প্রতিটি টিক্কি ডিমে চুবিয়ে ব্রেডক্রাম্বে গড়িয়ে নিন। # ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে টিক্কিগুলো সোনালি বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # টিস্যু পেপারে তুলে অতিরিক্ত তেল ঝরিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == মাছের টিক্কি সস, চাটনি বা টমেটো কেচাপের সঙ্গে পরিবেশন করলে আরও উপভোগ্য হয়। এটি চা বা কফির সঙ্গে বিকেলের নাশতায় দারুণ উপযুক্ত। == পরামর্শ == * টিক্কি ভাজার সময় আঁচ মাঝারি রাখলে বাইরে খাস্তা হবে এবং ভেতরে নরম থাকবে। * চাইলে পনির বা সবজি মিশিয়ে ভিন্ন স্বাদের টিক্কিও বানানো যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:মুরগির কাটলেট]] * [[রন্ধনপ্রণালী:ফিশ ফ্রাই]] * [[রন্ধনপ্রণালী:আলুর চপ]] 5go4vrm1vjq1gqc7ytdpebro2bsam7j 84277 84276 2025-06-15T21:25:25Z Mehedi Abedin 7113 /* উপকরণ */ 84277 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নোনতা জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | রান্নার সময় = ২০ মিনিট | মোট সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মাছের টিক্কি একটি মজাদার খাবার যা বিকেলের জলখাবার বা অ্যাপেটাইজার হিসেবে পরিবেশন করা যায়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''মাছের টিক্কি'''</big></center> মাছের টিক্কি একটি মুখরোচক ও মসলাদার নোনতা পদ। এটি বিভিন্ন রকমের সেদ্ধ মাছ, মশলা ও আলু দিয়ে তৈরি করা হয় এবং হালকা করে ভেজে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | সেদ্ধ মাছ (কাঁটা বেছে নেওয়া রুই/কাতলা বা অন্য যে কোনো মাছ) || ২ কাপ |- | আলু (সেদ্ধ ও ম্যাশ করা) || ২টি মাঝারি |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২-৩টি |- | ধনে পাতা কুচি || ১/৪ কাপ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লাল মরিচ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | ডিম || ১টি (বাটার জন্য) |- | ব্রেডক্রাম্ব (টোস্ট বিস্কুটের গুড়া) || ১ কাপ (মোড়ানোর জন্য) |- | তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # সেদ্ধ মাছ থেকে কাঁটা বেছে নিন এবং ভালোভাবে গুঁড়ো করে নিন। # মাছের সঙ্গে সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনে পাতা, আদা-রসুন বাটা, সব মসলা ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট বল নিয়ে হাতের তালুতে চেপে টিক্কির আকার দিন। # প্রতিটি টিক্কি ডিমে চুবিয়ে ব্রেডক্রাম্বে গড়িয়ে নিন। # ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে টিক্কিগুলো সোনালি বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # টিস্যু পেপারে তুলে অতিরিক্ত তেল ঝরিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == মাছের টিক্কি সস, চাটনি বা টমেটো কেচাপের সঙ্গে পরিবেশন করলে আরও উপভোগ্য হয়। এটি চা বা কফির সঙ্গে বিকেলের নাশতায় দারুণ উপযুক্ত। == পরামর্শ == * টিক্কি ভাজার সময় আঁচ মাঝারি রাখলে বাইরে খাস্তা হবে এবং ভেতরে নরম থাকবে। * চাইলে পনির বা সবজি মিশিয়ে ভিন্ন স্বাদের টিক্কিও বানানো যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:মুরগির কাটলেট]] * [[রন্ধনপ্রণালী:ফিশ ফ্রাই]] * [[রন্ধনপ্রণালী:আলুর চপ]] crg32pd62ucdnexj49cltv67u984mgp 84278 84277 2025-06-15T21:26:08Z Mehedi Abedin 7113 84278 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নোনতা জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | রান্নার সময় = ২০ মিনিট | মোট সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মাছের টিক্কি একটি মজাদার খাবার যা বিকেলের জলখাবার বা অ্যাপেটাইজার হিসেবে পরিবেশন করা যায়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''মাছের টিক্কি'''</big></center> মাছের টিক্কি একটি মুখরোচক ও মসলাদার নোনতা পদ। এটি বিভিন্ন রকমের সেদ্ধ মাছ, মশলা ও আলু দিয়ে তৈরি করা হয় এবং হালকা করে ভেজে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | সেদ্ধ মাছ (কাঁটা বেছে নেওয়া রুই/কাতলা বা অন্য যে কোনো মাছ) || ২ কাপ |- | আলু (সেদ্ধ ও ম্যাশ করা) || ২টি মাঝারি |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২-৩টি |- | ধনে পাতা কুচি || ১/৪ কাপ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লাল মরিচ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | ডিম || ১টি (বাটার জন্য) |- | ব্রেডক্রাম্ব (টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়া) || ১ কাপ (মোড়ানোর জন্য) |- | তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # সেদ্ধ মাছ থেকে কাঁটা বেছে নিন এবং ভালোভাবে গুঁড়ো করে নিন। # মাছের সঙ্গে সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনে পাতা, আদা-রসুন বাটা, সব মসলা ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট বল নিয়ে হাতের তালুতে চেপে টিক্কির আকার দিন। # প্রতিটি টিক্কি ডিমে চুবিয়ে ব্রেডক্রাম্বে গড়িয়ে নিন। # ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে টিক্কিগুলো সোনালি বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # টিস্যু পেপারে তুলে অতিরিক্ত তেল ঝরিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == মাছের টিক্কি সস, চাটনি বা টমেটো কেচাপের সঙ্গে পরিবেশন করলে আরও উপভোগ্য হয়। এটি চা বা কফির সঙ্গে বিকেলের নাশতায় দারুণ উপযুক্ত। == পরামর্শ == * টিক্কি ভাজার সময় আঁচ মাঝারি রাখলে বাইরে খাস্তা হবে এবং ভেতরে নরম থাকবে। * চাইলে পনির বা সবজি মিশিয়ে ভিন্ন স্বাদের টিক্কিও বানানো যায়। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:মুরগির কাটলেট]] * [[রন্ধনপ্রণালী:ফিশ ফ্রাই]] * [[রন্ধনপ্রণালী:আলুর চপ]] miej8cbuy8qkqs08ee5we3x9kzs0sot রন্ধনপ্রণালী:গরুর কাচ্চি 104 24101 84279 76129 2025-06-15T21:29:46Z Mehedi Abedin 7113 84279 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ|রন্ধনপ্রণালী বিভাগ=মূল খাবার|পরিবেশন=৬ জন|তৈরির সময়=১ ঘণ্টা|রান্নার সময়=২ ঘণ্টা|মোট সময়=৩ ঘণ্টা|কষ্টসাধ্য=৫|খাদ্য শক্তি=উচ্চ|টীকা=গরুর কাচ্চি বিরিয়ানি যেকোনো বিশেষ অনুষ্ঠানে পরিবেশনের উপযুক্ত, সুগন্ধি চাল ও মসলা দিয়ে স্তরে স্তরে রান্না করা ঐতিহ্যবাহী খাবার।}}{{রন্ধনপ্রণালী}}<center><big>'''গরুর কাচ্চি বিরিয়ানি'''</big></center>গরুর কাচ্চি একটি জনপ্রিয় বাঙালি বিরিয়ানি পদ, যা সাধারণত বিয়ে, ঈদ বা উৎসব উপলক্ষে রান্না করা হয়। এটি গরুর মাংস, বাসমতি চাল ও মসলার স্তরে স্তরে দম পুখত পদ্ধতিতে রান্না করা হয়। == উপকরণ == === মাংস মেরিনেশনের জন্য === {| class="wikitable" !নাম !পরিমাণ |- |গরুর মাংস (হাড্ডি সহ, বড় টুকরো) |১ কেজি |- |টকদই |১ কাপ |- |পেঁয়াজ বেরেস্তা |১ কাপ |- |আদা-রসুন বাটা |২ টেবিল চামচ |- |কাঁচা পেঁপে বাটা |২ টেবিল চামচ |- |লবণ |স্বাদমতো |- |লাল মরিচ গুঁড়া |১ চা চামচ |- |হলুদ গুঁড়া |১/২ চা চামচ |- |জিরা গুঁড়া |১ চা চামচ |- |ধনে গুঁড়া |১ চা চামচ |- |গরম মসলা গুঁড়া |১ চা চামচ |- |কেওড়া জল |২ টেবিল চামচ |- |গোলাপ জল |১ টেবিল চামচ |- |ঘি |২ টেবিল চামচ |} === চাল ও অন্যান্য উপকরণ === {| class="wikitable" !নাম !পরিমাণ |- |বাসমতি/কালোজিরা চাল |৫০০ গ্রাম |- |দুধ |১/২ কাপ (জাফরান মিশিয়ে) |- |জাফরান |১ চিমটি |- |তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ |পরিমাণমতো |- |লবণ |স্বাদমতো |- |ঘি |২ টেবিল চামচ |- |পেঁয়াজ বেরেস্তা |১ কাপ (অতিরিক্ত) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # গরুর মাংস সব মেরিনেশনের উপকরণ দিয়ে ভালোভাবে মেখে ৪-৬ ঘণ্টা বা সারা রাত রেখে দিন। # চাল ধুয়ে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ফোটানো পানি ও গরম মসলা দিয়ে চাল ৭০% পর্যন্ত সেদ্ধ করে ছেঁকে রাখুন। # একটি বড় হাঁড়িতে নিচে কিছু ঘি ও বেরেস্তা দিন। তার উপর মেরিনেট করা মাংস বিছিয়ে দিন। # তার উপর আধা সেদ্ধ চাল বিছিয়ে দিন। ওপরে দুধে ভেজানো জাফরান, ঘি, কেওড়া জল ও গোলাপ জল ছড়িয়ে দিন। # হাঁড়ির মুখ ভালোমতো আটকে ডাম্পুক (অল্প আঁচে) পদ্ধতিতে ১.৫-২ ঘণ্টা রান্না করুন। # শেষে ১৫ মিনিট দমে রেখে হাঁড়ির ঢাকনা খুলুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == গরম গরুর কাচ্চি পরিবেশন করুন সালাদ, বোরহানি ও ডিম/আলু দিয়ে। == পরামর্শ == * মাংস ভালোভাবে ম্যারিনেট করলে তা নরম ও রসাল হয়। * কাচ্চি রান্নার জন্য মোটা তলার হাঁড়ি ব্যবহার করা উত্তম। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:খাসির কাচ্চি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:তেহারি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:পোলাও]] cfoiu89khln8bdlw7lpfrk0wby2i53f 84280 84279 2025-06-15T21:30:46Z Mehedi Abedin 7113 84280 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ|রন্ধনপ্রণালী বিভাগ=মূল খাবার|পরিবেশন=৬ জন|তৈরির সময়=১ ঘণ্টা|রান্নার সময়=২ ঘণ্টা|মোট সময়=৩ ঘণ্টা|কষ্টসাধ্য=৫|খাদ্য শক্তি=উচ্চ|টীকা=গরুর কাচ্চি বিরিয়ানি যেকোনো বিশেষ অনুষ্ঠানে পরিবেশনের উপযুক্ত, সুগন্ধি চাল ও মসলা দিয়ে স্তরে স্তরে রান্না করা ঐতিহ্যবাহী খাবার।}}{{রন্ধনপ্রণালী}}<center><big>'''গরুর কাচ্চি বিরিয়ানি'''</big></center>গরুর কাচ্চি একটি জনপ্রিয় বাঙালি বিরিয়ানি পদ, যা সাধারণত বিয়ে, ঈদ বা উৎসব উপলক্ষে রান্না করা হয়। এটি গরুর মাংস, বাসমতি চাল ও মসলার স্তরে স্তরে দম পুখত পদ্ধতিতে রান্না করা হয়। == উপকরণ == === মাংস মেরিনেশনের জন্য === {| class="wikitable" !নাম !পরিমাণ |- |গরুর মাংস (হাড্ডি সহ, বড় টুকরো) |১ কেজি |- |টকদই |১ কাপ |- |পেঁয়াজ বেরেস্তা |১ কাপ |- |আদা-রসুন বাটা |২ টেবিল চামচ |- |কাঁচা পেঁপে বাটা |২ টেবিল চামচ |- |লবণ |স্বাদমতো |- |লাল মরিচ গুঁড়া |১ চা চামচ |- |হলুদ গুঁড়া |১/২ চা চামচ |- |জিরা গুঁড়া |১ চা চামচ |- |ধনে গুঁড়া |১ চা চামচ |- |গরম মসলা গুঁড়া |১ চা চামচ |- |কেওড়া জল |২ টেবিল চামচ |- |গোলাপ জল |১ টেবিল চামচ |- |ঘি |২ টেবিল চামচ |} === চাল ও অন্যান্য উপকরণ === {| class="wikitable" !নাম !পরিমাণ |- |বাসমতি/কালোজিরা চাল |৫০০ গ্রাম |- |দুধ |১/২ কাপ (জাফরান মিশিয়ে) |- |জাফরান |১ চিমটি |- |তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ |পরিমাণমতো |- |লবণ |স্বাদমতো |- |ঘি |২ টেবিল চামচ |- |পেঁয়াজ বেরেস্তা |১ কাপ (অতিরিক্ত) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # গরুর মাংস সব মেরিনেশনের উপকরণ দিয়ে ভালোভাবে মেখে ৪-৬ ঘণ্টা বা সারা রাত রেখে দিন। # চাল ধুয়ে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ফোটানো পানি ও গরম মসলা দিয়ে চাল ৭০% পর্যন্ত সেদ্ধ করে ছেঁকে রাখুন। # একটি বড় হাঁড়িতে নিচে কিছু ঘি ও বেরেস্তা দিন। তার উপর মেরিনেট করা মাংস বিছিয়ে দিন। # তার উপর আধা সেদ্ধ চাল বিছিয়ে দিন। ওপরে দুধে ভেজানো জাফরান, ঘি, কেওড়া জল ও গোলাপ জল ছড়িয়ে দিন। # হাঁড়ির মুখ ভালোমতো আটকে দম পুখত (অল্প আঁচে) পদ্ধতিতে ১.৫-২ ঘণ্টা রান্না করুন। # শেষে ১৫ মিনিট দমে রেখে হাঁড়ির ঢাকনা খুলুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == গরম গরুর কাচ্চি পরিবেশন করুন সালাদ, বোরহানি ও ডিম/আলু দিয়ে। == পরামর্শ == * মাংস ভালোভাবে ম্যারিনেট করলে তা নরম ও রসাল হয়। * কাচ্চি রান্নার জন্য মোটা তলার হাঁড়ি ব্যবহার করা উত্তম। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:খাসির কাচ্চি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:তেহারি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:পোলাও]] d69vtqdbdsyvmfubcv0x8e4e1wg80t5 84281 84280 2025-06-15T21:31:02Z Mehedi Abedin 7113 84281 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ|রন্ধনপ্রণালী বিভাগ=মূল খাবার|পরিবেশন=৬ জন|তৈরির সময়=১ ঘণ্টা|রান্নার সময়=২ ঘণ্টা|মোট সময়=৩ ঘণ্টা|কষ্টসাধ্য=৫|খাদ্য শক্তি=উচ্চ|টীকা=গরুর কাচ্চি বিরিয়ানি যেকোনো বিশেষ অনুষ্ঠানে পরিবেশনের উপযুক্ত, সুগন্ধি চাল ও মসলা দিয়ে স্তরে স্তরে রান্না করা ঐতিহ্যবাহী খাবার।}}{{রন্ধনপ্রণালী}}<center><big>'''গরুর কাচ্চি বিরিয়ানি'''</big></center>গরুর কাচ্চি একটি জনপ্রিয় বাঙালি বিরিয়ানি পদ, যা সাধারণত বিয়ে, ঈদ বা উৎসব উপলক্ষে রান্না করা হয়। এটি গরুর মাংস, বাসমতি চাল ও মসলার স্তরে স্তরে দম পুখত পদ্ধতিতে রান্না করা হয়। == উপকরণ == === মাংস মেরিনেশনের জন্য === {| class="wikitable" !নাম !পরিমাণ |- |গরুর মাংস (হাড্ডি সহ, বড় টুকরো) |১ কেজি |- |টকদই |১ কাপ |- |পেঁয়াজ বেরেস্তা |১ কাপ |- |আদা-রসুন বাটা |২ টেবিল চামচ |- |কাঁচা পেঁপে বাটা |২ টেবিল চামচ |- |লবণ |স্বাদমতো |- |লাল মরিচ গুঁড়া |১ চা চামচ |- |হলুদ গুঁড়া |১/২ চা চামচ |- |জিরা গুঁড়া |১ চা চামচ |- |ধনে গুঁড়া |১ চা চামচ |- |গরম মসলা গুঁড়া |১ চা চামচ |- |কেওড়া জল |২ টেবিল চামচ |- |গোলাপ জল |১ টেবিল চামচ |- |ঘি |২ টেবিল চামচ |} === চাল ও অন্যান্য উপকরণ === {| class="wikitable" !নাম !পরিমাণ |- |বাসমতি/কালোজিরা চাল |৫০০ গ্রাম |- |দুধ |১/২ কাপ (জাফরান মিশিয়ে) |- |জাফরান |১ চিমটি |- |তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ |পরিমাণমতো |- |লবণ |স্বাদমতো |- |ঘি |২ টেবিল চামচ |- |পেঁয়াজ বেরেস্তা |১ কাপ (অতিরিক্ত) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # গরুর মাংস সব মেরিনেশনের উপকরণ দিয়ে ভালোভাবে মেখে ৪-৬ ঘণ্টা বা সারা রাত রেখে দিন। # চাল ধুয়ে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ফোটানো পানি ও গরম মসলা দিয়ে চাল ৭০% পর্যন্ত সেদ্ধ করে ছেঁকে রাখুন। # একটি বড় হাঁড়িতে নিচে কিছু ঘি ও বেরেস্তা দিন। তার উপর মেরিনেট করা মাংস বিছিয়ে দিন। # তার উপর আধা সেদ্ধ চাল বিছিয়ে দিন। ওপরে দুধে ভেজানো জাফরান, ঘি, কেওড়া জল ও গোলাপ জল ছড়িয়ে দিন। # হাঁড়ির মুখ ভালোমতো আটকে দম পুখত (অল্প আঁচে) পদ্ধতিতে ১.৫-২ ঘণ্টা রান্না করুন। # শেষে ১৫ মিনিট দমে রেখে হাঁড়ির ঢাকনা খুলুন। == পরিবেশন পদ্ধতি == গরম গরুর কাচ্চি পরিবেশন করুন সালাদ, বোরহানি ও ডিম/আলু দিয়ে। == পরামর্শ == * মাংস ভালোভাবে মেরিনেট করলে তা নরম ও রসাল হয়। * কাচ্চি রান্নার জন্য মোটা তলার হাঁড়ি ব্যবহার করা উত্তম। == আরও দেখুন == * [[রন্ধনপ্রণালী:খাসির কাচ্চি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:তেহারি]] * [[রন্ধনপ্রণালী:পোলাও]] 9rry17et6axbdradsxfmm4m84pxfkf6 রন্ধনপ্রণালী:চিকেন ফিঙ্গার 104 24232 84282 76561 2025-06-15T21:33:59Z Mehedi Abedin 7113 84282 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নাস্তা | পরিবেশন = ৪-৫ জন | তৈরির সময় = ৩০-৪০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | চিত্র = Chicken Fingers 1748.jpg | খাদ্য শক্তি = প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৩০০ ক্যালরি | টীকা = পশ্চিমা ধাঁচের নাস্তা যা এখন বাংলাদেশেও জনপ্রিয় }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিকেন ফিঙ্গার'''</big></center> চিকেন ফিঙ্গার একটি জনপ্রিয় পশ্চিমা নাস্তা, যা আজকাল বাংলাদেশেও হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও বাসাবাড়িতে প্রিয় খাদ্য হয়ে উঠেছে। এটি সাধারণত সন্ধ্যার নাস্তা কিংবা শিশুদের জন্য টিফিন হিসেবে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মুরগির বোনলেস বুকের মাংস || ৫০০ গ্রাম (লম্বা ফিঙ্গার শেপে কাটা) |- | লবণ || স্বাদমতো |- | লেবুর রস || ২ টেবিল-চামচ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল-চামচ |- | ডিম || ১টি |- | কর্নফ্লাওয়ার || ১/২ কাপ |- | ময়দা || ১/২ কাপ |- | গোলমরিচ গুঁড়া || ১/২ চা-চামচ |- | চিলি ফ্লেক্স (ঐচ্ছিক) || ১ চা-চামচ |- | ব্রেডক্রাম্বস || ১ কাপ |- | তেল (ভাজার জন্য) || পরিমাণমতো |} == রন্ধনপ্রণালী == # প্রথমে মুরগির ফিঙ্গার স্লাইস করে কেটে নিন। এবার এতে লবণ, লেবুর রস, আদা-রসুন বাটা ও গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে মেরিনেট করুন ২০ মিনিট। # আলাদা একটি বাটিতে ডিম ফেটিয়ে রাখুন। # অন্য একটি পাত্রে কর্নফ্লাওয়ার ও ময়দা মিশিয়ে রাখুন। # মেরিনেট করা মাংস ময়দা-কর্নফ্লাওয়ার মিশ্রণে ডুবিয়ে ডিমে চোবান। এরপর ব্রেডক্রাম্বসে মুড়িয়ে নিন। # সবগুলো চিকেন ফিঙ্গার এভাবে তৈরি করে নিন। # এবার মাঝারি আঁচে তেল গরম করে সোনালি করে একে একে ভেজে তুলুন। # তেল ঝরিয়ে পেপার টিস্যুতে তুলে গরম গরম পরিবেশন করুন। <span style="color:red;"><center>'''সস ও সালাদ দিয়ে পরিবেশন করলে স্বাদ বাড়বে বহুগুণ। শিশুরাও পছন্দ করে।'''</center></span> {{বর্ণানুক্রমিক|চ}} [[বিষয়শ্রেণী:নাস্তা রন্ধনপ্রণালী]] 085r58gdhpgdohxxefdtet3ykd3ys32 84283 84282 2025-06-15T21:36:11Z Mehedi Abedin 7113 84283 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নাস্তা | পরিবেশন = ৪-৫ জন | তৈরির সময় = ৩০-৪০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | চিত্র = Chicken Fingers 1748.jpg | খাদ্য শক্তি = প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৩০০ ক্যালরি | টীকা = পশ্চিমা ধাঁচের নাস্তা যা এখন বাংলাদেশেও জনপ্রিয় }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিকেন ফিঙ্গার'''</big></center> চিকেন ফিঙ্গার একটি জনপ্রিয় পশ্চিমা নাস্তা, যা আজকাল বাংলাদেশেও হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও বাসাবাড়িতে প্রিয় খাদ্য হয়ে উঠেছে। এটি সাধারণত সন্ধ্যার নাস্তা কিংবা শিশুদের জন্য টিফিন হিসেবে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মুরগির হাড় ছাড়া বুকের মাংস || ৫০০ গ্রাম (লম্বা ফিঙ্গার আকৃতিতে কাটা) |- | লবণ || স্বাদমতো |- | লেবুর রস || ২ টেবিল-চামচ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল-চামচ |- | ডিম || ১টি |- | কর্নফ্লাওয়ার || ১/২ কাপ |- | ময়দা || ১/২ কাপ |- | গোলমরিচ গুঁড়া || ১/২ চা-চামচ |- | চিলি ফ্লেক্স (ঐচ্ছিক) || ১ চা-চামচ |- | ব্রেডক্রাম্ব (টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়া) || ১ কাপ |- | তেল (ভাজার জন্য) || পরিমাণমতো |} == রন্ধনপ্রণালী == # প্রথমে মুরগির ফিঙ্গার স্লাইস করে কেটে নিন। এবার এতে লবণ, লেবুর রস, আদা-রসুন বাটা ও গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে মেরিনেট করুন ২০ মিনিট। # আলাদা একটি বাটিতে ডিম ফেটিয়ে রাখুন। # অন্য একটি পাত্রে কর্নফ্লাওয়ার ও ময়দা মিশিয়ে রাখুন। # মেরিনেট করা মাংস ময়দা-কর্নফ্লাওয়ার মিশ্রণে ডুবিয়ে ডিমে চোবান। এরপর ব্রেডক্রাম্বসে মুড়িয়ে নিন। # সবগুলো চিকেন ফিঙ্গার এভাবে তৈরি করে নিন। # এবার মাঝারি আঁচে তেল গরম করে সোনালি করে একে একে ভেজে তুলুন। # তেল ঝরিয়ে পেপার টিস্যুতে তুলে গরম গরম পরিবেশন করুন। <span style="color:red;"><center>'''সস ও সালাদ দিয়ে পরিবেশন করলে স্বাদ বাড়বে বহুগুণ। শিশুরাও পছন্দ করে।'''</center></span> {{বর্ণানুক্রমিক|চ}} [[বিষয়শ্রেণী:নাস্তা রন্ধনপ্রণালী]] oh0ol0vhkqvxsteog276ufoqdr3qj8b 84284 84283 2025-06-15T21:37:08Z Mehedi Abedin 7113 84284 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = নাস্তা | পরিবেশন = ৪-৫ জন | তৈরির সময় = ৩০-৪০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | চিত্র = Chicken Fingers 1748.jpg | খাদ্য শক্তি = প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৩০০ ক্যালরি | টীকা = পশ্চিমা ধাঁচের নাস্তা যা এখন বাংলাদেশেও জনপ্রিয় }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিকেন ফিঙ্গার'''</big></center> চিকেন ফিঙ্গার একটি জনপ্রিয় পশ্চিমা নাস্তা, যা আজকাল বাংলাদেশেও হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও বাসাবাড়িতে প্রিয় খাদ্য হয়ে উঠেছে। এটি সাধারণত সন্ধ্যার নাস্তা কিংবা শিশুদের জন্য টিফিন হিসেবে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মুরগির হাড় ছাড়া বুকের মাংস || ৫০০ গ্রাম (লম্বা ফিঙ্গার আকৃতিতে কাটা) |- | লবণ || স্বাদমতো |- | লেবুর রস || ২ টেবিল-চামচ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল-চামচ |- | ডিম || ১টি |- | কর্নফ্লাওয়ার || ১/২ কাপ |- | ময়দা || ১/২ কাপ |- | গোলমরিচ গুঁড়া || ১/২ চা-চামচ |- | চিলি ফ্লেক্স (ঐচ্ছিক) || ১ চা-চামচ |- | ব্রেডক্রাম্ব (টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়া) || ১ কাপ |- | তেল (ভাজার জন্য) || পরিমাণমতো |} == রন্ধনপ্রণালী == # প্রথমে মুরগির ফিঙ্গার স্লাইস করে কেটে নিন। এবার এতে লবণ, লেবুর রস, আদা-রসুন বাটা ও গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে মেরিনেট করুন ২০ মিনিট ধরে। # আলাদা একটি বাটিতে ডিম ফেটিয়ে রাখুন। # অন্য একটি পাত্রে কর্নফ্লাওয়ার ও ময়দা মিশিয়ে রাখুন। # মেরিনেট করা মাংস ময়দা-কর্নফ্লাওয়ারের মিশ্রণে ডুবিয়ে ডিমে চোবান। এরপর ব্রেডক্রাম্বে মুড়িয়ে নিন। # সবগুলো চিকেন ফিঙ্গার এভাবে তৈরি করে নিন। # এবার মাঝারি আঁচে তেল গরম করে সোনালি করে একে একে ভেজে তুলুন। # তেল ঝরিয়ে পেপার টিস্যুতে তুলে গরম গরম পরিবেশন করুন। <span style="color:red;"><center>'''সস ও সালাদ দিয়ে পরিবেশন করলে স্বাদ বাড়বে বহুগুণ। শিশুরাও পছন্দ করে।'''</center></span> {{বর্ণানুক্রমিক|চ}} [[বিষয়শ্রেণী:নাস্তা রন্ধনপ্রণালী]] fv6x831aa5ll16a63dg9r6dksav0m78 রন্ধনপ্রণালী:সজনে ডাল 104 24251 84285 76515 2025-06-15T21:38:29Z Mehedi Abedin 7113 84285 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = সজনে ডাল একটি হালকা, সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর পদ, যা সজনে ডাঁটা ও মসুর ডালের সম্মিলনে গঠিত হয়। এটি গরম ভাতের সঙ্গে অসাধারণ লাগে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সজনে ডাল'''</big></center> সজনে ডাল গ্রামীণ ও শহুরে উভয় রান্নাঘরেই অত্যন্ত পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি খাদ্য। সজনে গাছের ডাঁটা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং মসুর ডালের সঙ্গে এটি এক অনন্য স্বাদের সংমিশ্রণ তৈরি করে। বসন্ত বা গ্রীষ্মকালে এটি বিশেষত খাওয়া হয়, যখন সজনে ডাঁটা সহজলভ্য থাকে। এটি একটি সস্তা, সহজ এবং শরীরের জন্য উপকারী একটি খাবার, যা প্রতিদিনের ঘরোয়া রান্নায়ও প্রাধান্য পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মসুর ডাল || ১ কাপ |- | সজনে ডাঁটা || ৫–৬টি (৪–৫ ইঞ্চি করে কাটা) |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | রসুন কুচি || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ || ২–৩টি |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ২ টেবিল চামচ |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে মসুর ডাল ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং ৩ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নরম করে ফেলুন। # সজনে ডাঁটা ছুলে ৪–৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যে কেটে রাখুন। # ডাল সেদ্ধ হলে তাতে সজনে ডাঁটা, হলুদ গুঁড়া, লবণ ও আধা কাপ পানি দিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে ১০–১২ মিনিট রান্না করুন। # অন্যদিকে একটি কড়াইয়ে সরিষার তেল গরম করে তাতে শুকনা মরিচ, রসুন কুচি ও পেঁয়াজ ভেজে দিন। # পেঁয়াজ বাদামি হয়ে গেলে আদা বাটা দিয়ে কষিয়ে নিন। # এবার এই ফোড়নটি সেদ্ধ ডালের ওপর ঢেলে দিন এবং নেড়ে ৫ মিনিটের মতো দমে রাখুন। # ধনে পাতা কুচি ছিটিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == সজনে ডাল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। এর সঙ্গে এক টুকরো লেবু বা ভাজা শুকনা মরিচ দিলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == সজনে ডাঁটা ভিটামিন এ , সি ও ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস। এটি হজমে সহায়তা করে, রক্ত পরিষ্কার করে এবং শরীরে শক্তি যোগায়। মসুর ডাল প্রোটিন ও আয়রনের ভালো উৎস হওয়ায় এটি শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার জন্যই উপকারী। সজনে ডাল একটি হালকা পদ হওয়ায় গ্রীষ্মকালে খাওয়া শরীরের জন্য আরামদায়ক। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:ডালভিত্তিক খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] rcbnu6vau46d9w08yohl2570wwx58ak 84286 84285 2025-06-15T21:39:24Z Mehedi Abedin 7113 84286 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = হালকা, সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর পদ, যা সজনে ডাঁটা ও মসুর ডালের সম্মিলনে গঠিত হয়। এটি গরম ভাতের সঙ্গে অসাধারণ লাগে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সজনে ডাল'''</big></center> সজনে ডাল গ্রামীণ ও শহুরে উভয় রান্নাঘরেই অত্যন্ত পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি খাদ্য। সজনে গাছের ডাঁটা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং মসুর ডালের সঙ্গে এটি এক অনন্য স্বাদের সংমিশ্রণ তৈরি করে। বসন্ত বা গ্রীষ্মকালে সজনে ডাঁটা বিশেষত খাওয়া হয়, যখন এটি সহজলভ্য থাকে। এটি একটি সস্তা, সহজ এবং শরীরের জন্য উপকারী একটি খাবার, যা প্রতিদিনের ঘরোয়া রান্নায়ও প্রাধান্য পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মসুর ডাল || ১ কাপ |- | সজনে ডাঁটা || ৫–৬টি (৪–৫ ইঞ্চি করে কাটা) |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | রসুন কুচি || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ || ২–৩টি |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ২ টেবিল চামচ |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে মসুর ডাল ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং ৩ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নরম করে ফেলুন। # সজনে ডাঁটা ছুলে ৪–৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যে কেটে রাখুন। # ডাল সেদ্ধ হলে তাতে সজনে ডাঁটা, হলুদ গুঁড়া, লবণ ও আধা কাপ পানি দিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে ১০–১২ মিনিট রান্না করুন। # অন্যদিকে একটি কড়াইয়ে সরিষার তেল গরম করে তাতে শুকনা মরিচ, রসুন কুচি ও পেঁয়াজ ভেজে দিন। # পেঁয়াজ বাদামি হয়ে গেলে আদা বাটা দিয়ে কষিয়ে নিন। # এবার এই ফোড়নটি সেদ্ধ ডালের ওপর ঢেলে দিন এবং নেড়ে ৫ মিনিটের মতো দমে রাখুন। # ধনে পাতা কুচি ছিটিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == সজনে ডাল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। এর সঙ্গে এক টুকরো লেবু বা ভাজা শুকনা মরিচ দিলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == সজনে ডাঁটা ভিটামিন এ , সি ও ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস। এটি হজমে সহায়তা করে, রক্ত পরিষ্কার করে এবং শরীরে শক্তি যোগায়। মসুর ডাল প্রোটিন ও আয়রনের ভালো উৎস হওয়ায় এটি শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার জন্যই উপকারী। সজনে ডাল একটি হালকা পদ হওয়ায় গ্রীষ্মকালে খাওয়া শরীরের জন্য আরামদায়ক। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:ডালভিত্তিক খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] 6cyb1ob590zwnelb1qi846nf1ewm8xi 84287 84286 2025-06-15T21:40:43Z Mehedi Abedin 7113 84287 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = হালকা, সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর পদ, যা সজনে ডাঁটা ও মসুর ডালের সম্মিলনে গঠিত হয়। এটি গরম ভাতের সঙ্গে অসাধারণ লাগে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সজনে ডাল'''</big></center> সজনে ডাল গ্রামীণ ও শহুরে উভয় রান্নাঘরেই অত্যন্ত পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি খাদ্য। সজনে গাছের ডাঁটা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং মসুর ডালের সঙ্গে এটি এক অনন্য স্বাদের সংমিশ্রণ তৈরি করে। বসন্ত বা গ্রীষ্মকালে সজনে ডাঁটা বিশেষত খাওয়া হয়, যখন এটি সহজলভ্য থাকে। এটি একটি সস্তা, সহজ এবং শরীরের জন্য উপকারী একটি খাবার, যা প্রতিদিনের ঘরোয়া রান্নায়ও প্রাধান্য পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মসুর ডাল || ১ কাপ |- | সজনে ডাঁটা || ৫–৬টি (৪–৫ ইঞ্চি করে কাটা) |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | রসুন কুচি || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ || ২–৩টি |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ২ টেবিল চামচ |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে মসুর ডাল ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং ৩ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নরম করে ফেলুন। # সজনে ডাঁটা ছুলে ৪–৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যে কেটে রাখুন। # ডাল সেদ্ধ হলে তাতে সজনে ডাঁটা, হলুদ গুঁড়া, লবণ ও আধা কাপ পানি দিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে ১০–১২ মিনিট রান্না করুন। # অন্যদিকে একটি কড়াইয়ে সরিষার তেল গরম করে তাতে শুকনা মরিচ, রসুন কুচি ও পেঁয়াজ ভেজে দিন। # পেঁয়াজ বাদামি হয়ে গেলে আদা বাটা দিয়ে কষিয়ে নিন। # এবার এই ফোড়নটি সেদ্ধ ডালের ওপর ঢেলে দিন এবং নেড়ে ৫ মিনিটের মতো দমে রাখুন। # ধনে পাতা কুচি ছিটিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == সজনে ডাল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। এর সঙ্গে এক টুকরো লেবু বা ভাজা শুকনা মরিচ দিলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == সজনে ডাঁটা ভিটামিন এ , সি ও ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস। এটি হজমে সহায়তা করে, রক্ত বিশুদ্ধ করে এবং শরীরে শক্তি যোগায়। মসুর ডাল প্রোটিন ও আয়রনের ভালো উৎস হওয়ায় এটি শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার জন্যই উপকারী। সজনে ডাল একটি হালকা পদ হওয়ায় গ্রীষ্মকালে খাওয়া শরীরের জন্য আরামদায়ক। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:ডালভিত্তিক খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] 2snp3zjxdco9cv3og4vss8ytz1abb6m রন্ধনপ্রণালী:কাঁচকলার কোপ্তা 104 24254 84288 76518 2025-06-15T21:42:35Z Mehedi Abedin 7113 84288 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = নিরামিষ, মশলাদার ও স্বাস্থ্যকর পদ যা বিশেষত উপবাস, পার্বণ বা নিরামিষ দিনগুলিতে রান্না করা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''কাঁচকলার কোপ্তা'''</big></center> কাঁচকলার কোপ্তা একটি ঐতিহ্যবাহী ও সুস্বাদু নিরামিষ খাবার যা বাংলার বহু পরিবারেই বিশেষ দিনে তৈরি হয়। এতে মূল উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয় কাঁচকলা, যা সেদ্ধ করে মশলা দিয়ে মাখিয়ে ছোট ছোট বল বা কোপ্তা হিসেবে তৈরি করা হয়। তারপর তা দই ও মসলা দিয়ে তৈরি করা একটি ঘন ঝোল বা তরকারিতে রান্না করা হয়। এটি খেতে যেমন মুখরোচক, তেমনি সহজপাচ্য ও পুষ্টিকরও বটে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | কাঁচকলা || ৪–৫টি |- | বেসন || ২ টেবিল চামচ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | তেল || ভাজার জন্য |} == তরকারির জন্য == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | তেজপাতা || ১টি |- | দারুচিনি, এলাচ || ১–২টি করে |- | তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | পানি || প্রয়োজনমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে কাঁচকলা ধুয়ে সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে নিন। # একটি বড় বাটিতে সেদ্ধ কাঁচকলা মেখে তাতে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, আদা-রসুন বাটা, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, গরম মসলা, বেসন ও লবণ মিশিয়ে ভালোভাবে মেখে নিন। # মিশ্রণটি থেকে ছোট ছোট কোপ্তার বল তৈরি করুন। # একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে কোপ্তাগুলো বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভেজে তুলে রাখুন। # এবার আরেকটি পাত্রে তেল গরম করে তেজপাতা, দারুচিনি, এলাচ ফোড়ন দিন। # তারপর তাতে আদা বাটা, হলুদ, শুকনা মরিচ, ধনে, জিরা গুঁড়া দিয়ে কষান। # টক দই ফেটিয়ে মসলার মধ্যে দিন ও ভালোভাবে কষান। # প্রয়োজনমতো পানি দিন এবং ঝোল ফুটে উঠলে ভাজা কোপ্তাগুলো দিয়ে দিন। # ঢেকে ৫–৭ মিনিট হালকা আঁচে দমে রাখুন। == পরিবেশন == কাঁচকলার কোপ্তা গরম ভাত, পোলাও বা রুটি দিয়ে পরিবেশন করা যায়। এটি একটি সম্পূর্ণ নিরামিষ খাবার, যা ভিন্ন স্বাদে ভরপুর। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == কাঁচকলা ফাইবার, পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ, যা হজমে সহায়তা করে ও রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এটি হালকা হওয়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। নিরামিষ রান্নার অন্যতম বৈচিত্র্যপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাঁচকলা সহজেই শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। == অতিরিক্ত পরামর্শ == * চাইলে কোপ্তার মিশ্রণে কোরানো নারকেল যোগ করে স্বাদ বাড়ানো যায়। * কোপ্তা তৈরির সময় হাত সামান্য তেলে মেখে নিলে বল তৈরি সহজ হয়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:নিরামিষ খাবার]] [[Category:বাংলাদেশি তরকারি]] tailu83vghrnam7gybtaskw9xjyijl9 84289 84288 2025-06-15T21:44:24Z Mehedi Abedin 7113 84289 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = নিরামিষ, মশলাদার ও স্বাস্থ্যকর পদ যা বিশেষত উপবাস, পার্বণ বা নিরামিষ দিনগুলিতে রান্না করা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''কাঁচকলার কোপ্তা'''</big></center> কাঁচকলার কোপ্তা একটি ঐতিহ্যবাহী ও সুস্বাদু নিরামিষ খাবার যা বাংলার বহু পরিবারেই বিশেষ দিনে তৈরি হয়। এতে মূল উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয় কাঁচকলা, যা সেদ্ধ করে মশলা দিয়ে মাখিয়ে ছোট ছোট বল বা কোপ্তা হিসেবে তৈরি করা হয়। তারপর তা দই ও মসলা দিয়ে তৈরি করা একটি ঘন ঝোল বা তরকারিতে রান্না করা হয়। এটি খেতে যেমন মুখরোচক, তেমনি সহজপাচ্য ও পুষ্টিকরও বটে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | কাঁচকলা || ৪–৫টি |- | বেসন || ২ টেবিল চামচ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | তেল || ভাজার জন্য |} == তরকারির জন্য == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | তেজপাতা || ১টি |- | দারুচিনি, এলাচ || ১–২টি করে |- | তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | পানি || প্রয়োজনমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে কাঁচকলা ধুয়ে সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে নিন। # একটি বড় বাটিতে সেদ্ধ কাঁচকলা মেখে তাতে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, আদা-রসুন বাটা, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, গরম মসলা, বেসন ও লবণ মিশিয়ে ভালোভাবে মেখে নিন। # মিশ্রণটি থেকে ছোট ছোট কোপ্তার বল তৈরি করুন। # একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে কোপ্তাগুলো বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভেজে তুলে রাখুন। # এবার আরেকটি পাত্রে তেল গরম করে তেজপাতা, দারুচিনি, এলাচ ফোড়ন দিন। # তারপর তাতে আদা বাটা, হলুদ, শুকনা মরিচ, ধনে, জিরা গুঁড়া দিয়ে কষান। # টক দই ফেটিয়ে মসলার মধ্যে দিন ও ভালোভাবে কষান। # প্রয়োজনমতো পানি দিন এবং ঝোল ফুটে উঠলে ভাজা কোপ্তাগুলো দিয়ে দিন। # ঢেকে ৫–৭ মিনিট হালকা আঁচে দমে রাখুন। == পরিবেশন == কাঁচকলার কোপ্তা গরম ভাত, পোলাও বা রুটি দিয়ে পরিবেশন করা যায়। এটি একটি সম্পূর্ণ নিরামিষ খাবার, যা ভিন্ন স্বাদে ভরপুর। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == কাঁচকলা ফাইবার, পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ, যা হজমে সহায়তা করে ও রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এটি হালকা হওয়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। নিরামিষ রান্নার অন্যতম বৈচিত্র্যপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাঁচকলা সহজেই শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। == অতিরিক্ত পরামর্শ == * চাইলে কোপ্তার মিশ্রণে কোরানো নারকেল যোগ করে স্বাদ বাড়ানো যায়। * কোপ্তা তৈরির সময় হাতে সামান্য তেলে মেখে নিলে বল তৈরি সহজ হয়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:নিরামিষ খাবার]] [[Category:বাংলাদেশি তরকারি]] 32w4mkevv4uqja9kvioegur93hq1v2l রন্ধনপ্রণালী:রসকদম্ব 104 24256 84290 76520 2025-06-15T21:46:55Z Mehedi Abedin 7113 84290 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬-৭ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 4 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ঘন মিষ্টি রস, দুধ ও ঘৃতের বিশেষ সমন্বয়ে তৈরি স্বাদের জন্য বিশেষভাবে জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টি। উৎসব বা অনুষ্ঠান পরিবেশের জন্য আদর্শ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রসকদম্ব (রসকদম)'''</big></center> রসকদম্ব বাংলা অঞ্চলের এক প্রাচীন ও প্রিয় মিষ্টান্ন, যা মানুষের পছন্দের মিষ্টির তালিকায় সর্বদা থাকে। এই মিষ্টির স্বাদ ও গঠন একদম অনন্য, কারণ এটি তৈরিতে ব্যবহার করা হয় বিশেষ ঘন মিষ্টি রস এবং ঘৃত, যা দুধের স্বাদকে আরও মিষ্টি ও সুমিষ্ট করে তোলে। বিশেষ করে শীতকালে বা উৎসবে এটি বাড়ির আড্ডার মধ্যে আলাদা রকমের আনন্দ যোগ করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | দুধ || ২ লিটার (পুরো পাকা দুধ) |- | চিনি || ১ কাপ |- | ঘি || ৩ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | নারকেল কুঁচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | জল || ১/২ কাপ (চিনির সিরাপের জন্য) |- | মধু বা গোলাপজল || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি বড় পাত্রে দুধ ঢেলে মাঝারি আঁচে রান্না শুরু করুন। মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন যাতে দুধ পাত্রের তলায় না লেগে যায়। # দুধ যতক্ষন না কমে ঘন হয়, ততক্ষণ রান্না করুন। দুধকে ক্রমশ ঘন হতে দিন যাতে তা গাঢ় ও মাখনের মতো হয়ে যায়। # আলাদা একটি পাত্রে জল এবং চিনি নিয়ে হালকা আঁচে সিরাপ তৈরি করুন। চিনি সম্পূর্ণ গলে গেলে সিরাপ ঘন হয়ে এলে নামিয়ে নিন। # দুধ যখন ঘন হয়ে আসবে তখন এতে এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে দিন। দুধের থেকে কুচানো ঘন অংশ বা মালাই আলাদা করে তুলে রাখুন। # একে একে ওই মালাইগুলো নিয়ে হাত দিয়ে ছোট ছোট গোল গুটিকা তৈরি করুন। # সিরাপের মধ্যে ওই গুটিকাগুলো ধীরে ধীরে দিয়ে দিন, তারপর ঢেকে ২০-৩০ মিনিট ঢিমে আঁচে রাখুন যাতে তারা সিরাপ ভালোভাবে শোষণ করতে পারে। # একটি পাত্রে ঘি গরম করুন, তারপর গুটিকাগুলো আলাদা করে একটু ভাজুন, এতে তারা একটু সোনালি হয়ে আসবে এবং সুগন্ধ বের হবে। # ভাজা গুটিকাগুলো আবার সিরাপের মধ্যে দিয়ে দিন। # শেষে ঐচ্ছিকভাবে নারকেল কুঁচি অথবা গোলাপজল মিশিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == রসকদম্ব ঠান্ডা বা সামান্য গরম অবস্থায় পরিবেশন করা যায়। এটি বিশেষত উৎসব, বিবাহ, বা পরিবারের আনন্দঘন মুহূর্তে অত্যন্ত প্রিয়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == রসকদম্ব দুধ ও চিনির কারণে শক্তি দেয়, তবে এর অতিরিক্ত সেবনে ওজন বৃদ্ধি বা রক্তে চিনির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, তাই সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। দুধ থেকে প্রাপ্ত ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে, তবে অতিরিক্ত মিষ্টি খাদ্য সরাসরি দৈনন্দিন খাবারে রাখার আগে সতর্ক থাকা ভালো। == পরামর্শ == * দুধ ধীরে ধীরে কমাতে হবে যাতে তা পুড়ে না যায়। * গুটিকা তৈরি করার সময় হাত ভালোভাবে ভিজিয়ে নিলে মালাই সহজে গোলাকৃতি হয়। * নারকেল কুঁচি মিষ্টির স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায়। * চাইলে মিষ্টিতে সামান্য কিশমিশ বা বাদাম কুঁচি দিয়ে পরিবেশন করা যায়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি মিষ্টি]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] nphzed5v4c3bv0k21tq20qqyscvouth 84291 84290 2025-06-15T21:48:09Z Mehedi Abedin 7113 84291 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬-৭ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 4 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ঘন মিষ্টি রস, দুধ ও ঘৃতের বিশেষ সমন্বয়ে তৈরি স্বাদের জন্য বিশেষভাবে জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টি। উৎসব বা অনুষ্ঠান পরিবেশের জন্য আদর্শ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রসকদম্ব (রসকদম)'''</big></center> রসকদম্ব বাংলা অঞ্চলের এক প্রাচীন ও প্রিয় মিষ্টান্ন, যা মানুষের পছন্দের মিষ্টির তালিকায় সর্বদা থাকে। এই মিষ্টির স্বাদ ও গঠন একদম অনন্য, কারণ এটি তৈরিতে ব্যবহার করা হয় বিশেষ ঘন মিষ্টি রস এবং ঘৃত, যা দুধের স্বাদকে আরও মিষ্টি ও সুমিষ্ট করে তোলে। বিশেষ করে শীতকালে বা উৎসবে এটি বাড়ির আড্ডার মধ্যে আলাদা রকমের আনন্দ যোগ করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | দুধ || ২ লিটার (পুরো পাকা দুধ) |- | চিনি || ১ কাপ |- | ঘি || ৩ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | নারকেল কুঁচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | জল || ১/২ কাপ (চিনির সিরাপের জন্য) |- | মধু বা গোলাপজল || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি বড় পাত্রে দুধ ঢেলে মাঝারি আঁচে রান্না শুরু করুন। মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন যাতে দুধ পাত্রের তলায় না লেগে যায়। # দুধ যতক্ষন না কমে ঘন হয়, ততক্ষণ রান্না করুন। দুধকে ক্রমশ ঘন হতে দিন যাতে তা গাঢ় ও মাখনের মতো হয়ে যায়। # আলাদা একটি পাত্রে জল এবং চিনি নিয়ে হালকা আঁচে সিরকা তৈরি করুন। চিনি সম্পূর্ণ গলে গেলে সিরকা ঘন হয়ে এলে নামিয়ে নিন। # দুধ যখন ঘন হয়ে আসবে তখন এতে এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে দিন। দুধের থেকে কুচানো ঘন অংশ বা মালাই আলাদা করে তুলে রাখুন। # একে একে ওই মালাইগুলো নিয়ে হাত দিয়ে ছোট ছোট গোল গুটিকা তৈরি করুন। # সিরাপের মধ্যে ওই গুটিকাগুলো ধীরে ধীরে দিয়ে দিন, তারপর ঢেকে ২০-৩০ মিনিট ঢিমে আঁচে রাখুন যাতে তারা সিরাপ ভালোভাবে শোষণ করতে পারে। # একটি পাত্রে ঘি গরম করুন, তারপর গুটিকাগুলো আলাদা করে একটু ভাজুন, এতে তারা একটু সোনালি হয়ে আসবে এবং সুগন্ধ বের হবে। # ভাজা গুটিকাগুলো আবার সিরাপের মধ্যে দিয়ে দিন। # শেষে ঐচ্ছিকভাবে নারকেল কুঁচি অথবা গোলাপজল মিশিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == রসকদম্ব ঠান্ডা বা সামান্য গরম অবস্থায় পরিবেশন করা যায়। এটি বিশেষত উৎসব, বিবাহ, বা পরিবারের আনন্দঘন মুহূর্তে অত্যন্ত প্রিয়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == রসকদম্ব দুধ ও চিনির কারণে শক্তি দেয়, তবে এর অতিরিক্ত সেবনে ওজন বৃদ্ধি বা রক্তে চিনির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, তাই সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। দুধ থেকে প্রাপ্ত ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে, তবে অতিরিক্ত মিষ্টি খাদ্য সরাসরি দৈনন্দিন খাবারে রাখার আগে সতর্ক থাকা ভালো। == পরামর্শ == * দুধ ধীরে ধীরে কমাতে হবে যাতে তা পুড়ে না যায়। * গুটিকা তৈরি করার সময় হাত ভালোভাবে ভিজিয়ে নিলে মালাই সহজে গোলাকৃতি হয়। * নারকেল কুঁচি মিষ্টির স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায়। * চাইলে মিষ্টিতে সামান্য কিশমিশ বা বাদাম কুঁচি দিয়ে পরিবেশন করা যায়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি মিষ্টি]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] 8gidk3j1exiwkg3izogk1el99qtjtnh 84292 84291 2025-06-15T21:50:18Z Mehedi Abedin 7113 84292 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬-৭ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 4 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ঘন মিষ্টি রস, দুধ ও ঘৃতের বিশেষ সমন্বয়ে তৈরি স্বাদের জন্য বিশেষভাবে জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টি। উৎসব বা অনুষ্ঠান পরিবেশের জন্য আদর্শ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রসকদম্ব (রসকদম)'''</big></center> রসকদম্ব বাংলা অঞ্চলের এক প্রাচীন ও প্রিয় মিষ্টান্ন, যা মানুষের পছন্দের মিষ্টির তালিকায় সর্বদা থাকে। এই মিষ্টির স্বাদ ও গঠন একদম অনন্য, কারণ এটি তৈরিতে ব্যবহার করা হয় বিশেষ ঘন মিষ্টি রস এবং ঘৃত, যা দুধের স্বাদকে আরও মিষ্টি ও সুমিষ্ট করে তোলে। বিশেষ করে শীতকালে বা উৎসবে এটি বাড়ির আড্ডার মধ্যে আলাদা রকমের আনন্দ যোগ করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | দুধ || ২ লিটার (পুরো পাকা দুধ) |- | চিনি || ১ কাপ |- | ঘি || ৩ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | নারকেল কুঁচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | জল || ১/২ কাপ (চিনির সিরাপের জন্য) |- | মধু বা গোলাপজল || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি বড় পাত্রে দুধ ঢেলে মাঝারি আঁচে রান্না শুরু করুন। মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন যাতে দুধ পাত্রের তলায় না লেগে যায়। # দুধ যতক্ষন না কমে ঘন হয়, ততক্ষণ রান্না করুন। দুধকে ক্রমশ ঘন হতে দিন যাতে তা গাঢ় ও মাখনের মতো হয়ে যায়। # আলাদা একটি পাত্রে জল এবং চিনি নিয়ে হালকা আঁচে সিরকা তৈরি করুন। চিনি সম্পূর্ণ গলে গেলে সিরকা ঘন হয়ে এলে নামিয়ে নিন। # দুধ যখন ঘন হয়ে আসবে তখন এতে এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে দিন। দুধের থেকে কুচানো ঘন অংশ বা মালাই আলাদা করে তুলে রাখুন। # একে একে ওই মালাইগুলো নিয়ে হাত দিয়ে ছোট ছোট গোল গুটিকা তৈরি করুন। # সিরাপের মধ্যে ওই গুটিকাগুলো ধীরে ধীরে দিয়ে দিন, তারপর ঢেকে ২০-৩০ মিনিট ঢিমে আঁচে রাখুন যাতে তারা সিরাপ ভালোভাবে শোষণ করতে পারে। # একটি পাত্রে ঘি গরম করুন, তারপর গুটিকাগুলো আলাদা করে একটু ভাজুন, এতে তারা একটু সোনালি হয়ে আসবে এবং সুগন্ধ বের হবে। # ভাজা গুটিকাগুলো আবার সিরাপের মধ্যে দিয়ে দিন। # শেষে ঐচ্ছিকভাবে নারকেল কুঁচি অথবা গোলাপজল মিশিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == রসকদম্ব ঠান্ডা বা সামান্য গরম অবস্থায় পরিবেশন করা যায়। এটি বিশেষত উৎসব, বিবাহ, বা পরিবারের আনন্দঘন মুহূর্তে অত্যন্ত প্রিয়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == রসকদম্ব দুধ ও চিনির কারণে শক্তি দেয়, তবে এর অতিরিক্ত সেবনে ওজন বৃদ্ধি বা রক্তে চিনির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, তাই সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। দুধ থেকে প্রাপ্ত ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে, তবে অতিরিক্ত মিষ্টি খাদ্য সরাসরি দৈনন্দিন খাবারে রাখার আগে সতর্ক থাকা ভালো। == পরামর্শ == * দুধ ধীরে ধীরে কমাতে হবে যাতে তা পুড়ে না যায়। * গুটিকা তৈরি করার সময় হাত ভালোভাবে ভিজিয়ে নিলে মালাই সহজে গোলাকৃতি হয়। * নারকেল কুঁচি মিষ্টির স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায়। * চাইলে মিষ্টিতে সামান্য কিশমিশ বা বাদাম কুঁচি দিয়ে পরিবেশন করা যায়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশী মিষ্টি]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] k7ybpw8vyb7bspa2soivycgg2s7e9vq রন্ধনপ্রণালী:সরষে পাবদা 104 24259 84293 76523 2025-06-15T21:51:38Z Mehedi Abedin 7113 84293 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাছের পদ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = সরষে পাবদা একটি সুস্বাদু এবং স্বাদে তীব্র মাছের পদ, যা সরষে সস (সরষে মিশ্রণ) দিয়ে রান্না করা হয়। এটি বাঙালি খাবারে বিশেষভাবে জনপ্রিয়, বিশেষত শীতকালীন সময়ে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সরষে পাবদা'''</big></center> সরষে পাবদা বাঙালিদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছের পদ। পাবদা মাছ সাধারণত ছোট আকৃতির ও কোমল মাংসবিশিষ্ট, যা সরষে বাটা ও বিভিন্ন মসলার সাথে মিশিয়ে বিশেষ রকমের স্বাদে রান্না করা হয়। সরষে পাবদা মাছের স্বাদে মিষ্টি-মশলাদার সরষের হালকা মিশ্রণ একটি অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়। এটি সাধারণত গরম ভাতের সাথে খাওয়া হয় এবং উৎসবের টেবিলে আলাদা মর্যাদা পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পাবদা মাছ || ৫০০ গ্রাম (পরিষ্কার ও ধুয়ে কাটা) |- | সরষে বাটা || ৪ টেবিল চামচ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১/২ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ বাটা || ২–৩টি (স্বাদমতো) |- | সরষে তেল || ৪ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পানি || ১ কাপ |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে পাবদা মাছ ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। মাছের ফাঁকে ফাঁকে সামান্য হলুদ ও লবণ মেখে ১৫ মিনিট রাখুন যাতে মাছের গন্ধ কমে যায়। # একটি পাত্রে সরষে বাটা, পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ বাটা, হলুদ গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এতে এক কাপ পানি যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন যাতে সরষে মিশ্রণ (সরষে সস) তৈরি হয়। # একটি পাত্রে সরষে তেল গরম করুন। তেলে প্রথমে মাছের টুকরা গুলো হালকা ভাজুন যতক্ষণ না মাছের রং সোনালি হয়। তারপর মাছ তুলে আলাদা করে রাখুন। # একই তেলে পেঁয়াজ-বাটা ও মশলার মিশ্রণ ঢেলে কিছুক্ষণ ঝাঁঝালো হয়ে আসা পর্যন্ত নাড়ুন। # এরপর মাছ গুলো সরষে মিশ্রণের মধ্যে ছেড়ে ঢেকে দিন। হালকা আঁচে ১০-১৫ মিনিট রান্না করুন যাতে মাছ পুরোপুরি সরষে মিশ্রণে মাখা হয়ে যায়। # মাঝে মাঝে ঢাকনা তুলে সরষে মিশ্রণ নাড়ুন এবং মাছ নষ্ট না হয়ে ধীরে ধীরে রান্না হতে দিন। # রান্না শেষে ধনে পাতা কুচি ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == সরষে পাবদা সাধারণত গরম ভাতের সাথে খাওয়া হয়। এর ঝাল-মিষ্টি স্বাদের সঙ্গতি ভাতের স্বাদকে বাড়িয়ে দেয়। এটি মধ্যাহ্ন বা রাতের খাবারে বিশেষ পছন্দের। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পাবদা মাছ প্রোটিন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ, যা হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সরষে তেল ও মশলা হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরকে উষ্ণ রাখে। তবে অতিরিক্ত সরষে তেলের ব্যবহার এড়ানো উচিত কারণ এটি কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। == পরামর্শ == * সরষে বাটা তাজা হলে রান্নার স্বাদ অনেক ভালো হয়। * মাছ ভাজার সময় আঁচ খুব বেশি না রাখলে মাছ নরম থাকবে। * ইচ্ছা করলে সরষে পাবদার সাথে একটু নিম্বুর রস দিতে পারেন, যা স্বাদকে আরও তাজা করে তোলে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মাছের পদ]] [[Category:বাংলাদেশী রান্না]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] jaycuqamwinc1sxedbu32rqqblm43us 84294 84293 2025-06-15T21:52:52Z Mehedi Abedin 7113 84294 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাছের পদ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = সুস্বাদু এবং তীব্র স্বাদের মাছের পদ, যা সরষে রস (সরষে মিশ্রণ) দিয়ে রান্না করা হয়। এটি বাঙালি খাবারে বিশেষভাবে জনপ্রিয়, বিশেষত শীতকালীন সময়ে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সরষে পাবদা'''</big></center> সরষে পাবদা বাঙালিদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছের পদ। পাবদা মাছ সাধারণত ছোট আকৃতির ও নরম মাংসবিশিষ্ট, যা সরষে বাটা ও বিভিন্ন মসলার সাথে মিশিয়ে বিশেষ রকমের স্বাদে রান্না করা হয়। সরষে পাবদা মাছের স্বাদে মিষ্টি-মশলাদার সরষের হালকা মিশ্রণ একটি অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়। এটি সাধারণত গরম ভাতের সাথে খাওয়া হয় এবং উৎসবে খাবার টেবিলে আলাদা মর্যাদা পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পাবদা মাছ || ৫০০ গ্রাম (পরিষ্কার ও ধুয়ে কাটা) |- | সরষে বাটা || ৪ টেবিল চামচ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১/২ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ বাটা || ২–৩টি (স্বাদমতো) |- | সরষে তেল || ৪ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পানি || ১ কাপ |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে পাবদা মাছ ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। মাছের ফাঁকে ফাঁকে সামান্য হলুদ ও লবণ মেখে ১৫ মিনিট রাখুন যাতে মাছের গন্ধ কমে যায়। # একটি পাত্রে সরষে বাটা, পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ বাটা, হলুদ গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এতে এক কাপ পানি যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন যাতে সরষে মিশ্রণ (সরষে সস) তৈরি হয়। # একটি পাত্রে সরষে তেল গরম করুন। তেলে প্রথমে মাছের টুকরা গুলো হালকা ভাজুন যতক্ষণ না মাছের রং সোনালি হয়। তারপর মাছ তুলে আলাদা করে রাখুন। # একই তেলে পেঁয়াজ-বাটা ও মশলার মিশ্রণ ঢেলে কিছুক্ষণ ঝাঁঝালো হয়ে আসা পর্যন্ত নাড়ুন। # এরপর মাছ গুলো সরষে মিশ্রণের মধ্যে ছেড়ে ঢেকে দিন। হালকা আঁচে ১০-১৫ মিনিট রান্না করুন যাতে মাছ পুরোপুরি সরষে মিশ্রণে মাখা হয়ে যায়। # মাঝে মাঝে ঢাকনা তুলে সরষে মিশ্রণ নাড়ুন এবং মাছ নষ্ট না হয়ে ধীরে ধীরে রান্না হতে দিন। # রান্না শেষে ধনে পাতা কুচি ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == সরষে পাবদা সাধারণত গরম ভাতের সাথে খাওয়া হয়। এর ঝাল-মিষ্টি স্বাদের সঙ্গতি ভাতের স্বাদকে বাড়িয়ে দেয়। এটি মধ্যাহ্ন বা রাতের খাবারে বিশেষ পছন্দের। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পাবদা মাছ প্রোটিন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ, যা হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সরষে তেল ও মশলা হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরকে উষ্ণ রাখে। তবে অতিরিক্ত সরষে তেলের ব্যবহার এড়ানো উচিত কারণ এটি কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। == পরামর্শ == * সরষে বাটা তাজা হলে রান্নার স্বাদ অনেক ভালো হয়। * মাছ ভাজার সময় আঁচ খুব বেশি না রাখলে মাছ নরম থাকবে। * ইচ্ছা করলে সরষে পাবদার সাথে একটু নিম্বুর রস দিতে পারেন, যা স্বাদকে আরও তাজা করে তোলে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মাছের পদ]] [[Category:বাংলাদেশী রান্না]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] qfe5ggjwgd7vskl9al1f03blz9akjvb 84295 84294 2025-06-15T21:53:48Z Mehedi Abedin 7113 84295 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাছের পদ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = সুস্বাদু এবং তীব্র স্বাদের মাছের পদ, যা সরষে রস (সরষে মিশ্রণ) দিয়ে রান্না করা হয়। এটি বাঙালি খাবারে বিশেষভাবে জনপ্রিয়, বিশেষত শীতকালীন সময়ে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সরষে পাবদা'''</big></center> সরষে পাবদা বাঙালিদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছের পদ। পাবদা মাছ সাধারণত ছোট আকৃতির ও নরম মাংসবিশিষ্ট, যা সরষে বাটা ও বিভিন্ন মসলার সাথে মিশিয়ে বিশেষ রকমের স্বাদে রান্না করা হয়। সরষে পাবদা মাছের স্বাদে মিষ্টি-মশলাদার সরষের হালকা মিশ্রণ একটি অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়। এটি সাধারণত গরম ভাতের সাথে খাওয়া হয় এবং উৎসবে খাবার টেবিলে আলাদা মর্যাদা পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পাবদা মাছ || ৫০০ গ্রাম (পরিষ্কার ও ধুয়ে কাটা) |- | সরষে বাটা || ৪ টেবিল চামচ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১/২ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ বাটা || ২–৩টি (স্বাদমতো) |- | সরষে তেল || ৪ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পানি || ১ কাপ |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে পাবদা মাছ ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। মাছের ফাঁকে ফাঁকে সামান্য হলুদ ও লবণ মেখে ১৫ মিনিট রাখুন যাতে মাছের গন্ধ কমে যায়। # একটি পাত্রে সরষে বাটা, পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ বাটা, হলুদ গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এতে এক কাপ পানি যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন যাতে সরষে মিশ্রণ তৈরি হয়। # একটি পাত্রে সরষে তেল গরম করুন। তেলে প্রথমে মাছের টুকরা গুলো হালকা ভাজুন যতক্ষণ না মাছের রং সোনালি হয়। তারপর মাছ তুলে আলাদা করে রাখুন। # একই তেলে পেঁয়াজ-বাটা ও মশলার মিশ্রণ ঢেলে কিছুক্ষণ ঝাঁঝালো হয়ে আসা পর্যন্ত নাড়ুন। # এরপর মাছ গুলো সরষে মিশ্রণের মধ্যে ছেড়ে ঢেকে দিন। হালকা আঁচে ১০-১৫ মিনিট রান্না করুন যাতে মাছ পুরোপুরি সরষে মিশ্রণে মাখা হয়ে যায়। # মাঝে মাঝে ঢাকনা তুলে সরষে মিশ্রণ নাড়ুন এবং মাছ নষ্ট না হয়ে ধীরে ধীরে রান্না হতে দিন। # রান্না শেষে ধনে পাতা কুচি ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == সরষে পাবদা সাধারণত গরম ভাতের সাথে খাওয়া হয়। এর ঝাল-মিষ্টি স্বাদের সঙ্গতি ভাতের স্বাদকে বাড়িয়ে দেয়। এটি মধ্যাহ্ন বা রাতের খাবারে বিশেষ পছন্দের। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পাবদা মাছ প্রোটিন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ, যা হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সরষে তেল ও মশলা হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরকে উষ্ণ রাখে। তবে অতিরিক্ত সরষে তেলের ব্যবহার এড়ানো উচিত কারণ এটি কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। == পরামর্শ == * সরষে বাটা তাজা হলে রান্নার স্বাদ অনেক ভালো হয়। * মাছ ভাজার সময় আঁচ খুব বেশি না রাখলে মাছ নরম থাকবে। * ইচ্ছা করলে সরষে পাবদার সাথে একটু নিম্বুর রস দিতে পারেন, যা স্বাদকে আরও তাজা করে তোলে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মাছের পদ]] [[Category:বাংলাদেশী রান্না]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] fg881ga685i6zb7mv5bsuhidc963rn0 84296 84295 2025-06-15T21:54:09Z Mehedi Abedin 7113 84296 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাছের পদ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = সুস্বাদু এবং তীব্র স্বাদের মাছের পদ, যা সরষে রস (সরষে মিশ্রণ) দিয়ে রান্না করা হয়। এটি বাঙালি খাবারে বিশেষভাবে জনপ্রিয়, বিশেষত শীতকালীন সময়ে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সরষে পাবদা'''</big></center> সরষে পাবদা বাঙালিদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছের পদ। পাবদা মাছ সাধারণত ছোট আকৃতির ও নরম মাংসবিশিষ্ট, যা সরষে বাটা ও বিভিন্ন মসলার সাথে মিশিয়ে বিশেষ রকমের স্বাদে রান্না করা হয়। সরষে পাবদা মাছের স্বাদে মিষ্টি-মশলাদার সরষের হালকা মিশ্রণ একটি অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়। এটি সাধারণত গরম ভাতের সাথে খাওয়া হয় এবং উৎসবে খাবার টেবিলে আলাদা মর্যাদা পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পাবদা মাছ || ৫০০ গ্রাম (পরিষ্কার ও ধুয়ে কাটা) |- | সরষে বাটা || ৪ টেবিল চামচ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১/২ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ বাটা || ২–৩টি (স্বাদমতো) |- | সরষে তেল || ৪ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পানি || ১ কাপ |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে পাবদা মাছ ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। মাছের ফাঁকে ফাঁকে সামান্য হলুদ ও লবণ মেখে ১৫ মিনিট রাখুন যাতে মাছের গন্ধ কমে যায়। # একটি পাত্রে সরষে বাটা, পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ বাটা, হলুদ গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এতে এক কাপ পানি যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন যাতে সরষে মিশ্রণ তৈরি হয়। # একটি পাত্রে সরষে তেল গরম করুন। তেলে প্রথমে মাছের টুকরা গুলো হালকা ভাজুন যতক্ষণ না মাছের রং সোনালি হয়। তারপর মাছ তুলে আলাদা করে রাখুন। # একই তেলে পেঁয়াজ-বাটা ও মশলার মিশ্রণ ঢেলে কিছুক্ষণ ঝাঁঝালো হয়ে আসা পর্যন্ত নাড়ুন। # এরপর মাছ গুলো সরষে মিশ্রণের মধ্যে ছেড়ে ঢেকে দিন। হালকা আঁচে ১০-১৫ মিনিট রান্না করুন যাতে মাছ পুরোপুরি সরষে মিশ্রণে মাখা হয়ে যায়। # মাঝে মাঝে ঢাকনা তুলে সরষে মিশ্রণ নাড়ুন এবং মাছ নষ্ট না হয়ে ধীরে ধীরে রান্না হতে দিন। # রান্না শেষে ধনে পাতা কুচি ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == সরষে পাবদা সাধারণত গরম ভাতের সাথে খাওয়া হয়। এর ঝাল-মিষ্টি স্বাদের সঙ্গতি ভাতের স্বাদকে বাড়িয়ে দেয়। এটি মধ্যাহ্ন বা রাতের খাবারে বিশেষ পছন্দের। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পাবদা মাছ প্রোটিন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ, যা হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সরষে তেল ও মশলা হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরকে উষ্ণ রাখে। তবে অতিরিক্ত সরষে তেলের ব্যবহার এড়ানো উচিত কারণ এটি দেহে কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। == পরামর্শ == * সরষে বাটা তাজা হলে রান্নার স্বাদ অনেক ভালো হয়। * মাছ ভাজার সময় আঁচ খুব বেশি না রাখলে মাছ নরম থাকবে। * ইচ্ছা করলে সরষে পাবদার সাথে একটু নিম্বুর রস দিতে পারেন, যা স্বাদকে আরও তাজা করে তোলে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মাছের পদ]] [[Category:বাংলাদেশী রান্না]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] ri2dxxtgv5ozdzhezz15noixfrmwaid রন্ধনপ্রণালী:বাদাম পুলি 104 24263 84297 76529 2025-06-15T21:56:34Z Mehedi Abedin 7113 84297 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা পৌষ পার্বণ বা শীতকালে বিশেষভাবে তৈরি হয়। নারকেল ও বাদামের পুরভরা এই মিষ্টিটি গুড়ের রসে ভিজিয়ে পরিবেশন করা হয়, যার স্বাদ মনকে তৃপ্ত করে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বাদাম পুলি'''</big></center> বাদাম পুলি বাংলার ঐতিহ্যবাহী এক সুস্বাদু মিষ্টি, যা সাধারাণত পৌষ মাসে তৈরি হয়। এটি চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি খোলার মধ্যে বাদাম ও নারকেলের মিশ্রণ পুর ভরে ভাজা হয় এবং পরে তা গুড়ের মিষ্টি রসে ডুবিয়ে পরিবেশন করা হয়। খেতে এটি যেমন মচমচে, তেমনি ভিতরে থাকে এক অপূর্ব মিষ্টি স্বাদ। যাদের ঘরে শীতকালে অতিথি আপ্যায়নের আয়োজন থাকে, তাঁদের জন্য বাদাম পুলি এক অনন্য উপাদান হতে পারে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | চালের গুঁড়া || ২ কাপ |- | পানি || প্রয়োজনমতো (আটা বানানোর জন্য) |- | নারকেল কোরা || ১ কাপ |- | চিনা বাদাম (মিহি কুচি) || ১/২ কাপ |- | খোয়া ক্ষীর || ১/২ কাপ |- | চিনি বা গুড় || ১ কাপ (পুর ও সিরার জন্য) |- | এলাচ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ঘি || ১ টেবিল চামচ (পুরে) |- | তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে চালের গুঁড়া হালকা গরম পানিতে মেখে মাঝারি শক্ত মণ্ড তৈরি করে নিন। ঢেকে রেখে দিন ৩০ মিনিট। # একটি পাত্রে ঘি দিয়ে নারকেল ও বাদাম একটু ভেজে নিন। এবার খোয়া ক্ষীর ও চিনি/গুড় মিশিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন। এলাচ গুঁড়া দিয়ে নামিয়ে নিন। এটি হবে পুর। # মণ্ড থেকে ছোট ছোট লেচি কেটে পাতলা করে বেলে তার মাঝে পুর ভরে পুলি আকৃতি দিন। # সবগুলো পুলি তৈরি হলে তেল গরম করে হালকা আঁচে ভাজুন যতক্ষণ না সোনালি হয়ে যায়। # এবার ১ কাপ চিনি বা গুড় ১ কাপ পানিতে গলিয়ে রস তৈরি করুন এবং পুলি গুলো সেই রসে ১০–১৫ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। == পরিবেশন == বাদাম পুলি ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। চাইলে হালকা গরম অবস্থাতেও পরিবেশন করা যায়। এটি অতিথি আপ্যায়ন বা উৎসবের জন্য উপযুক্ত। == পরামর্শ == * চালের গুঁড়ার মণ্ড খুব বেশি নরম বা শক্ত করা উচিত নয়। * রস খুব বেশি পাতলা বা ঘন হলে পুলি ভালোভাবে রস শুষে নিতে পারে না। * মিষ্টি প্রেমীদের জন্য চাইলে একটু ঘন দুধের সঙ্গে পরিবেশন করা যেতে পারে। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == বাদাম পুলি স্বাদে অতুলনীয় হলেও এটি একটি উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার। এতে ব্যবহার হয় গুড়, খোয়া ক্ষীর, বাদাম ও ভাজা উপাদান, যা বেশি খাওয়া হলে ওজন বৃদ্ধি ও রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য এটি নিয়ন্ত্রিতভাবে গ্রহণযোগ্য। শীতকালে এটি শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে, বিশেষত নারকেল ও গুড়ের কারণে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:বাংলাদেশি মিষ্টান্ন]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:পৌষ পার্বণ]] p6zlha94214zgdt93ycbxxd4o0ych47 রন্ধনপ্রণালী:আলুর চিলা 104 24267 84298 76533 2025-06-15T22:01:21Z Mehedi Abedin 7113 84298 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৩–৪ জন | তৈরির সময় = ৪০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = হালকা ও মজাদার জলখাবার, যা সহজে তৈরি হয় এবং সকালের নাস্তা বা বিকেলের খাবার হিসেবে বেশ উপযুক্ত। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''আলুর চিলা'''</big></center> আলুর চিলা হলো এক ধরণের পাতলা ঝাল পিঠা, যা মূলত কাঁচা আলু কুরিয়ে মসলা মিশিয়ে তৈরি করা হয়। এটি দেখতে অনেকটা ধোসা বা পাতলা পাকোড়ার মতো হলেও এর স্বাদ এবং ঘ্রাণে থাকে আলুর অনন্যতা। উপকরণ সহজলভ্য হওয়ায় এটি যে কোনো সময় তৈরি করা যায় এবং বিশেষ করে বাচ্চাদের টিফিনের জন্য উপযোগী একটি পদ। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | কাঁচা আলু (কুরানো) || ৩টি মাঝারি আকারের |- | বেসন || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১টি |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পানি || প্রয়োজনমতো (মিশ্রণ পাতলা করার জন্য) |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে আলুগুলো কুরিয়ে নিয়ে হালকা চিপে অতিরিক্ত পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে বেসন, কুরানো আলু, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, আদা, ধনে পাতা, হলুদ, জিরা ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # ধীরে ধীরে পানি দিয়ে একধরণের ঘন বাটার তৈরি করুন যেন তা চামচ দিয়ে ঢালার মতো হয়। # একটি মোটা তাওয়া বা হাড়িতে সামান্য তেল গরম করে তার উপর এক চামচ বাটার ছড়িয়ে দিন এবং চ্যাপ্টা করে দিন। # ঢেকে দিন এবং মাঝারি আঁচে একপাশ ভাজা হলে উল্টে দিন ও অন্য পাশে সোনালি করে ভাজুন। # এভাবে সব চিলা তৈরি করে নিন। == পরিবেশন == আলুর চিলা গরম গরম পরিবেশন করুন টক দই, ধনে পাতা চাটনি বা কাসুন্দির সঙ্গে। এটি সকালের নাশতা কিংবা বিকালের জলখাবারের জন্য দারুণ উপযুক্ত। == পরামর্শ == * চিলার মিশ্রণ বেশি পাতলা হলে তা তাওয়ায় ছড়াতে সমস্যা হতে পারে, তাই ঘনত্ব বজায় রাখুন। * চাইলে চিলায় মিষ্টি ভুট্টা, গাজর কুচি বা পনিরও যোগ করা যায় স্বাদবৃদ্ধির জন্য। * বেশি তেলে না ভাজলেও চলে, শুধু হালকা তেলেই এটি সুস্বাদু হয়ে ওঠে। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == আলুর চিলা তুলনামূলকভাবে হালকা খাবার হলেও এতে আলু ও বেসনের উপস্থিতিতে কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিনের সংমিশ্রণ পাওয়া যায়। এটি নিরামিষ, তাই যারা মাংস বা ডিম পরিহার করেন তাদের জন্যও উপযুক্ত। তবে ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য বেসন ও আলু একসঙ্গে গ্রহণ সীমিত করা উচিত। তেলের পরিমাণ কম রাখলে এটি সাস্থ্যসম্মত নাস্তা হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:জলখাবার]] [[Category:বাংলাদেশি নিরামিষ পদ]] [[Category:বাচ্চাদের খাবার]] 5ra0rianxlujjuf0602299561pcdiaf রন্ধনপ্রণালী:পুদিনা চাটনি 104 24269 84299 76535 2025-06-15T22:08:57Z Mehedi Abedin 7113 84299 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্ব পদ | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = কম | টীকা = সতেজতাপূর্ণ মসলা জাতীয় পার্শ্ব পদ, যা যেকোনো ভাজাভুজি, পরোটা, কিংবা ভাতের সঙ্গে মুখরোচক স্বাদ যোগ করে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পুদিনা চাটনি'''</big></center> পুদিনা চাটনি হলো একটি তীব্র ঘ্রাণযুক্ত ও সতেজ স্বাদের পার্শ্ব পদ, যা দক্ষিণ এশিয়ায় বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের নানা রান্নায় ব্যবহৃত হয়। এটি বিশেষ করে পরোটা, সিঙ্গাড়া, চপ কিংবা তন্দুরি জাতীয় খাবারের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। সহজ ও দ্রুত প্রস্তুতযোগ্য এই চাটনি ঘরে থাকা সাধারণ উপকরণ দিয়েই তৈরি করা যায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পুদিনা পাতা (সাজানো ও ধোয়া) || ১ কাপ |- | ধনে পাতা || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ || ২–৩টি (ঝালপছন্দ অনুযায়ী) |- | আদা কুচি || ১ চা চামচ |- | রসুন কোয়া || ২টি |- | লেবুর রস || ১ টেবিল চামচ |- | বিট লবণ বা লবণ || স্বাদমতো |- | দই (ঐচ্ছিক, ঘন) || ২ টেবিল চামচ |- | পানি || ২–৩ টেবিল চামচ (প্রয়োজনমতো) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে পুদিনা পাতা ও ধনে পাতা ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি শিলপাটা বা মসলা বাটার পাত্রে পুদিনা, ধনে, কাঁচা মরিচ, আদা, রসুন, লবণ এবং লেবুর রস দিয়ে বাটুন বা ব্লেন্ড করুন। # প্রয়োজনে অল্প পানি দিন যাতে মিশ্রণটি মসৃণ হয়। # চাইলে স্বাদে মাখন মাখন ভাব আনার জন্য অল্প ঘন দই মেশানো যায়। # চাটনিটি ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == পুদিনা চাটনি পরিবেশন করা যায় পরোটা, চপ, সিঙ্গাড়া, পাকোড়া কিংবা তন্দুরি রান্নার সঙ্গে। এটি যেকোনো শুকনো বা তেলে ভাজা খাবারের সঙ্গে মুখের স্বাদ বাড়াতে দারুণ সহায়ক। == পরামর্শ == * পুদিনা পাতার অতিরিক্ত ব্যবহার স্বাদ তীব্র করে ফেলতে পারে, তাই ধনে পাতার সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রাখুন। * চাইলে এতে টক যুক্ত করতে আমচুর বা টক আমও মেশানো যায়। * লবণ পরিমাণমতো না হলে চাটনির স্বাদ ভারসাম্যহীন হয়ে যেতে পারে, তাই অল্প করে মিশিয়ে চেখে দেখুন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পুদিনা চাটনি শুধু স্বাদেই নয়, স্বাস্থ্য উপকারিতাতেও ভরপুর। পুদিনা ও ধনে পাতা হজমে সাহায্য করে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সহায়তা করে। আদা ও রসুনের উপস্থিতিতে এটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণও ধারণ করে। তবে যাদের পেটে গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে, তারা অল্প পরিমাণে গ্রহণ করাই ভালো। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:চাটনি ও আচার]] [[Category:বাংলাদেশি নিরামিষ পদ]] [[Category:পার্শ্ব পদ]] d9tbhioa955d8gfd4btmhsqb4rrcvup 84300 84299 2025-06-15T22:10:10Z Mehedi Abedin 7113 84300 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্ব পদ | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = কম | টীকা = সতেজতাপূর্ণ মসলা জাতীয় পার্শ্ব পদ, যা যেকোনো ভাজাভুজি, পরোটা, কিংবা ভাতের সঙ্গে মুখরোচক স্বাদ যোগ করে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পুদিনা চাটনি'''</big></center> পুদিনা চাটনি হলো একটি তীব্র ঘ্রাণযুক্ত ও সতেজ স্বাদের পার্শ্ব পদ, যা দক্ষিণ এশিয়ায় বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের নানা রান্নায় ব্যবহৃত হয়। এটি বিশেষ করে পরোটা, সিঙ্গাড়া, চপ কিংবা তন্দুরি জাতীয় খাবারের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। সহজ ও দ্রুত প্রস্তুতযোগ্য এই চাটনি ঘরে থাকা সাধারণ উপকরণ দিয়েই তৈরি করা যায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পুদিনা পাতা (ধোয়া) || ১ কাপ |- | ধনে পাতা || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ || ২–৩টি (ঝালের পছন্দ অনুযায়ী) |- | আদা কুচি || ১ চা চামচ |- | রসুন কোয়া || ২টি |- | লেবুর রস || ১ টেবিল চামচ |- | বিট লবণ বা লবণ || স্বাদমতো |- | দই (ঐচ্ছিক, ঘন) || ২ টেবিল চামচ |- | পানি || ২–৩ টেবিল চামচ (প্রয়োজনমতো) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে পুদিনা পাতা ও ধনে পাতা ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি শিলপাটা বা মসলা বাটার পাত্রে পুদিনা, ধনে, কাঁচা মরিচ, আদা, রসুন, লবণ এবং লেবুর রস দিয়ে বাটুন বা ব্লেন্ড করুন। # প্রয়োজনে অল্প পানি দিন যাতে মিশ্রণটি মসৃণ হয়। # চাইলে স্বাদে মাখন মাখন ভাব আনার জন্য অল্প ঘন দই মেশানো যায়। # চাটনিটি ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == পুদিনা চাটনি পরিবেশন করা যায় পরোটা, চপ, সিঙ্গাড়া, পাকোড়া কিংবা তন্দুরি রান্নার সঙ্গে। এটি যেকোনো শুকনো বা তেলে ভাজা খাবারের সঙ্গে মুখের স্বাদ বাড়াতে দারুণ সহায়ক। == পরামর্শ == * পুদিনা পাতার অতিরিক্ত ব্যবহার স্বাদ তীব্র করে ফেলতে পারে, তাই ধনে পাতার সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রাখুন। * চাইলে এতে টক যুক্ত করতে আমচুর বা টক আমও মেশানো যায়। * লবণ পরিমাণমতো না হলে চাটনির স্বাদ ভারসাম্যহীন হয়ে যেতে পারে, তাই অল্প করে মিশিয়ে চেখে দেখুন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পুদিনা চাটনি শুধু স্বাদেই নয়, স্বাস্থ্য উপকারিতাতেও ভরপুর। পুদিনা ও ধনে পাতা হজমে সাহায্য করে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সহায়তা করে। আদা ও রসুনের উপস্থিতিতে এটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণও ধারণ করে। তবে যাদের পেটে গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে, তারা অল্প পরিমাণে গ্রহণ করাই ভালো। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:চাটনি ও আচার]] [[Category:বাংলাদেশি নিরামিষ পদ]] [[Category:পার্শ্ব পদ]] pb8lxopy0wwyam2jvwsi08zjn67a7ek 84301 84300 2025-06-15T22:11:03Z Mehedi Abedin 7113 84301 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্ব পদ | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = কম | টীকা = সতেজতাপূর্ণ মসলা জাতীয় পার্শ্ব পদ, যা যেকোনো ভাজাভুজি, পরোটা, কিংবা ভাতের সঙ্গে মুখরোচক স্বাদ যোগ করে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পুদিনা চাটনি'''</big></center> পুদিনা চাটনি হলো একটি তীব্র ঘ্রাণযুক্ত ও সতেজ স্বাদের পার্শ্ব পদ, যা দক্ষিণ এশিয়ায় বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের নানা রান্নায় ব্যবহৃত হয়। এটি বিশেষ করে পরোটা, সিঙ্গাড়া, চপ কিংবা তন্দুরি জাতীয় খাবারের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। সহজ ও দ্রুত প্রস্তুতযোগ্য এই চাটনি ঘরে থাকা সাধারণ উপকরণ দিয়েই তৈরি করা যায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পুদিনা পাতা (ধোয়া) || ১ কাপ |- | ধনে পাতা || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ || ২–৩টি (ঝালের পছন্দ অনুযায়ী) |- | আদা কুচি || ১ চা চামচ |- | রসুন কোয়া || ২টি |- | লেবুর রস || ১ টেবিল চামচ |- | বিট লবণ বা লবণ || স্বাদমতো |- | দই (ঐচ্ছিক, ঘন) || ২ টেবিল চামচ |- | পানি || ২–৩ টেবিল চামচ (প্রয়োজনমতো) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে পুদিনা পাতা ও ধনে পাতার ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি শিলপাটা বা মসলা বাটার পাত্রে পুদিনা, ধনে, কাঁচা মরিচ, আদা, রসুন, লবণ এবং লেবুর রস দিয়ে বাটুন বা ব্লেন্ড করুন। # প্রয়োজনে অল্প পানি দিন যাতে মিশ্রণটি মিহি হয়। # চাইলে স্বাদে মাখন মাখন ভাব আনার জন্য অল্প ঘন দই মেশানো যায়। # চাটনি ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == পুদিনা চাটনি পরিবেশন করা যায় পরোটা, চপ, সিঙ্গাড়া, পাকোড়া কিংবা তন্দুরি রান্নার সঙ্গে। এটি যেকোনো শুকনো বা তেলে ভাজা খাবারের সঙ্গে মুখের স্বাদ বাড়াতে দারুণ সহায়ক। == পরামর্শ == * পুদিনা পাতার অতিরিক্ত ব্যবহার স্বাদ তীব্র করে ফেলতে পারে, তাই ধনে পাতার সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রাখুন। * চাইলে এতে টক যুক্ত করতে আমচুর বা টক আমও মেশানো যায়। * লবণ পরিমাণমতো না হলে চাটনির স্বাদ ভারসাম্যহীন হয়ে যেতে পারে, তাই অল্প করে মিশিয়ে চেখে দেখুন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পুদিনা চাটনি শুধু স্বাদেই নয়, স্বাস্থ্য উপকারিতাতেও ভরপুর। পুদিনা ও ধনে পাতা হজমে সাহায্য করে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সহায়তা করে। আদা ও রসুনের উপস্থিতিতে এটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণও ধারণ করে। তবে যাদের পেটে গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে, তারা অল্প পরিমাণে গ্রহণ করাই ভালো। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:চাটনি ও আচার]] [[Category:বাংলাদেশি নিরামিষ পদ]] [[Category:পার্শ্ব পদ]] 1cde2ugebzq34dio102ppx9x6o0dtgr রন্ধনপ্রণালী:তেঁতুলের চাটনি 104 24272 84303 76540 2025-06-15T22:12:34Z Mehedi Abedin 7113 84303 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্ব পদ | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = টক-মিষ্টি ও মুখরোচক পার্শ্ব পদ, যা সিঙ্গাড়া, পুরি, চপ বা মুড়ির সাথে খেতে দারুণ লাগে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''তেঁতুলের চাটনি'''</big></center> তেঁতুলের চাটনি একটি সুস্বাদু ও টক-মিষ্টি পার্শ্ব পদ, যা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলেই প্রিয়। এটি মুখরোচক এবং হজমে সহায়ক বলে অনেকেই খাবারের শেষে বা ভাজাভুজির সঙ্গে পরিবেশন করেন। এই চাটনি তৈরিতে সময় কম লাগে এবং উপকরণও সহজলভ্য। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | শুকনো তেঁতুল || ১ কাপ (ভিজিয়ে রাখুন) |- | চিনি বা গুড় || ১/২ কাপ (স্বাদ অনুযায়ী কম-বেশি করা যায়) |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ভাজা জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | বিট লবণ || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পানি || প্রয়োজনমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে তেঁতুল সামান্য গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ১৫–২০ মিনিট। # ভালোভাবে নেড়ে বীজ ছেঁকে ক্বাথ বের করে নিন। # একটি হাঁড়িতে তেঁতুলের ক্বাথ, চিনি বা গুড় দিয়ে দিন এবং অল্প আঁচে জ্বাল দিন। # মিশ্রণটি ঘন হতে শুরু করলে তাতে শুকনা মরিচ গুঁড়া, ভাজা জিরা গুঁড়া, বিট লবণ ও স্বাদমতো লবণ দিন। # ঘন হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করুন। # সম্পূর্ণ ঠান্ডা হলে সংরক্ষণ করতে পারেন বয়ামে। == পরিবেশন == এই চাটনি পরিবেশন করা যায় সিঙ্গাড়া, পুরি, আলুর চপ, বেগুনি কিংবা মুড়ির সঙ্গে। টক-মিষ্টি এই স্বাদ খাবারের স্বাভাবিক রুচি বাড়িয়ে তোলে। == পরামর্শ == * গুড় ব্যবহার করলে চাটনির রং আরও গাঢ় ও স্বাদে ভিন্নতা আসে। * চাইলে সামান্য আদা কুচি বা কাঁচা মরিচ কুচি মেশানো যেতে পারে বাড়তি স্বাদের জন্য। * ভাজা জিরা গুঁড়া না থাকলে শুষ্ক জিরা হালকা ভেজে গুঁড়ো করে ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == তেঁতুল হজমে সহায়ক এবং পাকস্থলীর অ্যাসিড ভারসাম্য রক্ষা করে। তেঁতুল ও জিরার উপস্থিতিতে এটি বদহজম, গ্যাস ও অম্বলের সমস্যা কমাতে সহায়তা করে। তবে যাদের অ্যাসিডিটির সমস্যা বেশি, তারা এটি অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো। চিনি বা গুড় বেশি ব্যবহার করলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনুপযোগী হতে পারে, তাই সাবধানতা অবলম্বন করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] 7w8fsa0to1ds9z68dug3zsaocv8yg6q 84304 84303 2025-06-15T22:15:14Z Mehedi Abedin 7113 84304 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্ব পদ | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = টক-মিষ্টি ও মুখরোচক পার্শ্ব পদ, যা সিঙ্গাড়া, পুরি, চপ বা মুড়ির সাথে খেতে দারুণ লাগে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''তেঁতুলের চাটনি'''</big></center> তেঁতুলের চাটনি একটি সুস্বাদু ও টক-মিষ্টি পার্শ্ব পদ, যা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলেই প্রিয়। এটি মুখরোচক এবং হজমে সহায়ক বলে অনেকেই খাবারের শেষে বা ভাজাভুজির সঙ্গে পরিবেশন করেন। এই চাটনি তৈরিতে সময় কম লাগে এবং উপকরণও সহজলভ্য। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | শুকনো তেঁতুল || ১ কাপ (ভিজিয়ে রাখুন) |- | চিনি বা গুড় || ১/২ কাপ (স্বাদ অনুযায়ী কম-বেশি করা যায়) |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ভাজা জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | বিট লবণ || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পানি || প্রয়োজনমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে তেঁতুল সামান্য গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ১৫–২০ মিনিট। # ভালোভাবে নেড়ে বীজ ছেঁকে ক্বাথ বের করে নিন। # একটি হাঁড়িতে তেঁতুলের ক্বাথ, চিনি বা গুড় দিয়ে দিন এবং অল্প আঁচে জ্বাল দিন। # মিশ্রণটি ঘন হতে শুরু করলে তাতে শুকনা মরিচ গুঁড়া, ভাজা জিরা গুঁড়া, বিট লবণ ও স্বাদমতো লবণ দিন। # ঘন হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করুন। # সম্পূর্ণ ঠান্ডা হলে সংরক্ষণ করতে পারেন বয়ামে। == পরিবেশন == এই চাটনি পরিবেশন করা যায় সিঙ্গাড়া, পুরি, আলুর চপ, বেগুনি কিংবা মুড়ির সঙ্গে। টক-মিষ্টি এই স্বাদ খাবারের স্বাভাবিক রুচি বাড়িয়ে তোলে। == পরামর্শ == * গুড় ব্যবহার করলে চাটনির রং আরও গাঢ় হয় ও স্বাদে ভিন্নতা আসে। * চাইলে সামান্য আদা কুচি বা কাঁচা মরিচ কুচি মেশানো যেতে পারে বাড়তি স্বাদের জন্য। * ভাজা জিরা গুঁড়া না থাকলে শুষ্ক জিরা হালকা ভেজে গুঁড়ো করে ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == তেঁতুল হজমে সহায়ক এবং পাকস্থলীর অ্যাসিড ভারসাম্য রক্ষা করে। তেঁতুল ও জিরার উপস্থিতিতে এটি বদহজম, গ্যাস ও অম্বলের সমস্যা কমাতে সহায়তা করে। তবে যাদের অ্যাসিডিটির সমস্যা বেশি, তারা এটি অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো। চিনি বা গুড় বেশি ব্যবহার করলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনুপযোগী হতে পারে, তাই সাবধানতা অবলম্বন করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] ja5f34i8kvbsouvh59f1p3i7qlhk9k0 রন্ধনপ্রণালী:ম্যাংগো মিল্কশেক 104 24276 84305 76545 2025-06-15T22:16:52Z Mehedi Abedin 7113 84305 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = মিষ্টি, ঘন এবং ঠান্ডা পানীয়, যা গরমে প্রশান্তি দেয় এবং পাকা আমের স্বাদে ভরপুর। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ম্যাংগো মিল্কশেক'''</big></center> ম্যাংগো মিল্কশেক বাংলাদেশের গ্রীষ্মকালের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। এটি পাকা রসালো আম, ঠান্ডা দুধ এবং সামান্য চিনি দিয়ে তৈরি করা হয়। মিল্কশেকটি ঘন, মোলায়েম ও অতিমিষ্ট স্বাদের হওয়ায় ছোট-বড় সকলের পছন্দ। এটি শুধু স্বাদের জন্য নয়, পুষ্টির জন্যও একটি চমৎকার পানীয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পাকা আম (খোসা ছাড়ানো ও টুকরো করা) || ২ কাপ |- | ঠান্ডা দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদ অনুযায়ী) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | দুধের সর বা ঘন দুধ || ২ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |- | কাজু বা বাদাম কুচি || পরিবেশনের জন্য (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে আম ভালো করে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে টুকরো করে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে আমের টুকরো, ঠান্ডা দুধ, চিনি এবং বরফ কুচি দিয়ে ভালোভাবে মেশান যতক্ষণ না মিশ্রণটি একেবারে ঘন ও মোলায়েম হয়। # যদি ঘনতা আরও বাড়াতে চান, তবে ঘন দুধ বা সর যোগ করতে পারেন। # একবার মিশ্রণ হয়ে গেলে গ্লাসে ঢেলে উপরে বাদাম কুচি ছিটিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == ম্যাংগো মিল্কশেক ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করুন। এটি সকালের নাশতা, বিকেলের পানীয় কিংবা অতিথি আপ্যায়নের জন্য চমৎকার একটি আইটেম। == পরামর্শ == * খুব ঘন শেক চাইলে বরফের বদলে দুধ কমিয়ে দিন। * ডায়েট অনুসরণকারীরা চিনি না দিয়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন। * খালি পেটে বা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি খাওয়া পরিপাকতন্ত্রের জন্য আরামদায়ক। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == ম্যাংগো মিল্কশেকে থাকা আমে রয়েছে ভিটামিন এ, সি এবং ফাইবার যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ও রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধের ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন হাড় শক্ত করে। তবে যাদের ডায়াবেটিস বা দুধ হজমে সমস্যা আছে, তারা এটি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করুন। অতিরিক্ত চিনি ও দুধ একত্রে খেলে কখনও কখনও অম্বল হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] [[Category:ফলের পানীয়]] b33z1d6rd0ahoojpqvkxn472k4du84o 84306 84305 2025-06-15T22:18:01Z Mehedi Abedin 7113 84306 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = মিষ্টি, ঘন এবং ঠান্ডা পানীয়, যা গরমে প্রশান্তি দেয় এবং পাকা আমের স্বাদে ভরপুর। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ম্যাংগো মিল্কশেক'''</big></center> ম্যাংগো মিল্কশেক বাংলাদেশের গ্রীষ্মকালের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। এটি পাকা রসালো আম, ঠান্ডা দুধ এবং সামান্য চিনি দিয়ে তৈরি করা হয়। মিল্কশেকটি ঘন, মোলায়েম ও অতিমিষ্ট স্বাদের হওয়ায় ছোট-বড় সকলের পছন্দ। এটি শুধু স্বাদের জন্য নয়, পুষ্টির জন্যও একটি চমৎকার পানীয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পাকা আম (খোসা ছাড়ানো ও টুকরো করা) || ২ কাপ |- | ঠান্ডা দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদ অনুযায়ী) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | দুধের সর বা ঘন দুধ || ২ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |- | কাজু বা বাদাম কুচি || পরিবেশনের জন্য (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে আম ভালো করে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে টুকরো করে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে আমের টুকরো, ঠান্ডা দুধ, চিনি এবং বরফ কুচি দিয়ে ভালোভাবে মেশান যতক্ষণ না মিশ্রণটি একেবারে ঘন ও মোলায়েম হয়। # যদি ঘনত্ব আরও বাড়াতে চান, তবে ঘন দুধ বা সর যোগ করতে পারেন। # একবার মিশ্রণ হয়ে গেলে গ্লাসে ঢেলে মিল্কশেকের উপরে বাদাম কুচি ছিটিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == ম্যাংগো মিল্কশেক ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করুন। এটি সকালের নাশতা, বিকেলের পানীয় কিংবা অতিথি আপ্যায়নের জন্য চমৎকার একটি আইটেম। == পরামর্শ == * খুব ঘন শেক চাইলে বরফের বদলে দুধ কমিয়ে দিন। * ডায়েট অনুসরণকারীরা চিনি না দিয়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন। * খালি পেটে বা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি খাওয়া পরিপাকতন্ত্রের জন্য আরামদায়ক। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == ম্যাংগো মিল্কশেকে থাকা আমে রয়েছে ভিটামিন এ, সি এবং ফাইবার যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ও রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধের ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন হাড় শক্ত করে। তবে যাদের ডায়াবেটিস বা দুধ হজমে সমস্যা আছে, তারা এটি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করুন। অতিরিক্ত চিনি ও দুধ একত্রে খেলে কখনও কখনও অম্বল হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] [[Category:ফলের পানীয়]] ttpfg9uomzsfk4jyu67oflpwwrkn0a0 রন্ধনপ্রণালী:স্ট্রবেরি লাচ্ছি 104 24279 84307 76679 2025-06-15T22:20:39Z Mehedi Abedin 7113 84307 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মিষ্টি ও হালকা টকদইয়ের পানীয়, যাতে স্ট্রাবেরির স্বাদ যুক্ত হয়ে আরও তাজা ও রঙিন হয়ে ওঠে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''স্ট্রবেরি লাচ্ছি'''</big></center> স্ট্রাবেরি লাচ্ছি হলো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর গ্রীষ্মকালীন পানীয়, যা প্রথাগত লাচ্ছির আধুনিক একটি রূপ। এতে ব্যবহৃত হয় টকদই, স্ট্রবেরি এবং চিনি, যা একত্রে মিশে তৈরি করে রঙিন, ঘন এবং মোলায়েম একটি পানীয়। এটি গরমে প্রশান্তি দেয় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | টকদই || ১ কাপ |- | স্ট্রাবেরি (সাজানোর জন্য কিছু রেখে, কাটা) || ১/২ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদমতো) |- | গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | ঠান্ডা পানি || ১/২ কাপ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে স্ট্রাবেরিগুলো ভালো করে ধুয়ে কেটে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে টকদই, স্ট্রাবেরি, চিনি, ঠান্ডা পানি ও বরফ কুচি দিয়ে ভালোভাবে মেশান যতক্ষণ না একটি ঘন, মসৃণ মিশ্রণ তৈরি হয়। # যদি ঘ্রাণ বাড়াতে চান তবে গোলাপ জল যোগ করতে পারেন। # শীতল গ্লাসে ঢেলে ওপরে কিছু স্ট্রাবেরি কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == স্ট্রাবেরি লাচ্ছি ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করুন দুপুরের খাবারের পরে বা বিকেলের পানীয় হিসেবে। এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং মিষ্টি স্বাদের কারণে সবার পছন্দ হয়। == পরামর্শ == * বেশি ঘন লাচ্ছি চাইলে পানি কম দিন। * যদি টকদই বেশি টক হয় তবে চিনি সামান্য বেশি ব্যবহার করা যায়। * ডায়েট অনুসরণকারীরা চিনি বাদ দিয়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == স্ট্রাবেরিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, যা ত্বক, হৃদয় এবং হজমের জন্য উপকারী। টকদই হজমে সাহায্য করে এবং শরীর ঠান্ডা রাখে। তবে টকদই যাদের হজমে সমস্যা করে, তারা অল্প পরিমাণে খেতে পারেন অথবা পাতলা করে নিতে পারেন। অত্যধিক মিষ্টি পানীয় রক্তে চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে, তাই সচেতনতা জরুরি। [[Category:ফলের পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] arf31tcfu802jp5jd4k6vy4trmrgf74 84308 84307 2025-06-15T22:21:28Z Mehedi Abedin 7113 84308 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মিষ্টি ও হালকা টকদইয়ের পানীয়, যাতে স্ট্রাবেরির স্বাদ যুক্ত হয়ে আরও তাজা ও রঙিন হয়ে ওঠে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''স্ট্রবেরি লাচ্ছি'''</big></center> স্ট্রাবেরি লাচ্ছি হলো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর গ্রীষ্মকালীন পানীয়, যা প্রথাগত লাচ্ছির আধুনিক একটি রূপ। এতে ব্যবহৃত হয় টকদই, স্ট্রবেরি এবং চিনি, যা একত্রে মিশে তৈরি করে রঙিন, ঘন এবং মোলায়েম একটি পানীয়। এটি গরমে প্রশান্তি দেয় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | টকদই || ১ কাপ |- | স্ট্রবেরি (কেটে রাখার পাশাপাশি সাজানোর জন্য কিছু) || ১/২ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদমতো) |- | গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | ঠান্ডা পানি || ১/২ কাপ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে স্ট্রাবেরিগুলো ভালো করে ধুয়ে কেটে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে টকদই, স্ট্রাবেরি, চিনি, ঠান্ডা পানি ও বরফ কুচি দিয়ে ভালোভাবে মেশান যতক্ষণ না একটি ঘন, মসৃণ মিশ্রণ তৈরি হয়। # যদি ঘ্রাণ বাড়াতে চান তবে গোলাপ জল যোগ করতে পারেন। # শীতল গ্লাসে ঢেলে ওপরে কিছু স্ট্রাবেরি কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == স্ট্রাবেরি লাচ্ছি ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করুন দুপুরের খাবারের পরে বা বিকেলের পানীয় হিসেবে। এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং মিষ্টি স্বাদের কারণে সবার পছন্দ হয়। == পরামর্শ == * বেশি ঘন লাচ্ছি চাইলে পানি কম দিন। * যদি টকদই বেশি টক হয় তবে চিনি সামান্য বেশি ব্যবহার করা যায়। * ডায়েট অনুসরণকারীরা চিনি বাদ দিয়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == স্ট্রাবেরিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, যা ত্বক, হৃদয় এবং হজমের জন্য উপকারী। টকদই হজমে সাহায্য করে এবং শরীর ঠান্ডা রাখে। তবে টকদই যাদের হজমে সমস্যা করে, তারা অল্প পরিমাণে খেতে পারেন অথবা পাতলা করে নিতে পারেন। অত্যধিক মিষ্টি পানীয় রক্তে চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে, তাই সচেতনতা জরুরি। [[Category:ফলের পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] 79y52ydxhe1mycd0upgl9hn49wxflvf 84309 84308 2025-06-15T22:22:00Z Mehedi Abedin 7113 84309 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মিষ্টি ও হালকা টকদইয়ের পানীয়, যাতে স্ট্রাবেরির স্বাদ যুক্ত হয়ে আরও তাজা ও রঙিন হয়ে ওঠে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''স্ট্রবেরি লাচ্ছি'''</big></center> স্ট্রাবেরি লাচ্ছি হলো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর গ্রীষ্মকালীন পানীয়, যা প্রথাগত লাচ্ছির আধুনিক একটি রূপ। এতে ব্যবহৃত হয় টকদই, স্ট্রবেরি এবং চিনি, যা একত্রে মিশে তৈরি করে রঙিন, ঘন এবং মোলায়েম একটি পানীয়। এটি গরমে প্রশান্তি দেয় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | টকদই || ১ কাপ |- | স্ট্রবেরি (কেটে রাখার পাশাপাশি সাজানোর জন্য কিছু) || ১/২ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদমতো) |- | গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | ঠান্ডা পানি || ১/২ কাপ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে স্ট্রবেরিগুলো ভালো করে ধুয়ে কেটে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে টকদই, স্ট্রবেরি, চিনি, ঠান্ডা পানি ও বরফ কুচি দিয়ে ভালোভাবে মেশান যতক্ষণ না একটি ঘন, মিহি মিশ্রণ তৈরি হয়। # যদি ঘ্রাণ বাড়াতে চান তবে গোলাপ জল যোগ করতে পারেন। # শীতল গ্লাসে ঢেলে ওপরে কিছু স্ট্রবেরি কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == স্ট্রাবেরি লাচ্ছি ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করুন দুপুরের খাবারের পরে বা বিকেলের পানীয় হিসেবে। এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং মিষ্টি স্বাদের কারণে সবার পছন্দ হয়। == পরামর্শ == * বেশি ঘন লাচ্ছি চাইলে পানি কম দিন। * যদি টকদই বেশি টক হয় তবে চিনি সামান্য বেশি ব্যবহার করা যায়। * ডায়েট অনুসরণকারীরা চিনি বাদ দিয়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == স্ট্রাবেরিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, যা ত্বক, হৃদয় এবং হজমের জন্য উপকারী। টকদই হজমে সাহায্য করে এবং শরীর ঠান্ডা রাখে। তবে টকদই যাদের হজমে সমস্যা করে, তারা অল্প পরিমাণে খেতে পারেন অথবা পাতলা করে নিতে পারেন। অত্যধিক মিষ্টি পানীয় রক্তে চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে, তাই সচেতনতা জরুরি। [[Category:ফলের পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] 0ncho3rhot4zc4qrxlh324dymge8a32 84310 84309 2025-06-15T22:22:14Z Mehedi Abedin 7113 84310 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মিষ্টি ও হালকা টকদইয়ের পানীয়, যাতে স্ট্রাবেরির স্বাদ যুক্ত হয়ে আরও তাজা ও রঙিন হয়ে ওঠে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''স্ট্রবেরি লাচ্ছি'''</big></center> স্ট্রাবেরি লাচ্ছি হলো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর গ্রীষ্মকালীন পানীয়, যা প্রথাগত লাচ্ছির আধুনিক একটি রূপ। এতে ব্যবহৃত হয় টকদই, স্ট্রবেরি এবং চিনি, যা একত্রে মিশে তৈরি করে রঙিন, ঘন এবং মোলায়েম একটি পানীয়। এটি গরমে প্রশান্তি দেয় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | টকদই || ১ কাপ |- | স্ট্রবেরি (কেটে রাখার পাশাপাশি সাজানোর জন্য কিছু) || ১/২ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদমতো) |- | গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | ঠান্ডা পানি || ১/২ কাপ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে স্ট্রবেরিগুলো ভালো করে ধুয়ে কেটে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে টকদই, স্ট্রবেরি, চিনি, ঠান্ডা পানি ও বরফ কুচি দিয়ে ভালোভাবে মেশান যতক্ষণ না একটি ঘন, মিহি মিশ্রণ তৈরি হয়। # যদি ঘ্রাণ বাড়াতে চান তবে গোলাপ জল যোগ করতে পারেন। # শীতল গ্লাসে ঢেলে ওপরে কিছু স্ট্রবেরি কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == স্ট্রবেরি লাচ্ছি ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করুন দুপুরের খাবারের পরে বা বিকেলের পানীয় হিসেবে। এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং মিষ্টি স্বাদের কারণে সবার পছন্দ হয়। == পরামর্শ == * বেশি ঘন লাচ্ছি চাইলে পানি কম দিন। * যদি টকদই বেশি টক হয় তবে চিনি সামান্য বেশি ব্যবহার করা যায়। * ডায়েট অনুসরণকারীরা চিনি বাদ দিয়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == স্ট্রাবেরিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, যা ত্বক, হৃদয় এবং হজমের জন্য উপকারী। টকদই হজমে সাহায্য করে এবং শরীর ঠান্ডা রাখে। তবে টকদই যাদের হজমে সমস্যা করে, তারা অল্প পরিমাণে খেতে পারেন অথবা পাতলা করে নিতে পারেন। অত্যধিক মিষ্টি পানীয় রক্তে চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে, তাই সচেতনতা জরুরি। [[Category:ফলের পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] 1joc8gvzpahd5h6nuc7pv5jqp8dxa45 84311 84310 2025-06-15T22:22:34Z Mehedi Abedin 7113 84311 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মিষ্টি ও হালকা টকদইয়ের পানীয়, যাতে স্ট্রাবেরির স্বাদ যুক্ত হয়ে আরও তাজা ও রঙিন হয়ে ওঠে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''স্ট্রবেরি লাচ্ছি'''</big></center> স্ট্রাবেরি লাচ্ছি হলো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর গ্রীষ্মকালীন পানীয়, যা প্রথাগত লাচ্ছির আধুনিক একটি রূপ। এতে ব্যবহৃত হয় টকদই, স্ট্রবেরি এবং চিনি, যা একত্রে মিশে তৈরি করে রঙিন, ঘন এবং মোলায়েম একটি পানীয়। এটি গরমে প্রশান্তি দেয় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | টকদই || ১ কাপ |- | স্ট্রবেরি (কেটে রাখার পাশাপাশি সাজানোর জন্য কিছু) || ১/২ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদমতো) |- | গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ (ঐচ্ছিক) |- | ঠান্ডা পানি || ১/২ কাপ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে স্ট্রবেরিগুলো ভালো করে ধুয়ে কেটে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে টকদই, স্ট্রবেরি, চিনি, ঠান্ডা পানি ও বরফ কুচি দিয়ে ভালোভাবে মেশান যতক্ষণ না একটি ঘন, মিহি মিশ্রণ তৈরি হয়। # যদি ঘ্রাণ বাড়াতে চান তবে গোলাপ জল যোগ করতে পারেন। # শীতল গ্লাসে ঢেলে ওপরে কিছু স্ট্রবেরি কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == স্ট্রবেরি লাচ্ছি ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করুন দুপুরের খাবারের পরে বা বিকেলের পানীয় হিসেবে। এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং মিষ্টি স্বাদের কারণে সবার পছন্দ হয়। == পরামর্শ == * বেশি ঘন লাচ্ছি চাইলে পানি কম দিন। * যদি টকদই বেশি টক হয় তবে চিনি সামান্য বেশি ব্যবহার করা যায়। * ডায়েট অনুসরণকারীরা চিনি বাদ দিয়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == স্ট্রবেরিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, যা ত্বক, হৃদয় এবং হজমের জন্য উপকারী। টকদই হজমে সাহায্য করে এবং শরীর ঠান্ডা রাখে। তবে টকদই যাদের হজমে সমস্যা করে, তারা অল্প পরিমাণে খেতে পারেন অথবা পাতলা করে নিতে পারেন। অত্যধিক মিষ্টি পানীয় রক্তে চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে, তাই সচেতনতা জরুরি। [[Category:ফলের পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] nl4o559dcw5cftvnc0fos7yiyo86xuz রন্ধনপ্রণালী:স্ট্রবেরি মিল্কশেক 104 24281 84312 76551 2025-06-15T22:23:30Z Mehedi Abedin 7113 84312 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = সুস্বাদু ও পুষ্টিকর পানীয় যা বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে অনেক জনপ্রিয়, ছোট–বড় সবার জন্য উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''স্ট্রবেরি মিল্কশেক'''</big></center> স্ট্রবেরি মিল্কশেক হলো একটি ঘন ও সুগন্ধযুক্ত পানীয়, যা দুধ, স্ট্রবেরি ও চিনি দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি একটি স্বাস্থ্যকর ও তৃপ্তিদায়ক পানীয় হিসেবে পরিচিত। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে সহায়তা করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | তাজা স্ট্রবেরি (ধুয়ে কাটা) || ১ কাপ |- | ঠান্ডা দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদমতো) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ |- | ভ্যানিলা নির্যাস || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | ফেটানো দুধের সর / ক্রীম || ২ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে স্ট্রবেরিগুলো ভালোভাবে ধুয়ে ছোট ছোট করে কেটে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে স্ট্রবেরি, ঠান্ডা দুধ, চিনি, বরফ কুচি এবং ভ্যানিলা নির্যাস একসঙ্গে দিন। # সব উপকরণ মসৃণ এবং ঘন হওয়া পর্যন্ত ভালোভাবে ব্লেন্ড করুন। # চাইলে আরও ঘন করার জন্য ক্রীম যোগ করা যেতে পারে। # একটি ঠান্ডা গ্লাসে ঢেলে উপর দিয়ে স্ট্রবেরি বা দুধের সর দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == স্ট্রবেরি মিল্কশেক দুপুরে বা বিকেলে পান করার জন্য আদর্শ। গরমের দিনে এটি দেহ ও মনের প্রশান্তি এনে দেয়। এটি শিশুরাও অত্যন্ত পছন্দ করে। == পরামর্শ == * যদি দুধ ঘন না হয়, তবে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ব্যবহার করুন। * চিনি না দিয়ে মধু ব্যবহার করলে এটি আরও স্বাস্থ্যকর হয়। * চাইলে স্ট্রবেরির সঙ্গে কলাও যোগ করা যায় আরও ঘনতা ও পুষ্টি পাওয়ার জন্য। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == স্ট্রবেরিতে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হজমে সহায়তা করে। দুধে আছে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন, যা হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারী। তবে যাদের ল্যাকটোজে অ্যালার্জি রয়েছে, তারা দুধের পরিবর্তে বাদাম দুধ বা সয়া দুধ ব্যবহার করতে পারেন। অতিরিক্ত চিনি এড়িয়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে উপভোগ করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:পানীয়]] [[Category:ফলের পানীয়]] [[Category:দুধ জাতীয় পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] eliz76p39wq0yya2jxmm7wdihu48pxq 84313 84312 2025-06-15T22:24:23Z Mehedi Abedin 7113 84313 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = সুস্বাদু ও পুষ্টিকর পানীয় যা বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে অনেক জনপ্রিয়, ছোট–বড় সবার জন্য উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''স্ট্রবেরি মিল্কশেক'''</big></center> স্ট্রবেরি মিল্কশেক হলো একটি ঘন ও সুগন্ধযুক্ত পানীয়, যা দুধ, স্ট্রবেরি ও চিনি দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি একটি স্বাস্থ্যকর ও তৃপ্তিদায়ক পানীয় হিসেবে পরিচিত। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে সহায়তা করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | তাজা স্ট্রবেরি (ধুয়ে কাটা) || ১ কাপ |- | ঠান্ডা দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদমতো) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ |- | ভ্যানিলা নির্যাস || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | ফেটানো দুধের সর / ক্রীম || ২ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে স্ট্রবেরিগুলো ভালোভাবে ধুয়ে ছোট ছোট করে কেটে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে স্ট্রবেরি, ঠান্ডা দুধ, চিনি, বরফ কুচি এবং ভ্যানিলা নির্যাস একসঙ্গে দিন। # সব উপকরণ মিহি এবং ঘন হওয়া পর্যন্ত ভালোভাবে ব্লেন্ড করুন। # চাইলে আরও ঘন করার জন্য ক্রিম যোগ করা যেতে পারে। # একটি ঠান্ডা গ্লাসে ঢেলে উপরে স্ট্রবেরি বা দুধের সর দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == স্ট্রবেরি মিল্কশেক দুপুরে বা বিকেলে পান করার জন্য আদর্শ। গরমের দিনে এটি দেহ ও মনের প্রশান্তি এনে দেয়। এটি শিশুরাও অত্যন্ত পছন্দ করে। == পরামর্শ == * যদি দুধ ঘন না হয়, তবে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ব্যবহার করুন। * চিনি না দিয়ে মধু ব্যবহার করলে এটি আরও স্বাস্থ্যকর হয়। * চাইলে স্ট্রবেরির সঙ্গে কলাও যোগ করা যায় আরও ঘনতা ও পুষ্টি পাওয়ার জন্য। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == স্ট্রবেরিতে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হজমে সহায়তা করে। দুধে আছে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন, যা হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারী। তবে যাদের ল্যাকটোজে অ্যালার্জি রয়েছে, তারা দুধের পরিবর্তে বাদাম দুধ বা সয়া দুধ ব্যবহার করতে পারেন। অতিরিক্ত চিনি এড়িয়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে উপভোগ করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:পানীয়]] [[Category:ফলের পানীয়]] [[Category:দুধ জাতীয় পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] lxkehyx28oo3iz90bqjyvd3dighsbpy 84314 84313 2025-06-15T22:24:48Z Mehedi Abedin 7113 84314 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২–৩ জন | তৈরির সময় = ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = সুস্বাদু ও পুষ্টিকর পানীয় যা বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে অনেক জনপ্রিয়, ছোট–বড় সবার জন্য উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''স্ট্রবেরি মিল্কশেক'''</big></center> স্ট্রবেরি মিল্কশেক হলো একটি ঘন ও সুগন্ধযুক্ত পানীয়, যা দুধ, স্ট্রবেরি ও চিনি দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি একটি স্বাস্থ্যকর ও তৃপ্তিদায়ক পানীয় হিসেবে পরিচিত। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে সহায়তা করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | তাজা স্ট্রবেরি (ধুয়ে কাটা) || ১ কাপ |- | ঠান্ডা দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (স্বাদমতো) |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ |- | ভ্যানিলা নির্যাস || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | ফেটানো দুধের সর / ক্রীম || ২ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে স্ট্রবেরিগুলো ভালোভাবে ধুয়ে ছোট ছোট করে কেটে নিন। # একটি ব্লেন্ডারে স্ট্রবেরি, ঠান্ডা দুধ, চিনি, বরফ কুচি এবং ভ্যানিলা নির্যাস একসঙ্গে দিন। # সব উপকরণ মিহি এবং ঘন হওয়া পর্যন্ত ভালোভাবে ব্লেন্ড করুন। # চাইলে আরও ঘন করার জন্য ক্রিম যোগ করা যেতে পারে। # একটি ঠান্ডা গ্লাসে ঢেলে উপরে স্ট্রবেরি বা দুধের সর দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == স্ট্রবেরি মিল্কশেক দুপুরে বা বিকেলে পান করার জন্য আদর্শ। গরমের দিনে এটি দেহ ও মনের প্রশান্তি এনে দেয়। এটি শিশুরাও অত্যন্ত পছন্দ করে। == পরামর্শ == * যদি দুধ ঘন না হয়, তবে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ব্যবহার করুন। * চিনি না দিয়ে মধু ব্যবহার করলে এটি আরও স্বাস্থ্যকর হয়। * চাইলে স্ট্রবেরির সঙ্গে কলাও যোগ করা যায় আরও ঘনত্ব ও পুষ্টি পাওয়ার জন্য। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == স্ট্রবেরিতে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হজমে সহায়তা করে। দুধে আছে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন, যা হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারী। তবে যাদের ল্যাকটোজে অ্যালার্জি রয়েছে, তারা দুধের পরিবর্তে বাদাম দুধ বা সয়া দুধ ব্যবহার করতে পারেন। অতিরিক্ত চিনি এড়িয়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে উপভোগ করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:পানীয়]] [[Category:ফলের পানীয়]] [[Category:দুধ জাতীয় পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন খাবার]] icw32yru9ld059ca9n3xbp9ypo3z96f রন্ধনপ্রণালী:চিকেন নাগা কারি 104 24363 84361 76780 2025-06-16T03:39:17Z Mehedi Abedin 7113 84361 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = চিকেন নাগা কারি একটি মসলা-মাখা ঝাল এবং সুগন্ধযুক্ত মুরগির তরকারি, যা বাংলাদেশের নাগা মরিচের ঝাঁজ ও স্বাদের জন্য বিখ্যাত। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিকেন নাগা কারি'''</big></center> চিকেন নাগা কারি হলো এমন এক অনন্য মুরগির তরকারি যা স্বাদ, ঘ্রাণ এবং ঝালের দিক থেকে একেবারেই আলাদা। এতে ব্যবহৃত হয় বাংলাদেশের বিখ্যাত নাগা মরিচ, যা বিশ্বের অন্যতম ঝাল মরিচ হিসেবে পরিচিত। নাগা মরিচের তীব্রতা ও স্বাদের কারণে এই পদটি ঝালপ্রেমীদের কাছে এক প্রিয় নাম। এই তরকারি শুধুমাত্র স্বাদেই নয়, ঘ্রাণেও আকর্ষণীয়, যা একবার খেলে সহজে ভোলা যায় না। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মুরগির মাংস (হাঁসিল কাটা) || ১ কেজি |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | টমেটো কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ || ৬–৮টি |- | শুকনো মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | নাগা মরিচ (গুঁড়া/পেস্ট) || ১–২টি (স্বাদ অনুযায়ী কম-বেশি) |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # মুরগির মাংস ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। # একটি পাত্রে পেঁয়াজ, আদা, রসুন, টক দই, শুকনো মরিচ, ধনে, জিরা, হলুদ ও লবণ দিয়ে একটি মসলা মিশ্রণ তৈরি করুন। # এই মিশ্রণে মুরগির মাংস মিশিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ৩০ মিনিট মেরিনেট করে রাখুন। # একটি হাঁড়িতে তেল গরম করে কাঁচা মরিচ এবং কিছু পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন যতক্ষণ না হালকা বাদামি হয়। # এতে মেরিনেট করা মুরগি দিয়ে দিন এবং কিছুক্ষণ মাঝারি আঁচে নেড়ে নিন। # মুরগি থেকে পানি ছাড়লে টমেটো এবং নাগা মরিচ দিন। # ঢেকে দিন এবং অল্প আঁচে রান্না করুন যতক্ষণ না মাংস সেদ্ধ হয় ও মসলা ভালোভাবে কষানো হয়। # শেষে গরম মসলা ছিটিয়ে দিয়ে ঢেকে কিছুক্ষণ দমে রাখুন। == পরিবেশন == চিকেন নাগা কারি গরম ভাত, পরোটা বা রুটির সঙ্গে দারুণ মানানসই। এটি রাত্রের খাবার বা অতিথি আপ্যায়নে একটি চমৎকার ঝাল পদ হিসেবে পরিবেশন করা যায়। == পরামর্শ == * নাগা মরিচ ব্যবহারে সতর্ক থাকুন – এটি অত্যন্ত ঝাল এবং মাত্রারিক্ত হলে খাবার অখাদ্য হতে পারে। * চাইলে নাগা মরিচ ভাটার পরিবর্তে শুকনো নাগা মরিচ ভিজিয়ে গুঁড়া করে ব্যবহার করতে পারেন। * দই ব্যবহারে তরকারির ঝাঁজ কিছুটা ভারসাম্য পায় এবং মাংস নরম হয়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি == নাগা মরিচে ক্যাপসেইসিন নামক উপাদান রয়েছে, যা বিপাকক্রিয়া বাড়ায় এবং চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া মুরগির মাংসে উচ্চমাত্রার প্রোটিন আছে, যা পেশি গঠনে সহায়ক। তবে যাদের গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যা আছে, তাদের নাগা মরিচ খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত। অতিরিক্ত ঝাল শিশুদের জন্য অনুপযোগী হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী মাংসের পদ]] [[Category:ঝাল খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] b1aulx1ysvxyk78h2uuuikooum5lxim 84362 84361 2025-06-16T03:39:55Z Mehedi Abedin 7113 84362 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = মসলাদার ঝাল এবং সুগন্ধযুক্ত মুরগির তরকারি, যা বাংলাদেশের নাগা মরিচের ঝাঁজ ও স্বাদের জন্য বিখ্যাত। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিকেন নাগা কারি'''</big></center> চিকেন নাগা কারি হলো এমন এক অনন্য মুরগির তরকারি যা স্বাদ, ঘ্রাণ এবং ঝালের দিক থেকে একেবারেই আলাদা। এতে ব্যবহৃত হয় বাংলাদেশের বিখ্যাত নাগা মরিচ, যা বিশ্বের অন্যতম ঝাল মরিচ হিসেবে পরিচিত। নাগা মরিচের তীব্রতা ও স্বাদের কারণে এই পদটি ঝালপ্রেমীদের কাছে এক প্রিয় নাম। এই তরকারি শুধুমাত্র স্বাদেই নয়, ঘ্রাণেও আকর্ষণীয়, যা একবার খেলে সহজে ভোলা যায় না। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মুরগির মাংস (হাঁসিল কাটা) || ১ কেজি |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | টমেটো কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ || ৬–৮টি |- | শুকনো মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | নাগা মরিচ (গুঁড়া/পেস্ট) || ১–২টি (স্বাদ অনুযায়ী কম-বেশি) |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # মুরগির মাংস ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। # একটি পাত্রে পেঁয়াজ, আদা, রসুন, টক দই, শুকনো মরিচ, ধনে, জিরা, হলুদ ও লবণ দিয়ে একটি মসলা মিশ্রণ তৈরি করুন। # এই মিশ্রণে মুরগির মাংস মিশিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ৩০ মিনিট মেরিনেট করে রাখুন। # একটি হাঁড়িতে তেল গরম করে কাঁচা মরিচ এবং কিছু পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন যতক্ষণ না হালকা বাদামি হয়। # এতে মেরিনেট করা মুরগি দিয়ে দিন এবং কিছুক্ষণ মাঝারি আঁচে নেড়ে নিন। # মুরগি থেকে পানি ছাড়লে টমেটো এবং নাগা মরিচ দিন। # ঢেকে দিন এবং অল্প আঁচে রান্না করুন যতক্ষণ না মাংস সেদ্ধ হয় ও মসলা ভালোভাবে কষানো হয়। # শেষে গরম মসলা ছিটিয়ে দিয়ে ঢেকে কিছুক্ষণ দমে রাখুন। == পরিবেশন == চিকেন নাগা কারি গরম ভাত, পরোটা বা রুটির সঙ্গে দারুণ মানানসই। এটি রাত্রের খাবার বা অতিথি আপ্যায়নে একটি চমৎকার ঝাল পদ হিসেবে পরিবেশন করা যায়। == পরামর্শ == * নাগা মরিচ ব্যবহারে সতর্ক থাকুন – এটি অত্যন্ত ঝাল এবং মাত্রারিক্ত হলে খাবার অখাদ্য হতে পারে। * চাইলে নাগা মরিচ ভাটার পরিবর্তে শুকনো নাগা মরিচ ভিজিয়ে গুঁড়া করে ব্যবহার করতে পারেন। * দই ব্যবহারে তরকারির ঝাঁজ কিছুটা ভারসাম্য পায় এবং মাংস নরম হয়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি == নাগা মরিচে ক্যাপসেইসিন নামক উপাদান রয়েছে, যা বিপাকক্রিয়া বাড়ায় এবং চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া মুরগির মাংসে উচ্চমাত্রার প্রোটিন আছে, যা পেশি গঠনে সহায়ক। তবে যাদের গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যা আছে, তাদের নাগা মরিচ খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত। অতিরিক্ত ঝাল শিশুদের জন্য অনুপযোগী হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী মাংসের পদ]] [[Category:ঝাল খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] djpdbw6mnay2uyxkpz00hlvmu9h0nzq 84363 84362 2025-06-16T03:40:48Z Mehedi Abedin 7113 84363 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = মসলাদার ঝাল এবং সুগন্ধযুক্ত মুরগির তরকারি, যা বাংলাদেশের নাগা মরিচের ঝাঁজ ও স্বাদের জন্য বিখ্যাত। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিকেন নাগা কারি'''</big></center> চিকেন নাগা কারি হলো এমন এক অনন্য মুরগির তরকারি যা স্বাদ, ঘ্রাণ এবং ঝালের দিক থেকে একেবারেই আলাদা। এতে ব্যবহৃত হয় বাংলাদেশের বিখ্যাত নাগা মরিচ, যা বিশ্বের অন্যতম ঝাল মরিচ হিসেবে পরিচিত। নাগা মরিচের তীব্রতা ও স্বাদের কারণে এই পদটি ঝালপ্রেমীদের কাছে এক প্রিয় নাম। এই তরকারি শুধুমাত্র স্বাদেই নয়, ঘ্রাণেও আকর্ষণীয়, যা একবার খেলে সহজে ভোলা যায় না। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মুরগির মাংস (হাঁসিল কাটা) || ১ কেজি |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | টমেটো কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ || ৬–৮টি |- | শুকনো মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | নাগা মরিচ (গুঁড়া/পেস্ট) || ১–২টি (স্বাদ অনুযায়ী কম-বেশি) |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # মুরগির মাংস ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। # একটি পাত্রে পেঁয়াজ, আদা, রসুন, টক দই, শুকনো মরিচ, ধনে, জিরা, হলুদ ও লবণ দিয়ে একটি মসলার মিশ্রণ তৈরি করুন। # সেই মিশ্রণে মুরগির মাংস মিশিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ৩০ মিনিট মেরিনেট করে রাখুন। # একটি হাঁড়িতে তেল গরম করে কাঁচা মরিচ এবং কিছু পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন যতক্ষণ না হালকা বাদামি হয়। # এতে মেরিনেট করা মুরগি দিয়ে দিন এবং কিছুক্ষণ মাঝারি আঁচে নেড়ে নিন। # মুরগি থেকে পানি ছাড়লে টমেটো এবং নাগা মরিচ দিন। # ঢেকে দিন এবং অল্প আঁচে রান্না করুন যতক্ষণ না মাংস সেদ্ধ হয় ও মসলা ভালোভাবে কষানো হয়। # শেষে গরম মসলা ছিটিয়ে দিয়ে ঢেকে কিছুক্ষণ দমে রাখুন। == পরিবেশন == চিকেন নাগা কারি গরম ভাত, পরোটা বা রুটির সঙ্গে দারুণ মানানসই। এটি রাত্রের খাবার বা অতিথি আপ্যায়নে একটি চমৎকার ঝাল পদ হিসেবে পরিবেশন করা যায়। == পরামর্শ == * নাগা মরিচ ব্যবহারে সতর্ক থাকুন – এটি অত্যন্ত ঝাল এবং মাত্রারিক্ত হলে খাবার অখাদ্য হতে পারে। * চাইলে নাগা মরিচ ভাটার পরিবর্তে শুকনো নাগা মরিচ ভিজিয়ে গুঁড়া করে ব্যবহার করতে পারেন। * দই ব্যবহারে তরকারির ঝাঁজ কিছুটা ভারসাম্য পায় এবং মাংস নরম হয়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি == নাগা মরিচে ক্যাপসেইসিন নামক উপাদান রয়েছে, যা বিপাকক্রিয়া বাড়ায় এবং চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া মুরগির মাংসে উচ্চমাত্রার প্রোটিন আছে, যা পেশি গঠনে সহায়ক। তবে যাদের গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যা আছে, তাদের নাগা মরিচ খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত। অতিরিক্ত ঝাল শিশুদের জন্য অনুপযোগী হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী মাংসের পদ]] [[Category:ঝাল খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] oqk53rembksxbevfp7src3juwqxvbwh রন্ধনপ্রণালী:মুগডালের হালুয়া 104 24423 84315 76880 2025-06-15T22:31:13Z Mehedi Abedin 7113 84315 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬–৭ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = সুগন্ধযুক্ত, ঘন ও মজাদার বাঙালি মিষ্টান্ন, যা উৎসব, পূজা-পার্বণ কিংবা অতিথি আপ্যায়নে পরিবেশিত হয়। এটি ভাজা মুগডাল, চিনি, ঘি ও বিভিন্ন মসলা দিয়ে তৈরি হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''মুগডালের হালুয়া'''</big></center> মুগডালের হালুয়া বাঙালি গৃহে ঘরে বহু পুরোনো এবং পছন্দের একটি মিষ্টি পদ। এটি মূলত ঘি দিয়ে ভাজা ডাল, দুধ ও চিনির মিশ্রণে ধীরে ধীরে রান্না করে তৈরি করা হয় এবং সুগন্ধি মসলা ও বাদাম দিয়ে এটি পরিবেশন করা হয়। এই হালুয়া শুধুমাত্র মুখরোচক নয়, এটি একটি পুষ্টিকর ও উৎসবমুখর খাবার হিসেবেও পরিচিত। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মুগডাল || ১ কাপ (ভাজা ও ধুয়ে নেওয়া) |- | দুধ || ২ কাপ |- | চিনি || ১ কাপ (স্বাদ অনুযায়ী কমানো যায়) |- | ঘি || ১/২ কাপ |- | এলাচ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | কাজুবাদাম (কুচি করে কাটা) || ২ টেবিল চামচ |- | কিশমিশ || ১ টেবিল চামচ |- | জল || ১/২ কাপ (প্রয়োজনে সামান্য বেশি) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি শুকনো কড়াইয়ে মুগডাল হালকা বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। এরপর ঠান্ডা হলে ধুয়ে নিয়ে জল ঝরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে মুগডাল ও জল মিশিয়ে সিদ্ধ করে নরম করে নিন (চাইলে প্রেসার কুকার ব্যবহার করতে পারেন)। # অন্য একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে সিদ্ধ ডাল দিন এবং ধীরে ধীরে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না এটি মসৃণ ও ঘন হয়ে আসে। # ডাল ভালোভাবে ঘি টেনে নিলে তাতে চিনি ও এলাচ গুঁড়া দিন। নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না চিনি গলে গিয়ে হালুয়া ঘন হতে শুরু করে। # এবার দুধ ধীরে ধীরে দিয়ে ভালোভাবে মেশান। অল্প আঁচে নাড়তে থাকুন যাতে নিচে লেগে না যায়। # কিশমিশ ও বাদাম দিয়ে ৫–৭ মিনিট নাড়ার পর যখন হালুয়া পাত্র ছেড়ে আসবে তখন চুলা বন্ধ করুন। # একটি চ্যাপ্টা পাত্রে ঢেলে ওপরে ঘি মাখিয়ে ও বাদাম ছড়িয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == মুগডালের হালুয়া গরম গরম অথবা ঠান্ডা করেও পরিবেশন করা যায়। এটি উৎসবে, অতিথি আপ্যায়নে বা ভিন্ন স্বাদের একটি মিষ্টি আইটেম হিসেবেও পরিবেশিত হয়। == পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা == মুগডাল প্রোটিন ও আঁশযুক্ত হওয়ায় এটি হালুয়া হলেও কিছুটা পুষ্টিকর। দুধ ও বাদাম থাকায় এতে ক্যালসিয়াম ও ভালো ফ্যাট যুক্ত থাকে। তবে এটি উচ্চ চিনি ও ঘি যুক্ত হওয়ায় ডায়াবেটিস ও ওজন নিয়ন্ত্রণে যারা আছেন তাদের জন্য এটি নিয়মিত খাওয়া উপযোগী নয়। মাঝেমধ্যে উৎসব বা বিশেষ দিনে এই হালুয়া খাওয়া এক অনন্য অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে। == পরামর্শ == * ডাল বেশি ভাজবেন না, বেশি ভাজলে কড়া স্বাদ হতে পারে। * দুধ কম দিতে চাইলে শুধু জলেও রান্না করা যায়, তবে স্বাদে কিছুটা পার্থক্য হবে। * হালুয়া ঠান্ডা হলে শক্ত হয়ে যেতে পারে, তাই পরিবেশন করার আগে হালকা গরম করা যেতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি মিষ্টান্ন]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] oaaxhm4knzle4a5vofdbjzznvp7m13s রন্ধনপ্রণালী:সবজি পাকোড়া 104 24425 84316 76882 2025-06-15T22:34:56Z Mehedi Abedin 7113 84316 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মচমচে ও সুস্বাদু জলখাবার, যা বিভিন্ন সবজি ও মসলা দিয়ে তৈরি হয়। এটি চা-নাশতা, ইফতার কিংবা সন্ধ্যায় খাওয়ার জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পদ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সবজি পাকোড়া'''</big></center> সবজি পাকোড়া একটি পরিচিত ও সহজলভ্য নাস্তা, যা প্রায় সব বাঙালি বাড়িতেই তৈরি হয়। গরম চায়ের সাথে এই মচমচে ভাজা সবজি খাবারটি যেন এক অনন্য আনন্দ দেয়। নানা রকম সবজি ব্যবহার করে তৈরি এই পাকোড়া শুধু স্বাদের জন্য নয়, বরং এর রংবেরঙের উপস্থিতিও খুব আকর্ষণীয়। এটি বাচ্চাদের টিফিন, অতিথি আপ্যায়ন কিংবা বৃষ্টিভেজা বিকেলের খাবার হিসেবেও উপযুক্ত। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | বাঁধাকপি (কুচি করা) || ১ কাপ |- | গাজর (কুচি করা) || ১/২ কাপ |- | পেঁয়াজ (পাতলা কুচি) || ১ কাপ |- | কাঁচা মরিচ (কুচি করা) || ২টি |- | ধনেপাতা (কুচি) || ২ টেবিল চামচ |- | বেসন || ১ কাপ |- | চালের গুঁড়া || ২ টেবিল চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | হলুদ গুঁড়া || ১/৪ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | বিট লবণ || ১ চিমটি (ইচ্ছা হলে) |- | জল || প্রয়োজনমতো (ঘন মিশ্রণ তৈরি করতে) |- | তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি বড় বাটিতে সমস্ত কুচি করা সবজি, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, লবণ, মসলা, বেসন ও চালের গুঁড়া নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # সামান্য করে জল যোগ করে একটি ঘন ও আঠালো মিশ্রণ তৈরি করুন। খেয়াল রাখবেন মিশ্রণ যেন বেশি পাতলা না হয়, তাহলে পাকোড়া ভেঙে যাবে। # একটি গভীর হাঁড়িতে তেল গরম করুন। তেল গরম হলে মাঝারি আঁচে রাখুন। # এবার হাত দিয়ে ছোট ছোট বলের মতো বা চ্যাপ্টা আকারে মিশ্রণ নিয়ে তেলে ছেড়ে দিন। # একেক দফায় কয়েকটি করে পাকোড়া ভেজে নিন যতক্ষণ না সোনালি বাদামি হয়ে মচমচে হয়। # ভাজা হয়ে গেলে কিচেন টিস্যুতে উঠিয়ে অতিরিক্ত তেল শুষে নিন। == পরিবেশন == সবজি পাকোড়া সাধারণত টমেটো চাটনি, পুদিনা চাটনি বা তেঁতুলের টক দিয়ে পরিবেশন করা হয়। গরম গরম চায়ের সাথে এটি একটি পরিপূর্ণ ও আরামদায়ক জলখাবার হিসেবে খুবই উপভোগ্য। == পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য পরামর্শ == সবজি পাকোড়া বিভিন্ন রকম সবজি দিয়ে তৈরি হওয়ায় এতে আঁশ, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। তবে এটি ভাজা হওয়ায় নিয়মিত খাওয়ার পরিবর্তে মাঝেমধ্যে স্বাদ পরিবর্তনের জন্য খাওয়াই উত্তম। ডায়েট অনুসরণকারীদের জন্য বেক করে তৈরি করা বা হালকা তেলে ভাজা বিকল্প গ্রহণযোগ্য হতে পারে। শিশুদের জন্যও সবজি খাওয়ানোর একটি কৌশলী উপায় হতে পারে এই পাকোড়া। == পরামর্শ == * চাইলে সবজির তালিকায় ফুলকপি, পটল বা কুমড়োও যোগ করতে পারেন। * ভাজার সময় মাঝারি আঁচে রাখলে পাকোড়া ভেতর থেকে ভালোভাবে সেদ্ধ হয় এবং বাইরে মচমচে থাকে। * যদি মিশ্রণ থেকে পানি ছেড়ে দেয়, তাহলে সামান্য বেসন ও চালের গুঁড়া বাড়িয়ে নিতে পারেন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:জলখাবার]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:সবজির পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] bonfqw64pwkr5pjkd4zi4a5z0yob680 84317 84316 2025-06-15T22:38:36Z Mehedi Abedin 7113 84317 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৩ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মচমচে ও সুস্বাদু জলখাবার, যা বিভিন্ন সবজি ও মসলা দিয়ে তৈরি হয়। এটি চা-নাশতা, ইফতার কিংবা সন্ধ্যায় খাওয়ার জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পদ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সবজি পাকোড়া'''</big></center> সবজি পাকোড়া একটি পরিচিত ও সহজলভ্য নাস্তা, যা প্রায় সব বাঙালি বাড়িতেই তৈরি হয়। গরম চায়ের সাথে এই মচমচে ভাজা সবজি খাবারটি যেন এক অনন্য আনন্দ দেয়। নানা রকম সবজি ব্যবহার করে তৈরি এই পাকোড়া শুধু স্বাদের জন্য নয়, বরং এর রংবেরঙের উপস্থিতিও খুব আকর্ষণীয়। এটি বাচ্চাদের টিফিন, অতিথি আপ্যায়ন কিংবা বৃষ্টিভেজা বিকেলের খাবার হিসেবেও উপযুক্ত। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | বাঁধাকপি (কুচি করা) || ১ কাপ |- | গাজর (কুচি করা) || ১/২ কাপ |- | পেঁয়াজ (পাতলা কুচি) || ১ কাপ |- | কাঁচা মরিচ (কুচি করা) || ২টি |- | ধনেপাতা (কুচি) || ২ টেবিল চামচ |- | বেসন || ১ কাপ |- | চালের গুঁড়া || ২ টেবিল চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | হলুদ গুঁড়া || ১/৪ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | বিট লবণ || ১ চিমটি (ইচ্ছা হলে) |- | জল || প্রয়োজনমতো (ঘন মিশ্রণ তৈরি করতে) |- | তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি বড় বাটিতে সমস্ত কুচি করা সবজি, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, লবণ, মসলা, বেসন ও চালের গুঁড়া নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # সামান্য করে জল যোগ করে একটি ঘন ও আঠালো মিশ্রণ তৈরি করুন। খেয়াল রাখবেন মিশ্রণ যেন বেশি পাতলা না হয়, তাহলে পাকোড়া ভেঙে যাবে। # একটি গভীর হাঁড়িতে তেল গরম করুন। তেল গরম হলে মাঝারি আঁচে রাখুন। # এবার হাত দিয়ে ছোট ছোট বলের মতো বা চ্যাপ্টা আকারে মিশ্রণ নিয়ে তেলে ছেড়ে দিন। # একেক দফায় কয়েকটি করে পাকোড়া ভেজে নিন যতক্ষণ না সোনালি বাদামি হয়ে মচমচে হয়। # ভাজা হয়ে গেলে কিচেন টিস্যুতে উঠিয়ে অতিরিক্ত তেল শুষে নিন। == পরিবেশন == সবজি পাকোড়া সাধারণত টমেটো চাটনি, পুদিনা চাটনি বা তেঁতুলের টক দিয়ে পরিবেশন করা হয়। গরম গরম চায়ের সাথে এটি একটি পরিপূর্ণ ও আরামদায়ক জলখাবার হিসেবে খুবই উপভোগ্য। == পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য পরামর্শ == সবজি পাকোড়া বিভিন্ন রকম সবজি দিয়ে তৈরি হওয়ায় এতে আঁশ, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। তবে এটি ভাজা হওয়ায় নিয়মিত খাওয়ার পরিবর্তে মাঝেমধ্যে স্বাদ পরিবর্তনের জন্য খাওয়াই উত্তম। ডায়েট অনুসরণকারীদের জন্য বেক করে তৈরি করা বা হালকা তেলে ভাজা বিকল্প গ্রহণযোগ্য হতে পারে। শিশুদের জন্যও সবজি খাওয়ানোর একটি কৌশলী উপায় হতে পারে এই পাকোড়া। == পরামর্শ == * চাইলে সবজির তালিকায় ফুলকপি, পটল বা কুমড়োও যোগ করতে পারেন। * ভাজার সময় মাঝারি আঁচে রাখলে পাকোড়া ভেতর থেকে ভালোভাবে সেদ্ধ হয় এবং বাইরে মচমচে থাকে। * যদি মিশ্রণ থেকে পানি ছেড়ে দেয়, তাহলে সামান্য বেসন ও চালের গুঁড়া বাড়িয়ে নিতে পারেন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:জলখাবার]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:সবজির পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] j0yq6ttkz0hxho7amegr0sdnpfi4bc3 রন্ধনপ্রণালী:চকলেট মিল্কশেক 104 24434 84319 76900 2025-06-15T22:40:37Z Mehedi Abedin 7113 84319 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ২ জন | তৈরির সময় = ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 1 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ঘন, মোলায়েম ও ঠান্ডা পানীয় যা দুধ, চকলেট ও আইসক্রিম দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি শিশু ও বড়দের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় এক মিষ্টি পানীয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চকলেট মিল্কশেক'''</big></center> চকলেট মিল্কশেক একটি সহজ, সুস্বাদু ও মনপ্রাণ জয় করে নেওয়া পানীয়, যা গ্রীষ্মকালে ঠান্ডা পানীয় হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এটি ঘরে বসেই কয়েকটি উপকরণ দিয়ে খুব সহজেই তৈরি করা যায়। বিশেষ করে গরমের দিনে এক গ্লাস ঠান্ডা চকলেট মিল্কশেক সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে মনকে প্রশান্ত করে তোলে। শিশুদের জন্য এটি এক দুর্দান্ত বিকল্প, কারণ এতে দুধ ও চকলেট দুটোই একসাথে পাওয়া যায়, যা পুষ্টিগুণেও পরিপূর্ণ। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | ঠান্ডা দুধ || ২ কাপ |- | চকলেট সিরাপ বা গলানো চকলেট || ১/৩ কাপ |- | চকোলেট আইসক্রিম || ২ বড় স্কুপ |- | চিনি (প্রয়োজনে) || ১-২ চা চামচ |- | বরফ কুচি || ১/২ কাপ |- | সাজানোর জন্য চকো চিপস বা কুঁচি করা চকলেট || ইচ্ছেমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি ব্লেন্ডারে ঠান্ডা দুধ, চকলেট সিরাপ, চকোলেট আইসক্রিম ও বরফ কুচি দিন। # প্রয়োজনে সামান্য চিনি যোগ করুন, তবে আইসক্রিম ও সিরাপে যথেষ্ট মিষ্টি থাকে, তাই চিনি বেশি প্রয়োজন নাও হতে পারে। # ব্লেন্ডারটি ভালোমতো চালিয়ে উপকরণগুলো একত্রে মিশিয়ে নিন, যতক্ষণ না ঘন ও ফেনাযুক্ত মিল্কশেক তৈরি হয়। # গ্লাসে ঢেলে উপর থেকে চকলেট সিরাপ ছিটিয়ে দিন। # চাইলে চকো চিপস, কাটা বাদাম বা কুঁচি করা চকলেট ছড়িয়ে দিন শোভা ও স্বাদের জন্য। == পরিবেশন == ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করুন। এটি বিকেলে হালকা নাস্তার সাথে বা শুধু একটি দামি পানীয় হিসেবেও উপভোগ করা যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি == চকলেট মিল্কশেকে দুধের ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং চকলেটের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। শিশুদের হাড় গঠনে সহায়তা করে এবং এক ধরনের মন ভালো করা শক্তি জোগায়। তবে এতে উচ্চমাত্রায় চিনি ও চর্বি থাকে বলে ডায়াবেটিস রোগী কিংবা ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা ব্যক্তিদের জন্য নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। আইসক্রিম এবং অতিরিক্ত সিরাপ যোগে এটি ক্যালোরি বাড়ায়, তাই মাঝে মধ্যে খাওয়াই ভালো। == টিপস == * চাইলে ভ্যানিলা আইসক্রিম ব্যবহার করে হালকা স্বাদে পরিবর্তন আনা যায়। * ডার্ক চকলেট ব্যবহার করলে মিল্কশেকের স্বাদ আরও তীব্র হয়। * মিল্কশেক ফ্রিজে রাখলে ফেনা কমে যেতে পারে, তাই তাৎক্ষণিক পরিবেশন করাই ভালো। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন পানীয়]] [[Category:গ্রীষ্মকালীন পানীয়]] [[Category:চকলেট জাতীয় পানীয়]] 2uywxl3ou4qew8wzdeork3eqprprklf রন্ধনপ্রণালী:চালকুমড়ার বড়া 104 24436 84320 76902 2025-06-15T23:07:49Z Mehedi Abedin 7113 84320 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী ও সাশ্রয়ী বাংলা খাবার, যা সাধারণত চালকুমড়ো কুচি করে বেসনের মিশ্রণে ডুবিয়ে ভেজে তৈরি করা হয়। এটি একটি হালকা ও সুস্বাদু নাস্তা। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চালকুমড়ার বড়া'''</big></center> চালকুমড়ার বড়া গ্রামবাংলার প্রাচীন ও জনপ্রিয় একটি রান্না। চালকুমড়ো সাধারণত তরকারি বা স্যুপে ব্যবহৃত হলেও এর বড়া বিশেষত বর্ষাকালে বা হালকা ভাজাভুজির জন্য বেশ আদর্শ। এই বড়া সাধারণত খিচুড়ি, ভাত বা ডাল দিয়ে পরিবেশন করা হয়। চালকুমড়োতে থাকা পানিশূন্য উপাদান ও হালকা স্বাদ একে ভাজা খাবারের মধ্যে এক অনন্য স্বাদ এনে দেয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও তুলনামূলকভাবে নিম্ন, কারণ এতে তেল শোষণের হার তুলনামূলকভাবে কম। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | চালকুমড়ো (কুচি করে নেওয়া) || ২ কাপ |- | বেসন || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চালকুমড়ো ছিলে কুচি করে নিন এবং হালকা করে চেপে বাড়তি পানি ঝরিয়ে ফেলুন। # একটি পাত্রে চালকুমড়ো, বেসন, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো ও লবণ একসাথে মিশিয়ে নিন। # সব উপাদান মিশিয়ে একটি আঠালো মিশ্রণ তৈরি করুন। প্রয়োজনে সামান্য পানি যোগ করতে পারেন, তবে খেয়াল রাখবেন মিশ্রণ যেন বেশি পাতলা না হয়। # একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে হাত বা চামচ দিয়ে ছোট বড়ার আকারে তেলে ছাড়ুন। # মাঝারি আঁচে উভয় দিক থেকে ভালোভাবে ভেজে নিন যতক্ষণ না তা সোনালি রঙ ধারণ করে। # ভাজা হলে কিচেন পেপারে তুলে অতিরিক্ত তেল ঝরিয়ে নিন। == পরিবেশন == চালকুমড়ার বড়া গরম গরম পরিবেশন করুন ভাত, ডাল বা খিচুড়ির সঙ্গে। ইচ্ছেমতো টক বা চাটনি দিয়েও পরিবেশন করা যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি == চালকুমড়ো একটি সহজপাচ্য সবজি, যা হজমে সহায়তা করে ও গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখে। এর বড়া ভাজা হলেও চালকুমড়োতে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় এটি অন্যান্য বড়ার তুলনায় তুলনামূলক হালকা। তবে বেসন ও তেল দিয়ে ভাজার কারণে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে আছেন বা উচ্চ রক্তচাপের রোগী, তাদের নিয়মিত না খাওয়াই ভালো। মাঝে মাঝে ভোগ করা যায়, বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে নাস্তার বিকল্প হিসেবে। == পরামর্শ == * চালকুমড়ো বেশি পানিযুক্ত হলে ভালো করে ঝরিয়ে নিতে হবে, না হলে বড়া ভাজার সময় ভেঙে যেতে পারে। * বেসনের সঙ্গে চাইলে সামান্য চালের গুঁড়ো মেশালে বড়া বেশি মুচমুচে হয়। * ভাজার সময় আঁচ মাঝারি রাখলে বড়ার ভেতরটা ভালোভাবে সেদ্ধ হয় এবং বাইরের অংশটা মচমচে থাকে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ভাজাভুজি]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:সবজি জাতীয় পদ]] sbktpwk49vpec70fykelbsy3r0mg2kj 84321 84320 2025-06-15T23:08:05Z Mehedi Abedin 7113 84321 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী ও সাশ্রয়ী বাংলা খাবার, যা সাধারণত চালকুমড়ো কুচি করে বেসনের মিশ্রণে ডুবিয়ে ভেজে তৈরি করা হয়। এটি একটি হালকা ও সুস্বাদু নাস্তা। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চালকুমড়ার বড়া'''</big></center> চালকুমড়ার বড়া গ্রামবাংলার প্রাচীন ও জনপ্রিয় একটি রান্না। চালকুমড়ো সাধারণত তরকারি বা স্যুপে ব্যবহৃত হলেও এর বড়া বিশেষত বর্ষাকালে বা হালকা ভাজাভুজির জন্য বেশ আদর্শ। এই বড়া সাধারণত খিচুড়ি, ভাত বা ডাল দিয়ে পরিবেশন করা হয়। চালকুমড়োতে থাকা পানিশূন্য উপাদান ও হালকা স্বাদ একে ভাজা খাবারের মধ্যে এক অনন্য স্বাদ এনে দেয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও তুলনামূলকভাবে নিম্ন, কারণ এতে তেল শোষণের হার তুলনামূলকভাবে কম। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | চালকুমড়ো (কুচি করে নেওয়া) || ২ কাপ |- | বেসন || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চালকুমড়ো ছিলে কুচি করে নিন এবং হালকা করে চেপে বাড়তি পানি ঝরিয়ে ফেলুন। # একটি পাত্রে চালকুমড়ো, বেসন, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো ও লবণ একসাথে মিশিয়ে নিন। # সব উপাদান মিশিয়ে একটি আঠালো মিশ্রণ তৈরি করুন। প্রয়োজনে সামান্য পানি যোগ করতে পারেন, তবে খেয়াল রাখবেন মিশ্রণ যেন বেশি পাতলা না হয়। # একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে হাত বা চামচ দিয়ে ছোট বড়ার আকারে তেলে ছাড়ুন। # মাঝারি আঁচে উভয় দিক থেকে ভালোভাবে ভেজে নিন যতক্ষণ না তা সোনালি রঙ ধারণ করে। # ভাজা হলে কিচেন পেপারে তুলে অতিরিক্ত তেল ঝরিয়ে নিন। == পরিবেশন == চালকুমড়ার বড়া গরম গরম পরিবেশন করুন ভাত, ডাল বা খিচুড়ির সঙ্গে। ইচ্ছেমতো টক বা চাটনি দিয়েও পরিবেশন করা যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি == চালকুমড়ো একটি সহজপাচ্য সবজি, যা হজমে সহায়তা করে ও গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখে। এর বড়া ভাজা হলেও চালকুমড়োতে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় এটি অন্যান্য বড়ার তুলনায় তুলনামূলক হালকা। তবে বেসন ও তেল দিয়ে ভাজার কারণে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে আছেন বা উচ্চ রক্তচাপের রোগী, তাদের নিয়মিত না খাওয়াই ভালো। মাঝে মাঝে ভোগ করা যায়, বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে নাস্তার বিকল্প হিসেবে। == পরামর্শ == * চালকুমড়ো বেশি পানিযুক্ত হলে ভালো করে ঝরিয়ে নিতে হবে, না হলে বড়া ভাজার সময় ভেঙে যেতে পারে। * বেসনের সঙ্গে চাইলে সামান্য চালের গুঁড়ো মেশালে বড়া বেশি মুচমুচে হয়। * ভাজার সময় আঁচ মাঝারি রাখলে বড়ার ভেতরটা ভালোভাবে সেদ্ধ হয় এবং বাইরের অংশটা মচমচে থাকে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ভাজাভুজি]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] [[Category:সবজি জাতীয় পদ]] 22pzufj2xk26guulz7vz7ckhxz0jrzm 84322 84321 2025-06-15T23:09:23Z Mehedi Abedin 7113 /* স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি */ 84322 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী ও সাশ্রয়ী বাংলা খাবার, যা সাধারণত চালকুমড়ো কুচি করে বেসনের মিশ্রণে ডুবিয়ে ভেজে তৈরি করা হয়। এটি একটি হালকা ও সুস্বাদু নাস্তা। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চালকুমড়ার বড়া'''</big></center> চালকুমড়ার বড়া গ্রামবাংলার প্রাচীন ও জনপ্রিয় একটি রান্না। চালকুমড়ো সাধারণত তরকারি বা স্যুপে ব্যবহৃত হলেও এর বড়া বিশেষত বর্ষাকালে বা হালকা ভাজাভুজির জন্য বেশ আদর্শ। এই বড়া সাধারণত খিচুড়ি, ভাত বা ডাল দিয়ে পরিবেশন করা হয়। চালকুমড়োতে থাকা পানিশূন্য উপাদান ও হালকা স্বাদ একে ভাজা খাবারের মধ্যে এক অনন্য স্বাদ এনে দেয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও তুলনামূলকভাবে নিম্ন, কারণ এতে তেল শোষণের হার তুলনামূলকভাবে কম। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | চালকুমড়ো (কুচি করে নেওয়া) || ২ কাপ |- | বেসন || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চালকুমড়ো ছিলে কুচি করে নিন এবং হালকা করে চেপে বাড়তি পানি ঝরিয়ে ফেলুন। # একটি পাত্রে চালকুমড়ো, বেসন, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো ও লবণ একসাথে মিশিয়ে নিন। # সব উপাদান মিশিয়ে একটি আঠালো মিশ্রণ তৈরি করুন। প্রয়োজনে সামান্য পানি যোগ করতে পারেন, তবে খেয়াল রাখবেন মিশ্রণ যেন বেশি পাতলা না হয়। # একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে হাত বা চামচ দিয়ে ছোট বড়ার আকারে তেলে ছাড়ুন। # মাঝারি আঁচে উভয় দিক থেকে ভালোভাবে ভেজে নিন যতক্ষণ না তা সোনালি রঙ ধারণ করে। # ভাজা হলে কিচেন পেপারে তুলে অতিরিক্ত তেল ঝরিয়ে নিন। == পরিবেশন == চালকুমড়ার বড়া গরম গরম পরিবেশন করুন ভাত, ডাল বা খিচুড়ির সঙ্গে। ইচ্ছেমতো টক বা চাটনি দিয়েও পরিবেশন করা যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি == চালকুমড়ো একটি সহজপাচ্য সবজি, যা হজমে সহায়তা করে ও গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখে। এর বড়া ভাজা হলেও চালকুমড়োতে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় এটি অন্যান্য বড়ার তুলনায় তুলনামূলক হালকা। তবে বেসন ও তেল দিয়ে ভাজার কারণে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে আছেন বা উচ্চ রক্তচাপের রোগী, তাদের নিয়মিত না খাওয়াই ভালো। মাঝে মাঝে খাওয়া যায়, বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে নাস্তার বিকল্প হিসেবে। == পরামর্শ == * চালকুমড়ো বেশি পানিযুক্ত হলে ভালো করে ঝরিয়ে নিতে হবে, না হলে বড়া ভাজার সময় ভেঙে যেতে পারে। * বেসনের সঙ্গে চাইলে সামান্য চালের গুঁড়ো মেশালে বড়া বেশি মুচমুচে হয়। * ভাজার সময় আঁচ মাঝারি রাখলে বড়ার ভেতরটা ভালোভাবে সেদ্ধ হয় এবং বাইরের অংশটা মচমচে থাকে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ভাজাভুজি]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] [[Category:সবজি জাতীয় পদ]] l6cirr10498xzzuamrp5h53qguism6c 84323 84322 2025-06-15T23:09:58Z Mehedi Abedin 7113 84323 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী ও সাশ্রয়ী বাংলা খাবার, যা সাধারণত চালকুমড়ো কুচি করে বেসনের মিশ্রণে ডুবিয়ে ভেজে তৈরি করা হয়। এটি একটি হালকা ও সুস্বাদু নাস্তা। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চালকুমড়ার বড়া'''</big></center> চালকুমড়ার বড়া গ্রামবাংলার প্রাচীন ও জনপ্রিয় একটি রান্না। চালকুমড়ো সাধারণত তরকারি বা স্যুপে ব্যবহৃত হলেও এর বড়া বিশেষত বর্ষাকালে বা হালকা ভাজাভুজির জন্য বেশ আদর্শ। এই বড়া সাধারণত খিচুড়ি, ভাত বা ডাল দিয়ে পরিবেশন করা হয়। চালকুমড়োতে থাকা পানিশূন্য উপাদান ও হালকা স্বাদ একে ভাজা খাবারের মধ্যে এক অনন্য স্বাদ এনে দেয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও তুলনামূলকভাবে নিম্ন, কারণ এতে তেল শোষণের হার তুলনামূলকভাবে কম। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | চালকুমড়ো (কুচি করে নেওয়া) || ২ কাপ |- | বেসন || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চালকুমড়ো ছিলে কুচি করে নিন এবং হালকা করে চেপে বাড়তি পানি ঝরিয়ে ফেলুন। # একটি পাত্রে চালকুমড়ো, বেসন, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো ও লবণ একসাথে মিশিয়ে নিন। # সব উপাদান মিশিয়ে একটি আঠালো মিশ্রণ তৈরি করুন। প্রয়োজনে সামান্য পানি যোগ করতে পারেন, তবে খেয়াল রাখবেন মিশ্রণ যেন বেশি পাতলা না হয়। # একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে হাত বা চামচ দিয়ে ছোট বড়ার আকারে তেলে ছাড়ুন। # মাঝারি আঁচে উভয় দিক থেকে ভালোভাবে ভেজে নিন যতক্ষণ না তা সোনালি রঙ ধারণ করে। # ভাজা হলে কিচেন পেপারে তুলে অতিরিক্ত তেল ঝরিয়ে নিন। == পরিবেশন == চালকুমড়ার বড়া গরম গরম পরিবেশন করুন ভাত, ডাল বা খিচুড়ির সঙ্গে। ইচ্ছেমতো টক বা চাটনি দিয়েও পরিবেশন করা যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও ঝুঁকি == চালকুমড়ো একটি সহজপাচ্য সবজি, যা হজমে সহায়তা করে ও গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখে। এর বড়া ভাজা হলেও চালকুমড়োতে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় এটি অন্যান্য বড়ার তুলনায় তুলনামূলক হালকা। তবে বেসন ও তেল দিয়ে ভাজার কারণে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে আছেন বা উচ্চ রক্তচাপের রোগী, তাদের নিয়মিত না খাওয়াই ভালো। মাঝে মাঝে খাওয়া যায়, বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে নাস্তার বিকল্প হিসেবে। == পরামর্শ == * চালকুমড়ো বেশি পানিযুক্ত হলে ভালো করে ঝরিয়ে নিতে হবে, না হলে বড়া ভাজার সময় ভেঙে যেতে পারে। * বেসনের সঙ্গে চাইলে সামান্য চালের গুঁড়ো মেশালে বড়া বেশি মচমচে হয়। * ভাজার সময় আঁচ মাঝারি রাখলে বড়ার ভেতরটা ভালোভাবে সেদ্ধ হয় এবং বাইরের অংশটা মচমচে থাকে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ভাজাভুজি]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] [[Category:সবজি জাতীয় পদ]] e4zxf481ipe9pgw7717uw4g1ehwft7f রন্ধনপ্রণালী:পটলের চপ 104 24438 84324 76904 2025-06-15T23:11:31Z Mehedi Abedin 7113 84324 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = ভাজাভুজি | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = অনন্য সবজি নির্ভর ভাজাভুজি খাবার, যা বাইরের দিক থেকে মচমচে ও ভেতর থেকে মসলাদার। এটি নিরামিষ এবং চা-নাস্তার সঙ্গে দারুণভাবে উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পটলের চপ'''</big></center> পটলের চপ বাংলার গৃহের একটি চিরাচরিত এবং নব্যরূপে উদ্ভাবিত ভাজা খাবার। পটল সাধারণত তরকারিতে ব্যবহৃত হলেও, এই পদে তা ভিন্ন আঙ্গিকে পরিবেশন করা হয়। পটল চিরে তার ভেতর পুর ভরে তারপর তা ডুবো তেলে ভেজে নেওয়া হয়। পুর হিসেবে ডাল, আলু, বেসন বা নারকেল ব্যবহার করা যায়। এই পদটি অতিথি আপ্যায়নে কিংবা বিকালের চায়ের সাথেও পরিবেশনযোগ্য। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মাঝারি সাইজের পটল || ৮–১০টি |- | সেদ্ধ আলু || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | আদা-রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | ভাজা জিরা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | বেসন || ১ কাপ |- | চালের গুঁড়ো || ২ চা চামচ |- | পানি || প্রয়োজনমতো |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # পটল গুলো ছিলে মাঝখান থেকে লম্বালম্বি করে কেটে নিন এবং ভিতরের বীজ চামচ দিয়ে সরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, আদা-রসুন বাটা, জিরা গুঁড়ো, লবণ, হলুদ ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে পুর তৈরি করুন। # প্রতিটি পটলের ভেতরে এই পুর ভরে দিন এবং হাত দিয়ে সামান্য চেপে বন্ধ করুন যাতে পুর বেরিয়ে না যায়। # এবার বেসনের সঙ্গে চালের গুঁড়ো, সামান্য লবণ ও পানি মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। # তেলে ভাজার জন্য একটি কড়াই গরম করুন। প্রতিটি পটল পুরসহ বেসনের মিশ্রণে ডুবিয়ে তেলে ছেড়ে দিন। # মাঝারি আঁচে উভয় দিক থেকে ভালোভাবে ভেজে নিন যতক্ষণ না তা সোনালি ও খাস্তা হয়ে যায়। # ভাজা হয়ে গেলে কিচেন পেপারে (বা টিস্যু) তুলে রাখুন যাতে অতিরিক্ত তেল ঝরে পড়ে। == পরিবেশন == পটলের চপ গরম গরম পরিবেশন করুন টমেটো বা ধনে পাতার চাটনি কিংবা ঝাল তেঁতুলের সঙ্গে। বিকেলের জলখাবার বা অতিথি আপ্যায়নের জন্য এটি দারুণ এক পদ। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পটল একটি আঁশযুক্ত ও সহজপাচ্য সবজি, যা হজমে সাহায্য করে ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতে সহায়ক। তবে এটি ডুবো তেলে ভাজা হওয়ায় যারা কোলেস্টেরল বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাদের নিয়মিত না খাওয়াই উত্তম। মাঝেমধ্যে স্বাদের পরিবর্তনের জন্য বা নিরামিষ দিনে বিশেষ কিছু খাওয়ার ইচ্ছা হলে এই পদটি খুবই উপযোগী। == টিপস == * চাইলে পুরে সামান্য চিনি বা কিসমিস মিশিয়ে মিষ্টি স্বাদ আনা যায়। * পুরের মধ্যে সেদ্ধ মটর ডাল বা নারকেল দিয়ে ভিন্ন স্বাদ তৈরি করা যায়। * পটল যদি খুব বড় হয়, তাহলে অর্ধেক কেটে চপ তৈরি করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ভাজাভুজি]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:সবজি জাতীয় পদ]] 8akuj94qpog710zh0ks5knpsxzuy5sg 84325 84324 2025-06-15T23:12:26Z Mehedi Abedin 7113 84325 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = ভাজাভুজি | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = অনন্য সবজি নির্ভর ভাজাভুজি খাবার, যা বাইরের দিক থেকে মচমচে ও ভেতর থেকে মসলাদার। এটি নিরামিষ এবং চা-নাস্তার সঙ্গে দারুণভাবে উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পটলের চপ'''</big></center> পটলের চপ বাংলার গৃহের একটি চিরাচরিত এবং নব্যরূপে উদ্ভাবিত ভাজা খাবার। পটল সাধারণত তরকারিতে ব্যবহৃত হলেও, এই পদে তা ভিন্ন আঙ্গিকে পরিবেশন করা হয়। পটল চিরে তার ভেতর পুর ভরে তারপর তা ডুবো তেলে ভেজে নেওয়া হয়। পুর হিসেবে ডাল, আলু, বেসন বা নারকেল ব্যবহার করা যায়। এই পদটি অতিথি আপ্যায়নে কিংবা বিকালের চায়ের সাথেও পরিবেশনযোগ্য। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মাঝারি সাইজের পটল || ৮–১০টি |- | সেদ্ধ আলু || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | আদা-রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | ভাজা জিরা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | বেসন || ১ কাপ |- | চালের গুঁড়ো || ২ চা চামচ |- | পানি || প্রয়োজনমতো |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # পটল গুলো ছিলে মাঝখান থেকে লম্বালম্বি করে কেটে নিন এবং ভিতরের বীজ চামচ দিয়ে সরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, আদা-রসুন বাটা, জিরা গুঁড়ো, লবণ, হলুদ ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে পুর তৈরি করুন। # প্রতিটি পটলের ভেতরে এই পুর ভরে দিন এবং হাত দিয়ে সামান্য চেপে বন্ধ করুন যাতে পুর বেরিয়ে না যায়। # এবার বেসনের সঙ্গে চালের গুঁড়ো, সামান্য লবণ ও পানি মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। # তেলে ভাজার জন্য একটি কড়াই গরম করুন। প্রতিটি পটল পুরসহ বেসনের মিশ্রণে ডুবিয়ে তেলে ছেড়ে দিন। # মাঝারি আঁচে উভয় দিক থেকে ভালোভাবে ভেজে নিন যতক্ষণ না তা সোনালি ও খাস্তা হয়ে যায়। # ভাজা হয়ে গেলে কিচেন পেপারে (বা টিস্যু) তুলে রাখুন যাতে অতিরিক্ত তেল ঝরে পড়ে। == পরিবেশন == পটলের চপ গরম গরম পরিবেশন করুন টমেটো বা ধনিয়া চাটনি কিংবা ঝাল তেঁতুলের সঙ্গে। বিকেলের জলখাবার বা অতিথি আপ্যায়নের জন্য এটি দারুণ এক পদ। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পটল একটি আঁশযুক্ত ও সহজপাচ্য সবজি, যা হজমে সাহায্য করে ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতে সহায়ক। তবে এটি ডুবো তেলে ভাজা হওয়ায় যারা কোলেস্টেরল বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাদের নিয়মিত না খাওয়াই উত্তম। মাঝেমধ্যে স্বাদের পরিবর্তনের জন্য বা নিরামিষ দিনে বিশেষ কিছু খাওয়ার ইচ্ছা হলে এই পদটি খুবই উপযোগী। == টিপস == * চাইলে পুরে সামান্য চিনি বা কিসমিস মিশিয়ে মিষ্টি স্বাদ আনা যায়। * পুরের মধ্যে সেদ্ধ মটর ডাল বা নারকেল দিয়ে ভিন্ন স্বাদ তৈরি করা যায়। * পটল যদি খুব বড় হয়, তাহলে অর্ধেক কেটে চপ তৈরি করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ভাজাভুজি]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:সবজি জাতীয় পদ]] hfliyyxc6nq19rcj192u6g5lznjvjni 84326 84325 2025-06-15T23:12:54Z Mehedi Abedin 7113 84326 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = ভাজাভুজি | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = অনন্য সবজি নির্ভর ভাজাভুজি খাবার, যা বাইরের দিক থেকে মচমচে ও ভেতর থেকে মসলাদার। এটি নিরামিষ এবং চা-নাস্তার সঙ্গে দারুণভাবে উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পটলের চপ'''</big></center> পটলের চপ বাংলার গৃহের একটি চিরাচরিত এবং নব্যরূপে উদ্ভাবিত ভাজা খাবার। পটল সাধারণত তরকারিতে ব্যবহৃত হলেও, এই পদে তা ভিন্ন আঙ্গিকে পরিবেশন করা হয়। পটল চিরে তার ভেতর পুর ভরে তারপর তা ডুবো তেলে ভেজে নেওয়া হয়। পুর হিসেবে ডাল, আলু, বেসন বা নারকেল ব্যবহার করা যায়। এই পদটি অতিথি আপ্যায়নে কিংবা বিকালের চায়ের সাথেও পরিবেশনযোগ্য। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মাঝারি সাইজের পটল || ৮–১০টি |- | সেদ্ধ আলু || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | আদা-রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | ভাজা জিরা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | বেসন || ১ কাপ |- | চালের গুঁড়ো || ২ চা চামচ |- | পানি || প্রয়োজনমতো |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # পটল গুলো ছিলে মাঝখান থেকে লম্বালম্বি করে কেটে নিন এবং ভিতরের বীজ চামচ দিয়ে সরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, আদা-রসুন বাটা, জিরা গুঁড়ো, লবণ, হলুদ ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে পুর তৈরি করুন। # প্রতিটি পটলের ভেতরে এই পুর ভরে দিন এবং হাত দিয়ে সামান্য চেপে বন্ধ করুন যাতে পুর বেরিয়ে না যায়। # এবার বেসনের সঙ্গে চালের গুঁড়ো, সামান্য লবণ ও পানি মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। # তেলে ভাজার জন্য একটি কড়াই গরম করুন। প্রতিটি পটল পুরসহ বেসনের মিশ্রণে ডুবিয়ে তেলে ছেড়ে দিন। # মাঝারি আঁচে উভয় দিক থেকে ভালোভাবে ভেজে নিন যতক্ষণ না তা সোনালি ও খাস্তা হয়ে যায়। # ভাজা হয়ে গেলে কিচেন পেপারে (বা টিস্যু) তুলে রাখুন যাতে অতিরিক্ত তেল ঝরে পড়ে। == পরিবেশন == পটলের চপ গরম গরম পরিবেশন করুন টমেটো বা ধনিয়া চাটনি কিংবা ঝাল তেঁতুলের সঙ্গে। বিকেলের জলখাবার বা অতিথি আপ্যায়নের জন্য এটি দারুণ এক পদ। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পটল একটি আঁশযুক্ত ও সহজপাচ্য সবজি, যা হজমে সাহায্য করে ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতে সহায়ক। তবে এটি ডুবো তেলে ভাজা হওয়ায় যারা কোলেস্টেরল বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাদের নিয়মিত না খাওয়াই উত্তম। মাঝেমধ্যে স্বাদের পরিবর্তনের জন্য বা নিরামিষ দিনে বিশেষ কিছু খাওয়ার ইচ্ছা হলে এই পদটি খুবই উপযোগী। == টিপস == * চাইলে পুরে সামান্য চিনি বা কিশমিশ মিশিয়ে মিষ্টি স্বাদ আনা যায়। * পুরের মধ্যে সেদ্ধ মটর ডাল বা নারকেল দিয়ে ভিন্ন স্বাদ তৈরি করা যায়। * পটল যদি খুব বড় হয়, তাহলে অর্ধেক কেটে চপ তৈরি করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ভাজাভুজি]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:সবজি জাতীয় পদ]] o04i9yg6vyb1a58lpg0flek6j6f741r 84327 84326 2025-06-15T23:13:06Z Mehedi Abedin 7113 84327 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = ভাজাভুজি | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = অনন্য সবজি নির্ভর ভাজাভুজি খাবার, যা বাইরের দিক থেকে মচমচে ও ভেতর থেকে মসলাদার। এটি নিরামিষ এবং চা-নাস্তার সঙ্গে দারুণভাবে উপযোগী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পটলের চপ'''</big></center> পটলের চপ বাংলার গৃহের একটি চিরাচরিত এবং নব্যরূপে উদ্ভাবিত ভাজা খাবার। পটল সাধারণত তরকারিতে ব্যবহৃত হলেও, এই পদে তা ভিন্ন আঙ্গিকে পরিবেশন করা হয়। পটল চিরে তার ভেতর পুর ভরে তারপর তা ডুবো তেলে ভেজে নেওয়া হয়। পুর হিসেবে ডাল, আলু, বেসন বা নারকেল ব্যবহার করা যায়। এই পদটি অতিথি আপ্যায়নে কিংবা বিকালের চায়ের সাথেও পরিবেশনযোগ্য। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মাঝারি সাইজের পটল || ৮–১০টি |- | সেদ্ধ আলু || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | আদা-রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | ভাজা জিরা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | বেসন || ১ কাপ |- | চালের গুঁড়ো || ২ চা চামচ |- | পানি || প্রয়োজনমতো |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # পটল গুলো ছিলে মাঝখান থেকে লম্বালম্বি করে কেটে নিন এবং ভিতরের বীজ চামচ দিয়ে সরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, আদা-রসুন বাটা, জিরা গুঁড়ো, লবণ, হলুদ ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে পুর তৈরি করুন। # প্রতিটি পটলের ভেতরে এই পুর ভরে দিন এবং হাত দিয়ে সামান্য চেপে বন্ধ করুন যাতে পুর বেরিয়ে না যায়। # এবার বেসনের সঙ্গে চালের গুঁড়ো, সামান্য লবণ ও পানি মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। # তেলে ভাজার জন্য একটি কড়াই গরম করুন। প্রতিটি পটল পুরসহ বেসনের মিশ্রণে ডুবিয়ে তেলে ছেড়ে দিন। # মাঝারি আঁচে উভয় দিক থেকে ভালোভাবে ভেজে নিন যতক্ষণ না তা সোনালি ও খাস্তা হয়ে যায়। # ভাজা হয়ে গেলে কিচেন পেপারে (বা টিস্যু) তুলে রাখুন যাতে অতিরিক্ত তেল ঝরে পড়ে। == পরিবেশন == পটলের চপ গরম গরম পরিবেশন করুন টমেটো বা ধনিয়া চাটনি কিংবা ঝাল তেঁতুলের সঙ্গে। বিকেলের জলখাবার বা অতিথি আপ্যায়নের জন্য এটি দারুণ এক পদ। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == পটল একটি আঁশযুক্ত ও সহজপাচ্য সবজি, যা হজমে সাহায্য করে ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতে সহায়ক। তবে এটি ডুবো তেলে ভাজা হওয়ায় যারা কোলেস্টেরল বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাদের নিয়মিত না খাওয়াই উত্তম। মাঝেমধ্যে স্বাদের পরিবর্তনের জন্য বা নিরামিষ দিনে বিশেষ কিছু খাওয়ার ইচ্ছা হলে এই পদটি খুবই উপযোগী। == টিপস == * চাইলে পুরে সামান্য চিনি বা কিশমিশ মিশিয়ে মিষ্টি স্বাদ আনা যায়। * পুরের মধ্যে সেদ্ধ মটর ডাল বা নারকেল দিয়ে ভিন্ন স্বাদ তৈরি করা যায়। * পটল যদি খুব বড় হয়, তাহলে অর্ধেক কেটে চপ তৈরি করুন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ভাজাভুজি]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] [[Category:সবজি জাতীয় পদ]] h8y9o0dqnipajqurk452c4wox5y37w4 রন্ধনপ্রণালী:ঘন দুধের সন্দেশ 104 24462 84328 79027 2025-06-15T23:17:55Z Mehedi Abedin 7113 84328 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন প্রস্তুতপ্রণালী | পরিবেশন = পরিমান অনুসারে, কমপক্ষে ৫-৭ জন। | তৈরির সময় = ৫০–৬০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৫ | খাদ্য শক্তি = প্রায় ১২০–১৫০ ক্যালরি (প্রতি পিস) | টীকা = বিশেষ উৎসব ও পার্বণে ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি হয় }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ঘন দুধের সন্দেশ'''</big></center> ঘন দুধের সন্দেশ একটি ঐতিহ্যবাহী এবং সুস্বাদু বাঙালি মিষ্টান্ন, যা মূলত ছানা ও ঘন দুধ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এটি নরম, মোলায়েম ও মুখে গলে যাওয়া স্বাদের জন্য খুবই জনপ্রিয়। দুধ ফুটিয়ে ছানা তৈরি করে, তা ভালোভাবে মথে নিয়ে ঘন দুধ ও চিনি দিয়ে একত্রে রান্না করে এই সন্দেশ তৈরি করা হয়। এলাচ গুঁড়ো ও সামান্য ঘি এর ঘ্রাণ ও স্বাদে বিশেষ মাত্রা যোগ করে। উপরে কেশর বা বাদাম কুচি ছড়িয়ে দিলে তা আরও আকর্ষণীয় হয়। এই সন্দেশ সাধারণত ঠান্ডা করে পরিবেশন করা হয় এবং বিশেষ উৎসব ও পার্বণে ঘরোয়া পরিবেশে এটি অনেকের প্রিয় মিষ্টি। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- |পূর্ণচর্বিযুক্ত দুধ (ফুল ফ্যাট মিল্ক) || ১ লিটার |- |লেবুর রস / ভিনেগার || ২ টেবিল চামচ (ছানা কাটানোর জন্য) |- |চিনি || ১/৩ কাপ (স্বাদমতো বাড়ানো বা কমানো যাবে) |- |এলাচ গুঁড়ো || ১/৪ চা চামচ |- |ঘি || ১ চা চামচ (ছানা শুকাতে ও সুগন্ধের জন্য) |- |কেশর / পেস্তা বাদাম কুচি (ঐচ্ছিক) || সাজানোর জন্য |} == রন্ধনপ্রণালী == ===ধাপ ১: ছানা তৈরি=== # একটি পাত্রে ১ লিটার দুধ ফুটিয়ে নিন। # দুধ ফুটে উঠলে তাতে লেবুর রস বা ভিনেগার অল্প অল্প করে দিয়ে নাড়তে থাকুন। # দুধ কাটতে শুরু করলে গ্যাস বন্ধ করে দিন। # একটি পাতলা কাপড় বা ছাঁকনি দিয়ে ছানাটি ছেকে নিন। # ঠান্ডা জলে ছানাটি ধুয়ে নিন যেন টক ভাব কেটে যায়। # ছানা থেকে জল ঝরিয়ে ছানাটিকে কাপড়ে মুড়িয়ে প্রায় ৩০ মিনিট ঝুলিয়ে রাখুন যেন জল পুরোপুরি বের হয়ে যায়। ===ধাপ ২: ঘন দুধ তৈরি=== # আলাদা একটি পাত্রে ২ কাপ দুধ নিয়ে মধ্যম আঁচে ফুটিয়ে নিন যতক্ষণ না দুধের পরিমান কমে প্রায় ১ কাপের সমান হয়ে আসে, এর অর্থ দুধটি ঘন হয়ে গেছে। # ঘন হওয়া দুধের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে দিন এবং নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না দুধে সামান্য ঘন ভাব আসছে। ===ধাপ ৩: সন্দেশ তৈরি=== # শুকনো ছানাটি হাতের সাহায্যে বা ছোরা দিয়ে মিহি করে মথে নিন যতক্ষণ না এর গঠন মসৃণ হয়ে ওঠে। # এরপর ঘন দুধ ও চিনির মিশ্রণের সঙ্গে ছানাটি মিশিয়ে দিন। # অল্প ঘি দিয়ে মিশ্রণটি মধ্যম আঁচে একটি ননস্টিক রান্নার পাত্রে নাড়তে থাকুন। # মিশ্রণটি নাড়ার সময় যখন মনে হবে যে মিশ্রনটি ঘন হয়ে রান্নার পাত্র ছেড়ে আসছে তখন গ্যাস বন্ধ করে দিন। # ঠাণ্ডা হলে হালকা হাতে ছোট ছোট বলের আকারে সন্দেশ তৈরি করুন। # সন্দেশের উপরে চাইলে কেশর বা বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে দিন। <span style=color:red;><center>'''সন্দেশগুলি ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।'''</center></span> [[category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] rf7mxnwhzqck48a3cw9cmnwidjvp6g0 রন্ধনপ্রণালী:পেঁয়াজের পায়েস 104 24503 84329 81287 2025-06-15T23:22:38Z Mehedi Abedin 7113 84329 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = কমপক্ষে ৪-৫ জন। | তৈরির সময় = ৪৫–৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 5 }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পেঁয়াজের পায়েস'''</big></center> পেঁয়াজের পায়েস বা পেঁয়াজ পরমান্ন একটি অদ্ভুত ও অভিনব বাঙালি মিষ্টান্ন যা সঠিকভাবে তৈরি করলে অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিকর হয়। বাঙালির খাদ্য বৈচিত্র্যের ইতিহাসে ঠাকুর বাড়ির রান্নার বিশেষ স্থান রয়েছে। সেই ঠাকুরবাড়ির হেঁশেলেরই একটি অনন্য পদ ছিল পেঁয়াজের পায়েস। হেমেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্যা প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী তাঁর বই ''আমিষ ও নিরামিষ আহার'' বইটিতে ঠাকুরবাড়ির সদস্যদের রান্নার অভিনব সব পদ নথিভুক্ত করেছিলেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আবদারে মৃণালিনী দেবী বিচিত্র সব পদ বানাতেন যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য এই পেঁয়াজ পরমান্ন। পেঁয়াজ সাধারণত ঝাল রান্নার উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হলেও ঠাকুর পরিবারে এটি মিষ্টান্ন তৈরিতেও ব্যবহৃত হত। ধারণা করা হয়, ঠাকুরবাড়ির রাঁধুনিরা স্বাদে বৈচিত্র্য আনার জন্য পেঁয়াজকে দুধ ও গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে একটি নতুন ধরনের পায়েস তৈরি করেছিলেন। এই বিশেষ রান্নাটি সময়ের সঙ্গে জনপ্রিয় হয় এবং এখনও অনেকে ঠাকুরবাড়ির ঐতিহ্য হিসেবে একে সংরক্ষণ করে রেখেছেন। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- |সাধারণ পেঁয়াজ বা সাদা পেঁয়াজ || ১টি মাঝারি আকারের |- |দুধ || ১ লিটার |- |গুড় বা চিনি || ১ কাপ (স্বাদ অনুযায়ী) |- |ঘি || ৫-৬ টেবিল চামচ |- |এলাচ || ২-৩ টি |- |তেজপাতা || ২ টি |- |দারুচিনি || ৩ টি |- |পেস্তা || ২৫ গ্রাম |- |কাজু ||২৫ গ্রাম |- |কিশমিশ ||২৫ গ্রাম |- |আমন্ড ||২৫ গ্রাম |- |} == রন্ধনপ্রণালী == #প্রথমেই পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে সেটাকে কেটে পেঁয়াজের আবরণগুলো ছাড়িয়ে নিতে হবে। #পেঁয়াজ সেদ্ধ করে তারপর ছেঁকে আরও একবার জলে ভালকরে ধুয়ে নিতে হবে যাতে পেঁয়াজের ঝাঁঝালো গন্ধটা চলে যায়। #এবার একটি পাত্রে দুধ গরম করতে বসান। #আরেকটা কড়াইতে ঘি গরম করে তাতে তেজপাতা, এলাচ, কাজু, দারুচিনি, কিশমিশ, পেস্তা আর আমন্ড দিয়ে সেটা হালকা করে ভেজে তুলে নিন। #এবার ওই কড়াইতেই সেদ্ধ করে রাখা পেঁয়াজের টুকরোগুলো দিয়ে সেটাও ভেজে নিতে হবে। #এবার ফুটতে থাকা দুধের মধ্যে ভাজা পেঁয়াজ, পরিমাণমতো গুড় বা চিনি আর ভেজে তুলে রাখা কাজু, কিশমিশ, পেস্তা ও আমন্ডের অর্ধেক পরিমান মিশিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করুন। #দুধ ঘন হওয়া অবধি রান্না করুন।<span style=color:red;><center>'''পায়েস ঠাণ্ডা হলে একটা বাটিতে পায়েসটা তুলে নিয়ে উপর বাকি কাজু, কিশমিশ, পেস্তা আর আমন্ড ছড়িয়ে পরিবেশন করুন'''</center></span> ==তথ্যসূত্র== *[https://www.anandabazar.com/recipes/poila-baisakh-2022-how-to-make-thakurbari-special-onion-kheer-recipe-on-this-new-year-dgtl/cid/1338798 নববর্ষে ঠাকুরবাড়ির পেঁয়াজের পায়েস বানিয়ে চমকে দিন সকলকে, রইল প্রণালী] *[https://bangla.hindustantimes.com/lifestyle/mouth-watering-recipe-of-thakur-bari-peyaj-payes-31742552616360.html ঠাকুরবাড়ির বিশেষ পদ পেঁয়াজ পায়েস, এভাবে রাঁধলে চেটেপুটে খাবে সবাই] [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রেসিপি]] twd52ts1c3m5qkuubtuj3uftpg31ku2 রন্ধনপ্রণালী:ছানার দম পনির 104 24528 84330 77191 2025-06-15T23:26:15Z Mehedi Abedin 7113 84330 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ছানা ও মশলার মিশ্রণে তৈরি ঘন ঝোলের একটি নিরামিষ পদ, যা বিশেষত উৎসবে পরিবেশিত হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ছানার দম পনির'''</big></center> ছানার দম পনির একটি পরিপূর্ণ নিরামিষ পদ যা বাংলার রান্নায় সুপ্রচলিত। ছানা ও বিভিন্ন গরম মসলা দিয়ে ধীরে ধীরে রান্না করা হয় বলে এর স্বাদ গভীর এবং ঝোল হয় ঘন। এটি ভাত বা লুচির সাথে খুবই ভালো মানিয়ে যায়। খাঁটি দেশি ঘি ও ভালো মানের ছানা থাকলে স্বাদ আরও বাড়ে। এই রান্নাটি রোজকার খাবারেও পরিবেশন করা যায়, আবার বিশেষ উপলক্ষেও একে করা হয় মুখরোচক ও উৎসবমুখর করে। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | ছানা || ২৫০ গ্রাম (নিজে বানানো বা বাজার থেকে আনা) |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১ কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | কাঁচা লঙ্কা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনো লঙ্কা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ || ২–৩টি করে |- | লবণ || স্বাদমতো |- | চিনি || ১/২ চা চামচ |- | দেশি ঘি / সরিষার তেল || ৩ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে ছানাকে হাত দিয়ে চটকে নিন ও ছোট গোল আকারে বল বানিয়ে নিন। # একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে এতে দারুচিনি, এলাচ ও লবঙ্গ ফোড়ন দিন। # এরপর পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা ও কাঁচা লঙ্কা দিয়ে ভালভাবে ভাজুন যতক্ষণ না কাঁচা গন্ধ চলে যায়। # এবার টক দই, শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো, হলুদ, ধনে ও জিরা গুঁড়ো দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে নিন। # কষানো হলে প্রয়োজনমতো জল দিন ও চিনি ও লবণ দিন। # ঝোল ফুটে উঠলে ছানার বল গুলো দিয়ে দিন এবং ঢেকে দিন ১৫–২০ মিনিট কম আঁচে দমে রান্না করুন। # শেষে গরম মসলা গুঁড়ো ছড়িয়ে নামিয়ে নিন। == পরিবেশন == ছানার দম পনির গরম গরম ভাত, লুচি কিংবা পরোটা দিয়ে পরিবেশন করুন। চাইলে রুচি অনুযায়ী কাঁচা লঙ্কা কুচিও ছড়ানো যেতে পারে। == পরামর্শ == * ছানা যেন বেশি নরম না হয়, তাহলে বল গুলো ঝোলের মধ্যে গলে যেতে পারে। * টক দই আগে থেকে ফেটিয়ে নিলে ঝোল কষাতে সুবিধা হবে। * যদি বেশি ঘন ঝোল চান, তাহলে জল কম ব্যবহার করুন। == স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য == ছানায় উচ্চমাত্রায় প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও উপকারী চর্বি থাকে, যা শরীরের জন্য উপকারী। এটি হাড় ও পেশি গঠনে সাহায্য করে। তবে যারা উচ্চ রক্তচাপ বা কোলেস্টেরল সমস্যায় ভোগেন, তারা ঘি-র ব্যবহার নিয়ন্ত্রিত রাখাই ভালো। টক দই হজমে সাহায্য করে এবং পেঁয়াজ-রসুন দেহে প্রাকৃতিক রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই পদটি নিরামিষ হলেও পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ, তবে পরিমিত খাওয়াই উত্তম। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:নিরামিষ খাবার]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রান্না]] [[Category:ছানার পদ]] [[Category:দম রান্না]] qldu94kc1kmdpvskd5vxf84v06ijb8u 84331 84330 2025-06-15T23:26:55Z Mehedi Abedin 7113 84331 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 3 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ছানা ও মশলার মিশ্রণে তৈরি ঘন ঝোলের একটি নিরামিষ পদ, যা বিশেষত উৎসবে পরিবেশিত হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ছানার দম পনির'''</big></center> ছানার দম পনির একটি পরিপূর্ণ নিরামিষ পদ যা বাংলার রান্নায় সুপ্রচলিত। ছানা ও বিভিন্ন গরম মসলা দিয়ে ধীরে ধীরে রান্না করা হয় বলে এর স্বাদ গভীর এবং ঝোল হয় ঘন। এটি ভাত বা লুচির সাথে খুবই ভালো মানিয়ে যায়। খাঁটি দেশি ঘি ও ভালো মানের ছানা থাকলে স্বাদ আরও বাড়ে। এই রান্নাটি রোজকার খাবারেও পরিবেশন করা যায়, আবার বিশেষ উপলক্ষেও একে করা হয় মুখরোচক ও উৎসবমুখর করে। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | ছানা || ২৫০ গ্রাম (নিজে বানানো বা বাজার থেকে আনা) |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১ কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | কাঁচা লঙ্কা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনো লঙ্কা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ || ২–৩টি করে |- | লবণ || স্বাদমতো |- | চিনি || ১/২ চা চামচ |- | দেশি ঘি / সরিষার তেল || ৩ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে ছানাকে হাত দিয়ে চটকে নিন ও ছোট গোল আকারে বল বানিয়ে নিন। # একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে এতে দারুচিনি, এলাচ ও লবঙ্গ ফোড়ন দিন। # এরপর পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা ও কাঁচা লঙ্কা দিয়ে ভালভাবে ভাজুন যতক্ষণ না কাঁচা গন্ধ চলে যায়। # এবার টক দই, শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো, হলুদ, ধনে ও জিরা গুঁড়ো দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে নিন। # কষানো হলে প্রয়োজনমতো জল দিন ও চিনি ও লবণ দিন। # ঝোল ফুটে উঠলে ছানার বল গুলো দিয়ে দিন এবং ঢেকে দিন ১৫–২০ মিনিট কম আঁচে দমে রান্না করুন। # শেষে গরম মসলা গুঁড়ো ছড়িয়ে নামিয়ে নিন। == পরিবেশন == ছানার দম পনির গরম গরম ভাত, লুচি কিংবা পরোটা দিয়ে পরিবেশন করুন। চাইলে রুচি অনুযায়ী কাঁচা লঙ্কা কুচিও ছড়ানো যেতে পারে। == পরামর্শ == * ছানা যেন বেশি নরম না হয়, তাহলে বল গুলো ঝোলের মধ্যে গলে যেতে পারে। * টক দই আগে থেকে ফেটিয়ে নিলে ঝোল কষাতে সুবিধা হবে। * যদি বেশি ঘন ঝোল চান, তাহলে জল কম ব্যবহার করুন। == স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য == ছানায় উচ্চমাত্রায় প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও উপকারী চর্বি থাকে, যা শরীরের জন্য উপকারী। এটি হাড় ও পেশি গঠনে সাহায্য করে। তবে যারা উচ্চ রক্তচাপ বা কোলেস্টেরল সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য ঘি-র ব্যবহার নিয়ন্ত্রিত রাখাই ভালো। টক দই হজমে সাহায্য করে এবং পেঁয়াজ-রসুন দেহে প্রাকৃতিক রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই পদটি নিরামিষ হলেও পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ, তবে পরিমিত খাওয়াই উত্তম। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:নিরামিষ খাবার]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রান্না]] [[Category:ছানার পদ]] [[Category:দম রান্না]] 80mw29jt1wb1cm8mrrcnstxu3dimhe2 রন্ধনপ্রণালী:বিফ চাপ 104 24530 84332 83729 2025-06-15T23:29:09Z Mehedi Abedin 7113 84332 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | চিত্র = Beef_Chaap.jpg | কষ্টসাধ্য = ৪ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = গরুর মাংসের চপ ঘন ও মসলাদার ঝোলে ধীরে ধীরে রান্না করে তৈরি এক মুখরোচক পদ }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বিফ চাপ'''</big></center> বিফ চাপ একটি ঘন ঝোলের কষা গরুর মাংসের পদ, যা মূলত লম্বা ও পাতলা আকারে কাটা গরুর মাংস দিয়ে তৈরি করা হয়। এতে মশলার গভীরতা ও ধীরে ধীরে রান্নার ধরণ একে এক অনন্য স্বাদ দেয়। সাধারণত এটি পরোটা, নান বা বুটের ডালের সঙ্গে খাওয়া হয়। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের রেস্তোরাঁয় এটি একটি জনপ্রিয় পদ। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | গরুর চাপ (লম্বা ও পাতলা টুকরো) || ৬–৮টি |- | টক দই || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১ কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | কাঁচা লঙ্কা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ || ২–৩টি করে |- | গোলমরিচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কেওড়া জল || ১ চা চামচ |- | জায়ফল-জয়ত্রী গুঁড়ো || ১/৪ চা চামচ |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |- | চিনি || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | লবণ || স্বাদমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে গরুর চাপ ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং পানি ঝরিয়ে আলাদা করে রাখুন। # একটি বড় পাত্রে টক দই, পেঁয়াজ বাটা, আদা, রসুন, কাঁচা লঙ্কা, ধনে, জিরা, শুকনো লঙ্কা, গরম মসলা, গোলমরিচ, জায়ফল-জয়ত্রী গুঁড়ো, লবণ ও চিনি একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মসলা তৈরি করুন। # এই মিশ্রণে গরুর মাংসগুলো ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। ঢেকে রেখে দিন কমপক্ষে ২ ঘণ্টা, তবে রাতভর রাখলে আরও ভালো মেরিনেশন হবে। # একটি মোটা তলাওয়ালা হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে দারচিনি, এলাচ ও লবঙ্গ দিন। এরপর মেরিনেট করা মাংস মসলাসহ ঢেলে দিন। # কম আঁচে ঢেকে রেখে ধীরে ধীরে রান্না করুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন যেন নিচে লেগে না যায়। # মাংস সেদ্ধ হয়ে এলে এবং তেল আলাদা হয়ে এলে কেওড়া জল ছিটিয়ে দিন। আরও ৫ মিনিট রান্না করে নামিয়ে ফেলুন। == পরিবেশন == বিফ চাপ গরম গরম লাচ্ছা পরোটা, রুটি বা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন। পেঁয়াজ কুচি ও লেবু পাশে রাখলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। == পরামর্শ == * চাপের টুকরো যেন বেশি মোটা না হয়, তাহলে মশলা ভালোভাবে ঢুকবে না। * চাইলে ঝোল আরও কমিয়ে শুকনো কষা অবস্থায় পরিবেশন করা যায়। * বেশি ঝাল খেতে চাইলে কাঁচা লঙ্কা ও শুকনো লঙ্কা বাড়ানো যেতে পারে। == স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য == বিফ চাপ উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত ও প্রোটিনসমৃদ্ধ একটি পদ। এতে প্রচুর পরিমাণে লৌহ ও ভিটামিন বি১২ থাকে, যা দেহে শক্তি যোগায় ও রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে। তবে এতে ব্যবহৃত তেল ও মসলা বেশি হওয়ায় যাদের হজমের সমস্যা আছে বা উচ্চ কোলেস্টেরল, তারা পরিমাণমতো খাওয়াই উপযুক্ত। বিশেষ দিনে বা উৎসবে একবার খান, কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হজমে সমস্যা হতে পারে। [[Category:গরুর মাংস]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রান্না]] [[Category:চাপের পদ]] [[Category:উৎসবের খাবার]] kiomzz7oaywsouxrg54gfcbb4ldch57 84333 84332 2025-06-15T23:31:20Z Mehedi Abedin 7113 84333 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | চিত্র = Beef_Chaap.jpg | কষ্টসাধ্য = ৪ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = গরুর মাংসের চপ ঘন ও মসলাদার ঝোলে ধীরে ধীরে রান্না করে তৈরি এক মুখরোচক পদ }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বিফ চাপ'''</big></center> বিফ চাপ একটি ঘন ঝোলের কষা গরুর মাংসের পদ, যা মূলত লম্বা ও পাতলা আকারে কাটা গরুর মাংস দিয়ে তৈরি করা হয়। এতে মশলার গভীরতা ও ধীরে ধীরে রান্নার ধরণ একে এক অনন্য স্বাদ দেয়। সাধারণত এটি পরোটা, নান বা বুটের ডালের সঙ্গে খাওয়া হয়। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের রেস্তোরাঁয় এটি একটি জনপ্রিয় পদ। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | গরুর চাপ (লম্বা ও পাতলা টুকরো) || ৬–৮টি |- | টক দই || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১ কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | কাঁচা লঙ্কা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ || ২–৩টি করে |- | গোলমরিচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কেওড়া জল || ১ চা চামচ |- | জায়ফল-জয়ত্রী গুঁড়ো || ১/৪ চা চামচ |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |- | চিনি || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | লবণ || স্বাদমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে গরুর চাপ ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং পানি ঝরিয়ে আলাদা করে রাখুন। # একটি বড় পাত্রে টক দই, পেঁয়াজ বাটা, আদা, রসুন, কাঁচা লঙ্কা, ধনে, জিরা, শুকনো লঙ্কা, গরম মসলা, গোলমরিচ, জায়ফল-জয়ত্রী গুঁড়ো, লবণ ও চিনি একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মসলা তৈরি করুন। # এই মসলার মিশ্রণে গরুর মাংসগুলো ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। ঢেকে রেখে দিন কমপক্ষে ২ ঘণ্টা, তবে রাতভর রাখলে আরও ভালো মেরিনেশন হবে। # একটি মোটা তলাওয়ালা হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে দারচিনি, এলাচ ও লবঙ্গ দিন। এরপর মেরিনেট করা মাংস মসলাসহ ঢেলে দিন। # কম আঁচে ঢেকে রেখে ধীরে ধীরে রান্না করুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন যেন নিচে লেগে না যায়। # মাংস সেদ্ধ হয়ে এলে এবং তেল আলাদা হয়ে এলে কেওড়া জল ছিটিয়ে দিন। আরও ৫ মিনিট রান্না করে নামিয়ে ফেলুন। == পরিবেশন == বিফ চাপ গরম গরম লাচ্ছা পরোটা, রুটি বা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন। পেঁয়াজ কুচি ও লেবু পাশে রাখলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। == পরামর্শ == * চাপের টুকরো যেন বেশি মোটা না হয়, তাহলে মশলা ভালোভাবে ঢুকবে না। * চাইলে ঝোল আরও কমিয়ে শুকনো কষা অবস্থায় পরিবেশন করা যায়। * বেশি ঝাল খেতে চাইলে কাঁচা লঙ্কা ও শুকনো লঙ্কা বাড়ানো যেতে পারে। == স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য == বিফ চাপ উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত ও প্রোটিনসমৃদ্ধ একটি পদ। এতে প্রচুর পরিমাণে লৌহ ও ভিটামিন বি১২ থাকে, যা দেহে শক্তি যোগায় ও রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে। তবে এতে ব্যবহৃত তেল ও মসলা বেশি হওয়ায় যাদের হজমের সমস্যা আছে বা উচ্চ কোলেস্টেরল, তারা পরিমাণমতো খাওয়াই উপযুক্ত। বিশেষ দিনে বা উৎসবে একবার খান, কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হজমে সমস্যা হতে পারে। [[Category:গরুর মাংস]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রান্না]] [[Category:চাপের পদ]] [[Category:উৎসবের খাবার]] 4et0icqa9kjrq1vmmjm4wbs7rpm8j8v 84334 84333 2025-06-15T23:31:49Z Mehedi Abedin 7113 84334 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | চিত্র = Beef_Chaap.jpg | কষ্টসাধ্য = ৪ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = গরুর মাংসের চপ ঘন ও মসলাদার ঝোলে ধীরে ধীরে রান্না করে তৈরি এক মুখরোচক পদ }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বিফ চাপ'''</big></center> বিফ চাপ একটি ঘন ঝোলের কষা গরুর মাংসের পদ, যা মূলত লম্বা ও পাতলা আকারে কাটা গরুর মাংস দিয়ে তৈরি করা হয়। এতে মশলার গভীরতা ও ধীরে ধীরে রান্নার ধরণ একে এক অনন্য স্বাদ দেয়। সাধারণত এটি পরোটা, নান বা বুটের ডালের সঙ্গে খাওয়া হয়। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের রেস্তোরাঁয় এটি একটি জনপ্রিয় পদ। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | গরুর চাপ (লম্বা ও পাতলা টুকরো) || ৬–৮টি |- | টক দই || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ বাটা || ১ কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | কাঁচা লঙ্কা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ || ২–৩টি করে |- | গোলমরিচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কেওড়া জল || ১ চা চামচ |- | জায়ফল-জয়ত্রী গুঁড়ো || ১/৪ চা চামচ |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |- | চিনি || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | লবণ || স্বাদমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে গরুর চাপ ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং পানি ঝরিয়ে আলাদা করে রাখুন। # একটি বড় পাত্রে টক দই, পেঁয়াজ বাটা, আদা, রসুন, কাঁচা লঙ্কা, ধনে, জিরা, শুকনো লঙ্কা, গরম মসলা, গোলমরিচ, জায়ফল-জয়ত্রী গুঁড়ো, লবণ ও চিনি একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মসলা তৈরি করুন। # এই মসলার মিশ্রণে গরুর মাংসগুলো ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। ঢেকে রেখে দিন কমপক্ষে ২ ঘণ্টা, তবে রাতভর রাখলে আরও ভালো মেরিনেশন হবে। # একটি মোটা তলাওয়ালা হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে দারচিনি, এলাচ ও লবঙ্গ দিন। এরপর মেরিনেট করা মাংস মসলাসহ ঢেলে দিন। # কম আঁচে ঢেকে রেখে ধীরে ধীরে রান্না করুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন যেন নিচে লেগে না যায়। # মাংস সেদ্ধ হয়ে এলে এবং তেল আলাদা হয়ে এলে কেওড়া জল ছিটিয়ে দিন। আরও ৫ মিনিট রান্না করে নামিয়ে ফেলুন। == পরিবেশন == বিফ চাপ গরম গরম লাচ্ছা পরোটা, রুটি বা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন। পেঁয়াজ কুচি ও লেবু পাশে রাখলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। == পরামর্শ == * চাপের টুকরো যেন বেশি মোটা না হয়, তাহলে মশলা ভালোভাবে ঢুকবে না। * চাইলে ঝোল আরও কমিয়ে শুকনো কষা অবস্থায় পরিবেশন করা যায়। * বেশি ঝাল খেতে চাইলে কাঁচা লঙ্কা ও শুকনো লঙ্কা বাড়ানো যেতে পারে। == স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য == বিফ চাপ উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত ও প্রোটিনসমৃদ্ধ একটি পদ। এতে প্রচুর পরিমাণে লৌহ ও ভিটামিন বি১২ থাকে, যা দেহে শক্তি যোগায় ও রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে। তবে এতে ব্যবহৃত তেল ও মসলা বেশি হওয়ায় যাদের হজমের সমস্যা আছে বা উচ্চ কোলেস্টেরল, তারা পরিমাণমতো খাওয়াই উপযুক্ত। বিশেষ দিনে বা উৎসবে একবার খান, কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হজমে সমস্যা হতে পারে। [[Category:গরুর মাংস]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী রান্না]] [[Category:চাপের পদ]] [[Category:উৎসবের খাবার]] 8hiz6yvf9jrhmoqg0knmvq1vhynygej রন্ধনপ্রণালী:তান্দুরি রুটি 104 24533 84335 77197 2025-06-15T23:33:32Z Mehedi Abedin 7113 84335 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা (উঠানোর সময়সহ) | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মাটি বা ধাতব তান্দুর চুলায় প্রস্তুতকৃত মোলায়েম, কিছুটা মোটা ধরনের রুটি যা ঘ্রাণে ও স্বাদে অতুলনীয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''তান্দুরি রুটি'''</big></center> তান্দুরি রুটি একটি বিখ্যাত ভারতীয় উপমহাদেশীয় রুটি, যা সাধারণত গরম তান্দুরে সেঁকে বানানো হয়। এটি গন্ধে, স্বাদে ও টেক্সচারে অন্যান্য রুটির তুলনায় অনেক আলাদা। বাইরের অংশে হালকা পোড়া গন্ধ আর ভিতরে তুলতুলে ভাব এই রুটির বিশেষত্ব। এটি সাধারণত কোরমা, কাবাব, নাহারি বা ঘন মাংসের পদগুলোর সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | ময়দা || ৩ কাপ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | বেকিং সোডা || ১/২ চা চামচ |- | বেকিং পাউডার || ১ চা চামচ |- | চিনি || ১ চা চামচ |- | লবণ || ১ চা চামচ |- | সাদা তেল || ২ টেবিল চামচ |- | কুসুম গরম পানি || পরিমাণমতো (আটা মাখানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি বড় পাত্রে ময়দা, বেকিং সোডা, বেকিং পাউডার, চিনি ও লবণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # এরপর টক দই ও সাদা তেল দিয়ে ময়দার সঙ্গে মিশিয়ে অল্প অল্প কুসুম গরম পানি দিয়ে মেখে একটি নরম ও কোমল আটা তৈরি করুন। # মাখা হয়ে গেলে আটা ঢেকে রাখুন এবং অন্তত ১.৫–২ ঘণ্টা রেখে দিন যাতে আটা উঠতে পারে। # আটা উঠে এলে ছোট ছোট লেচি কেটে রুটির মতো বেলে নিন (বেশি পাতলা না করে)। # যদি তান্দুর না থাকে, তাহলে ঘরের মাটির চুলা বা মোটা তলের লোহার তাওয়া ব্যবহার করা যায়। # তাওয়া ভালোভাবে গরম করে রুটিগুলো দুই পাশে সেঁকে নিন যতক্ষণ না হালকা পোড়া দাগ ও ফোলাভাব আসে। == পরিবেশন == তান্দুরি রুটি গরম গরম পরিবেশন করুন যে কোনো কোরমা, কাবাব, মশলাদার মাংস বা ডাল ঘন পদগুলোর সঙ্গে। চাইলে উপরে ঘি বা মাখন ছিটিয়ে পরিবেশন করা যায়। == পরামর্শ == * আটা খুব বেশি শক্ত বা পাতলা না হওয়া উচিত। * ময়দা মাখানোর সময় টক দই ও তেল ব্যবহার করলে রুটি বেশি নরম হয়। * চাইলে উপর দিয়ে কাটা ধনে পাতা ছিটিয়ে রুটি বেলার সময় দিয়ে দিতে পারেন, এতে স্বাদ ও গন্ধ আরও বেড়ে যায়। == স্বাস্থ্য তথ্য == তান্দুরি রুটি তুলনামূলকভাবে তেল-মসলাবিহীন হওয়ায় এটি ডায়েট সচেতন ব্যক্তিদের জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে যদি ঘি বা মাখন না ব্যবহার করা হয়। তবে যেহেতু এটি ময়দা দিয়ে তৈরি, তাই যারা গ্লুটেন সংবেদনশীল তাদের জন্য এটি উপযুক্ত নয়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:রুটি ও পরোটা]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] fva1thdthyysbm99o3kc5o48as2misv 84336 84335 2025-06-15T23:34:17Z Mehedi Abedin 7113 84336 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা (উঠানোর সময়সহ) | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মাটি বা ধাতব তান্দুর চুলায় প্রস্তুতকৃত মোলায়েম, কিছুটা মোটা ধরনের রুটি যা ঘ্রাণে ও স্বাদে অতুলনীয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''তান্দুরি রুটি'''</big></center> তান্দুরি রুটি একটি বিখ্যাত ভারতীয় উপমহাদেশীয় রুটি, যা সাধারণত গরম তান্দুরে সেঁকে বানানো হয়। এটি গন্ধে, স্বাদে ও টেক্সচারে অন্যান্য রুটির তুলনায় অনেক আলাদা। বাইরের অংশে হালকা পোড়া গন্ধ আর ভিতরে তুলতুলে ভাব এই রুটির বিশেষত্ব। এটি সাধারণত কোরমা, কাবাব, নাহারি বা ঘন মাংসের পদগুলোর সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | ময়দা || ৩ কাপ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | বেকিং সোডা || ১/২ চা চামচ |- | বেকিং পাউডার || ১ চা চামচ |- | চিনি || ১ চা চামচ |- | লবণ || ১ চা চামচ |- | সাদা তেল || ২ টেবিল চামচ |- | কুসুম গরম পানি || পরিমাণমতো (আটা মাখানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি বড় পাত্রে ময়দা, বেকিং সোডা, বেকিং পাউডার, চিনি ও লবণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # এরপর টক দই ও সাদা তেল দিয়ে ময়দার সঙ্গে মিশিয়ে অল্প অল্প কুসুম গরম পানি দিয়ে মেখে একটি নরম ও কোমল আটা তৈরি করুন। # মাখা হয়ে গেলে আটা ঢেকে রাখুন এবং অন্তত ১.৫–২ ঘণ্টা রেখে দিন যাতে আটা উঠতে পারে। # আটা উঠে এলে ছোট ছোট লেচি কেটে রুটির মতো বেলে নিন (বেশি পাতলা না করে)। # যদি তান্দুর না থাকে, তাহলে ঘরের মাটির চুলা বা মোটা তলের লোহার তাওয়া ব্যবহার করা যায়। # তাওয়া ভালোভাবে গরম করে রুটিগুলো দুই পাশে সেঁকে নিন যতক্ষণ না হালকা পোড়া দাগ ও ফোলাভাব আসে। == পরিবেশন == তান্দুরি রুটি গরম গরম পরিবেশন করুন যে কোনো কোরমা, কাবাব, মশলাদার মাংস বা ডালের ঘন পদের সঙ্গে। চাইলে উপরে ঘি বা মাখন ছিটিয়ে পরিবেশন করা যায়। == পরামর্শ == * আটা খুব বেশি শক্ত বা পাতলা না হওয়া উচিত। * ময়দা মাখানোর সময় টক দই ও তেল ব্যবহার করলে রুটি বেশি নরম হয়। * চাইলে উপর দিয়ে কাটা ধনে পাতা ছিটিয়ে রুটি বেলার সময় দিয়ে দিতে পারেন, এতে স্বাদ ও গন্ধ আরও বেড়ে যায়। == স্বাস্থ্য তথ্য == তান্দুরি রুটি তুলনামূলকভাবে তেল-মসলাবিহীন হওয়ায় এটি ডায়েট সচেতন ব্যক্তিদের জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে যদি ঘি বা মাখন না ব্যবহার করা হয়। তবে যেহেতু এটি ময়দা দিয়ে তৈরি, তাই যারা গ্লুটেন সংবেদনশীল তাদের জন্য এটি উপযুক্ত নয়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:রুটি ও পরোটা]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] ngr3hwispb7lknnx7evecugvp41hq7c 84337 84336 2025-06-15T23:34:54Z Mehedi Abedin 7113 84337 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা (উঠানোর সময়সহ) | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = মাটি বা ধাতব তান্দুর চুলায় প্রস্তুতকৃত মোলায়েম, কিছুটা মোটা ধরনের রুটি যা ঘ্রাণে ও স্বাদে অতুলনীয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''তান্দুরি রুটি'''</big></center> তান্দুরি রুটি একটি বিখ্যাত ভারতীয় উপমহাদেশীয় রুটি, যা সাধারণত গরম তান্দুরে সেঁকে বানানো হয়। এটি গন্ধে, স্বাদে ও টেক্সচারে অন্যান্য রুটির তুলনায় অনেক আলাদা। বাইরের অংশে হালকা পোড়া গন্ধ আর ভিতরে তুলতুলে ভাব এই রুটির বিশেষত্ব। এটি সাধারণত কোরমা, কাবাব, নাহারি বা ঘন মাংসের পদগুলোর সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | ময়দা || ৩ কাপ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | বেকিং সোডা || ১/২ চা চামচ |- | বেকিং পাউডার || ১ চা চামচ |- | চিনি || ১ চা চামচ |- | লবণ || ১ চা চামচ |- | সাদা তেল || ২ টেবিল চামচ |- | কুসুম গরম পানি || পরিমাণমতো (আটা মাখানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে একটি বড় পাত্রে ময়দা, বেকিং সোডা, বেকিং পাউডার, চিনি ও লবণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। # এরপর টক দই ও সাদা তেল দিয়ে ময়দার সঙ্গে মিশিয়ে অল্প অল্প কুসুম গরম পানি দিয়ে মেখে একটি নরম ও কোমল আটা তৈরি করুন। # মাখা হয়ে গেলে আটা ঢেকে রাখুন এবং অন্তত ১.৫–২ ঘণ্টা রেখে দিন যাতে আটা উঠতে পারে। # আটা উঠে এলে ছোট ছোট লেচি কেটে রুটির মতো বেলে নিন (বেশি পাতলা না করে)। # যদি তান্দুর না থাকে, তাহলে ঘরের মাটির চুলা বা মোটা তলের লোহার তাওয়া ব্যবহার করা যায়। # তাওয়া ভালোভাবে গরম করে রুটিগুলো দুই পাশে সেঁকে নিন যতক্ষণ না হালকা পোড়া দাগ ও ফোলাভাব আসে। == পরিবেশন == তান্দুরি রুটি গরম গরম পরিবেশন করুন যে কোনো কোরমা, কাবাব, মশলাদার মাংস বা ডালের ঘন পদের সঙ্গে। চাইলে উপরে ঘি বা মাখন ছিটিয়ে পরিবেশন করা যায়। == পরামর্শ == * আটা খুব বেশি শক্ত বা পাতলা হওয়া অনুচিত। * ময়দা মাখানোর সময় টক দই ও তেল ব্যবহার করলে রুটি বেশি নরম হয়। * চাইলে উপর দিয়ে কাটা ধনিয়া পাতা ছিটিয়ে রুটি বেলার সময় দিয়ে দিতে পারেন, এতে স্বাদ ও গন্ধ আরও বেড়ে যায়। == স্বাস্থ্য তথ্য == তান্দুরি রুটি তুলনামূলকভাবে তেল-মসলাবিহীন হওয়ায় এটি ডায়েট সচেতন ব্যক্তিদের জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে যদি ঘি বা মাখন না ব্যবহার করা হয়। তবে যেহেতু এটি ময়দা দিয়ে তৈরি, তাই যারা গ্লুটেন সংবেদনশীল তাদের জন্য এটি উপযুক্ত নয়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:রুটি ও পরোটা]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] cqqk5d4tnyf2myti5knu6dmc6vvug8i রন্ধনপ্রণালী:মেজবানি মাংস 104 24535 84338 77200 2025-06-15T23:37:10Z Mehedi Abedin 7113 84338 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৬–৮ জন | তৈরির সময় = ৩ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 4 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ও বিখ্যাত খাবার, যা সামাজিক উৎসব, মৃত্যুর পর মিলাদে, কিংবা কোনো বড় জমায়েতে পরিবেশন করা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''মেজবানি মাংস'''</big></center> মেজবানি মাংস চট্টগ্রামের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি একটি বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত গরুর মাংসের পদ, যেখানে প্রচুর পরিমাণে মসলা, কাঁচা মরিচ ও শুকনা মরিচ ব্যবহার করে ঘন ও গাঢ় স্বাদের ঝাল জাতীয় তরকারি তৈরি করা হয়। এই রান্নায় প্রায়ই হাড়সহ গরুর মাংস ব্যবহার করা হয় যাতে স্বাদ আরও গভীর হয়। মেজবানি রান্নার বিশেষত্ব হলো মসলার ভারসাম্য এবং ধৈর্যের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে রান্না করা। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | গরুর মাংস (হাড়সহ) || ২ কেজি |- | পেঁয়াজ কুচি || ৩ কাপ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ৩ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ২ টেবিল চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | পাঁচফোড়ন || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ১ কাপ |- | পানি || প্রয়োজন অনুযায়ী |} == প্রস্তুত প্রণালী == # গরুর মাংস ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি বড় হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে তাতে পাঁচফোড়ন ফোড়ন দিন। # এরপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামি করে ভাজুন। এতে আদা ও রসুন বাটা দিন এবং নাড়ুন যতক্ষণ কাঁচা গন্ধ চলে যায়। # এবার শুকনা মরিচ, ধনে, জিরা ও হলুদ গুঁড়া দিয়ে ভালোভাবে কষান। # মসলা থেকে তেল ছাড়লে তাতে গরুর মাংস দিয়ে দিন এবং উচ্চ আঁচে নেড়ে ভালোভাবে কষাতে থাকুন। # কষানো হয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিন এবং ঢেকে দিন। কম আঁচে রান্না করতে থাকুন যতক্ষণ মাংস সেদ্ধ হয় এবং তরকারি ঘন ও মসলায় ভরপুর হয়। # মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দেখবেন যেন নিচে লেগে না যায়। == পরিবেশন == মেজবানি মাংস সাধারণত সাদা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। চাইলে সাথে রাখতে পারেন ডাল, ঝাল বেগুন ভর্তা কিংবা শুঁটকি ভর্তা। এই খাবার সাধারণত দুপুরের ভোজে পরিবেশন করা হয় এবং বড় সমাজিক অনুষ্ঠান ছাড়া এটি বিরল। == পরামর্শ == * মেজবানি মাংসের স্বাদ নির্ভর করে পেঁয়াজ ও শুকনা মরিচের সঠিক অনুপাতে ব্যবহারে। বেশি কাঁচা মসলা দিলে ঝাঁজ কমে যেতে পারে। * সরিষার তেল ব্যবহার না করলে মূল স্বাদ বজায় থাকে না। * ঘন তরকারির জন্য রান্নার একেবারে শেষ দিকে ঢেকে ধীরে ধীরে রান্না করা অত্যন্ত জরুরি। == স্বাস্থ্য তথ্য == এই পদে প্রচুর তেল ও ঝাল ব্যবহৃত হয়, যা উচ্চ রক্তচাপ বা হজমজনিত সমস্যা থাকলে নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। তবে প্রোটিন ও লৌহ সমৃদ্ধ হওয়ায় শক্তি বৃদ্ধিতে এটি কার্যকর। যারা ঝাল খেতে অভ্যস্ত না, তাদের জন্য এটি অতিরিক্ত ঝাল হতে পারে, তাই পরিবেশনের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশি মাংসের পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:চট্টগ্রামের খাবার]] nhk9wdzdjytcuive6di7siyneooikyg 84339 84338 2025-06-15T23:39:06Z Mehedi Abedin 7113 84339 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৬–৮ জন | তৈরির সময় = ৩ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 4 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ও বিখ্যাত খাবার, যা সামাজিক উৎসব, মৃত্যুর পর মিলাদে, কিংবা কোনো বড় জমায়েতে পরিবেশন করা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''মেজবানি মাংস'''</big></center> মেজবানি মাংস চট্টগ্রামের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি একটি বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত গরুর মাংসের পদ, যেখানে প্রচুর পরিমাণে মসলা, কাঁচা মরিচ ও শুকনা মরিচ ব্যবহার করে ঘন ও গাঢ় স্বাদের ঝাল জাতীয় তরকারি তৈরি করা হয়। এই রান্নায় প্রায়ই হাড়সহ গরুর মাংস ব্যবহার করা হয় যাতে স্বাদ আরও গভীর হয়। মেজবানি রান্নার বিশেষত্ব হলো মসলার ভারসাম্য এবং ধৈর্যের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে রান্না করা। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | গরুর মাংস (হাড়সহ) || ২ কেজি |- | পেঁয়াজ কুচি || ৩ কাপ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ৩ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ২ টেবিল চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | পাঁচফোড়ন || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ১ কাপ |- | পানি || প্রয়োজন অনুযায়ী |} == প্রস্তুত প্রণালী == # গরুর মাংস ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি বড় হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে তাতে পাঁচফোড়ন ফোড়ন দিন। # এরপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামি করে ভাজুন। এতে আদা ও রসুন বাটা দিন এবং নাড়ুন যতক্ষণ না কাঁচা গন্ধ চলে যায়। # এবার শুকনা মরিচ, ধনে, জিরা ও হলুদ গুঁড়া দিয়ে ভালোভাবে কষান। # মসলা থেকে তেল ছাড়লে তাতে গরুর মাংস দিয়ে দিন এবং উচ্চ আঁচে নেড়ে ভালোভাবে কষাতে থাকুন। # কষানো হয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিন এবং ঢেকে দিন। কম আঁচে রান্না করতে থাকুন যতক্ষণ মাংস সেদ্ধ হয় এবং তরকারি ঘন ও মসলায় ভরপুর হয়। # মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দেখবেন যেন নিচে লেগে না যায়। == পরিবেশন == মেজবানি মাংস সাধারণত সাদা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। চাইলে সাথে রাখতে পারেন ডাল, ঝাল বেগুন ভর্তা কিংবা শুঁটকি ভর্তা। এই খাবার সাধারণত দুপুরের ভোজে পরিবেশন করা হয় এবং বড় সমাজিক অনুষ্ঠান ছাড়া এটি বিরল। == পরামর্শ == * মেজবানি মাংসের স্বাদ নির্ভর করে পেঁয়াজ ও শুকনা মরিচের সঠিক অনুপাতে ব্যবহারে। বেশি কাঁচা মসলা দিলে ঝাঁজ কমে যেতে পারে। * সরিষার তেল ব্যবহার না করলে মূল স্বাদ বজায় থাকে না। * ঘন তরকারির জন্য রান্নার একেবারে শেষ দিকে ঢেকে ধীরে ধীরে রান্না করা অত্যন্ত জরুরি। == স্বাস্থ্য তথ্য == এই পদে প্রচুর তেল ও ঝাল ব্যবহৃত হয়, যা উচ্চ রক্তচাপ বা হজমজনিত সমস্যা থাকলে নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। তবে প্রোটিন ও লৌহ সমৃদ্ধ হওয়ায় শক্তি বৃদ্ধিতে এটি কার্যকর। যারা ঝাল খেতে অভ্যস্ত না, তাদের জন্য এটি অতিরিক্ত ঝাল হতে পারে, তাই পরিবেশনের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশি মাংসের পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:চট্টগ্রামের খাবার]] agrbvvcpyk7to8ykv6ugf2fgxz7b01r 84340 84339 2025-06-15T23:39:52Z Mehedi Abedin 7113 84340 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৬–৮ জন | তৈরির সময় = ৩ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 4 | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ও বিখ্যাত খাবার, যা সামাজিক উৎসব, মৃত্যুর পর মিলাদে, কিংবা কোনো বড় জমায়েতে পরিবেশন করা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''মেজবানি মাংস'''</big></center> মেজবানি মাংস চট্টগ্রামের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি একটি বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত গরুর মাংসের পদ, যেখানে প্রচুর পরিমাণে মসলা, কাঁচা মরিচ ও শুকনা মরিচ ব্যবহার করে ঘন ও গাঢ় স্বাদের ঝাল জাতীয় তরকারি তৈরি করা হয়। এই রান্নায় প্রায়ই হাড়সহ গরুর মাংস ব্যবহার করা হয় যাতে স্বাদ আরও গভীর হয়। মেজবানি রান্নার বিশেষত্ব হলো মসলার ভারসাম্য এবং ধৈর্যের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে রান্না করা। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | গরুর মাংস (হাড়সহ) || ২ কেজি |- | পেঁয়াজ কুচি || ৩ কাপ |- | রসুন বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ৩ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ২ টেবিল চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | পাঁচফোড়ন || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ১ কাপ |- | পানি || প্রয়োজন অনুযায়ী |} == প্রস্তুত প্রণালী == # গরুর মাংস ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি বড় হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে তাতে পাঁচফোড়ন ফোড়ন দিন। # এরপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামি করে ভাজুন। এতে আদা ও রসুন বাটা দিন এবং নাড়ুন যতক্ষণ না কাঁচা গন্ধ চলে যায়। # এবার শুকনা মরিচ, ধনে, জিরা ও হলুদ গুঁড়া দিয়ে ভালোভাবে কষান। # মসলা থেকে তেল ছাড়লে তাতে গরুর মাংস দিয়ে দিন এবং উচ্চ আঁচে নেড়ে ভালোভাবে কষাতে থাকুন। # কষানো হয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিন এবং ঢেকে দিন। কম আঁচে রান্না করতে থাকুন যতক্ষণ মাংস সেদ্ধ হয় এবং তরকারি ঘন ও মসলায় ভরপুর হয়। # মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দেখবেন যেন নিচে লেগে না যায়। == পরিবেশন == মেজবানি মাংস সাধারণত সাদা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। চাইলে সাথে রাখতে পারেন ডাল, ঝাল বেগুন ভর্তা কিংবা শুঁটকি ভর্তা। এই খাবার সাধারণত দুপুরের ভোজে পরিবেশন করা হয় এবং বড় সমাজিক অনুষ্ঠান ছাড়া এটি বিরল। == পরামর্শ == * মেজবানি মাংসের স্বাদ নির্ভর করে পেঁয়াজ ও শুকনা মরিচের সঠিক অনুপাতে ব্যবহারে। বেশি কাঁচা মসলা দিলে ঝাঁজ কমে যেতে পারে। * সরিষার তেল ব্যবহার না করলে মূল স্বাদ বজায় থাকে না। * ঘন তরকারির জন্য রান্নার একেবারে শেষ দিকে ঢেকে ধীরে ধীরে রান্না করা অত্যন্ত জরুরি। == স্বাস্থ্য তথ্য == এই পদে প্রচুর তেল ও ঝাল ব্যবহৃত হয়, যা উচ্চ রক্তচাপ বা হজমজনিত সমস্যা থাকলে নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। তবে প্রোটিন ও লৌহ সমৃদ্ধ হওয়ায় শক্তি বৃদ্ধিতে এটি কার্যকর। যারা ঝাল খেতে অভ্যস্ত না, তাদের জন্য এটি অতিরিক্ত ঝাল হতে পারে, তাই পরিবেশনের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী মাংসের পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:চট্টগ্রামের খাবার]] 8iie1z1zk6gjgweeooz44rhma6hiafh রন্ধনপ্রণালী:রসাবলী 104 24616 84341 81584 2025-06-15T23:42:33Z Mehedi Abedin 7113 84341 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = কমপক্ষে ৫ জন। | তৈরির সময় = প্রায় ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 5 |চিত্র = Rasabali.JPG }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রসাবলী'''</big></center> রসাবলী (বা রসাবলি) একটি অনন্য ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টান্ন, যা মূলত ছানা দিয়ে তৈরি গোল বড়া। এই গোলাকৃতি বড়াকে রসের মধ্যে ডোবানো হয়, যার জন্য এর নাম রসাবলী। এটি দেখতে অনেকটা রসগোল্লার মতো হলেও স্বাদে ও গঠনে কিছুটা আলাদা। রসাবলী ভারতের ওড়িশার একটি মিষ্টি খাবার। এর উৎপত্তি ওড়িশার কেন্দ্রপাড়ার ৪০০ বছরের পুরানো বলদেবজিউ মন্দির থেকে। বলদেবজিউ মন্দিরে ভগবান বলদেবজিকে রসাবলী নিবেদন করা হয়। এই প্রথা মহারাজা অনং ভীম দেবের সময়ে শুরু হয়েছিল এবং এখনও অব্যাহত রয়েছে। রসাবলী জগন্নাথ মন্দিরের ছাপ্পান্ন ভোগের একটি। এই সাধারণ খাবারটি ওড়িশার নিজস্ব রান্নার অনন্যতা চিত্রিত করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- |ঘন চর্বিযুক্ত দুধ || ১ লিটার |- |লেবুর রস / ভিনেগার || ২ টেবিল চামচ মতো |- |ময়দা || ১/২ চা চামচ (ছানার সঙ্গে মেশাতে) |- |চিনি || ১ কাপ |- |জল || ৪ কাপ |- |এলাচ || ২টি |- |গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- |} == রন্ধনপ্রণালী == #দুধ ফুটিয়ে তাতে লেবুর রস দিয়ে ছানা কেটে নিন। #ঠান্ডা জলে ভালো করে ধুয়ে ছানাটি ঝরিয়ে নিন। #একটি প্লেটে ছানাটি ভালো করে মথে নিন, যতক্ষণ না তা মসৃণ ও নরম হয়। #ছানার সঙ্গে ১/২ চা চামচ ময়দা মিশিয়ে ছোট ছোট গোল বল তৈরি করুন। #বলগুলো যেন ফাটে না, সেদিকে খেয়াল রাখুন। #একটি পাত্রে চিনি, জল, এলাচ দিয়ে ফুটিয়ে একটি পাতলা সিরা তৈরি করুন। #ফুটতে থাকলে বলগুলো এক এক করে ফুটন্ত রসে দিন। #রান্নার পাত্র ঢেকে দিন, মাঝারি আঁচে ১৫–২০ মিনিট ফুটান, বলগুলো ফুলে উঠবে। #২০ মিনিট পর উনানের আঁচ বন্ধ করে গোলাপ জল দিন।<span style=color:red;><center>'''রসাবলী প্রস্তুত, ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।'''</center></span> [[category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] dzxc0nh6035cs63ne1mlze124y9u8js 84342 84341 2025-06-15T23:43:04Z Mehedi Abedin 7113 84342 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = কমপক্ষে ৫ জন। | তৈরির সময় = প্রায় ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 5 |চিত্র = Rasabali.JPG }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রসাবলী'''</big></center> রসাবলী (বা রসাবলি) একটি অনন্য ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টান্ন, যা মূলত ছানা দিয়ে তৈরি গোল বড়া। এই গোলাকৃতি বড়াকে রসের মধ্যে ডোবানো হয়, যার জন্য এর নাম রসাবলী। এটি দেখতে অনেকটা রসগোল্লার মতো হলেও স্বাদে ও গঠনে কিছুটা আলাদা। রসাবলী ভারতের ওড়িশার একটি মিষ্টি খাবার। এর উৎপত্তি ওড়িশার কেন্দ্রপাড়ার ৪০০ বছরের পুরানো বলদেবজিউ মন্দির থেকে। বলদেবজিউ মন্দিরে ভগবান বলদেবজিকে রসাবলী নিবেদন করা হয়। এই প্রথা মহারাজা অনং ভীম দেবের সময়ে শুরু হয়েছিল এবং এখনও অব্যাহত রয়েছে। রসাবলী জগন্নাথ মন্দিরের ছাপ্পান্ন ভোগের একটি। এই সাধারণ খাবারটি ওড়িশার নিজস্ব রান্নার অনন্যতা চিত্রিত করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- |ঘন চর্বিযুক্ত দুধ || ১ লিটার |- |লেবুর রস / ভিনেগার || ২ টেবিল চামচের মতো |- |ময়দা || ১/২ চা চামচ (ছানার সঙ্গে মেশাতে) |- |চিনি || ১ কাপ |- |জল || ৪ কাপ |- |এলাচ || ২টি |- |গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- |} == রন্ধনপ্রণালী == #দুধ ফুটিয়ে তাতে লেবুর রস দিয়ে ছানা কেটে নিন। #ঠান্ডা জলে ভালো করে ধুয়ে ছানাটি ঝরিয়ে নিন। #একটি প্লেটে ছানাটি ভালো করে মথে নিন, যতক্ষণ না তা মসৃণ ও নরম হয়। #ছানার সঙ্গে ১/২ চা চামচ ময়দা মিশিয়ে ছোট ছোট গোল বল তৈরি করুন। #বলগুলো যেন ফাটে না, সেদিকে খেয়াল রাখুন। #একটি পাত্রে চিনি, জল, এলাচ দিয়ে ফুটিয়ে একটি পাতলা সিরা তৈরি করুন। #ফুটতে থাকলে বলগুলো এক এক করে ফুটন্ত রসে দিন। #রান্নার পাত্র ঢেকে দিন, মাঝারি আঁচে ১৫–২০ মিনিট ফুটান, বলগুলো ফুলে উঠবে। #২০ মিনিট পর উনানের আঁচ বন্ধ করে গোলাপ জল দিন।<span style=color:red;><center>'''রসাবলী প্রস্তুত, ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।'''</center></span> [[category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] j69dcsq6yt9glgjv4j3bq9x8dhjp702 84343 84342 2025-06-15T23:44:31Z Mehedi Abedin 7113 84343 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = কমপক্ষে ৫ জন। | তৈরির সময় = প্রায় ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 5 |চিত্র = Rasabali.JPG }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রসাবলী'''</big></center> রসাবলী (বা রসাবলি) একটি অনন্য ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টান্ন, যা মূলত ছানা দিয়ে তৈরি গোল বড়া। এই গোলাকৃতি বড়াকে রসের মধ্যে ডোবানো হয়, যার জন্য এর নাম রসাবলী। এটি দেখতে অনেকটা রসগোল্লার মতো হলেও স্বাদে ও গঠনে কিছুটা আলাদা। রসাবলী ভারতের ওড়িশার একটি মিষ্টি খাবার। এর উৎপত্তি ওড়িশার কেন্দ্রপাড়ার ৪০০ বছরের পুরানো বলদেবজিউ মন্দির থেকে। বলদেবজিউ মন্দিরে ভগবান বলদেবজিকে রসাবলী নিবেদন করা হয়। এই প্রথা মহারাজা অনং ভীম দেবের সময়ে শুরু হয়েছিল এবং এখনও অব্যাহত রয়েছে। রসাবলী জগন্নাথ মন্দিরের ছাপ্পান্ন ভোগের একটি। এই সাধারণ খাবারটি ওড়িশার নিজস্ব রান্নার অনন্যতা চিত্রিত করে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- |ঘন চর্বিযুক্ত দুধ || ১ লিটার |- |লেবুর রস / ভিনেগার || ২ টেবিল চামচের মতো |- |ময়দা || ১/২ চা চামচ (ছানার সঙ্গে মেশাতে) |- |চিনি || ১ কাপ |- |জল || ৪ কাপ |- |এলাচ || ২টি |- |গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- |} == রন্ধনপ্রণালী == #দুধ ফুটিয়ে তাতে লেবুর রস দিয়ে ছানা কেটে নিন। #ঠান্ডা জলে ভালো করে ধুয়ে ছানা ঝরিয়ে নিন। #একটি প্লেটে ছানাটি ভালো করে মথে নিন, যতক্ষণ না তা মসৃণ ও নরম হয়। #ছানার সঙ্গে ১/২ চা চামচ ময়দা মিশিয়ে ছোট ছোট গোল বল তৈরি করুন। #বলগুলো যেন না ফাটে সেদিকে খেয়াল রাখুন। #একটি পাত্রে চিনি, জল, এলাচ দিয়ে ফুটিয়ে একটি পাতলা সিরা তৈরি করুন। #ফুটতে থাকলে বলগুলো এক এক করে ফুটন্ত রসে দিন। #রান্নার পাত্র ঢেকে দিন, মাঝারি আঁচে ১৫–২০ মিনিট ফুটান, বলগুলো ফুলে উঠবে। #২০ মিনিট পর উনুনের আঁচ বন্ধ করে গোলাপ জল দিন।<span style=color:red;><center>'''রসাবলী প্রস্তুত, ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।'''</center></span> [[category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] 1fe3alg6iryaje8pzpqpwomdgniqu1h রন্ধনপ্রণালী:পুঁটিমাছ ভুনা 104 24622 84344 77432 2025-06-15T23:46:14Z Mehedi Abedin 7113 84344 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাছের পদ | পরিবেশন = ৩–৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = গ্রামবাংলার অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি পদ যা বিশেষ করে ভাতের সাথে খেতে অপূর্ব লাগে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পুঁটিমাছ ভুনা'''</big></center> পুঁটিমাছ বাংলাদেশের নদী-নালা খাল-বিলে পাওয়া ছোট মাছগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই মাছ সাধারণত ভাজি বা তরকারিতে ব্যবহৃত হলেও, ঘন মসলা দিয়ে ভুনা করে পরিবেশন করলে তা এক অনন্য স্বাদ তৈরি করে। পুঁটিমাছ ভুনা তৈরি করা খুব জটিল না হলেও এতে যত্ন, ধৈর্য ও ভালো কষানোর প্রয়োজন হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পুঁটিমাছ || ৫০০ গ্রাম |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ || ৫–৬টি (ফালি করা) |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || পরিমাণমতো |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |- | ধনেপাতা কুচি || সামান্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # পুঁটিমাছ ভালোভাবে ধুয়ে লবণ ও সামান্য হলুদ মাখিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। # কড়াইয়ে সরিষার তেল গরম করে মাছগুলো হালকা ভেজে তুলে রাখুন। # এখন তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজুন যতক্ষণ না তা সোনালি হয়। # এতে আদা, রসুন বাটা, শুকনা মরিচ, ধনে ও হলুদ গুঁড়া দিন এবং কিছুক্ষণ কষান। # মসলা থেকে তেল ছাড়লে ভাজা পুঁটিমাছ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে দিন। খুব সাবধানে নাড়াচাড়া করুন যাতে মাছ ভেঙে না যায়। # অল্প পানি দিন ও ঢেকে দিন। মাঝারি আঁচে ৮–১০ মিনিট রান্না করুন। # পানি শুকিয়ে গেলে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিয়ে নামিয়ে নিন। == পরিবেশন == পুঁটিমাছ ভুনা সাদা ভাতের সঙ্গে খেতে দারুণ। চাইলে গরম ভাতে ঘি বা সরষের তেল মিশিয়ে এই মাছ পরিবেশন করলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। == পরামর্শ == * মাছ ছোট হওয়ায় এটি রান্না করতে সময় কম লাগে, কিন্তু মসলা যেন ঠিকভাবে কষানো হয় তা খেয়াল রাখতে হবে। * তেল ও মসলা কম দিলে স্বাদ ঠিকমতো আসবে না। তবে অতিরিক্ত তেল দিলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। * এই মাছ খুব নরম, রান্নার সময় বেশি নেড়েচেড়ে ভাঙবেন না। == স্বাস্থ্য তথ্য == পুঁটিমাছ প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং প্রোটিন সরবরাহ করে। ছোট মাছ শরীরের হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। তবে অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার নিয়মিত না খাওয়াই ভালো, বিশেষ করে যাদের কোলেস্টেরল সমস্যা রয়েছে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মাছের পদ]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:গ্রামবাংলার খাবার]] mcu0jx4oersfx0gw00plzhmzrv0ljcl 84345 84344 2025-06-15T23:48:11Z Mehedi Abedin 7113 84345 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাছের পদ | পরিবেশন = ৩–৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = গ্রামবাংলার অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি পদ যা বিশেষ করে ভাতের সাথে খেতে অপূর্ব লাগে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পুঁটিমাছ ভুনা'''</big></center> পুঁটিমাছ বাংলাদেশের নদী-নালা খাল-বিলে পাওয়া ছোট মাছগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই মাছ সাধারণত ভাজি বা তরকারিতে ব্যবহৃত হলেও, ঘন মসলা দিয়ে ভুনা করে পরিবেশন করলে তা এক অনন্য স্বাদ তৈরি করে। পুঁটিমাছ ভুনা তৈরি করা খুব জটিল না হলেও এতে যত্ন, ধৈর্য ও ভালো কষানোর প্রয়োজন হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | পুঁটিমাছ || ৫০০ গ্রাম |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ || ৫–৬টি (ফালি করা) |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || পরিমাণমতো |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |- | ধনেপাতা কুচি || সামান্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # পুঁটিমাছ ভালোভাবে ধুয়ে লবণ ও সামান্য হলুদ মাখিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। # কড়াইয়ে সরিষার তেল গরম করে মাছগুলো হালকা ভেজে তুলে রাখুন। # এখন তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজুন যতক্ষণ না তা সোনালি হয়। # এতে আদা, রসুন বাটা, শুকনা মরিচ, ধনে ও হলুদ গুঁড়া দিন এবং কিছুক্ষণ কষান। # মসলা থেকে তেল ছাড়লে ভাজা পুঁটিমাছ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে দিন। খুব সাবধানে নাড়াচাড়া করুন যাতে মাছ ভেঙে না যায়। # অল্প পানি দিন ও ঢেকে দিন। মাঝারি আঁচে ৮–১০ মিনিট রান্না করুন। # পানি শুকিয়ে গেলে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিয়ে নামিয়ে নিন। == পরিবেশন == পুঁটিমাছ ভুনা সাদা ভাতের সঙ্গে খেতে দারুণ। চাইলে গরম ভাতে ঘি বা সরষের তেল মিশিয়ে এই মাছ পরিবেশন করলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। == পরামর্শ == * মাছ ছোট হওয়ায় এটি রান্না করতে সময় কম লাগে, কিন্তু মসলা যেন ঠিকভাবে কষানো হয় তা খেয়াল রাখতে হবে। * তেল ও মসলা কম দিলে স্বাদ ঠিকমতো আসবে না। তবে অতিরিক্ত তেল দিলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। * এই মাছ খুব নরম, রান্নার সময় বেশি নেড়েচেড়ে ভাঙবেন না। == স্বাস্থ্য তথ্য == পুঁটিমাছ প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং প্রোটিন সরবরাহ করে। ছোট মাছ শরীরের হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। তবে অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার নিয়মিত না খাওয়াই ভালো, বিশেষ করে যাদের কোলেস্টেরল সমস্যা রয়েছে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মাছের পদ]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] [[Category:গ্রামবাংলার খাবার]] 5hzystdaqnd12qur2yv2p8z8uurpc60 রন্ধনপ্রণালী:ছানাবড়া 104 24646 84346 79022 2025-06-15T23:50:04Z Mehedi Abedin 7113 84346 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = কমপক্ষে ৩-৪ জন। | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৪ |চিত্র = Chhanabara of Baharampur - Ahare Bangla 2016 2016-10-24 170349.jpg }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ছানাবড়া'''</big></center> ছানাবড়া একটি অত্যন্ত সুস্বাদু ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টান্ন। লালবাগের ছানাবড়া বাংলার মিষ্টির মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত মিষ্টি। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার লালবাগ শহরে এই মিষ্টির আবির্ভাব। আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে এই মিষ্টি আবিষ্কার হয় বলে মনে করা হয়। লালবাগের একটি আদি মিষ্টির দোকানের মালিক ছিলেন নিমাই মণ্ডল। তার হাত ধরেই ছানাবড়ার পথ চলা শুরু। তাঁর দোকান থেকেই নবাবের প্রাসাদে নিয়মিত ছানাবড়া সরবরাহ করা হতো। রুপোর থালায় এক মণ বা দেড় মণ সাইজের পেল্লায় ছানাবড়া সাজিয়ে নবাবরা অতিথিদের অভ্যর্থনা জানাতেন এবং এতে অতিথিদের চোখ নাকি ছানাবড়াই হয়ে যেত। সেই থেকেই চোখ ছানাবড়া কথাটার উদ্ভব। আগে এই মিষ্টিটি মুর্শিদাবাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও খাগড়ার সোনাপট্টি এলাকার মিষ্টি ব্যবসায়ী পটল সাহা বা পটল ওস্তাদের হাত ধরেই ছানাবড়া মুর্শিদাবাদের গণ্ডি ছাড়িয়ে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ছানা দিয়ে তৈরি ছোট বড়া বা বল ভেজে মিষ্টি রসে ভিজিয়ে রেখে ছানাবড়া তৈরি হয়। এটি দেখতে অনেকটা রসগোল্লার মতো হলেও বাইরের অংশটা একটু মচমচে এবং ভেতরে নরম ও রসে টইটম্বুর। ==উপকরন== {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- |ঘন চর্বিযুক্ত দুধ || ১ লিটার |- |লেবুর রস / ভিনেগার || ২ টেবিল চামচ মতো |- |ময়দা || ১ টেবিল চামচ |- |সুজি || ১ টেবিল চামচ |- |বেকিং পাউডার || এক চিমটে |- |তেল/ঘি || পরিমানমতো (ভাজার জন্য) |- |চিনি || ১ কাপ |- |জল || ২ কাপ |- |এলাচ || ২টি |- |গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- |} == রন্ধনপ্রণালী == # দুধ ভালো করে ফুটিয়ে তাতে লেবুর রস দিন। # দুধ ছানা কাটলে নামিয়ে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ছানা থেকে জল ঝরিয়ে নিন। # ছানাটি ভালোভাবে আট থেকে দশ মিনিট মথে মোলায়েম করে নিন। # ছানার সঙ্গে ময়দা, সুজি ও এক চিমটে বেকিং পাউডার মিশিয়ে আরও কিছুক্ষণ মথে নিন। # ছোট ছোট গোল ছানার বল তৈরি করুন। # কড়ায় তেল/ঘি গরম করে মাঝারি আঁচে ছানার বলগুলো ভাজুন যতক্ষন না সেগুলি সোনালি রং ধারন করে। # বেশি নাড়াচাড়া করলে ছানার বল ফেটে যেতে পারে, তাই সাবধানে ভাজুন। # চিনি ও জল দিয়ে একটি পাতলা সিরা তৈরি করুন। # এলাচ ও গোলাপ জল যোগ করুন। # সিরা হালকা গরম থাকলে ভাজা ছানাবড়াগুলো তাতে দিন। # ছানাবড়াগুলো কমপক্ষে এক থেকে দুই ঘণ্টা সিরার মধ্যে ভিজিয়ে রাখুন, যাতে ভালোভাবে রস টেনে নেয়।<span style=color:red;><center>'''ঠান্ডা অথবা হালকা গরম অবস্থায় ছানাবড়া পরিবেশন করুন।'''</center></span> [[category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] liyhw2k0c9hr1sm99b83n9js6n78lmq 84347 84346 2025-06-15T23:51:25Z Mehedi Abedin 7113 84347 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = কমপক্ষে ৩-৪ জন। | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৪ |চিত্র = Chhanabara of Baharampur - Ahare Bangla 2016 2016-10-24 170349.jpg }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ছানাবড়া'''</big></center> ছানাবড়া একটি অত্যন্ত সুস্বাদু ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টান্ন। লালবাগের ছানাবড়া বাংলার মিষ্টির মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত মিষ্টি। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার লালবাগ শহরে এই মিষ্টির আবির্ভাব। আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে এই মিষ্টি আবিষ্কার হয় বলে মনে করা হয়। লালবাগের একটি আদি মিষ্টির দোকানের মালিক ছিলেন নিমাই মণ্ডল। তার হাত ধরেই ছানাবড়ার পথ চলা শুরু। তাঁর দোকান থেকেই নবাবের প্রাসাদে নিয়মিত ছানাবড়া সরবরাহ করা হতো। রুপোর থালায় এক মণ বা দেড় মণ সাইজের পেল্লায় ছানাবড়া সাজিয়ে নবাবরা অতিথিদের অভ্যর্থনা জানাতেন এবং এতে অতিথিদের চোখ নাকি ছানাবড়াই হয়ে যেত। সেই থেকেই চোখ ছানাবড়া কথাটার উদ্ভব। আগে এই মিষ্টিটি মুর্শিদাবাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও খাগড়ার সোনাপট্টি এলাকার মিষ্টি ব্যবসায়ী পটল সাহা বা পটল ওস্তাদের হাত ধরেই ছানাবড়া মুর্শিদাবাদের গণ্ডি ছাড়িয়ে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ছানা দিয়ে তৈরি ছোট বড়া বা বল ভেজে মিষ্টি রসে ভিজিয়ে রেখে ছানাবড়া তৈরি হয়। এটি দেখতে অনেকটা রসগোল্লার মতো হলেও বাইরের অংশটা একটু মচমচে এবং ভেতরে নরম ও রসে টইটম্বুর। ==উপকরন== {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- |ঘন চর্বিযুক্ত দুধ || ১ লিটার |- |লেবুর রস / ভিনেগার || ২ টেবিল চামচ মতো |- |ময়দা || ১ টেবিল চামচ |- |সুজি || ১ টেবিল চামচ |- |বেকিং পাউডার || এক চিমটে |- |তেল/ঘি || পরিমানমতো (ভাজার জন্য) |- |চিনি || ১ কাপ |- |জল || ২ কাপ |- |এলাচ || ২টি |- |গোলাপ জল || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- |} == রন্ধনপ্রণালী == # দুধ ভালো করে ফুটিয়ে তাতে লেবুর রস দিন। # দুধ ছানা কাটলে নামিয়ে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ছানা থেকে জল ঝরিয়ে নিন। # ছানাটি ভালোভাবে আট থেকে দশ মিনিট মথে মোলায়েম করে নিন। # ছানার সঙ্গে ময়দা, সুজি ও এক চিমটে বেকিং পাউডার মিশিয়ে আরও কিছুক্ষণ মথে নিন। # ছোট ছোট গোল ছানার বল তৈরি করুন। # কড়াইয়ে তেল/ঘি গরম করে মাঝারি আঁচে ছানার বলগুলো ভাজুন যতক্ষন না সেগুলি সোনালি রং ধারন করে। # বেশি নাড়াচাড়া করলে ছানার বল ফেটে যেতে পারে, তাই সাবধানে ভাজুন। # চিনি ও জল দিয়ে একটি পাতলা সিরা তৈরি করুন। # এলাচ ও গোলাপ জল যোগ করুন। # সিরা হালকা গরম থাকলে ভাজা ছানাবড়াগুলো তাতে দিন। # ছানাবড়াগুলো কমপক্ষে এক থেকে দুই ঘণ্টা সিরার মধ্যে ভিজিয়ে রাখুন, যাতে ভালোভাবে রস টেনে নেয়।<span style=color:red;><center>'''ঠান্ডা অথবা হালকা গরম অবস্থায় ছানাবড়া পরিবেশন করুন।'''</center></span> [[category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] 9eq0ocspgnmt7sqq66ve23enbvwv261 রন্ধনপ্রণালী:লাউ খোয়া 104 24653 84364 77495 2025-06-16T03:44:08Z Mehedi Abedin 7113 84364 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬–৭ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা সাধারণত উৎসব, অতিথি আপ্যায়ন কিংবা বিশেষ উপলক্ষে পরিবেশিত হয়। এতে লাউ ও খোয়া ক্ষীরের নিপুণ সংমিশ্রণ রয়েছে, যা স্বাদে মৃদু ও হৃদয়গ্রাহী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''লাউ খোয়া'''</big></center> লাউ খোয়া বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জনপ্রিয় একটি মিষ্টান্ন, যা খোসা ছাড়ানো ও কোরানো লাউ থেকে প্রস্তুত করা হয়। এরপর খোয়া ক্ষীর ও চিনি দিয়ে ধীরে ধীরে রান্না করে এই স্বাদের পদটি তৈরি করা হয়। অনেক সময় এলাচ, ঘি ও কাজু বাদাম দিয়ে এর স্বাদ আরও সমৃদ্ধ করা হয়। এটি ঠান্ডা বা উষ্ণ, দুইভাবেই পরিবেশনযোগ্য এবং অনেকেই অতিথি আপ্যায়নে এটি পছন্দ করেন। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মাঝারি আকৃতির লাউ (খোসা ছাড়ানো ও ঘষা) || ১টি (প্রায় ৫–৬ কাপ) |- | খোয়া ক্ষীর || ১ কাপ |- | ঘন দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ৩/৪ কাপ (রুচি অনুসারে কম-বেশি করা যায়) |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কাজু বাদাম ও কিসমিস (ঐচ্ছিক) || পরিমাণমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে লাউটি ভালোভাবে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে পাতলা করে গ্রেট করে নিন। # একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে তাতে কোরানো লাউ দিন এবং মাঝারি আঁচে নাড়তে থাকুন। # লাউ থেকে পানি ছাড়বে, ধীরে ধীরে তা শুকিয়ে গেলে তাতে দুধ দিন এবং মাঝেমধ্যে নাড়তে থাকুন যাতে লেগে না যায়। # দুধ ফুটে আসলে এতে খোয়া ক্ষীর ও চিনি যোগ করুন। আঁচ কমিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না মিশ্রণটি ঘন হয় এবং কড়াই ছেড়ে দেয়। # এরপর এলাচ গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন এবং চাইলে ভাজা কাজু ও কিসমিস মিশিয়ে দিন। # কিছুক্ষণ দমে রাখুন। ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == লাউ খোয়া ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করাই উত্তম। এটি সাধারণত মাটির পাত্রে বা ছোট বাটিতে পরিবেশন করা হয়। অতিথি আপ্যায়নে বা উৎসবের মিষ্টান্ন টেবিলে এটি বিশেষ মর্যাদা পায়। == পরামর্শ == * লাউ ঘষার পরে হালকা করে চেপে পানি ঝরিয়ে নিলে রান্নার সময় অতিরিক্ত জলাশয় তৈরি হয় না। * ঘন দুধের পরিবর্তে কনডেন্সড মিল্ক ব্যবহার করলেও রেসিপি দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং মিষ্টতা বৃদ্ধি পায়। * ঘি যেন পোড়া না যায়, তাই তাপমাত্রা সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == এই রেসিপিতে লাউ রয়েছে, যা দেহ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে ও হজমে সহায়ক। তবে খোয়া ক্ষীর ও ঘি থাকায় এটি তুলনামূলকভাবে ক্যালরি সমৃদ্ধ একটি পদ। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য চিনি নিয়ন্ত্রণে রেখে তৈরি করাই শ্রেয়। অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে, বিশেষ করে যাদের গ্যাস বা অম্বলের সমস্যা রয়েছে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:লাউজাতীয় পদ]] edm34xunrr3oci33uwx3xcyj1eptffv 84365 84364 2025-06-16T03:44:40Z Mehedi Abedin 7113 84365 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬–৭ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা সাধারণত উৎসব, অতিথি আপ্যায়ন কিংবা বিশেষ উপলক্ষে পরিবেশিত হয়। এতে লাউ ও খোয়া ক্ষীরের নিপুণ সংমিশ্রণ রয়েছে, যা স্বাদে মৃদু ও হৃদয়গ্রাহী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''লাউ খোয়া'''</big></center> লাউ খোয়া বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জনপ্রিয় একটি মিষ্টান্ন, যা খোসা ছাড়ানো ও কোরানো লাউ থেকে প্রস্তুত করা হয়। এরপর খোয়া ক্ষীর ও চিনি দিয়ে ধীরে ধীরে রান্না করে এই স্বাদের পদটি তৈরি করা হয়। অনেক সময় এলাচ, ঘি ও কাজু বাদাম দিয়ে এর স্বাদ আরও সমৃদ্ধ করা হয়। এটি ঠান্ডা বা উষ্ণ, দুইভাবেই পরিবেশনযোগ্য এবং অনেকেই অতিথি আপ্যায়নে এটি পছন্দ করেন। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মাঝারি আকৃতির লাউ (খোসা ছাড়ানো ও ঘষা) || ১টি (প্রায় ৫–৬ কাপ) |- | খোয়া ক্ষীর || ১ কাপ |- | ঘন দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ৩/৪ কাপ (পছন্দ অনুসারে কম-বেশি করা যায়) |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কাজু বাদাম ও কিশমিশ (ঐচ্ছিক) || পরিমাণমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে লাউটি ভালোভাবে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে পাতলা করে গ্রেট করে নিন। # একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে তাতে কোরানো লাউ দিন এবং মাঝারি আঁচে নাড়তে থাকুন। # লাউ থেকে পানি ছাড়বে, ধীরে ধীরে তা শুকিয়ে গেলে তাতে দুধ দিন এবং মাঝেমধ্যে নাড়তে থাকুন যাতে লেগে না যায়। # দুধ ফুটে আসলে এতে খোয়া ক্ষীর ও চিনি যোগ করুন। আঁচ কমিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না মিশ্রণটি ঘন হয় এবং কড়াই ছেড়ে দেয়। # এরপর এলাচ গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন এবং চাইলে ভাজা কাজু ও কিসমিস মিশিয়ে দিন। # কিছুক্ষণ দমে রাখুন। ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == লাউ খোয়া ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করাই উত্তম। এটি সাধারণত মাটির পাত্রে বা ছোট বাটিতে পরিবেশন করা হয়। অতিথি আপ্যায়নে বা উৎসবের মিষ্টান্ন টেবিলে এটি বিশেষ মর্যাদা পায়। == পরামর্শ == * লাউ ঘষার পরে হালকা করে চেপে পানি ঝরিয়ে নিলে রান্নার সময় অতিরিক্ত জলাশয় তৈরি হয় না। * ঘন দুধের পরিবর্তে কনডেন্সড মিল্ক ব্যবহার করলেও রেসিপি দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং মিষ্টতা বৃদ্ধি পায়। * ঘি যেন পোড়া না যায়, তাই তাপমাত্রা সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == এই রেসিপিতে লাউ রয়েছে, যা দেহ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে ও হজমে সহায়ক। তবে খোয়া ক্ষীর ও ঘি থাকায় এটি তুলনামূলকভাবে ক্যালরি সমৃদ্ধ একটি পদ। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য চিনি নিয়ন্ত্রণে রেখে তৈরি করাই শ্রেয়। অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে, বিশেষ করে যাদের গ্যাস বা অম্বলের সমস্যা রয়েছে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:লাউজাতীয় পদ]] edu0p52p0ozp8tduchiaeicopbvblhd 84366 84365 2025-06-16T03:45:24Z Mehedi Abedin 7113 84366 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬–৭ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা সাধারণত উৎসব, অতিথি আপ্যায়ন কিংবা বিশেষ উপলক্ষে পরিবেশিত হয়। এতে লাউ ও খোয়া ক্ষীরের নিপুণ সংমিশ্রণ রয়েছে, যা স্বাদে মৃদু ও হৃদয়গ্রাহী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''লাউ খোয়া'''</big></center> লাউ খোয়া বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জনপ্রিয় একটি মিষ্টান্ন, যা খোসা ছাড়ানো ও কোরানো লাউ থেকে প্রস্তুত করা হয়। এরপর খোয়া ক্ষীর ও চিনি দিয়ে ধীরে ধীরে রান্না করে এই স্বাদের পদটি তৈরি করা হয়। অনেক সময় এলাচ, ঘি ও কাজু বাদাম দিয়ে এর স্বাদ আরও সমৃদ্ধ করা হয়। এটি ঠান্ডা বা উষ্ণ, দুইভাবেই পরিবেশনযোগ্য এবং অনেকেই অতিথি আপ্যায়নে এটি পছন্দ করেন। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মাঝারি আকৃতির লাউ (খোসা ছাড়ানো ও ঘষা) || ১টি (প্রায় ৫–৬ কাপ) |- | খোয়া ক্ষীর || ১ কাপ |- | ঘন দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ৩/৪ কাপ (পছন্দ অনুসারে কম-বেশি করা যায়) |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কাজু বাদাম ও কিশমিশ (ঐচ্ছিক) || পরিমাণমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে লাউটি ভালোভাবে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে পাতলা করে গ্রেট করে নিন। # একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে তাতে কোরানো লাউ দিন এবং মাঝারি আঁচে নাড়তে থাকুন। # লাউ থেকে পানি ছাড়বে, ধীরে ধীরে তা শুকিয়ে গেলে তাতে দুধ দিন এবং মাঝেমধ্যে নাড়তে থাকুন যাতে লেগে না যায়। # দুধ ফুটে আসলে এতে খোয়া ক্ষীর ও চিনি যোগ করুন। আঁচ কমিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না মিশ্রণটি ঘন হয় এবং কড়াই ছেড়ে দেয়। # এরপর এলাচ গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন এবং চাইলে ভাজা কাজু ও কিশমিশ মিশিয়ে দিন। # কিছুক্ষণ দমে রাখুন। ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == লাউ খোয়া ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করাই উত্তম। এটি সাধারণত মাটির পাত্রে বা ছোট বাটিতে পরিবেশন করা হয়। অতিথি আপ্যায়নে বা উৎসবের মিষ্টান্ন টেবিলে এটি বিশেষ মর্যাদা পায়। == পরামর্শ == * লাউ ঘষার পরে হালকা করে চেপে পানি ঝরিয়ে নিলে রান্নার সময় অতিরিক্ত জলাশয় তৈরি হয় না। * ঘন দুধের পরিবর্তে কনডেন্সড মিল্ক ব্যবহার করলেও রেসিপি দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং মিষ্টতা বৃদ্ধি পায়। * ঘি যেন পোড়া না যায়, তাই তাপমাত্রা সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == এই রেসিপিতে লাউ রয়েছে, যা দেহ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে ও হজমে সহায়ক। তবে খোয়া ক্ষীর ও ঘি থাকায় এটি তুলনামূলকভাবে ক্যালরি সমৃদ্ধ একটি পদ। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য চিনি নিয়ন্ত্রণে রেখে তৈরি করাই শ্রেয়। অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে, বিশেষ করে যাদের গ্যাস বা অম্বলের সমস্যা রয়েছে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:লাউজাতীয় পদ]] msxdyummt03dltnx0zt1im7dug24bue 84367 84366 2025-06-16T03:46:20Z Mehedi Abedin 7113 84367 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬–৭ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা সাধারণত উৎসব, অতিথি আপ্যায়ন কিংবা বিশেষ উপলক্ষে পরিবেশিত হয়। এতে লাউ ও খোয়া ক্ষীরের নিপুণ সংমিশ্রণ রয়েছে, যা স্বাদে মৃদু ও হৃদয়গ্রাহী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''লাউ খোয়া'''</big></center> লাউ খোয়া বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জনপ্রিয় একটি মিষ্টান্ন, যা খোসা ছাড়ানো ও কোরানো লাউ থেকে প্রস্তুত করা হয়। এরপর খোয়া ক্ষীর ও চিনি দিয়ে ধীরে ধীরে রান্না করে এই স্বাদের পদটি তৈরি করা হয়। অনেক সময় এলাচ, ঘি ও কাজু বাদাম দিয়ে এর স্বাদ আরও সমৃদ্ধ করা হয়। এটি ঠান্ডা বা উষ্ণ, দুইভাবেই পরিবেশনযোগ্য এবং অনেকেই অতিথি আপ্যায়নে এটি পছন্দ করেন। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মাঝারি আকৃতির লাউ (খোসা ছাড়ানো ও ঘষা) || ১টি (প্রায় ৫–৬ কাপ) |- | খোয়া ক্ষীর || ১ কাপ |- | ঘন দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ৩/৪ কাপ (পছন্দ অনুসারে কম-বেশি করা যায়) |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কাজু বাদাম ও কিশমিশ (ঐচ্ছিক) || পরিমাণমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে লাউটি ভালোভাবে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে পাতলা করে গ্রেট করে নিন। # একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে তাতে কোরানো লাউ দিন এবং মাঝারি আঁচে নাড়তে থাকুন। # লাউ থেকে পানি ছাড়বে, ধীরে ধীরে তা শুকিয়ে গেলে তাতে দুধ দিন এবং মাঝেমধ্যে নাড়তে থাকুন যাতে লেগে না যায়। # দুধ ফুটে আসলে এতে খোয়া ক্ষীর ও চিনি যোগ করুন। আঁচ কমিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না মিশ্রণটি ঘন হয় এবং কড়াই ছেড়ে দেয়। # এরপর এলাচ গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন এবং চাইলে ভাজা কাজু ও কিশমিশ মিশিয়ে দিন। # কিছুক্ষণ দমে রাখুন। ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == লাউ খোয়া ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করাই উত্তম। এটি সাধারণত মাটির পাত্রে বা ছোট বাটিতে পরিবেশন করা হয়। অতিথি আপ্যায়নে বা উৎসবের মিষ্টান্ন টেবিলে এটি বিশেষ মর্যাদা পায়। == পরামর্শ == * লাউ ঘষার পরে হালকা করে চেপে পানি ঝরিয়ে নিলে রান্নার সময় অতিরিক্ত জলাশয় তৈরি হয় না। * ঘন দুধের পরিবর্তে কনডেন্সড মিল্ক ব্যবহার করলেও রেসিপি দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং মিষ্টতা বৃদ্ধি পায়। * ঘি যেন পোড়া না যায়, তাই তাপমাত্রা সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == এই রেসিপিতে লাউ রয়েছে, যা দেহ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে ও হজমে সহায়ক। তবে খোয়া ক্ষীর ও ঘি থাকায় এটি তুলনামূলকভাবে বেশি ক্যালরি সমৃদ্ধ একটি পদ। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য চিনি নিয়ন্ত্রণে রেখে তৈরি করাই শ্রেয়। অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে, বিশেষ করে যাদের গ্যাস বা অম্বলের সমস্যা রয়েছে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:লাউজাতীয় পদ]] mduaxx9i45yug3xa763vdsyl6tsh2ow 84368 84367 2025-06-16T03:46:30Z Mehedi Abedin 7113 84368 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬–৭ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা সাধারণত উৎসব, অতিথি আপ্যায়ন কিংবা বিশেষ উপলক্ষে পরিবেশিত হয়। এতে লাউ ও খোয়া ক্ষীরের নিপুণ সংমিশ্রণ রয়েছে, যা স্বাদে মৃদু ও হৃদয়গ্রাহী। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''লাউ খোয়া'''</big></center> লাউ খোয়া বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জনপ্রিয় একটি মিষ্টান্ন, যা খোসা ছাড়ানো ও কোরানো লাউ থেকে প্রস্তুত করা হয়। এরপর খোয়া ক্ষীর ও চিনি দিয়ে ধীরে ধীরে রান্না করে এই স্বাদের পদটি তৈরি করা হয়। অনেক সময় এলাচ, ঘি ও কাজু বাদাম দিয়ে এর স্বাদ আরও সমৃদ্ধ করা হয়। এটি ঠান্ডা বা উষ্ণ, দুইভাবেই পরিবেশনযোগ্য এবং অনেকেই অতিথি আপ্যায়নে এটি পছন্দ করেন। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মাঝারি আকৃতির লাউ (খোসা ছাড়ানো ও ঘষা) || ১টি (প্রায় ৫–৬ কাপ) |- | খোয়া ক্ষীর || ১ কাপ |- | ঘন দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ৩/৪ কাপ (পছন্দ অনুসারে কম-বেশি করা যায়) |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কাজু বাদাম ও কিশমিশ (ঐচ্ছিক) || পরিমাণমতো |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে লাউটি ভালোভাবে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে পাতলা করে গ্রেট করে নিন। # একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে তাতে কোরানো লাউ দিন এবং মাঝারি আঁচে নাড়তে থাকুন। # লাউ থেকে পানি ছাড়বে, ধীরে ধীরে তা শুকিয়ে গেলে তাতে দুধ দিন এবং মাঝেমধ্যে নাড়তে থাকুন যাতে লেগে না যায়। # দুধ ফুটে আসলে এতে খোয়া ক্ষীর ও চিনি যোগ করুন। আঁচ কমিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না মিশ্রণটি ঘন হয় এবং কড়াই ছেড়ে দেয়। # এরপর এলাচ গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন এবং চাইলে ভাজা কাজু ও কিশমিশ মিশিয়ে দিন। # কিছুক্ষণ দমে রাখুন। ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == লাউ খোয়া ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করাই উত্তম। এটি সাধারণত মাটির পাত্রে বা ছোট বাটিতে পরিবেশন করা হয়। অতিথি আপ্যায়নে বা উৎসবের মিষ্টান্ন টেবিলে এটি বিশেষ মর্যাদা পায়। == পরামর্শ == * লাউ ঘষার পরে হালকা করে চেপে পানি ঝরিয়ে নিলে রান্নার সময় অতিরিক্ত জলাশয় তৈরি হয় না। * ঘন দুধের পরিবর্তে কনডেন্সড মিল্ক ব্যবহার করলেও রেসিপি দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং মিষ্টতা বৃদ্ধি পায়। * ঘি যেন পোড়া না যায়, তাই তাপমাত্রা সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা == এই রেসিপিতে লাউ রয়েছে, যা দেহ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে ও হজমে সহায়ক। তবে খোয়া ক্ষীর ও ঘি থাকায় এটি তুলনামূলকভাবে বেশি ক্যালরি সমৃদ্ধ একটি পদ। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য চিনি নিয়ন্ত্রণে রেখে তৈরি করাই শ্রেয়। অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে, বিশেষ করে যাদের গ্যাস বা অম্বলের সমস্যা রয়েছে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাংলাদেশী ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:লাউজাতীয় পদ]] 6g6elre4ycbb6p0oy8369tcf8jhf9ff রন্ধনপ্রণালী:বুটের শিরনী 104 24656 84369 77489 2025-06-16T03:47:52Z Mehedi Abedin 7113 84369 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা বাংলাদেশের নানা ধর্মীয় বা সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিবেশন করা হয়। এটি বুট, দুধ, চিনি ও ঘি দিয়ে প্রস্তুত করা হয় এবং স্বাদে অসাধারণ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বুটের শিরনী'''</big></center> বুটের শিরনী বাংলাদেশে একটি ঐতিহ্যবাহী ও আবেগজড়ানো মিষ্টান্ন। বিশেষ করে মিলাদ, ইফতার কিংবা ওয়াজ মাহফিলে এটি পরিবেশনের এক গুরুত্বপূর্ণ পদ। এতে ব্যবহৃত হয় সিদ্ধ বুট, ঘন দুধ, চিনি, খোয়া ক্ষীর ও ঘি। এলাচ ও কিশমিশ এই রেসিপির সুগন্ধ ও স্বাদে বাড়তি মাত্রা যোগ করে। রান্না সহজ হলেও সঠিক অনুপাতে এবং ধৈর্য নিয়ে তৈরি করতে হয় যেন দুধ ঝরঝরে হয় এবং শিরনীতে দারুণ ঘনত্ব আসে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | শুকনা বুট || ১ কাপ (সারা রাত ভিজিয়ে পরদিন সিদ্ধ করা) |- | দুধ || ১ লিটার (ঘন করে ফুটিয়ে অর্ধেকে নামানো) |- | খোয়া ক্ষীর || ১/২ কাপ |- | চিনি || ১/২ কাপ (রুচি অনুযায়ী) |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কিসমিস ও কাজু বাদাম || সাজানোর জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে বুট ভালোভাবে ধুয়ে সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন নরম করে সিদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে দুধ বসিয়ে মাঝারি আঁচে ফুটিয়ে অর্ধেকে কমিয়ে নিন। এতে খোয়া ক্ষীর মিশিয়ে দিন ও ভালোভাবে নাড়ুন। # এখন চিনি ও এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন এবং নাড়তে থাকুন। # অন্যদিকে একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে সিদ্ধ বুটগুলো হালকা ভেজে নিন। # এবার ভাজা বুট দুধের মিশ্রণে দিন এবং অল্প আঁচে ১৫–২০ মিনিট রান্না করুন যাতে সব উপকরণ ভালোভাবে মিশে যায়। # কিসমিস ও বাদাম ছিটিয়ে দিন, আরেকবার নেড়ে কিছুক্ষণ দমে রাখুন। # ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == বুটের শিরনী সাধারণত ঠান্ডা করে পরিবেশন করা হয়। এটি মাটির বাটিতে পরিবেশন করলে স্বাদ ও পরিবেশনার ঐতিহ্য আরও ফুটে ওঠে। ইফতার বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অতিথি আপ্যায়নে এটি একটি চমৎকার পদ। == পরামর্শ == * দুধ ঘন করার সময় দুধের নিচে লেগে না যায়, সে দিক খেয়াল রাখতে হবে। * বুট সিদ্ধ করার সময় বেশি নরম না হওয়াই ভালো, তা হলে পরে দুধে রান্নার সময় তা গলে যেতে পারে। * চাইলে খোয়া ক্ষীর বাদ দিয়েও রান্না করা যায়, তবে এতে ঘনত্ব কিছুটা কমে যেতে পারে। == পুষ্টি ও স্বাস্থ্য দিক == এই রেসিপিতে থাকা বুট প্রোটিন, আঁশ ও আয়রনে সমৃদ্ধ, যা দেহের শক্তি জোগায় ও হজমে সহায়তা করে। তবে শিরনীর দুধ, খোয়া ও চিনি উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত উপাদান হওয়ায় এটি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করাই শ্রেয়, বিশেষ করে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখছেন বা ডায়াবেটিসে ভুগছেন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:বুটজাতীয় রেসিপি]] k16zo3qi1l67omnpm1f44eupjtil8ei 84370 84369 2025-06-16T03:48:50Z Mehedi Abedin 7113 84370 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা বাংলাদেশের নানা ধর্মীয় বা সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিবেশন করা হয়। এটি বুট, দুধ, চিনি ও ঘি দিয়ে প্রস্তুত করা হয় এবং স্বাদে অসাধারণ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বুটের শিরনী'''</big></center> বুটের শিরনী বাংলাদেশে একটি ঐতিহ্যবাহী ও আবেগজড়ানো মিষ্টান্ন। বিশেষ করে মিলাদ, ইফতার কিংবা ওয়াজ মাহফিলে এটি পরিবেশনের এক গুরুত্বপূর্ণ পদ। এতে ব্যবহৃত হয় সিদ্ধ বুট, ঘন দুধ, চিনি, খোয়া ক্ষীর ও ঘি। এলাচ ও কিশমিশ এই রেসিপির সুগন্ধ ও স্বাদে বাড়তি মাত্রা যোগ করে। রান্না সহজ হলেও সঠিক অনুপাতে এবং ধৈর্য নিয়ে তৈরি করতে হয় যেন দুধ ঝরঝরে হয় এবং শিরনীতে দারুণ ঘনত্ব আসে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | শুকনা বুট || ১ কাপ (সারা রাত ভিজিয়ে পরদিন সিদ্ধ করা) |- | দুধ || ১ লিটার (ঘন করে ফুটিয়ে অর্ধেকে নামানো) |- | খোয়া ক্ষীর || ১/২ কাপ |- | চিনি || ১/২ কাপ (রুচি অনুযায়ী) |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কিসমিস ও কাজু বাদাম || সাজানোর জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে বুট ভালোভাবে ধুয়ে সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন নরম করে সিদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে দুধ বসিয়ে মাঝারি আঁচে ফুটিয়ে অর্ধেকে কমিয়ে নিন। এতে খোয়া ক্ষীর মিশিয়ে দিন ও ভালোভাবে নাড়ুন। # তারপর চিনি ও এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন এবং নাড়তে থাকুন। # অন্যদিকে একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে সিদ্ধ বুটগুলো হালকা ভেজে নিন। # এবার ভাজা বুট দুধের মিশ্রণে দিন এবং অল্প আঁচে ১৫–২০ মিনিট রান্না করুন যাতে সব উপকরণ ভালোভাবে মিশে যায়। # কিশমিশ ও বাদাম ছিটিয়ে দিন, আরেকবার নেড়ে কিছুক্ষণ দমে রাখুন। # ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == বুটের শিরনী সাধারণত ঠান্ডা করে পরিবেশন করা হয়। এটি মাটির বাটিতে পরিবেশন করলে স্বাদ ও পরিবেশনার ঐতিহ্য আরও ফুটে ওঠে। ইফতার বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অতিথি আপ্যায়নে এটি একটি চমৎকার পদ। == পরামর্শ == * দুধ ঘন করার সময় দুধের নিচে লেগে না যায়, সে দিক খেয়াল রাখতে হবে। * বুট সিদ্ধ করার সময় বেশি নরম না হওয়াই ভালো, তা হলে পরে দুধে রান্নার সময় তা গলে যেতে পারে। * চাইলে খোয়া ক্ষীর বাদ দিয়েও রান্না করা যায়, তবে এতে ঘনত্ব কিছুটা কমে যেতে পারে। == পুষ্টি ও স্বাস্থ্য দিক == এই রেসিপিতে থাকা বুট প্রোটিন, আঁশ ও আয়রনে সমৃদ্ধ, যা দেহের শক্তি জোগায় ও হজমে সহায়তা করে। তবে শিরনীর দুধ, খোয়া ও চিনি উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত উপাদান হওয়ায় এটি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করাই শ্রেয়, বিশেষ করে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখছেন বা ডায়াবেটিসে ভুগছেন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:বুটজাতীয় রেসিপি]] d6fbk8fjhe4clh3rvnqpw18gicvhvly 84371 84370 2025-06-16T03:49:27Z Mehedi Abedin 7113 84371 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন, যা বাংলাদেশের নানা ধর্মীয় বা সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিবেশন করা হয়। এটি বুট, দুধ, চিনি ও ঘি দিয়ে প্রস্তুত করা হয় এবং স্বাদে অসাধারণ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বুটের শিরনী'''</big></center> বুটের শিরনী বাংলাদেশে একটি ঐতিহ্যবাহী ও আবেগজড়ানো মিষ্টান্ন। বিশেষ করে মিলাদ, ইফতার কিংবা ওয়াজ মাহফিলে এটি পরিবেশনের এক গুরুত্বপূর্ণ পদ। এতে ব্যবহৃত হয় সিদ্ধ বুট, ঘন দুধ, চিনি, খোয়া ক্ষীর ও ঘি। এলাচ ও কিশমিশ এই রেসিপির সুগন্ধ ও স্বাদে বাড়তি মাত্রা যোগ করে। রান্না সহজ হলেও সঠিক অনুপাতে এবং ধৈর্য নিয়ে তৈরি করতে হয় যেন দুধ ঝরঝরে হয় এবং শিরনীতে দারুণ ঘনত্ব আসে। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | শুকনা বুট || ১ কাপ (সারা রাত ভিজিয়ে পরদিন সিদ্ধ করা) |- | দুধ || ১ লিটার (ঘন করে ফুটিয়ে অর্ধেকে নামানো) |- | খোয়া ক্ষীর || ১/২ কাপ |- | চিনি || ১/২ কাপ (রুচি অনুযায়ী) |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | এলাচ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | কিসমিস ও কাজু বাদাম || সাজানোর জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে বুট ভালোভাবে ধুয়ে সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন নরম করে সিদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। # একটি পাত্রে দুধ বসিয়ে মাঝারি আঁচে ফুটিয়ে অর্ধেকে কমিয়ে নিন। এতে খোয়া ক্ষীর মিশিয়ে দিন ও ভালোভাবে নাড়ুন। # তারপর চিনি ও এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন এবং নাড়তে থাকুন। # অন্যদিকে একটি কড়াইয়ে ঘি গরম করে সিদ্ধ বুটগুলো হালকা ভেজে নিন। # এবার ভাজা বুট দুধের মিশ্রণে দিন এবং অল্প আঁচে ১৫–২০ মিনিট রান্না করুন যাতে সব উপকরণ ভালোভাবে মিশে যায়। # কিশমিশ ও বাদাম ছিটিয়ে দিন, আরেকবার নেড়ে কিছুক্ষণ দমে রাখুন। # ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == বুটের শিরনী সাধারণত ঠান্ডা করে পরিবেশন করা হয়। এটি মাটির বাটিতে পরিবেশন করলে স্বাদ ও পরিবেশনার ঐতিহ্য আরও ফুটে ওঠে। ইফতার বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অতিথি আপ্যায়নে এটি একটি চমৎকার পদ। == পরামর্শ == * দুধ ঘন করার সময় যেন নিচে লেগে না যায়, সে দিক খেয়াল রাখতে হবে। * বুট সিদ্ধ করার সময় বেশি নরম না হওয়াই ভালো, তা হলে পরে দুধে রান্নার সময় তা গলে যেতে পারে। * চাইলে খোয়া ক্ষীর বাদ দিয়েও রান্না করা যায়, তবে এতে ঘনত্ব কিছুটা কমে যেতে পারে। == পুষ্টি ও স্বাস্থ্য দিক == এই রেসিপিতে থাকা বুট প্রোটিন, আঁশ ও আয়রনে সমৃদ্ধ, যা দেহের শক্তি জোগায় ও হজমে সহায়তা করে। তবে শিরনীর দুধ, খোয়া ও চিনি উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত উপাদান হওয়ায় এটি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করাই শ্রেয়, বিশেষ করে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখছেন বা ডায়াবেটিসে ভুগছেন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:বুটজাতীয় রেসিপি]] lclk64vgaybbxdqv9nga193wg7p0emn রন্ধনপ্রণালী:দোমাছা 104 24669 84372 79037 2025-06-16T03:50:37Z Mehedi Abedin 7113 Mehedi Abedin [[রন্ধনপ্রণালী:রন্ধনপ্রণালী দোমাছা]] পাতাটিকে [[রন্ধনপ্রণালী:দোমাছা]] শিরোনামে পুনর্নির্দেশনার মাধ্যমে স্থানান্তর করেছেন 79037 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাছ রন্ধনপ্রণালী | পরিবেশন = পরিমান অনুসারে, কমপক্ষে ৩-৪ জান। | তৈরির সময় = প্রায় ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 4 |চিত্র = }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''দোমাছা'''</big></center> দোমাছা একটি ঐতিহ্যবাহী বাঙালি রান্না, যা সাধারণত দুই ধরনের মাছ দিয়ে তৈরি হয়। এটি মূলত পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের কিছু অঞ্চলে প্রচলিত একটি বিশেষ পদ। দোমাছা যেকোন টাটকা মাছ এবং শুঁটকি এই দুই ধরনের মাছের সমন্বয়ে রান্না করা। এটি বাংলাদেশের ফেনী, নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের খুব পরিচিত একটি রান্না। এই রান্নায় সাধারণত রুই ও পাঁটিশ মাছ অথবা রুই ও চিংড়ি একসাথে মসলা ও পেঁয়াজ-রসুন দিয়ে ঝোল বা কষা রকমে রান্না করা হয়। এই রান্নায় কখোনো কখোনো আলু, সিমের বিচি, টমেটো ইত্যাদি সহ বিভিন্ন মৌসুমি সবজিও ব্যাবহার হয়। ==উপকরন== {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- |রুই বা যেকোন পছন্দের টাটকা মাছ || ৪ টুকরো |- |মাঝারি চিংড়ি/শুঁটকি মাছ || ৬–৮টি |- |পেঁয়াজ || ২টি (পাতলা কাটা) |- |রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- |ময়দা || ১ কাপ |- |সুজি || ২ টেবিল চামচ |- |আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- |টমেটো || ১টি (কুচি) |- |হলুদ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- |লঙ্কা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- |জিরে গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- |গরম মসলা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- |নুন || স্বাদমতো |- |তেল || পরিমাণমতো |- |কাঁচা লঙ্কা || ২–৩টি |- |} == রন্ধনপ্রণালী == # রুই(অথবা পছন্দের টাটকা মাছ) ও চিংড়ি/শুঁটকি মাছ আলাদা আলাদা করে নুন ও হলুদ মাখিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিন। # এরপর কড়ায় তেল গরম করে প্রথমে রুই মাছগুলো হালকা ভেজে নিন, তারপর চিংড়ি মাছগুলো হালকা করে ভেজে তুলে রাখুন। # কড়ায় তেল গরম করে পেঁয়াজ ভাজুন যতক্ষন না সেগুলি সোনালি রং ধারন করছে। # এবার তাতে রসুন বাটা, আদা বাটা ও টমেটো কুচি দিন। # কিছুক্ষণ নেড়ে তাতে হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, নুন দিয়ে ভালোভাবে কষিয়ে নিন। # মসলা থেকে তেল ছেড়ে দিলে প্রথমে রুই মাছ ও পরে চিংড়ি মাছ দিন। # সব ভালোভাবে মিশিয়ে দিন এবং ১ কাপ গরম জল দিয়ে ঢেকে ৮–১০ মিনিট রান্না করুন। # শেষে গরম মসলা ও কাঁচা লঙ্কা দিন। ইচ্ছা করলে ধনেপাতা ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।<span style=color:red;><center>'''দোমাছা গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।'''</center></span> [[বিষয়শ্রেণী:মাছ রন্ধনপ্রণালী]] ftaycy1g1opdec2sjeau4j0gkaxmpu3 রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:দোমাছা 105 24670 84374 77538 2025-06-16T03:50:37Z Mehedi Abedin 7113 Mehedi Abedin [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রন্ধনপ্রণালী দোমাছা]] পাতাটিকে [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:দোমাছা]] শিরোনামে পুনর্নির্দেশনার মাধ্যমে স্থানান্তর করেছেন 77515 wikitext text/x-wiki {{আলাপ পাতা}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৫}} 8vxn9zum7n3tju9ayrerhr25vm4kljv রন্ধনপ্রণালী:রুপচাঁদা দোপেঁয়াজা 104 24687 84376 79044 2025-06-16T03:54:43Z Mehedi Abedin 7113 Mehedi Abedin [[রন্ধনপ্রণালী:রুপচাদা দোপেঁয়াজা]] কে [[রন্ধনপ্রণালী:রুপচাঁদা দোপেঁয়াজা]] শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন 79044 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাছ রন্ধনপ্রণালী | পরিবেশন = পরিমান অনুসারে, কমপক্ষে ৪ জন। | তৈরির সময় = ৪০–৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৪ | চিত্র = }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''রুপচাদা মাছের দোপেঁয়াজা'''</big></center> রুপচাদা মাছের দোপেঁয়াজা একটি জনপ্রিয় বাঙালি পদ, যা রুপচাদা মাছের সাথে প্রচুর পেঁয়াজ ও মশলা দিয়ে রান্না করা হয়। এই রান্নায় মূলত পেঁয়াজ দুটি ধাপে ব্যবহৃত হয়—বাটা পেঁয়াজ বা কুচানো পেঁয়াজ কষানো হয় মশলার হিসাবে এবং রান্নার শেষে ভাজা পেঁয়াজ খাবারের উপরে ছড়ানো হয়, যা রন্ধনপ্রণালীকে একটি আলাদা ঘ্রাণ ও স্বাদ দেয়। রুপচাদা মাছের কোমল স্বাদ, মৃদু কাঁটা এবং পেঁয়াজ-রসুনের ঝাঁজ মিশে এই পদটিকে করে তোলে বিশেষ আকর্ষণীয়। এটি গরম ভাতের সঙ্গে খেতে দারুণ উপযোগী ও সুস্বাদু। ==উপকরন== {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | রুপচাদা মাছ || ২৫০ গ্রাম (পরিষ্কার করে ধোওয়া) |- | পেঁয়াজ || ৩টি (২টি পাতলা কুচি, ১টি পেস্ট করা) |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | টমেটো || ১টি (বাটা বা কুচানো) |- | কাঁচা লঙ্কা || ৩ থেকে ৪টি |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লঙ্কা গুঁড়ো || ১ চা চামচ (ঝাল স্বাদ অনুযায়ী) |- | ধনে গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | নুন || স্বাদমতো |- | চিনি || ১ চিমটে |- | সরষের তেল || পরিমাণমতো |- | ধনেপাতা কুচি || পরিবেশনের জন্য (ঐচ্ছিক) |} == রন্ধনপ্রণালী == # মাছগুলো নুন ও হলুদ মাখিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিন। রুপচাদা মাছ খুব নরম, তাই ভাজার সময় ও রান্নার সময় সাবধানে নাড়াচাড়া করতে হবে। # কড়ায় সরষের তেল গরম করে মাছগুলো দুই পিঠ হালকা ভেজে তুলে রাখুন। # কড়ায় একটু তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি ভাজতে থাকুন। পেঁয়াজ সোনালি রং ধারণ করলে তুলে রাখুন (এই ভাজা পেঁয়াজ পরে ছড়িয়ে দেওয়া হবে)। # এবার ওই পেঁয়াজ ভাজা তেলেই আগে থেকে প্রস্তুত করা কাঁচা পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা দিয়ে কষান। # তারপর তাতে টমেটো কুচি দিন(ইচ্ছা করলে কাঁচা টমেটোর বদলে টক দই ব্যবহার করতে পারেন) এবং হলুদ, লঙ্কা, ধনে গুঁড়ো, নুন ও চিনি দিয়ে ভালোভাবে মসলা কষান। # মসলা থেকে তেল ছেড়ে এলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে হালকা নেড়ে ১ কাপ গরম জল ঢেলে দিন। # ৮–১০ মিনিট ঢেকে রান্না করুন। # রান্না শেষে ওপর থেকে ভাজা পেঁয়াজ, কাঁচা লঙ্কা ও গরম মসলা ছড়িয়ে দিন।<span style=color:red;><center>'''গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন রুপচাদা মাছের দোপেঁয়াজা। চাইলে ওপর থেকে সামান্য ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিতে পারেন'''</center></span> [[বিষয়শ্রেণী:মাছ রন্ধনপ্রণালী]] 2no4y1o0mkvdptqxdwom55c0eagn68h রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রুপচাঁদা দোপেঁয়াজা 105 24688 84378 77541 2025-06-16T03:54:43Z Mehedi Abedin 7113 Mehedi Abedin [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রুপচাদা দোপেঁয়াজা]] কে [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রুপচাঁদা দোপেঁয়াজা]] শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন 77541 wikitext text/x-wiki {{আলাপ পাতা}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২৫}} 8vxn9zum7n3tju9ayrerhr25vm4kljv রন্ধনপ্রণালী:চালতার আচার 104 24759 84380 77794 2025-06-16T03:57:01Z Mehedi Abedin 7113 84380 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = আচার ও সংরক্ষিত খাবার | পরিবেশন = ৮–১০ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = কম | টীকা = একটি টক ফলের আচার যা বিশেষভাবে জনপ্রিয়। এর স্বাদ অতুলনীয়, বিশেষ করে গরম ভাতে বা খিচুড়ির সঙ্গে খেলে মুখে স্বাদ বাড়ে দ্বিগুণ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চালতার আচার'''</big></center> চালতার আচার একটি জনপ্রিয় টকজাত খাবার যা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে বহুদিন ধরে তৈরি হয়ে আসছে। চালতা ফলটির স্বাভাবিক টক স্বাদ আচার তৈরিতে দারুণভাবে কাজে লাগে। এটি শুধু মুখরোচক নয়, বরং হজমে সহায়ক হিসেবেও পরিচিত। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | চালতা || ১০–১২টি (মাঝারি সাইজের) |- | সরিষার তেল || ১ কাপ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ২ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (ইচ্ছেমতো) |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | পাঁচফোড়ন || ১ চা চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চালতাগুলো ধুয়ে পরিষ্কার করে কেটে নিন এবং রোদে কিছুক্ষণ শুকিয়ে নিন, যাতে অতিরিক্ত পানি শুকিয়ে যায়। # একটি হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে পাঁচফোড়ন ফোড়ন দিন। # রসুন বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন, এরপর হলুদ, মরিচ গুঁড়া ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষান। # এবার চালতা দিয়ে দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন, যেন মসলা চালতার সঙ্গে মিশে যায়। # ঢেকে মাঝারি আঁচে কিছুক্ষণ রান্না করুন। চালতা নরম হয়ে গেলে চিনি দিন এবং নাড়তে থাকুন। # যখন তেল ওপরে উঠে আসবে এবং চালতা কষা হয়ে যাবে, তখন চুলা বন্ধ করে ঠান্ডা হতে দিন। # ঠান্ডা হলে জীবাণুমুক্ত কাচের বোতলে সংরক্ষণ করুন। == পরিবেশন == চালতার আচার সাধারণত গরম ভাত, খিচুড়ি বা লুচির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। এটি খাবারে বাড়তি রুচি এনে দেয় এবং খাওয়ার আনন্দ দ্বিগুণ করে তোলে। == পরামর্শ == * আচার ভালোভাবে সংরক্ষণের জন্য পুরোপুরি ঠান্ডা হয়ে গেলে কাচের বোতলে রাখুন। * রোদে ২–৩ দিন দিয়ে রাখলে স্বাদ আরও ভালো হয়। * চালতা ভালোভাবে শুকানো না হলে আচার দ্রুত নষ্ট হতে পারে। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সাবধানতা == চালতা টক এবং হজমে সহায়ক, তবে অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্ট্রিক বা অম্বল হতে পারে। যাদের পাকস্থলীর সমস্যা আছে, তারা অল্প পরিমাণে গ্রহণ করুন। এতে থাকা রসুন ও সরিষার তেল হজমে সহায়তা করে। যেহেতু এটি সংরক্ষিত খাবার, তাই পরিমাণমতো খাওয়াই উত্তম। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:আচার ও সংরক্ষিত খাবার]] [[Category:টকজাত পদ]] [[Category:বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবার]] 1miv9egra6cmis97gltapgef7e1218l 84381 84380 2025-06-16T03:58:37Z Mehedi Abedin 7113 84381 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = আচার ও সংরক্ষিত খাবার | পরিবেশন = ৮–১০ জন | তৈরির সময় = ২ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = কম | টীকা = একটি টক ফলের আচার যা বিশেষভাবে জনপ্রিয়। এর স্বাদ অতুলনীয়, বিশেষ করে গরম ভাতে বা খিচুড়ির সঙ্গে খেলে মুখে স্বাদ বাড়ে দ্বিগুণ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চালতার আচার'''</big></center> চালতার আচার একটি জনপ্রিয় টকজাত খাবার যা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে বহুদিন ধরে তৈরি হয়ে আসছে। চালতা ফলটির স্বাভাবিক টক স্বাদ আচার তৈরিতে দারুণভাবে কাজে লাগে। এটি শুধু মুখরোচক নয়, বরং হজমে সহায়ক হিসেবেও পরিচিত। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | চালতা || ১০–১২টি (মাঝারি সাইজের) |- | সরিষার তেল || ১ কাপ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ২ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | চিনি || ২ টেবিল চামচ (ইচ্ছেমতো) |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | পাঁচফোড়ন || ১ চা চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # চালতাগুলো ধুয়ে পরিষ্কার করে কেটে নিন এবং রোদে কিছুক্ষণ শুকিয়ে নিন, যাতে অতিরিক্ত পানি শুকিয়ে যায়। # একটি হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে পাঁচফোড়ন ফোড়ন দিন। # রসুন বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন, এরপর হলুদ, মরিচ গুঁড়া ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষান। # এবার চালতা দিয়ে দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন, যেন মসলা চালতার সঙ্গে মিশে যায়। # ঢেকে মাঝারি আঁচে কিছুক্ষণ রান্না করুন। চালতা নরম হয়ে গেলে চিনি দিন এবং নাড়তে থাকুন। # যখন তেল ওপরে উঠে আসবে এবং চালতা কষা হয়ে যাবে, তখন চুলা বন্ধ করে ঠান্ডা হতে দিন। # ঠান্ডা হলে জীবাণুমুক্ত কাচের বোতলে সংরক্ষণ করুন। == পরিবেশন == চালতার আচার সাধারণত গরম ভাত, খিচুড়ি বা লুচির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। এটি খাবারে বাড়তি রুচি এনে দেয় এবং খাওয়ার আনন্দ দ্বিগুণ করে তোলে। == পরামর্শ == * আচার ভালোভাবে সংরক্ষণের জন্য পুরোপুরি ঠান্ডা হয়ে গেলে কাচের বোতলে রাখুন। * রোদে ২–৩ দিন দিয়ে রাখলে স্বাদ আরও ভালো হয়। * চালতা ভালোভাবে শুকানো না হলে আচার দ্রুত নষ্ট হতে পারে। == স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সাবধানতা == চালতা টক এবং হজমে সহায়ক, তবে অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্ট্রিক বা অম্বল হতে পারে। যাদের পাকস্থলীর সমস্যা আছে, তারা অল্প পরিমাণে গ্রহণ করুন। এতে থাকা রসুন ও সরিষার তেল হজমে সহায়তা করে। যেহেতু এটি সংরক্ষিত খাবার, তাই পরিমাণমতো খাওয়াই উত্তম। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:আচার ও সংরক্ষিত খাবার]] [[Category:টকজাত পদ]] [[Category:বাংলাদেশী ঐতিহ্যবাহী খাবার]] ssmz1ksjytt9t8j7of8mrhhwael80w4 রন্ধনপ্রণালী:চিড়ার কাবাব 104 24761 84382 77800 2025-06-16T04:00:36Z Mehedi Abedin 7113 84382 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ২ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = একটি পুষ্টিকর ও ভিন্নধর্মী নাস্তা, যা ছানার সঙ্গে চিঁড়া ও মসলা মিশিয়ে তৈরি হয়। এটি শিশুদের জন্যও আদর্শ, কারণ এতে তেলে ভাজার বদলে হালকা ভাজা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিড়ার কাবাব'''</big></center> চিড়া অনেকের কাছেই সাধারণ উপাদান হিসেবে পরিচিত, কিন্তু তা দিয়ে তৈরি করা যায় অসাধারণ কিছু পদ — তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এই চিড়ার কাবাব। এতে চিড়া, ছানা, সবজি ও বিভিন্ন মসলা একত্র করে গোল করে বা ওভাল আকৃতিতে গড়ে হালকা ভাজা হয়। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি হজমের দিক থেকেও আরামদায়ক। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! উপাদান |- | পাতলা চিড়া || ২ কাপ (ধুয়ে ৫ মিনিট ভিজিয়ে পানি ঝরানো) |- | ছানা || ১ কাপ (মিহি করে চটকানো) |- | সিদ্ধ আলু || ২টি (মিহি করে চটকানো) |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ১ টেবিল চামচ |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিল চামচ |- | ভাজা জিরা গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | গোল মরিচ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | বিট লবণ || ১/২ চা চামচ |- | স্বাদমতো লবণ || পরিমাণমতো |- | তেল || ভাজার জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি বড় পাত্রে চিড়া, ছানা ও সিদ্ধ আলু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। # এরপর তাতে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনে পাতা, ভাজা জিরা, গোল মরিচ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিন। # মিশ্রণটি হাত দিয়ে চেপে গোল বা ডিম্বাকার আকারে গড়ে নিন। # একটি কড়াইতে পরিমাণমতো তেল গরম করে মাঝারি আঁচে কাবাবগুলো হালকা বাদামি রঙ হওয়া পর্যন্ত ভেজে তুলুন। # চাইলে ওভেনেও সামান্য তেল ছিটিয়ে বেক করে নেওয়া যায়। == পরিবেশন == চিড়ার কাবাব গরম গরম পরিবেশন করুন টমেটো চাটনি বা পুদিনা চাটনির সঙ্গে। এটি চা-এর সঙ্গে বিকালের নাস্তা হিসেবে অতুলনীয়। == পরামর্শ == * ছানার বদলে চাইলে সেদ্ধ মুগ ডাল বা গ্রিন গ্রাম ব্যবহার করা যায়। * শিশুদের জন্য ঝাল কমিয়ে রান্না করলে এটি খুবই উপযোগী পুষ্টিকর নাস্তা। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == চিড়া সহজপাচ্য শস্য, ছানা উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ এবং আলু থেকে শক্তি পাওয়া যায়। এটি ক্ষুধা মেটানোর পাশাপাশি হালকা পুষ্টিও জোগায়। তেলে ভাজার বদলে বেক করলে ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব, যা ওজন সচেতনদের জন্য উপযোগী। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:নাস্তা]] [[Category:চিড়ার পদ]] [[Category:ভিন্নধর্মী রেসিপি]] hjrfpy1qnnk5irenk6esa64mmp5h8b2 রন্ধনপ্রণালী:ডিমের টমেটো কারি 104 24764 84383 77804 2025-06-16T04:04:28Z Mehedi Abedin 7113 84383 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মূল পদ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ২ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = একটি ঝাল ও টক-মিষ্টি স্বাদের রান্না, যা ডিম ও টমেটোর সংমিশ্রণে তৈরি হয়। এটি দ্রুত প্রস্তুতযোগ্য এবং প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় অনায়াসে যুক্ত করা যায়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ডিমের টমেটো কারি'''</big></center> ডিমের টমেটো কারি একটি সহজ এবং তৃপ্তিদায়ক রান্না, যেখানে সিদ্ধ ডিম টমেটোর নির্যাসে মসলা দিয়ে রান্না করা হয়। এই পদে টমেটোর টক-মিষ্টি ভাবের সঙ্গে ডিমের ঘন স্বাদ মিলে তৈরি হয় অসাধারণ স্বাদের সমন্বয়। এটি খুব সাধারণ উপকরণে তৈরি করা যায়, বিশেষ করে ব্যস্ত সময়ে দ্রুত কিছু রেঁধে খেতে চাইলে এই পদটি আদর্শ। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! উপাদান |- | ডিম || ৪টি (সিদ্ধ) |- | টমেটো || ৩টি (মিহি করে কুচানো বা ব্লেন্ড করা) |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | চিনি || ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | তেজপাতা || ১টি |- | তেল || ৫ টেবিল চামচ |- | লবণ || পরিমাণমতো |- | পানি || ১ কাপ (প্রয়োজন অনুযায়ী) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে সিদ্ধ ডিমগুলো সামান্য লবণ ও হলুদ মেখে হালকা করে ভেজে তুলে রাখুন। # কড়াইতে তেল গরম করে তাতে তেজপাতা দিন এবং এরপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নরম হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # আদা-রসুন বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে নিয়ে টমেটো কুচি দিন। ভালোভাবে নেড়ে মসলা দিন — হলুদ, মরিচ, ধনে গুঁড়া ও লবণ। ঢেকে রেখে রান্না করুন যতক্ষণ না তেল ছেড়ে আসে। # চিনি ও গরম মসলা গুঁড়া দিয়ে নাড়ুন। এরপর ১ কাপ পানি দিয়ে ফুটে উঠলে ভাজা ডিমগুলো দিয়ে দিন। # ঢেকে ১০ মিনিট রান্না করুন, যেন ডিমে মসলা ভালোভাবে ঢুকে যায়। == পরিবেশন == গরম ভাত, রুটি বা পরোটা দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। ইচ্ছা করলে উপরে ধনে পাতা ছড়িয়ে সৌন্দর্য ও স্বাদ বাড়ানো যায়। == পরামর্শ == * ডিমে কাঁটা কেটে দিলে মসলা ভিতরে ঢুকে আরও মজাদার হয়। * টমেটো বেশি টক হলে সামান্য চিনি যোগ করে স্বাদ ভারসাম্য করা যায়। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == ডিম প্রোটিনে ভরপুর, যা শরীর গঠনে সহায়ক। টমেটোতে থাকে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। তবে যাদের ডিমে অ্যালার্জি আছে, তাদের জন্য এই পদ উপযুক্ত নয়। তেল পরিমাণে কম ব্যবহার করলে এটি স্বাস্থ্যকর রূপ পায়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:ডিমের পদ]] [[Category:মূল খাবার]] [[Category:টমেটো ভিত্তিক রেসিপি]] ckg9bpov6zpuhs8owlfzoscc3ur32s9 রন্ধনপ্রণালী:লাউ ভাজা 104 24767 84384 77808 2025-06-16T04:07:21Z Mehedi Abedin 7113 84384 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্বপদ | পরিবেশন = ৩-৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ১ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = প্রধান খাবারের সঙ্গে পরিবেশিত লাউয়ের সহজ, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি পদ। এটি তৈরিতে তেলের পরিমাণ কম থাকে, ফলে এটি স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় স্থান পায়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''লাউ ভাজা'''</big></center> লাউ ভাজা হলো এক ধরনের সাদাসিধে কিন্তু অনেক সুস্বাদু তরকারি। লাউয়ের মিষ্টি স্বাদ এবং নরম গঠন এই ভাজা তৈরিতে অসাধারণ প্রভাব ফেলে। এটি তৈরিতে খুব বেশি সময় লাগে না, তাই তাড়াহুড়োর সময়ে খুবই উপযোগী। গরম ভাত বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করলে এর স্বাদ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! উপাদান |- | লাউ || ১টি মাঝারি আকারের (ছোট ছোট টুকরো করে কাটা) |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | লঙ্কা কুচি || ১/২ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | ধনে পাতা কুচানো || ২ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # লাউ ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরো করুন। # একটি পাত্রে লাউ, পেঁয়াজ, আদা বাটা, লঙ্কা কুচি, হলুদ গুঁড়া, ধনে গুঁড়া ও লবণ দিয়ে ভালো করে মেশান। # মাঝারি আঁচে একটি কড়াইতে তেল গরম করুন। # মিশ্রণ থেকে লাউয়ের টুকরোগুলো কড়াইতে ঢেলে মাঝারি আঁচে ভাজতে শুরু করুন। # মাঝে মাঝে নেড়ে লাউগুলো সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # ভাজা হয়ে গেলে ধনে পাতা ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == লাউ ভাজা সাধারণত গরম ভাত, ডাল ও অন্যান্য তরকারির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। এটি সহজ, হালকা এবং পুষ্টিকর সহপাক হিসেবে জনপ্রিয়। == পরামর্শ == * লাউ বেশি জল ধরে রাখে, তাই ভাজার সময় আঁচ একটু কম রাখুন যাতে ভালোভাবে ভাজা যায়। * চাইলে সামান্য হলুদ গুঁড়া বাদ দিয়ে সরাসরি ধনে গুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == লাউ কম ক্যালরি ও আঁশে ভরপুর, যা পেটে ভরাট অনুভূতি দেয় এবং পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। এটি ডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর জন্য সহায়ক একটি সবজি। নিয়মিত লাউ খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়মিত হয়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:সবজি তরকারি]] [[Category:সহপাক]] [[Category:স্বাস্থ্যকর রেসিপি]] k2vopvd31irl5uejqtzxlr0jloze8jm 84385 84384 2025-06-16T04:08:15Z Mehedi Abedin 7113 84385 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্বপদ | পরিবেশন = ৩-৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ১ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = প্রধান খাবারের সঙ্গে পরিবেশিত লাউয়ের সহজ, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি পদ। এটি তৈরিতে তেলের পরিমাণ কম থাকে, ফলে এটি স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় স্থান পায়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''লাউ ভাজা'''</big></center> লাউ ভাজা হলো এক ধরনের সাদাসিধে কিন্তু অনেক সুস্বাদু তরকারি। লাউয়ের মিষ্টি স্বাদ এবং নরম গঠন এই ভাজা তৈরিতে অসাধারণ প্রভাব ফেলে। এটি তৈরিতে খুব বেশি সময় লাগে না, তাই তাড়াহুড়োর সময়ে খুবই উপযোগী। গরম ভাত বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করলে এর স্বাদ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! উপাদান |- | লাউ || ১টি মাঝারি আকারের (ছোট ছোট টুকরো করে কাটা) |- | পেঁয়াজ কুচি || ১/২ কাপ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | লঙ্কা কুচি || ১/২ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | ধনে পাতা কুচানো || ২ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # লাউ ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরো করুন। # একটি পাত্রে লাউ, পেঁয়াজ, আদা বাটা, লঙ্কা কুচি, হলুদ গুঁড়া, ধনে গুঁড়া ও লবণ দিয়ে ভালো করে মেশান। # মাঝারি আঁচে একটি কড়াইতে তেল গরম করুন। # মিশ্রণ থেকে লাউয়ের টুকরোগুলো কড়াইতে ঢেলে মাঝারি আঁচে ভাজতে শুরু করুন। # মাঝে মাঝে নেড়ে লাউগুলো সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # ভাজা হয়ে গেলে ধনে পাতা ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == লাউ ভাজা সাধারণত গরম ভাত, ডাল ও অন্যান্য তরকারির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। এটি সহজ, হালকা এবং পুষ্টিকর পার্শ্বপদ হিসেবে জনপ্রিয়। == পরামর্শ == * লাউ বেশি জল ধরে রাখে, তাই ভাজার সময় আঁচ একটু কম রাখুন যাতে ভালোভাবে ভাজা যায়। * চাইলে সামান্য হলুদ গুঁড়া বাদ দিয়ে সরাসরি ধনে গুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == লাউ কম ক্যালরি ও আঁশে ভরপুর, যা পেটে ভরাট অনুভূতি দেয় এবং পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। এটি ডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর জন্য সহায়ক একটি সবজি। নিয়মিত লাউ খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়মিত হয়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:সবজি তরকারি]] [[Category:সহপাক]] [[Category:স্বাস্থ্যকর রেসিপি]] rj9cmsbw6v55sj6bu4hfvyeh88uk3xg রন্ধনপ্রণালী:ইলিশের খোসার ঝোল 104 24769 84386 77811 2025-06-16T04:09:25Z Mehedi Abedin 7113 84386 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = সহপাক | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৫০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ইলিশ মাছের খোসা দিয়ে তৈরি এই বিরল সহপাকটি সুস্বাদু এবং ভিন্ন স্বাদের এক অভিজ্ঞতা। ইলিশের স্বাদ ধরে রেখে তৈরি এই পদটি বাঙালি ভোজের নতুন মাত্রা যোগ করে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ইলিশের খোসার ঝোল'''</big></center> ইলিশ মাছ বাঙালিদের অতি প্রিয় এবং বিশেষ মাছ হলেও এর খোসাগুলো সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু এই রন্ধনপ্রণালীতে ইলিশের খোসা ব্যবহার করে একটি পুষ্টিকর এবং স্বাদে ভরপুর ঝোল তৈরি করা হয়। খোসা থেকে মাংসের অবশিষ্টাংশ বেরিয়ে আসায় ঝোলটি বেশ ঘন এবং সুগন্ধিযুক্ত হয়। এটি ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করলে ভোজনের স্বাদ এক নতুন মাত্রা পায়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! উপাদান |- | ইলিশের খোসা (পরিষ্কার করা) || ৫০০ গ্রাম |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ বড় কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লাল মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পানি || ২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ || ২-৩ টি (ঐচ্ছিক) |- | ধনে পাতা কুচানো || ২ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # ইলিশের খোসাগুলো ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করুন। কোনো মাংসের অংশ থাকলে তা আলাদা করে রাখুন। # পাত্রে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নরম হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # আদা ও রসুন বাটা দিয়ে ভাজা চালিয়ে নিন যতক্ষণ পর্যন্ত তার কাঁচা গন্ধ চলে যায়। # হলুদ, লাল মরিচ, ধনে ও জিরা গুঁড়া দিয়ে মিশ্রণ ভালো করে নাড়ুন। # টক দই দিয়ে ঝোলটা ভালোভাবে নাড়ুন যাতে মসলা ও দই একত্রিত হয়। # এরপর ইলিশের খোসা যোগ করুন এবং ভালো করে মিশিয়ে নিন যাতে সব খোসায় মসলা লেগে যায়। # দুই কাপ পানি ঢেলে ঢাকনা দিয়ে কম আঁচে ৩০-৪০ মিনিট রান্না করুন যতক্ষণ না খোসা নরম হয়ে ঝোলটি ঘন হয়। # মাঝে মাঝে নেড়ে খোসার নিচে লেগে যাওয়া রোধ করুন। # রান্না শেষ হওয়ার আগে কাঁচা মরিচ ও ধনে পাতা ছড়িয়ে দিন। # গরম গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। == স্বাস্থ্য উপকারিতা == ইলিশ মাছের খোসা প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও কলাজেন ধারণ করে, যা হাড় ও ত্বকের জন্য উপকারী। মসলা ও টক দইয়ের সংমিশ্রণ হজমে সহায়ক এবং পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। তবে খোসা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে, অন্যথায় খাবারে অপ্রয়োজনীয় গন্ধ আসতে পারে। == পরামর্শ == * খোসা বেশি হলে ঝোল খুব ঘন হতে পারে, তখন সামান্য পানি যোগ করে ঝোলের ঘনত্ব নিয়ন্ত্রণ করুন। * চাইলে রান্নার সময় আলু যোগ করে আরো পুষ্টিকর করা যায়। * ঝোলটি খুব বেশি সময় রাখবেন না, যেন ইলিশের স্বাদ ধরে থাকে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:সহপাক]] [[Category:বাংলাদেশী মাছের পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] d71aje27hwifa05nq56sng9n44fgodk রন্ধনপ্রণালী:আলুর বড়া 104 24771 84387 77815 2025-06-16T04:13:38Z Mehedi Abedin 7113 84387 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্বপদ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = বাংলাদেশের জনপ্রিয় সহপাক, যা যেকোনো প্রধান খাবারের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়। আলুর মাখা ঘন মশলার মিশ্রণে ভাজা হলে এটি মচমচে ও স্বাদে অনন্য হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''আলুর বড়া'''</big></center> আলুর বড়া বাংলাদেশের সাধারণ ও জনপ্রিয় পার্শ্ব পদগুলোর মধ্যে একটি। বিশেষত বাংলার ঘরোয়া রান্নায় এটি অনেকখানি প্রিয়। আলু মাখা মশলার সাথে মিহি মসলার সংমিশ্রণে তৈরি বড়া ভাজা হলে সুস্বাদু ও তীব্র স্বাদের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে। সাধারণত ভাত বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | আলু (মাঝারি আকারের) || ৪টি |- | পেঁয়াজ (মিহি কাটা) || ১টি |- | কাঁচা মরিচ (স্বাদমতো কাটা) || ২-৩টি |- | ধনে পাতা (কাটা) || ২ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরষের তেল / সয়াবিন তেল || ভাজার জন্য প্রয়োজন মতো |- | ময়দা || ২ টেবিল চামচ (আঠা বাঁধানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # আলুগুলো সিদ্ধ করে ঠান্ডা করুন এবং ভালোভাবে মুছে নিন। # আলুগুলো মিহি করে মাখুন যাতে কোন গুঁড়ো না থাকে। # পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনে পাতা, হলুদ গুঁড়ো ও লবণ আলুর সঙ্গে মেশান। # ময়দা দিয়ে মিশ্রণ আঠালো করুন যাতে বড়া তৈরি সহজ হয়। # হাত ভিজিয়ে ছোট ছোট গোল বড়া বানান। # একটি পাত্রে সরষের তেল গরম করে মাঝারি আঁচে বড়াগুলো সোনালী ও কর্কশ হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # ভাজা হয়ে গেলে তেল শুষে নিন। == পরিবেশন == গরম গরম আলুর বড়া ভাত বা রুটির সঙ্গে পরিবেশন করুন। এটি যেকোনো প্রধান খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয়। == স্বাস্থ্য পরামর্শ == আলু কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাদ্য, আর ভাজা খাবারে তেল ব্যবহৃত হওয়ায় বেশি খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে। তাই নিয়মিত বেশি না খেয়ে মাঝে মাঝে মাত্রায় খেলে ভালো। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:সহপাক]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] gx1h3ikf6z9rd4cofdnpt2e7zyhvqkl 84388 84387 2025-06-16T04:14:22Z Mehedi Abedin 7113 84388 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্বপদ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = বাংলাদেশের জনপ্রিয় সহপাক, যা যেকোনো প্রধান খাবারের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়। আলুর মাখা ঘন মশলার মিশ্রণে ভাজা হলে এটি মচমচে ও স্বাদে অনন্য হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''আলুর বড়া'''</big></center> আলুর বড়া বাংলাদেশের সাধারণ ও জনপ্রিয় পার্শ্ব পদগুলোর মধ্যে একটি। বিশেষত বাংলার ঘরোয়া রান্নায় এটি অনেকখানি প্রিয়। আলু মাখা মশলার সাথে মিহি মসলার সংমিশ্রণে তৈরি বড়া ভাজা হলে সুস্বাদু ও তীব্র স্বাদের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে। সাধারণত ভাত বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | আলু (মাঝারি আকারের) || ৪টি |- | পেঁয়াজ (মিহি কাটা) || ১টি |- | কাঁচা মরিচ (স্বাদমতো কাটা) || ২-৩টি |- | ধনে পাতা (কাটা) || ২ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরষের তেল / সয়াবিন তেল || ভাজার জন্য প্রয়োজন মতো |- | ময়দা || ২ টেবিল চামচ (আঠা বাঁধানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # আলুগুলো সিদ্ধ করে ঠান্ডা করুন এবং ভালোভাবে মুছে নিন। # আলুগুলো মিহি করে মাখুন যাতে কোন গুঁড়ো না থাকে। # পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনে পাতা, হলুদ গুঁড়ো ও লবণ আলুর সঙ্গে মেশান। # ময়দা দিয়ে মিশ্রণ আঠালো করুন যাতে বড়া তৈরি সহজ হয়। # হাত ভিজিয়ে ছোট ছোট গোল বড়া বানান। # একটি পাত্রে সরষের তেল গরম করে মাঝারি আঁচে বড়াগুলো সোনালী ও তীব্র হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # ভাজা হয়ে গেলে তেল শুষে নিন। == পরিবেশন == গরম গরম আলুর বড়া ভাত বা রুটির সঙ্গে পরিবেশন করুন। এটি যেকোনো প্রধান খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয়। == স্বাস্থ্য পরামর্শ == আলু কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাদ্য, আর ভাজা খাবারে তেল ব্যবহৃত হওয়ায় বেশি খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে। তাই নিয়মিত বেশি না খেয়ে মাঝে মাঝে মাত্রায় খেলে ভালো। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:সহপাক]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] nvro1rwfdesxbkoqe5vemu5mbm6lipo 84389 84388 2025-06-16T04:14:44Z Mehedi Abedin 7113 84389 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পার্শ্বপদ | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = 2 | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = বাংলাদেশের জনপ্রিয় সহপাক, যা যেকোনো প্রধান খাবারের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়। আলুর মাখা ঘন মশলার মিশ্রণে ভাজা হলে এটি মচমচে ও স্বাদে অনন্য হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''আলুর বড়া'''</big></center> আলুর বড়া বাংলাদেশের সাধারণ ও জনপ্রিয় পার্শ্ব পদগুলোর মধ্যে একটি। বিশেষত বাংলার ঘরোয়া রান্নায় এটি অনেকখানি প্রিয়। আলু মাখা মশলার সাথে মিহি মসলার সংমিশ্রণে তৈরি বড়া ভাজা হলে সুস্বাদু ও তীব্র স্বাদের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে। সাধারণত ভাত বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | আলু (মাঝারি আকারের) || ৪টি |- | পেঁয়াজ (মিহি কাটা) || ১টি |- | কাঁচা মরিচ (স্বাদমতো কাটা) || ২-৩টি |- | ধনে পাতা (কাটা) || ২ টেবিল চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরষের তেল / সয়াবিন তেল || ভাজার জন্য প্রয়োজন মতো |- | ময়দা || ২ টেবিল চামচ (আঠা বাঁধানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # আলুগুলো সিদ্ধ করে ঠান্ডা করুন এবং ভালোভাবে মুছে নিন। # আলুগুলো মিহি করে মাখুন যাতে কোন গুঁড়ো না থাকে। # পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনে পাতা, হলুদ গুঁড়ো ও লবণ আলুর সঙ্গে মেশান। # ময়দা দিয়ে মিশ্রণ আঠালো করুন যাতে বড়া তৈরি সহজ হয়। # হাত ভিজিয়ে ছোট ছোট গোল বড়া বানান। # একটি পাত্রে সরষের তেল গরম করে মাঝারি আঁচে বড়াগুলো সোনালী ও তীব্র হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। # ভাজা হয়ে গেলে তেল শুষে নিন। == পরিবেশন == গরম গরম আলুর বড়া ভাত বা রুটির সঙ্গে পরিবেশন করুন। এটি যেকোনো প্রধান খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয়। == স্বাস্থ্য পরামর্শ == আলু কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাদ্য, আর ভাজা খাবারে তেল ব্যবহৃত হওয়ায় বেশি খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে। তাই নিয়মিত বেশি না খেয়ে মাঝে মাঝে মাত্রায় খেলে ভালো। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:সহপাক]] [[Category:বাংলাদেশী খাবার]] iuuqxaog7o746dwq5ky6ddgbaalr1i4 রন্ধনপ্রণালী:ধনেপাতার মুরগী 104 24777 84390 77823 2025-06-16T04:18:14Z Mehedi Abedin 7113 84390 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ধনেপাতার মুরগি একটি ঘন ও সুগন্ধযুক্ত গ্রামীণ খাবার, যা ধনেপাতা ও মসলার অনন্য সংমিশ্রণে তৈরি হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ধনেপাতার মুরগি'''</big></center> ধনেপাতার মুরগি এমন একটি ঘ্রাণভরা ও মসলা সমৃদ্ধ রান্না, যা স্বাদে ও রঙে অনন্য। গ্রামীণ পরিবেশে অনেক পরিবারে এটি বিশেষ দিনে রান্না করা হয়। ধনেপাতা মিশ্রিত মসলায় মুরগির টুকরোগুলি লম্বা সময় ধরে রেখে দিলে মাংসে সুগন্ধি মসলা গভীরভাবে ঢুকে যায় এবং রান্নার পর সেই স্বাদ অসাধারণ রকমে মুখে লেগে থাকে। এটি সাধারণত ভাত বা পরোটা দিয়ে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | মুরগির মাংস (ছোট টুকরো) || ১ কেজি |- | ধনেপাতা বাটা || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ বাটা || ২ চা চামচ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | রান্নার তেল || ১/২ কাপ |- | ঘি || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে মুরগির টুকরোগুলি ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। # একটি বড় বাটিতে ধনেপাতা বাটা, টক দই, আদা ও রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ বাটা, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া ও লবণ দিয়ে মসলা তৈরি করুন। # এরপর সেই মসলার মিশ্রণে মুরগির টুকরোগুলো ভালোভাবে মাখিয়ে দিন এবং ঢেকে অন্তত ৩০–৪০ মিনিট রেখে দিন যাতে মসলা মাংসের গভীরে ঢুকে যায়। # এবার একটি হাঁড়িতে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামী করে ভেজে নিন। # ভাজা হয়ে গেলে মসলা মাখানো মুরগি দিন এবং ভালোভাবে নাড়তে থাকুন। # ঢেকে দিন এবং মাঝারি আঁচে রান্না করুন যতক্ষণ না মাংস সম্পূর্ণ সেদ্ধ হয় ও তেল ওপরে উঠে আসে। # রান্নার একদম শেষে গরম মসলা গুঁড়া ও সামান্য ঘি ছিটিয়ে ৫ মিনিট রেখে দিন ঢেকে। == পরিবেশন == এই মজাদার ধনেপাতার মুরগি গরম ভাত, পরোটা বা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন। সুগন্ধি ধনেপাতা ও মশলার ঘ্রাণ এই পদকে করে তোলে অতিথি আপ্যায়নের জন্য একদম উপযুক্ত। == স্বাস্থ্য পরামর্শ == ধনেপাতা শুধু রন্ধনপ্রণালীর সৌন্দর্যই বাড়ায় না, এটি শরীরের জন্যও উপকারী। এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যা হজমে সহায়তা করে এবং ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধে সাহায্য করে। তবে যেহেতু রান্নায় তেল ও দই ব্যবহার হয়, তাই যাদের কোলেস্টেরল বা ওজনজনিত সমস্যা আছে, তারা পরিমিতভাবে গ্রহণ করবেন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী মুরগির পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] 4norlsokpfz1sn2on5f1l2sxsieqr8k 84392 84390 2025-06-16T04:21:23Z Mehedi Abedin 7113 84392 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ঘন ও সুগন্ধযুক্ত গ্রামীণ খাবার, যা ধনেপাতা ও মসলার অনন্য সংমিশ্রণে তৈরি হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ধনেপাতার মুরগি'''</big></center> ধনেপাতার মুরগি এমন একটি ঘ্রাণভরা ও মসলা সমৃদ্ধ রান্না, যা স্বাদে ও রঙে অনন্য। গ্রামীণ পরিবেশে অনেক পরিবারে এটি বিশেষ দিনে রান্না করা হয়। ধনেপাতা মিশ্রিত মসলায় মুরগির টুকরোগুলি লম্বা সময় ধরে রেখে দিলে মাংসে সুগন্ধি মসলা গভীরভাবে ঢুকে যায় এবং রান্নার পর সেই স্বাদ অসাধারণ রকমে মুখে লেগে থাকে। এটি সাধারণত ভাত বা পরোটা দিয়ে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | মুরগির মাংস (ছোট টুকরো) || ১ কেজি |- | ধনেপাতা বাটা || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ বাটা || ২ চা চামচ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | রান্নার তেল || ১/২ কাপ |- | ঘি || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে মুরগির টুকরোগুলি ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। # একটি বড় বাটিতে ধনেপাতা বাটা, টক দই, আদা ও রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ বাটা, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া ও লবণ দিয়ে মসলা তৈরি করুন। # এরপর সেই মসলার মিশ্রণে মুরগির টুকরোগুলো ভালোভাবে মাখিয়ে দিন এবং ঢেকে অন্তত ৩০–৪০ মিনিট রেখে দিন যাতে মসলা মাংসের গভীরে ঢুকে যায়। # এবার একটি হাঁড়িতে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামী করে ভেজে নিন। # ভাজা হয়ে গেলে মসলা মাখানো মুরগি দিন এবং ভালোভাবে নাড়তে থাকুন। # ঢেকে দিন এবং মাঝারি আঁচে রান্না করুন যতক্ষণ না মাংস সম্পূর্ণ সেদ্ধ হয় ও তেল ওপরে উঠে আসে। # রান্নার একদম শেষে গরম মসলা গুঁড়া ও সামান্য ঘি ছিটিয়ে ৫ মিনিট রেখে দিন ঢেকে। == পরিবেশন == এই মজাদার ধনেপাতার মুরগি গরম ভাত, পরোটা বা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন। সুগন্ধি ধনেপাতা ও মশলার ঘ্রাণ এই পদকে করে তোলে অতিথি আপ্যায়নের জন্য একদম উপযুক্ত। == স্বাস্থ্য পরামর্শ == ধনেপাতা শুধু রন্ধনপ্রণালীর সৌন্দর্যই বাড়ায় না, এটি শরীরের জন্যও উপকারী। এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যা হজমে সহায়তা করে এবং ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধে সাহায্য করে। তবে যেহেতু রান্নায় তেল ও দই ব্যবহার হয়, তাই যাদের কোলেস্টেরল বা ওজনজনিত সমস্যা আছে, তারা পরিমিতভাবে গ্রহণ করবেন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী মুরগির পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] 9sh7j4aebi1qdz8wei84eyv9t9xrwo0 84393 84392 2025-06-16T04:21:36Z Mehedi Abedin 7113 84393 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = প্রধান খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ঘন ও সুগন্ধযুক্ত গ্রামীণ খাবার, যা ধনেপাতা ও মসলার অনন্য সংমিশ্রণে তৈরি হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ধনেপাতার মুরগি'''</big></center> ধনেপাতার মুরগি এমন একটি ঘ্রাণভরা ও মসলা সমৃদ্ধ রান্না, যা স্বাদে ও রঙে অনন্য। গ্রামীণ পরিবেশে অনেক পরিবারে এটি বিশেষ দিনে রান্না করা হয়। ধনেপাতা মিশ্রিত মসলায় মুরগির টুকরোগুলি লম্বা সময় ধরে রেখে দিলে মাংসে সুগন্ধি মসলা গভীরভাবে ঢুকে যায় এবং রান্নার পর সেই স্বাদ অসাধারণ রকমে মুখে লেগে থাকে। এটি সাধারণত ভাত বা পরোটার সাথে পরিবেশন করা হয়। == উপকরণ == {|class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | মুরগির মাংস (ছোট টুকরো) || ১ কেজি |- | ধনেপাতা বাটা || ১ কাপ |- | পেঁয়াজ কুচি || ১ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | কাঁচা মরিচ বাটা || ২ চা চামচ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | রান্নার তেল || ১/২ কাপ |- | ঘি || ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক) |- | গরম মসলা গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে মুরগির টুকরোগুলি ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। # একটি বড় বাটিতে ধনেপাতা বাটা, টক দই, আদা ও রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ বাটা, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া ও লবণ দিয়ে মসলা তৈরি করুন। # এরপর সেই মসলার মিশ্রণে মুরগির টুকরোগুলো ভালোভাবে মাখিয়ে দিন এবং ঢেকে অন্তত ৩০–৪০ মিনিট রেখে দিন যাতে মসলা মাংসের গভীরে ঢুকে যায়। # এবার একটি হাঁড়িতে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামী করে ভেজে নিন। # ভাজা হয়ে গেলে মসলা মাখানো মুরগি দিন এবং ভালোভাবে নাড়তে থাকুন। # ঢেকে দিন এবং মাঝারি আঁচে রান্না করুন যতক্ষণ না মাংস সম্পূর্ণ সেদ্ধ হয় ও তেল ওপরে উঠে আসে। # রান্নার একদম শেষে গরম মসলা গুঁড়া ও সামান্য ঘি ছিটিয়ে ৫ মিনিট রেখে দিন ঢেকে। == পরিবেশন == এই মজাদার ধনেপাতার মুরগি গরম ভাত, পরোটা বা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন। সুগন্ধি ধনেপাতা ও মশলার ঘ্রাণ এই পদকে করে তোলে অতিথি আপ্যায়নের জন্য একদম উপযুক্ত। == স্বাস্থ্য পরামর্শ == ধনেপাতা শুধু রন্ধনপ্রণালীর সৌন্দর্যই বাড়ায় না, এটি শরীরের জন্যও উপকারী। এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যা হজমে সহায়তা করে এবং ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধে সাহায্য করে। তবে যেহেতু রান্নায় তেল ও দই ব্যবহার হয়, তাই যাদের কোলেস্টেরল বা ওজনজনিত সমস্যা আছে, তারা পরিমিতভাবে গ্রহণ করবেন। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:প্রধান খাবার]] [[Category:বাংলাদেশী মুরগির পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] 9g4dcwlhofh19nttrul7ebm096dganz রন্ধনপ্রণালী:চিংড়ি নারকেল ঝোল 104 24781 84394 79345 2025-06-16T04:24:49Z Mehedi Abedin 7113 84394 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মূল খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী ও জনপ্রিয় সামুদ্রিক খাবার, যেখানে চিংড়ির সঙ্গে নারকেলের দুধ ও মসলা মিশে তৈরি হয় অপূর্ব স্বাদ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিংড়ি নারকেল ঝোল'''</big></center> চিংড়ি নারকেল ঝোল এক অত্যন্ত জনপ্রিয় ও ঘ্রাণযুক্ত পদ, যা সাধারণত মধ্যাহ্নভোজ বা রাত্রিভোজে ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। চিংড়ির নিজস্ব স্বাদে নারকেলের দুধ ও ঘরোয়া মসলার মিশ্রণ এই রান্নাটিকে এক অনন্য স্বাদের স্তরে নিয়ে যায়। এটি শুধু রসনাতৃপ্তি নয়, বরং বাঙালি সংস্কৃতির একটা অংশ হিসেবেও বিবেচিত। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | বড় চিংড়ি মাছ || ৬–৮টি |- | পেঁয়াজ বাটা || ১/২ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | নারকেলের দুধ || ১ কাপ |- | সরিষার তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | তেজপাতা || ২টি |- | এলাচ, দারচিনি || ১টি করে |- | কাঁচা মরিচ || ৪টি (ফাটা) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে চিংড়ি মাছ পরিষ্কার করে লবণ ও হলুদ মেখে কিছুক্ষণ রেখে দিন। # এবার একটি হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে চিংড়ি হালকা ভেজে তুলে রাখুন। # একই তেলে তেজপাতা, এলাচ, দারচিনি ফোড়ন দিন। এরপর পেঁয়াজ বাটা, রসুন বাটা, আদা বাটা দিয়ে ভালো করে কষাতে থাকুন। # মসলার কষানো হলে শুকনা মরিচ, জিরা গুঁড়ো, লবণ, হলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নাড়ুন এবং সামান্য পানি দিয়ে কষান। # মসলা থেকে তেল ছেড়ে এলে ভাজা চিংড়ি মাছ দিন এবং কয়েক মিনিট নাড়ুন। # এবার নারকেলের দুধ ঢেলে ঢেকে দিন এবং অল্প আঁচে ১০–১৫ মিনিট রান্না করুন। # কাঁচা মরিচ ফেলে দিন রান্না শেষে। == পরিবেশন == চিংড়ি নারকেল ঝোল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়। এটি পোলাও কিংবা পাতলা চালের ভাতেও দারুণ মানিয়ে যায়। অতিথি আপ্যায়ন বা উৎসবের জন্য এটি হতে পারে এক বিলাসবহুল পরিবেশন। == পরামর্শ == * নারকেলের দুধ বেশি ফুটলে ছড়িয়ে যেতে পারে, তাই আঁচ মাঝারি রাখুন। * বড় চিংড়ির পরিবর্তে মাঝারি আকারের চিংড়িও ব্যবহার করা যায়। == স্বাস্থ্য আলোচনা == চিংড়ি প্রোটিন সমৃদ্ধ হলেও এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। সুতরাং উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় গ্রহণ করা উচিত। তবে চিংড়ি দেহে দাহ্য শক্তি যোগায় এবং নারকেলের দুধ হজমে সহায়ক ভূমিকা রাখে। ঘরোয়া উপায়ে রান্না করলে এটি সুস্বাদু ও তুলনামূলকভাবে স্বাস্থ্যকর একটি খাবার হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:বাংলাদেশি মাছের রান্না]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:পুষ্টিকর রান্না]] [[বিষয়শ্রেণী:মাছ রন্ধনপ্রণালী]] 80y1b7k2u2i03kyde4c5e417f2bsxgs 84395 84394 2025-06-16T04:25:26Z Mehedi Abedin 7113 84395 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মূল খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী ও জনপ্রিয় সামুদ্রিক খাবার, যেখানে চিংড়ির সঙ্গে নারকেলের দুধ ও মসলা মিশে তৈরি হয় অপূর্ব স্বাদ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিংড়ি নারকেল ঝোল'''</big></center> চিংড়ি নারকেল ঝোল এক অত্যন্ত জনপ্রিয় ও ঘ্রাণযুক্ত পদ, যা সাধারণত মধ্যাহ্নভোজ বা রাত্রিভোজে ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। চিংড়ির নিজস্ব স্বাদে নারকেলের দুধ ও ঘরোয়া মসলার মিশ্রণ এই রান্নাটিকে এক অনন্য স্বাদের স্তরে নিয়ে যায়। এটি শুধু রসনাতৃপ্তি নয়, বরং বাঙালি সংস্কৃতির একটা অংশ হিসেবেও বিবেচিত। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | বড় চিংড়ি মাছ || ৬–৮টি |- | পেঁয়াজ বাটা || ১/২ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | নারকেলের দুধ || ১ কাপ |- | সরিষার তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | তেজপাতা || ২টি |- | এলাচ ও দারুচিনি || ১টি করে |- | কাঁচা মরিচ || ৪টি (ফাটা) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে চিংড়ি মাছ পরিষ্কার করে লবণ ও হলুদ মেখে কিছুক্ষণ রেখে দিন। # এবার একটি হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে চিংড়ি হালকা ভেজে তুলে রাখুন। # একই তেলে তেজপাতা, এলাচ, দারচিনি ফোড়ন দিন। এরপর পেঁয়াজ বাটা, রসুন বাটা, আদা বাটা দিয়ে ভালো করে কষাতে থাকুন। # মসলার কষানো হলে শুকনা মরিচ, জিরা গুঁড়ো, লবণ, হলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নাড়ুন এবং সামান্য পানি দিয়ে কষান। # মসলা থেকে তেল ছেড়ে এলে ভাজা চিংড়ি মাছ দিন এবং কয়েক মিনিট নাড়ুন। # এবার নারকেলের দুধ ঢেলে ঢেকে দিন এবং অল্প আঁচে ১০–১৫ মিনিট রান্না করুন। # কাঁচা মরিচ ফেলে দিন রান্না শেষে। == পরিবেশন == চিংড়ি নারকেল ঝোল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়। এটি পোলাও কিংবা পাতলা চালের ভাতেও দারুণ মানিয়ে যায়। অতিথি আপ্যায়ন বা উৎসবের জন্য এটি হতে পারে এক বিলাসবহুল পরিবেশন। == পরামর্শ == * নারকেলের দুধ বেশি ফুটলে ছড়িয়ে যেতে পারে, তাই আঁচ মাঝারি রাখুন। * বড় চিংড়ির পরিবর্তে মাঝারি আকারের চিংড়িও ব্যবহার করা যায়। == স্বাস্থ্য আলোচনা == চিংড়ি প্রোটিন সমৃদ্ধ হলেও এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। সুতরাং উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় গ্রহণ করা উচিত। তবে চিংড়ি দেহে দাহ্য শক্তি যোগায় এবং নারকেলের দুধ হজমে সহায়ক ভূমিকা রাখে। ঘরোয়া উপায়ে রান্না করলে এটি সুস্বাদু ও তুলনামূলকভাবে স্বাস্থ্যকর একটি খাবার হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:বাংলাদেশি মাছের রান্না]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:পুষ্টিকর রান্না]] [[বিষয়শ্রেণী:মাছ রন্ধনপ্রণালী]] ivawbtsf32y8bifdvypo35b8ghoe2fg 84396 84395 2025-06-16T04:26:13Z Mehedi Abedin 7113 84396 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মূল খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী ও জনপ্রিয় সামুদ্রিক খাবার, যেখানে চিংড়ির সঙ্গে নারকেলের দুধ ও মসলা মিশে তৈরি হয় অপূর্ব স্বাদ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিংড়ি নারকেল ঝোল'''</big></center> চিংড়ি নারকেল ঝোল এক অত্যন্ত জনপ্রিয় ও ঘ্রাণযুক্ত পদ, যা সাধারণত মধ্যাহ্নভোজ বা রাত্রিভোজে ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। চিংড়ির নিজস্ব স্বাদে নারকেলের দুধ ও ঘরোয়া মসলার মিশ্রণ এই রান্নাটিকে এক অনন্য স্বাদের স্তরে নিয়ে যায়। এটি শুধু রসনাতৃপ্তি নয়, বরং বাঙালি সংস্কৃতির একটা অংশ হিসেবেও বিবেচিত। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | বড় চিংড়ি মাছ || ৬–৮টি |- | পেঁয়াজ বাটা || ১/২ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | নারকেলের দুধ || ১ কাপ |- | সরিষার তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | তেজপাতা || ২টি |- | এলাচ ও দারুচিনি || ১টি করে |- | কাঁচা মরিচ || ৪টি (ফাটা) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে চিংড়ি মাছ পরিষ্কার করে লবণ ও হলুদ মেখে কিছুক্ষণ রেখে দিন। # এবার একটি হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে চিংড়ি হালকা ভেজে তুলে রাখুন। # একই তেলে তেজপাতা, এলাচ ও দারুচিনি ফোড়ন দিন। এরপর পেঁয়াজ বাটা, রসুন বাটা, আদা বাটা দিয়ে ভালো করে কষাতে থাকুন। # মসলার কষানো হলে শুকনা মরিচ, জিরা গুঁড়ো, লবণ, হলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নাড়ুন এবং সামান্য পানি দিয়ে কষান। # মসলা থেকে তেল ছেড়ে এলে ভাজা চিংড়ি মাছ দিন এবং কয়েক মিনিট নাড়ুন। # এবার নারকেলের দুধ ঢেলে ঢেকে দিন এবং অল্প আঁচে ১০–১৫ মিনিট রান্না করুন। # কাঁচা মরিচ দিন রান্না শেষে। == পরিবেশন == চিংড়ি নারকেল ঝোল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়। এটি পোলাও কিংবা পাতলা চালের ভাতেও দারুণ মানিয়ে যায়। অতিথি আপ্যায়ন বা উৎসবের জন্য এটি হতে পারে এক বিলাসবহুল পরিবেশন। == পরামর্শ == * নারকেলের দুধ বেশি ফুটলে ছড়িয়ে যেতে পারে, তাই আঁচ মাঝারি রাখুন। * বড় চিংড়ির পরিবর্তে মাঝারি আকারের চিংড়িও ব্যবহার করা যায়। == স্বাস্থ্য আলোচনা == চিংড়ি প্রোটিন সমৃদ্ধ হলেও এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। সুতরাং উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় গ্রহণ করা উচিত। তবে চিংড়ি দেহে দাহ্য শক্তি যোগায় এবং নারকেলের দুধ হজমে সহায়ক ভূমিকা রাখে। ঘরোয়া উপায়ে রান্না করলে এটি সুস্বাদু ও তুলনামূলকভাবে স্বাস্থ্যকর একটি খাবার হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:বাংলাদেশি মাছের রান্না]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:পুষ্টিকর রান্না]] [[বিষয়শ্রেণী:মাছ রন্ধনপ্রণালী]] ei25o6ubfjvfcewnvhlno9oxw54u29i 84397 84396 2025-06-16T04:26:58Z Mehedi Abedin 7113 84397 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মূল খাবার | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা ১০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = ঐতিহ্যবাহী ও জনপ্রিয় সামুদ্রিক খাবার, যেখানে চিংড়ির সঙ্গে নারকেলের দুধ ও মসলা মিশে তৈরি হয় অপূর্ব স্বাদ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিংড়ি নারকেল ঝোল'''</big></center> চিংড়ি নারকেল ঝোল এক অত্যন্ত জনপ্রিয় ও ঘ্রাণযুক্ত পদ, যা সাধারণত মধ্যাহ্নভোজ বা রাত্রিভোজে ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। চিংড়ির নিজস্ব স্বাদে নারকেলের দুধ ও ঘরোয়া মসলার মিশ্রণ এই রান্নাটিকে এক অনন্য স্বাদের স্তরে নিয়ে যায়। এটি শুধু রসনাতৃপ্তি নয়, বরং বাঙালি সংস্কৃতির একটা অংশ হিসেবেও বিবেচিত। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপকরণ !! পরিমাণ |- | বড় চিংড়ি মাছ || ৬–৮টি |- | পেঁয়াজ বাটা || ১/২ কাপ |- | রসুন বাটা || ১ চা চামচ |- | আদা বাটা || ১ চা চামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | জিরা গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | নারকেলের দুধ || ১ কাপ |- | সরিষার তেল || ৩ টেবিল চামচ |- | তেজপাতা || ২টি |- | এলাচ ও দারুচিনি || ১টি করে |- | কাঁচা মরিচ || ৪টি (ফাটা) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে চিংড়ি মাছ পরিষ্কার করে লবণ ও হলুদ মেখে কিছুক্ষণ রেখে দিন। # এবার একটি হাঁড়িতে সরিষার তেল গরম করে চিংড়ি হালকা ভেজে তুলে রাখুন। # একই তেলে তেজপাতা, এলাচ ও দারুচিনি ফোড়ন দিন। এরপর পেঁয়াজ বাটা, রসুন বাটা, আদা বাটা দিয়ে ভালো করে কষাতে থাকুন। # মসলার কষানো হলে শুকনা মরিচ, জিরা গুঁড়ো, লবণ, হলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নাড়ুন এবং সামান্য পানি দিয়ে কষান। # মসলা থেকে তেল ছেড়ে এলে ভাজা চিংড়ি মাছ দিন এবং কয়েক মিনিট নাড়ুন। # এবার নারকেলের দুধ ঢেলে ঢেকে দিন এবং অল্প আঁচে ১০–১৫ মিনিট রান্না করুন। # কাঁচা মরিচ দিন রান্না শেষে। == পরিবেশন == চিংড়ি নারকেল ঝোল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়। এটি পোলাও কিংবা পাতলা চালের ভাতেও দারুণ মানিয়ে যায়। অতিথি আপ্যায়ন বা উৎসবের জন্য এটি হতে পারে এক বিলাসবহুল পরিবেশন। == পরামর্শ == * নারকেলের দুধ বেশি ফুটলে ছড়িয়ে যেতে পারে, তাই আঁচ মাঝারি রাখুন। * বড় চিংড়ির পরিবর্তে মাঝারি আকারের চিংড়িও ব্যবহার করা যায়। == স্বাস্থ্য আলোচনা == চিংড়ি প্রোটিন সমৃদ্ধ হলেও এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। সুতরাং উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় গ্রহণ করা উচিত। তবে চিংড়ি দেহে দাহ্য শক্তি যোগায় এবং নারকেলের দুধ হজমে সহায়ক ভূমিকা রাখে। ঘরোয়া উপায়ে রান্না করলে এটি সুস্বাদু ও তুলনামূলকভাবে স্বাস্থ্যকর একটি খাবার হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:বাংলাদেশী মাছের রান্না]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:পুষ্টিকর রান্না]] [[বিষয়শ্রেণী:মাছ রন্ধনপ্রণালী]] tqfe2dlp76zxgalhk147c1kojhyjgk7 রন্ধনপ্রণালী:ফিস পাকোড়া 104 25066 84348 78476 2025-06-16T02:56:51Z MD Abu Siyam 8392 84348 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = জলখাবার | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = ফিস পাকোড়া একটি জনপ্রিয় নাস্তা যা মাছপ্রেমীদের জন্য একটি মজাদার খাবার। মসলা মাখানো মাছের টুকরো ময়দায় ডুবিয়ে তেলে ভাজা হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''ফিস পাকোড়া'''</big></center> ফিস পাকোড়া হলো এমন একটি পদ যা খুব সহজে ঘরে বানানো যায়, অথচ স্বাদে রেস্তোরার মতোই। সাধারণত রুই বা কাতলা মাছের টুকরো দিয়ে এটি তৈরি করা হয়, তবে চাইলে অন্য মাছও ব্যবহার করা যায়। বাইরের পাতলা আবরণটি মচমচে এবং ভেতরের মাছ নরম ও রসালো থাকে। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | মাছের টুকরো (রুই/কাতলা) || ৫০০ গ্রাম |- | বেসন || ১ কাপ |- | চালের গুঁড়া || ২ টেবিলচামচ |- | পেঁয়াজ বাটা || ২ টেবিলচামচ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিলচামচ |- | আদা বাটা || ১ টেবিলচামচ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | লেবুর রস || ২ চা চামচ |- | কাঁচা মরিচ কুচি || ২টি |- | ধনে পাতা কুচি || ২ টেবিলচামচ |- | সরিষার তেল || ভাজার জন্য পর্যাপ্ত |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে মাছ ধুয়ে লবণ ও লেবুর রস দিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিন যাতে কাঁচা গন্ধ দূর হয়। # একটি পাত্রে বেসন, চালের গুঁড়া, আদা-রসুন-পেঁয়াজ বাটা, শুকনা মরিচ গুঁড়া, হলুদ, ধনে গুঁড়া, লবণ মিশিয়ে খামি তৈরি করুন। সামান্য পানি দিয়ে ঘন করতে হবে। # খামিতে মাছের টুকরোগুলো মাখিয়ে ১৫–২০ মিনিট মেরিনেট করে রাখুন। # এবার কড়াইতে তেল গরম করে মাঝারি আঁচে মাছের টুকরোগুলো একে একে ভেজে নিন যতক্ষণ না সোনালি রং ধারণ করে। # ভাজা হয়ে গেলে টিস্যুতে তুলে অতিরিক্ত তেল ঝরিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == গরম গরম ফিস পাকোড়া কাঁচা পেঁয়াজ ও লেবু দিয়ে পরিবেশন করুন। এটি সন্ধ্যায় চা-এর সাথে বা কোনো অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের জলখাবার হিসেবে পরিবেশন করা যায়। == পরামর্শ == * বেসনের সাথে চালের গুঁড়া মেশালে বাইরের আবরণটি আরও মচমচে হয়। * ভাজার সময় তেল বেশি গরম করবেন না, নাহলে বাইরের অংশ পুড়ে যাবে আর ভেতরের মাছ কাঁচা থেকে যাবে। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:বাংলাদেশি খাবার]] [[Category:মাছের পদ]] f5ooqy854r4d5nn2qg255kszob9lu1b রন্ধনপ্রণালী:বাঁশকোরার ভর্তা 104 25494 84353 79411 2025-06-16T03:14:18Z MD Abu Siyam 8392 84353 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = ভর্তা | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ৩০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ২ | খাদ্য শক্তি = কম | টীকা = বাঁশকোরার ভর্তা একটি অত্যন্ত বিরল ও স্থানীয় ভর্তা যা বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে বিশেষভাবে জনপ্রিয়। বাঁশকোরার স্বাদ ও ঘ্রাণে এই ভর্তাটি এক অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বাঁশকোরার ভর্তা'''</big></center> বাঁশকোরার ভর্তা একটি অতিপরিচিত অথচ অনেকের কাছে অজানা একটি পদ। এটি মূলত কাঁচা বা আধা-পাকা বাঁশের কাণ্ড থেকে প্রস্তুত করা হয়। গ্রামীণ এলাকায় এই ভর্তা ভাতের সঙ্গে খেতে দেওয়া হয়, বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও আশেপাশের পাহাড়ি উপজেলাগুলোতে। বাঁশকোরার একটি হালকা তিক্ততা এবং কাঠের মতো স্বাদ থাকায় এটি ভিন্নরকম তৃপ্তি দেয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | বাঁশকোরা (সিদ্ধ করে কুচি করা) || ১ কাপ |- | সরিষার তেল || ২ টেবিলচামচ |- | শুকনা মরিচ || ৪–৫টি |- | রসুন কোয়া || ৫টি |- | লবণ || স্বাদমতো |- | ধনে পাতা কুচি || পরিমাণমতো (ঐচ্ছিক) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # বাঁশকোরার বাইরের শক্ত খোলস ছাড়িয়ে নিয়ে নরম অংশ টুকরো করে কেটে নিন। # ভালোভাবে ধুয়ে হালকা লবণ মিশিয়ে ফুটন্ত পানিতে ১৫–২০ মিনিট সিদ্ধ করুন। এরপর ছেঁকে নিন। # শুকনা মরিচ ও রসুন কেটে কড়াইয়ে সামান্য তেলে ভেজে তুলে নিন। # এবার একসাথে বাঁশকোরা, ভাজা মরিচ ও রসুন, লবণ দিয়ে বাটিতে বা সিলপাটায় বেটে নিন বা চটকে ভর্তা তৈরি করুন। # শেষে সরিষার তেল ছড়িয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে পরিবেশন করুন। # চাইলে ধনে পাতা কুচি দিয়ে পরিবেশনার সৌন্দর্য বাড়ানো যায়। == পরিবেশন == বাঁশকোরার ভর্তা গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করলে স্বাদ অনেক গুণ বেড়ে যায়। এটি মূলত দুপুর বা রাতের খাবারের জন্য উপযুক্ত একটি পরিপূরক পদ। == পরামর্শ == * বাঁশকোরা সংগ্রহ করার সময় সতর্ক থাকুন, যেন বেশি শক্ত বা পুরনো অংশ না থাকে। * অতিরিক্ত তিতা হলে কয়েকবার ফুটিয়ে নিলে তিতা ভাব কমে যায়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:বাংলাদেশি ভর্তা]] [[Category:পাহাড়ি খাবার]] [[Category:নিরামিষ পদ]] 0yezeykthkc220mouv81t79hmwjlska রন্ধনপ্রণালী:চিকেন রেশমি কাবাব 104 25495 84352 84169 2025-06-16T03:11:05Z MD Abu Siyam 8392 84352 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = চিকেন রেশমি কাবাব একটি মসৃণ, কোমল এবং দুধ-ক্রিমে মাখানো মুরগির কাবাব যা বিশেষ করে উৎসব বা অতিথি আপ্যায়নের জন্য আদর্শ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিকেন রেশমি কাবাব'''</big></center> চিকেন রেশমি কাবাব তার নামের মতোই মসৃণ এবং নরম হয়, যেন রেশমের মতো মুখে গলে যায়। এই কাবাব তৈরিতে ব্যবহৃত হয় দুধ, দই, কাজু ও মসলা—যা মুরগির টুকরোগুলিকে করে তোলে অতুলনীয় স্বাদের অধিকারী। এটি সাধারণত কাঠিতে গেঁথে গ্রিল করে পরিবেশন করা হয়, তবে ঘরোয়া রান্নায় কড়াই বা উনুনেও তৈরি করা যায়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মুরগির বুকের মাংস (চৌকন করে কাটা) || ৫০০ গ্রাম |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | তাজা ক্রিম || ১/৪ কাপ |- | কাজু বাটা || ২ টেবিল চামচ |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | গোল মরিচ গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | লেবুর রস || ১ টেবিল চামচ |- | ঘি || ২ টেবিল চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | কয়লার ধোঁয়া (ইচ্ছা করলে) || স্বাদ বাড়াতে |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে মুরগির টুকরোগুলোকে ধুয়ে নিন এবং লেবুর রস ও লবণ দিয়ে ৩০ মিনিট মাখিয়ে রাখুন। # অন্য একটি বাটিতে টক দই, ক্রিম, কাজু বাটা, আদা-রসুন বাটা, গোল মরিচ গুঁড়ো, এবং সামান্য ঘি মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। # এই মিশ্রণ মুরগির টুকরোর সাথে ভালোভাবে মেখে ২–৩ ঘণ্টা (রেফ্রিজারেটরে) রেখে দিন। # কাঠিতে গেঁথে চুলার উপর কাঠকয়লা বা তাওয়ায় কম আঁচে ভালোভাবে সেঁকে নিন। প্রতিবার ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঘি ব্রাশ করুন যাতে কাবাব মসৃণ ও কোমল থাকে। # ধোঁয়ার স্বাদ পেতে চাইলে একটি ছোট পাত্রে গরম কয়লা নিয়ে তার উপর কয়েক ফোঁটা ঘি দিয়ে কাবাবের পাত্রে রেখে ঢেকে দিন। কিছুক্ষণ পর তা সরিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == এই কাবাব গরম গরম পরিবেশন করুন পরোটা, শসা বা পুদিনা-ধনে পাতার চাটনির সঙ্গে। এটি মূল খাবারের আগে বা সন্ধ্যার নাস্তা হিসেবে দারুণ উপযোগী। == পরামর্শ == * মুরগির বুকের মাংস ব্যবহার করলে কাবাব বেশি নরম হয়। * খুব বেশি তাপ প্রয়োগ করলে কাবাব শক্ত হয়ে যেতে পারে, তাই মাঝারি আঁচে ধীরে সেঁকা ভালো। [[Category:কাবাব পদ]] [[Category:মুরগির পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] ldvj2w5gjnwcfvx92cbz254zwxj6zmw রন্ধনপ্রণালী:চিকেন হারিয়ালি কাবাব 104 25496 84351 79416 2025-06-16T03:08:40Z MD Abu Siyam 8392 84351 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = | পরিবেশন = ৪ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = চিকেন হারিয়ালি কাবাব একটি সবুজ মসলা মাখানো মুরগির কাবাব যা ধনে, পুদিনা ও দইয়ের মিশ্রণে তৈরি হয়। এই কাবাব স্বাদে যেমন অনন্য, তেমনি পুষ্টিগুণেও সমৃদ্ধ। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''চিকেন হারিয়ালি কাবাব'''</big></center> চিকেন হারিয়ালি কাবাব উত্তর ভারতের এক বিখ্যাত কাবাব যা সবুজ রঙের মসলা প্রলেপে তৈরি হয়। ধনে ও পুদিনার পাতা, টক দই এবং মসলা একত্রে মুরগির গায়ে মাখিয়ে ঘণ্টাখানেক রেখে ধীরে ধীরে সেঁকে তৈরি হয় এই কাবাব। এর সুগন্ধ এবং রঙ উভয়ই খুবই আকর্ষণীয়, এবং এটি অতিথি আপ্যায়নে বা সন্ধ্যার জলখাবারে উপযুক্ত। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | মুরগির বুকের মাংস (চৌকন করে কাটা) || ৫০০ গ্রাম |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | ধনে পাতা || ১ কাপ |- | পুদিনা পাতা || ১/২ কাপ |- | কাঁচা লংকা || ৩–৪টি (স্বাদ অনুযায়ী) |- | আদা-রসুন বাটা || ১ টেবিল চামচ |- | লেবুর রস || ১ টেবিল চামচ |- | ভাজা জিরা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | চাট মসলা || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল বা ঘি || ২ টেবিল চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে ধনে পাতা, পুদিনা পাতা, কাঁচা লংকা, লেবুর রস এবং সামান্য জল মিশিয়ে ভালো করে বেটে একটি মসলা মিশ্রণ তৈরি করুন। # এই মিশ্রণে টক দই, আদা-রসুন বাটা, ভাজা জিরা গুঁড়ো, চাট মসলা, এবং লবণ মিশিয়ে দিন। # মুরগির টুকরোগুলিকে এই মিশ্রণে ডুবিয়ে মেখে ২–৩ ঘণ্টা বা সারা রাত রেফ্রিজারেটরে রেখে দিন। # কাঠিতে গেঁথে অথবা তাওয়ায় তেল বা ঘি দিয়ে ধীরে ধীরে উলটে-পালটে সেঁকে নিন যতক্ষণ না কাবাব সোনালি ও সুগন্ধযুক্ত হয়। # ইচ্ছা করলে কয়লার ধোঁয়া দিয়ে কাবাবে অতিরিক্ত ঘ্রাণ যোগ করতে পারেন। == পরিবেশন == চিকেন হারিয়ালি কাবাব গরম গরম পরিবেশন করুন পেঁয়াজ কুচি, লেবুর টুকরো এবং পুদিনা চাটনির সাথে। এটি একটি উৎকৃষ্ট জলখাবার যা সাধারণ দিনে বা উৎসব অনুষ্ঠানে—উভয় ক্ষেত্রেই জমে যায়। == পরামর্শ == * কাবাব রান্নার সময় আঁচ মাঝারি রাখলে কাবাবের রং ও স্বাদ ঠিক থাকে। * ধনে ও পুদিনার পাতা তাজা হলে কাবাবের রং ও ঘ্রাণ আরও ভালো হয়। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:কাবাব পদ]] [[Category:মুরগির পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:ভারতীয় রান্না]] 3f2ch8b8moo33pfzbi6gysx3a0q242a রন্ধনপ্রণালী:সাম্বর 104 25499 84350 84170 2025-06-16T03:05:55Z MD Abu Siyam 8392 84350 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = তরকারি | পরিবেশন = ৪–৫ জন | তৈরির সময় = ৪৫ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = মাঝারি | টীকা = সাম্বর একটি দক্ষিণ ভারতীয় সবজিভিত্তিক মশলাদার তরল তরকারি যা ডাল, ইমলি ও বিভিন্ন শাকসবজি দিয়ে তৈরি হয়। এটি ইডলি, ডোসা বা ভাতের সঙ্গে খেতে অতুলনীয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''সাম্বর'''</big></center> সাম্বর দক্ষিণ ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় একটি তরল তরকারি, যা মূলত তোড় ডাল, তেঁতুল ও নানা ধরনের সবজি দিয়ে তৈরি করা হয়। এর মশলার স্বাদ ও সুগন্ধ খাবারে এক অনন্য মাত্রা যোগ করে। বাংলাদেশেও সাম্বর এখন ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে ইডলি বা ডোসার সঙ্গে পরিবেশনের জন্য। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | তোড় ডাল || ১ কাপ |- | জল || প্রয়োজনমতো |- | তেঁতুল || ১ টেবিল চামচ (ভিজিয়ে রস করে নিতে হবে) |- | মিশ্র সবজি (লাউ, গাজর, করলা, বেগুন) || ২ কাপ |- | কাঁচা মরিচ || ২টি |- | আদা বাটা || ১/২ চা চামচ |- | হলুদ গুঁড়ো || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | সরিষার তেল || ২ টেবিল চামচ |- | শুকনো মরিচ || ২টি |- | সরিষা || ১ চা চামচ |- | কারি পাতা || কয়েকটি |- | সাম্বর মসলা || ১ টেবিল চামচ (কেনা বা ঘরে বানানো) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # তোড় ডাল ধুয়ে প্রেসার কুকারে ২ কাপ জল, একটু হলুদ ও লবণ দিয়ে ৩-৪টি সিটি দিয়ে সেদ্ধ করুন। # সবজি গুলো টুকরো করে কেটে আলাদা করে সামান্য জল ও হলুদ দিয়ে সেদ্ধ করুন। # একটি বড় পাত্রে সেদ্ধ ডাল ও সবজি একত্র করুন। # এতে তেঁতুলের রস, আদা বাটা, কাঁচা মরিচ ও সাম্বর মসলা দিন এবং ১০–১৫ মিনিট মাঝারি আঁচে ফুটান। # অন্যদিকে একটি ছোট তাওয়ায় সরিষার তেল গরম করে তাতে সরিষা ফোড়ন দিন। # এরপর কারি পাতা ও শুকনো মরিচ দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন। # এই তড়কা ফুটন্ত সাম্বরে দিয়ে দিন এবং ঢেকে রেখে কয়েক মিনিট পর গ্যাস বন্ধ করে দিন। == পরিবেশন == সাম্বর গরম গরম পরিবেশন করুন ইডলি, ডোসা, ভাত বা নিরামিষ খিচুড়ির সঙ্গে। এটি শুধু স্বাদে নয়, গন্ধেও অতুলনীয়। == পরামর্শ == * তেঁতুলের রস বেশি দিলে সাম্বর টক হয়ে যেতে পারে, তাই স্বাদ অনুযায়ী দিন। * ঘরে সাম্বর মসলা না থাকলে ধনে, জিরা, শুকনো মরিচ, মেথি, হিংও সামান্য নারকেল ভেজে বেটে নিতে পারেন। * কারি পাতা না থাকলে সাধারণ ধনেপাতাও ব্যবহার করা যায়, তবে স্বাদ কিছুটা আলাদা হবে। [[Category:দক্ষিণ ভারতীয় খাবার]] so4k3u7d8q9s5a8djfme4gcwb9az3tz রন্ধনপ্রণালী:বোরহানি 104 25500 84349 79426 2025-06-16T03:02:59Z MD Abu Siyam 8392 84349 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = পানীয় | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ২০ মিনিট | কষ্টসাধ্য = ২ | খাদ্য শক্তি = হালকা | টীকা = বোরহানি একটি ঐতিহ্যবাহী মসলাদার দই দিয়ে তৈরি পানীয় যা মূলত বিয়ে বা দাওয়াতের খাবারের পর হজমে সহায়তা করার জন্য পরিবেশিত হয়। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''বোরহানি'''</big></center> বোরহানি বাংলাদেশের একটি অতি জনপ্রিয় পানীয়, বিশেষ করে বিয়ে বাড়ি ও বিশেষ উৎসব-অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয়। এর মধ্যে দইয়ের তীক্ষ্ণতা, মসলা ও সুগন্ধি উপাদান একে হজম-বর্ধক ও মুখরোচক পানীয়তে পরিণত করেছে। বিরিয়ানি, তেহারি বা কাবাবের মতো ভারী খাবারের পরে এটি পান করলে স্বস্তি পাওয়া যায়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! উপাদান !! পরিমাণ |- | টক দই || ১ কাপ |- | পানি || ৩ কাপ |- | পোড়া জিরা গুঁড়ো || ১ চা চামচ |- | বিট লবণ || ১/২ চা চামচ |- | লবণ || স্বাদমতো |- | পুদিনা পাতা বাটা || ১ চা চামচ |- | ধনে পাতা বাটা || ১ চা চামচ |- | কাঁচা মরিচ বাটা || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | সরষে বাটা || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | চিনি || ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) |- | গোল মরিচ গুঁড়ো || ১/৪ চা চামচ |} == প্রস্তুত প্রণালী == # একটি বড় পাত্রে টক দই ভালোভাবে ফেটে নিন যাতে কোনও দলা না থাকে। # দইয়ে পানি মিশিয়ে আরও মসৃণ করে নিন। # এরপর একে একে সব মসলা, পুদিনা-ধনে পাতা বাটা, বিট লবণ, কাঁচা মরিচ বাটা, সরষে বাটা এবং সামান্য চিনি দিয়ে ভালোভাবে মেশান। # সব উপাদান ভালোভাবে মিশে গেলে বোরহানি তৈরি। চাইলে ছেঁকে নিতে পারেন যাতে কোনও পাতা বা সরষের দানা মুখে না পড়ে। # ফ্রিজে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == বিরিয়ানি, তেহারি, কাবাব বা অন্য যেকোনো ঘন মসলা যুক্ত খাবারের পর বোরহানি পান করলে তা হজমে সহায়তা করে এবং মুখে একপ্রকার সতেজতার অনুভূতি আনে। == পরামর্শ == * টক দই ব্যবহার করলেই বোরহানির আসল স্বাদ আসে। * যাদের পেটের গ্যাস্ট্রিক সমস্যা আছে, তারা কাঁচা মরিচ বা সরষে বাটা বাদ দিতে পারেন। * পরিবেশনের আগে গ্লাসে উপর থেকে সামান্য জিরা গুঁড়ো ছিটিয়ে দিতে পারেন সৌন্দর্যের জন্য। [[Category:রন্ধনপ্রণালী]] [[Category:বাংলাদেশি পানীয়]] m6r3n7ip5fy41p4ahgdp9nv8fb4oyiz রন্ধনপ্রণালী:হান্ডি বিফ 104 25584 84267 79699 2025-06-15T16:31:50Z R1F4T 9121 84267 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মাংসের পদ | পরিবেশন = ৫–৬ জন | তৈরির সময় = ১.৫ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৩ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = হান্ডি বিফ একটি ঘন ও মশলাদার গরুর মাংসের পদ যা কড়া মশলার স্বাদে রাঁধা হয় এবং মাটির হাড়িতে রান্না হলে এর স্বাদ আরও বাড়ে। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''হান্ডি বিফ'''</big></center> হান্ডি বিফ নামটি শুনলেই ভাত বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশনের উপযুক্ত একটি ঘন, ঘরোয়া ও সুগন্ধি মাংসের পদ কল্পনায় আসে। এটি বিশেষ করে ঈদ বা উৎসব উপলক্ষে রান্না করা হয় এবং ধৈর্য সহকারে রান্না করলে এর স্বাদ হয় অতুলনীয়। মাটির হাঁড়িতে রান্না করলে এর ঘ্রাণ ও স্বাদ আরও গভীর হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | গরুর মাংস (হাড়সহ) || ১ কেজি |- | পেঁয়াজ কুচি || ২ কাপ |- | আদা বাটা || ১ টেবিল-চামচ |- | রসুন বাটা || ১ টেবিল-চামচ |- | টক দই || ১/২ কাপ |- | শুকনা মরিচ গুঁড়া || ১ চা-চামচ |- | হলুদ গুঁড়া || ১/২ চা-চামচ |- | ধনে গুঁড়া || ১ চা-চামচ |- | জিরা গুঁড়া || ১ চা-চামচ |- | গরম মশলা গুঁড়া || ১/২ চা-চামচ |- | দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ || কয়েকটি |- | তেজপাতা || ২টি |- | লবণ || পরিমাণমতো |- | সরিষার তেল || ১/২ কাপ |- | ধনে পাতা কুচি || ইচ্ছামতো (সাজানোর জন্য) |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে গরুর মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। # কড়ায় তেল গরম করে তেজপাতা, দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ দিয়ে হালকা ভেজে নিন। # এরপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বাদামি করে ভাজুন। # এবার আদা-রসুন বাটা দিয়ে কষান যতক্ষণ না কাঁচা গন্ধ চলে যায়। # মসলা দিয়ে নাড়ুন – টক দই, শুকনা মরিচ, হলুদ, ধনে, জিরা গুঁড়া ও লবণ। # মশলা থেকে তেল ছাড়লে মাংস দিয়ে দিন এবং ভালোভাবে নেড়ে দিন। # ঢেকে দিন এবং মাঝে মাঝে নেড়ে অল্প আঁচে রান্না করতে থাকুন। প্রয়োজনে অল্প গরম পানি দিন। # মাংস সেদ্ধ হয়ে গেলে গরম মশলা গুঁড়া দিন এবং কষান যতক্ষণ না তেল উপরে উঠে আসে। # শেষে ধনে পাতা ছিটিয়ে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == হান্ডি বিফ গরম ভাত, পোলাও বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করুন। এটি উৎসব বা বিশেষ দিনে অতিথি আপ্যায়নের জন্য উপযুক্ত পদ। == পরামর্শ == * মাটির হাঁড়িতে রান্না করলে স্বাদ আরও গভীর ও মাটির ঘ্রাণযুক্ত হয়। * কাঁচা মরিচ যোগ করলে স্বাদ আরও ঝাঁঝালো হবে, তবে তা ঐচ্ছিক। [[Category:বাংলাদেশি পদ]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] [[Category:গরুর মাংস]] 50tz96k44zn7ftg1o6ecb2rtdv8pw2a রন্ধনপ্রণালী:পেস্তা হালুয়া 104 25643 84268 79977 2025-06-15T16:32:43Z R1F4T 9121 84268 wikitext text/x-wiki {{রন্ধনপ্রণালী সারাংশ | রন্ধনপ্রণালী বিভাগ = মিষ্টান্ন | পরিবেশন = ৬–৮ জন | তৈরির সময় = ১ ঘণ্টা | কষ্টসাধ্য = ৪ | খাদ্য শক্তি = উচ্চ | টীকা = পেস্তা হালুয়া একটি অভিজাত মিষ্টান্ন, যা পেস্তা বাদাম ও দুধের সমন্বয়ে তৈরি হয় এবং উৎসব ও বিশেষ উপলক্ষে পরিবেশনের জন্য উপযুক্ত। }} {{রন্ধনপ্রণালী}} <center><big>'''পেস্তা হালুয়া'''</big></center> পেস্তা হালুয়া একটি সুগন্ধি ও বাদামি স্বাদের সমৃদ্ধ মিষ্টান্ন। ভারতীয় উপমহাদেশের রাজকীয় খাবারগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। মূল উপাদান হিসেবে ব্যবহার হয় পেস্তা বাদাম, দুধ ও খোয়া ক্ষীর। এর রং, ঘ্রাণ ও স্বাদ একে করে তোলে ভিন্নমাত্রার একটি খাবার, যা বিশেষ উৎসবে কিংবা অতিথি আপ্যায়নে পরিবেশিত হয়। == উপকরণ == {| class="wikitable" ! নাম !! পরিমাণ |- | পেস্তা বাদাম || ১ কাপ |- | খোয়া ক্ষীর || ১ কাপ |- | তরল দুধ || ১ কাপ |- | চিনি || ১/২ কাপ (স্বাদমতো) |- | ঘি || ১/২ কাপ |- | এলাচ গুঁড়া || ১/২ চা-চামচ |- | জাফরান || কয়েকটি সুতো (ঐচ্ছিক) |- | পেস্তা কুচি || সাজানোর জন্য |} == প্রস্তুত প্রণালী == # প্রথমে পেস্তা বাদাম ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন এবং ব্লেন্ডারে অল্প দুধ দিয়ে ভর্তা বানিয়ে নিন। # কড়ায় ঘি গরম করে পেস্তার পেস্ট দিয়ে দিন এবং মাঝারি আঁচে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না কাঁচা গন্ধ চলে যায়। # এবার খোয়া ক্ষীর ও চিনি দিয়ে নেড়ে নিন। # ধীরে ধীরে দুধ মিশিয়ে দিন এবং ঘন না হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। # এলাচ গুঁড়া ও জাফরান যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে দিন। # মিশ্রণটি ঘন হয়ে হালুয়ার মতো হলে চুলা থেকে নামিয়ে একটি চিকন ঘিয়াক্ত ট্রেতে ঢেলে দিন। # উপরে পেস্তা কুচি ছড়িয়ে ঠান্ডা হতে দিন। # ঠান্ডা হলে পছন্দমতো আকারে কেটে পরিবেশন করুন। == পরিবেশন == পেস্তা হালুয়া ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করাই উত্তম। এটি উৎসব, বিবাহ অনুষ্ঠান, কিংবা অতিথি আপ্যায়নে পরিবেশনের জন্য উপযুক্ত একটি রাজকীয় মিষ্টান্ন। == পরামর্শ == * চাইলে ঘন দুধ ব্যবহার করে স্বাদ আরও সমৃদ্ধ করা যায়। * জাফরান ব্যবহার করলে ঘ্রাণ ও রং আরও আকর্ষণীয় হয়, তবে না থাকলেও চলবে। [[Category:মিষ্টান্ন]] [[Category:বাদাম জাতীয় খাবার]] [[Category:ঐতিহ্যবাহী খাবার]] 8rqdytxdyg2mj7bsbtn0kk90c5quv1i প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক ধারণা/ইউনারি অপারেশন 0 25684 84400 80064 2025-06-16T09:33:07Z RDasgupta2020 8748 84400 wikitext text/x-wiki ==সংক্ষিপ্ত বিবরণ== '''ইউনারি অপারেশন''' হল এমন একটি [[w:গাণিতিক প্রক্রিয়া|অপারেশন]] যা শুধুমাত্র একটি [[w:অপারেন্ড|অপারেন্ড]] -এর উপর ক্রিয়াশীল। যেকোন রকম গাণিতিক প্রক্রিয়া বা কম্পিউটার প্রোগ্রাম সম্পাদনের সময় ইউনারি অপারেশনের মূল্যায়ন সর্বাগ্রে করা হয়। সাধারণ ইউনারি অপারেটরের মধ্যে '''ধনাত্মক বা পজিটিভ''' <code>(+)</code> ও '''ঋণাত্মক বা নেগেটিভ''' <code>(−)</code> চিহ্ন অন্তর্ভুক্ত থাকে। == আলোচনা == '''ইউনারি পজিটিভ''' যাকে '''প্লাস''' -ও বলা হয় এবং '''ইউনারি নেগেটিভ''' যাকে '''মাইনাস''' - ও বলা হয় -এরা উভয়েই বিশেষ ধরনের অপারেটর। ধনাত্মক <code>(+)</code> বা ঋণাত্মক <code>(−)</code> চিহ্নকে কোনো ধ্রুবক সংখ্যার আগে ব্যবহার করে সেই সংখ্যাটি সংখ্যাটি ধনাত্মক না ঋণাত্মক তা নির্দেশ করা যায়। উদাহরণস্বরূপ: <code>+5 + -2</code> উপরের সমীকরনটিতে তিনটি অপারেটর আছে: একঘাত ধনাত্মক, যোগ, এবং একঘাত ঋণাত্মক। পাঁচ সংখ্যাটির আগে ''প্লাস'' চিহ্ন যোগ করে নির্দেশ করা হচ্ছে যে সেই সংখ্যাটি ধনাত্মক বা পজিটিভ এবং দুই সংখ্যাটির আগে মাইনাস চিহ্ন যোগ করে বোঝানো হচ্ছে যে সংখ্যাটি ঋণাত্মক বা নেগেটিভ। এর ফলে ধনাত্মন সংখ্যা পাঁচ -এর সাথে যখন ঋনাত্মক সংখ্যা দুইয়ের যোগ করা হচ্ছে তখন তার ফলাফল হচ্ছে ধনাত্মক বা পজিটিভ সংখ্যা তিন। উপরের সমীকরনে দেখা যাচ্ছে, যখন ''প্লাস'' চিহ্ন পাঁচ সংখ্যাটির আগে বসছে তখন তা একটি ''ইউনারি পজিটিভ'' বোঝাচ্ছে, আবার সেটি যখন <code>+5</code> এবং <code>-2</code> -এর মাঝামাঝি স্থানে অবস্থান করছে তখন সেটি দুটি সংখ্যার যোগ বোঝাচ্ছে। তাই বলা যায় যে, যেকোন গাণিতিক সমীকরনে ''প্লাস'' ও ''মাইনাস'' চিহ্নের অবস্থান অনুসারে তাদের ক্রীয়াপ্রনালীর পার্থক্য বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। ''প্লাস'' এবং ''মাইনাস'' -এর অবস্থান একটি সমীকরনকে পুরোপরি পাল্টে ফেলতে পারে। নিচে আরেকটি উদাহরণ লক্ষ্য করুন: <code>-2 - +5</code> এই সমীকরনটির ফলাফল হবে ঋণাত্মক সাত। এখানে ঋনাত্মক সংখ্যা দুই এবং ধণাত্মক সংখ্যা পাঁচ -এর বিয়োগ করা হচ্ছে। আরেকটি উদাহরণ দেখুন: <code>7 - -2</code> সাধারাণত যে সংখ্যার আগে কোনো চিহ্ন থাকেনা, তাকে ধনাত্মক সংখ্যা ধরা হয়। উপরে একটি ধনাত্মক সাত সংখ্যার সাথে ঋণাত্মক দুই সংখ্যার বিয়োগ করার হচ্ছে যার ফলাফল হবে ধনাত্মক নয়। এর থেকে বোঝা যার যে কোন সংখ্যা(ধণাত্মক অথবা ঋণাত্মক) -এর থেকে যদি আমরা কোন ঋণাত্মক সংখ্যা বিয়োগ করি তাহলে আদতে আমরা দুটি সংখ্যার যোগ করছি। ===ঋণাত্মকতা-ইউনারি নেগেটিভ=== যদি কোণ সংখ্যা ধণাত্মক হয় তাহলে তাকে ঋণাত্মক সংখ্যায় পরিবর্তিত করা যায় আবার কোন ঋনাত্মক সংখ্যাকেও ধণাত্মক সংখ্যায় পরিবর্তিত করা যায়। নিচের [[w:সি++|সি++]] প্রোগ্রামের দুটি কোড লক্ষ্য করুন যাতে <code>money</code> নামক একটি [[প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক ধারণা/ধ্রুবক এবং ভেরিয়েবল|ভেরিয়েবল]] আছে যার মধ্যে কোন পূর্ণসংখ্যার মান সংরক্ষণ করে রাখা যায়। <syntaxhighlight lang="c++" line="1"> -money </syntaxhighlight> <syntaxhighlight lang="c++" line="1"> money * -1 </syntaxhighlight> উপরের প্রথম কোডে <code>money</code> ভেরিয়েবলের আগে ''মাইনাস চিহ্ন'' যোগ করা হয়েছে এবং দ্বিতীয় কোডটিতে <code>money</code> ভেরিয়েবলের সাথে একটি একক ঋণাত্মক সংখ্যা বা <code>-1</code> গুন করা হচ্ছে। এবার দুক্ষেত্রেই কি করা হচ্ছে, না <code>money</code> ভেরিয়েবলের মানকে ঋণাত্মক বা নেগেটিভ সংখ্যায় রূপান্তরিত করা হচ্ছে। প্রথম ক্ষেত্রে ভেরিয়েবলের আগে ''মাইনাস'' চিহ্ন যোগ করে আর দ্বিতীয় ক্ষেত্রে ভেরিয়েবলের সাথে <code>-1</code> গুন করে। প্রথম লাইনে, <code>money</code> ভেরিয়েবলে যদি <code>6</code> সংখ্যাটি সংরক্ষন করা হয় তবে ''মাইনাস'' চিহ্ন থাকার কারনে সেটির মান হয়ে যায় <code>-6</code>। দ্বিতীয় কোডে <code>money</code> ভেরিয়েবলের মানকে <code>-1</code> দিয়ে গুণ করা হয়েছে, তাতেও ফলাফল <code>-6</code> হয়েছে। সংখ্যাতত্ত্বে ও গাণিতিক ক্রিয়াকলাপে ইউনারি নেগেটিভের গুরুত্ব অপরিসীম। ধণাত্মক বা পজিটিভ সংখ্যাকে কোন রকম চিহ্ন ছাড়াই নির্দেশিত করা যায় কিন্তু নেগেটিভ বা ঋণাত্মক সংখ্যাকে ''মাইনাস'' বা বিয়োগ চিহ্ন ছাড়া নির্দেশিত করা যায়না। ===ইউনারি পজিটিভ-মূল্যহীনতা=== সামঞ্জস্য বজায় রাখার জন্য সি++ প্রোগ্রামিং ভাষায় একঘাত ধনাত্মক ইউনারি পজিটিভ অপারেটরও যোগ করা হয়েছে, কিন্তু এটি একেবারেই অর্থহীন বা অপ্রয়োজনীয় এবং খুব কম ব্যবহার হয়। উদাহড়ন হিসাবে নিচের সমীকরণটি দেখ:<br> <code>6 + +5</code> উপরের সমীকরনে পাঁচ সংখ্যাটির আগে ''প্লাস'' বা যোগ চিহ্ন ব্যাবহার করে বোঝানো হচ্ছে যে এখানে পাচ সংখ্যাটি ধণাত্মক বা পজিটিভ সংখ্যা এবং ছয় সংখ্যাটির পরে যে ''প্লাস'' চিহ্ন আছে তার মাধ্যমে দুটি সংখ্যার যোগ বোঝানো হচ্ছে। নিচে কিছু সি++ কোডে ইউনারি পজিটিভের ব্যাবহার দেখানো হল, <syntaxhighlight lang="c++" line="1"> money </syntaxhighlight> <syntaxhighlight lang="c++" line="1"> +money </syntaxhighlight> <syntaxhighlight lang="c++" line="1"> money * +1 </syntaxhighlight> এই তিনটি ক্ষেত্রেই যদি <code>money</code>-র মান <code>6</code> হয়, তবে তার ফল হবে <code>6</code>। এমনকি যদি <code>money</code>-র মান <code>-77</code> হয়, তবুও ফলাফল হবে <code>-77</code> কারণ, এক দ্বারা যেকোনো সংখ্যাকে গুণ করলে তার মান অপরিবর্তিত থাকে, ফলে বোঝা গেল যে এই অপারেটরটি আসলে সেরকম কিছুই করে না। ===সম্ভাব্য বিভ্রান্তি=== ''ইউনারি নেগেটিভ'' অপারেটরের সঙ্গে [[ প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক ধারণা/ইনক্রিমেন্ট এবং ডিক্রিমেন্ট অপারেটর|ডিক্রিমেন্ট অপারেটর]] -কে গুলিয়ে ফেলবেন না। ডিক্রিমেন্ট অপারেটর একটি ভ্যারিয়েবলের মানের পরিবর্তন ঘটায়। কিন্তু একঘাত ঋণাত্মক অপারেটর ভ্যারিয়েবলের মানের পরিবর্তন করে না। এটি শুধুমাত্র একটি ধণাত্মক ভ্যারিয়েবলের মান ঋণাত্মক করে অথবা ঋনাত্মক ভেরিয়েবলের মান ধণাত্মক করে কিন্তু ভ্যারিয়েবলে সংরক্ষিত আসল মানটি অপরিবর্তিত থাকে। ===অনুশীলন=== ''ইউনারি পজিটিভ'' এবং ''ইউনারি নেগেটিভ'' -এর সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা তৈরী কুরতে নিম্নলিখিত সমীকরণগুলি অনুশীলন করুন; <syntaxhighlight line="1"> +10 – -2 -18 + 24 4 – +3 +8 + – +5 +8 + / +5 </syntaxhighlight> ==মূল পরিভাষা== ;মাইনাস :অথবা ইউনারি নেগেটিভ ;প্লাস :অথবা ইউনারি পজিটিভ ;ইউনারি নেগেটিভ :একটি অপারেটর যা ঋনাত্মকতার সৃষ্টি করে। ;ইউনারি পজিটিভ :একটি অকেজো অপারেটর যা প্রায় কখনোই ব্যবহার করা হয়না। ==তথ্যসূত্র== * [https://cnx.org/contents/MDgA8wfz@22.2:YzfkjC2r@17 cnx.org: Programming Fundamentals – A Modular Structured Approach using C++] {{reflist}} {{BookCat}} 3kl9c9a3re2i3pzsukqw7z9wiikkquz উইকিশৈশব:কণা/গ্যাসের চাপ 100 25949 84399 80917 2025-06-16T05:18:49Z RDasgupta2020 8748 84399 wikitext text/x-wiki {{navigate|Prev=পদার্থের তিন দশা|Next= কণা/ভাসবে না ডুববে?}} আপনি হয়তো সেই পরীক্ষার কথা শুনেছেন যেখানে একটি গ্লাস জলে পূর্ণ করে গ্লাসটির মুখে একটি কার্ডবোর্ড চাপা দেওয়ার পর গ্লাসটি উল্টো করে ধরলে, কার্ডবোর্ডটি নিচে পড়ে যায় না। কেন এমন হয়? এছাড়াও অধুনাকালে, দেওয়ালের উপর কোন কিছু ঝুলিয়ে রাখার জন্য (যেমন তোয়ালে) আর পরিশ্রম করে দেওয়ালে কোন পেরেক পোঁতা হয়না। তার বদলে এক ধরনের রাবারের চাকতি দেওয়ালের সাথে চেপে বসিয়ে দেওয়া হয় যেগুলিকে সাকশন কাপ বলা হয়। এই সাকশন কাপগুলি কিভাবে দেওয়ালের সাথে আটকে থাকে? এই অধ্যায় পড়ে সেইসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন। ==গ্যাসের চাপ== ভাবুন তো এমন একটি দৃশ্য। আপনার কাছে চারটি টেবিল টেনিস বল আছে এবং আপনি সেগুলো একটি ১ মিটার x ১ মিটার x ১ মিটার মাপের বাক্সে রাখলেন। এটি বেশ বড় একটি বাক্স। এবার আপনি একজন ভার উত্তোলককে সেই বাক্সটি জোরে ঝাঁকাতে বললেন। আপনি শুনতে পাবেন, টেবিল টেনিস বলগুলি বাক্সের দেওয়ালে আঘাত করছে — ধরুন, প্রতি দশ সেকেন্ডে একবার আঘাতের শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। এবার আপনি সেই বলগুলো একটি ছোট বাক্সে রাখলেন, যার মাপ ৫০ সেমি x ৫০ সেমি x ৫০ সেমি। এবার আপনি লক্ষ্য করবেন যে, বলগুলো প্রতি দশ সেকেন্ডে ছয়বার বাক্সের দেওয়ালে ধাক্কা দিচ্ছে! কারণ, বাক্সের আয়তন যত ছোট হয়, বলগুলোর দেওয়ালে আঘাত করার সম্ভাবনা ততই বাড়ে। টেবিল টেনিস বলগুলি যখন দেওয়ালে বেশি ধাক্কা খায়, তখন তারা দেওয়ালের উপর বেশি চাপ প্রয়োগ করে। যখন কেউ আপনার উপর ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করে তখন সেই আঘাতের কারনে একধরনের চাপ সৃষ্টি হয়। মনে করুন, আমরা আগের অধ্যায়ে পড়েছি যে, গ্যাস কণাগুলো সব সময় মুক্তভাবেই চলাফেরা করে। যখন গ্যাসের কণাগুলিকে একটি পাত্রে রাখা হয়, তখন তারা সেই পাত্রের দেওয়ালে ধাক্কা দেয় এবং চাপ সৃষ্টি করে। আর যদি সেই পাত্রটি আয়তনে ছোট হয়, তবে তারা আরও বেশি করে দেওয়ালে ধাক্কা দেবে। এই যে গ্যাসের কণাগুলো দেওয়ালে ধাক্কা দিয়ে যে চাপ সৃষ্টি করে — একেই বলা হয় গ্যাসীয় চাপ বা গ্যাসের চাপ। গ্যাস চাপ মাপা হয় পাস্কাল এককে, যাকে সংক্ষেপে '''Pa''' বলা হয়। '''বুরডন গেজ''' নামক যন্ত্র দিয়ে গ্যাস চাপ মাপা যায়। এছাড়াও, আমরা একটি ''চাপ সেন্সর'' নামক যন্ত্রকেে একটি ''ডেটালগার'' নামক বিশেষ যন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করে গ্যাসের চাপ মাপতে পারি। ==বায়ুচাপ== বায়ুও এক ধরণের গ্যাস তাই বায়ুও তার পারিপার্শ্বিক বস্তুর উপর চাপ সৃষ্টি করে। বায়ুতে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন এবং অন্যান্য অনেক গ্যাসীয় উপাদানের উপুস্থিতি আছে। যেহেতু বায়ু আমাদের চারপাশে থাকে, তাই বায়ু আমাদের শরীরেও একধরণের গ্যাসীয় চাপ সৃষ্টি করে। বায়ুতে উপস্থিত গ্যাস সমূহের চাপকে বায়ুচাপ বা বায়ুমণ্ডলীয় চাপ বলা হয়। তবে এই চাপের মান বেশ নগন্য। আপনার ত্বকে বাতাসের কণা আঘাত করলে আপনি তা অনুভব করতে পারবেন না! ==শূণ্যস্থান== [[File:Magdeburg Hemispheres.svg|200px|left]] যদি বাতাস না থাকে, তাহলে বায়ুমণ্ডলীয় চাপও থাকে না। ১৬৬৪ সালে, জার্মানির ম্যাগডেবার্গ শহরে বিজ্ঞানী অটো ভন গুয়েরিক বায়ুচাপের ব্যাখ্যা করার জন্য একটি পরীক্ষা করেছিলেন। তিনি দুটি অর্ধ গোলককে একত্রিত করে একটি পূর্ণ গোলক বানিয়েছিলেন। তারপর তিনি সেই গোলকের ভেতর থেকে বাতাস বের করে দিয়েছিলেন। এরপর তিনি দুটি অর্ধ গোলককে আলাধা করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু কোনভাবেই ওই দুটি অর্ধ গোলককে আলাদা করা যায়নি। শোনা যায় গোলকের দুপাশে দুটি ঘোড়াকে যুক্ত করেও তাদের আলাদা করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু তা কার্যকর হয়নি। কিন্তু কেন এমন হয়েছিল? বাম দিকের চিত্রটি দিয়ে এর ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। যখন গোলার্ধগুলি বাতাসে পূর্ণ থাকে, তখন ভিতরের বায়ুচাপ বাইরের বায়ুচাপের সমান হয়। যখন ভিতরের অংশটি ফাঁকা থাকে, তখন গোলকের ভেতরর অংশে কোনও বায়ুর চাপ থাকে না। কিন্তু গোলকের বাইরের বায়ু তখন গোলকের পৃষ্ঠে প্রবলভাবে চাপ দেয় এবং সেই বায়ুচাপ ওই দুই অর্ধগোলককে দৃঢ়ভাবে আঁটকে রাখে, যার ফলে তাদের পৃথক করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। যে স্থানে কোনও বায়ু নেই তাকে '''শূন্যস্থান''' বলা হয়। [[File:Suction-lifter-one-cup.jpg|100px|right]] দৈনন্দিন জীবনে বায়ুশূণ্যতার একটি ব্যবহার হল সাকশন কাপ। যখন সাকশন কাপের উপর চাপ দিয়ে তাকে দেয়ালে সাথে আটকানো হয়, তখন চাপের জন্য সাকশন কাপের ভেতরের অবতল অংশ থেকে সমস্ত বাতাস বেরিয়ে যায়। তখন বাইরের উত্তল অংশে বায়ুকণাগুলো সাকশন কাপের উপর চাপ দেয়, যার ফলে বাতাসের চাপ তৈরি হয় এবং সাকশন কাপ সজোরে দেওয়ালের সাথে আটকে যায়। তখন এই সাকশন কাপগুলোকে সহজে দেওয়াল থেকে তোলা যায়না! == প্রশ্নোত্তর == শূন্যস্থান পূরণ করো। * গ্যাসীয় চাপ তখনই সৃষ্টি হয় যখন গ্যসের (১) তার (২) দেয়ালে আঘাত করে। * (৩) চাপকে বায়ুচাপও বলা হয়। * (৫) -এর অর্ধ গোলক পরীক্ষার মাধ্যমে (৪) -এর শক্তি দেখানো যেতে পারে। উত্তর: * (১) কণা * (২) ধারক পাত্রের * (৩) বায়ুমণ্ডলীয় * (৪) বায়ুশূন্যতা * (৫) ম্যাগডেবার্গ {{BookCat}} 3j3vvtdl9uz1fko0e4ubu034zg8aa6v উইকিশৈশব:কণা/কণার মডেল 100 25951 84398 80924 2025-06-16T04:53:39Z RDasgupta2020 8748 84398 wikitext text/x-wiki {{navigate|Prev=ব্রাউনীয় গতি|Next=পদার্থের তিন দশা}} কণা মডেল শুরু করার আগে, আসুন আমরা পূর্ববর্তী অধ্যায়গুলি থেকে কয়েকটি বিষয় স্মরণ করি। * পদার্থ কণা দিয়ে তৈরি। * কণাগুলো সর্বদা গতিশীল। * কণাগুলি সাধারণত উচ্চ ঘনত্বের স্থান থেকে কম ঘনত্বের স্থানে গমন করে। এখানে আরও একটি বিষয় যা আমরা আগে আলোচনা করিনি, কিন্তু সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ: {| class = wikitable width = "820" | {{center|[[File:Star*.svg|25px]]<big>'''তাপ পদার্থের কণাগুলিকে আরও জোরে চলাচল করতে সাহায্য করে।'''</big>}} |} এখন যেহেতু এই বিষয়গুলি আমাদের জানা, তাই কণা মডেলের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু ব্যাখ্যা করতে পারি। কিন্তু কণা মডেল আসলে কী? কণা মডেল মূলত এমন একটি মডেল যা কণাগুলির কার্যক্ষমতা ব্যাখা করার জন্য ব্যাবহার হয়। আপনি বাস্তব জীবনে কণা দেখতে পান না কারণ সাধারণ মাইক্রোস্কোপ দিয়েও তাদের দেখা যায় না। তাদের দেখার জন্য বিশেষ ধরনের মাইক্রোস্কোপ চাই। কণা মডেল ত্রিমাত্রিক মডেল বা দ্বিমাত্রিকও হতে পারে। কণা মডেলের সাহায্যে পদার্থের ভৌত ধর্ম সম্পর্কিত অনেক কিছু ব্যাখ্যা করা যেতে পারে, যেমন পদার্থের তিনটি অবস্থা, ঘনত্ব এবং তাপীয় প্রসারণ এবং সংকোচন। ==[[উইকিশৈশব:কণা/পদার্থের তিন দশা|পদার্থের তিনটি মৌলিক অবস্থা]]== [[File:States of matter En.svg|thumb|পদার্থের তিন দশা]] আমরা আগের অধ্যায়ে পদার্থের তিনটি মৌলিক অবস্থা সম্পর্কে জেনেছিলাম। কণা মডেলের সাহায্যে আমরা পদার্থের তিনটি অবস্থা ব্যাখ্যা করতে পারি। কণা মডেল থেকে সহজেই জানতে পারা যাবে কোন পদার্থ সংকোচনযোগ্য। পদার্থের নিজস্ব আকৃতির কারণ, এছাড়াও কেন কঠিন পদার্থ সবচেয়ে বেশি স্থিতিশীল -এই সমস্ত কিছু ব্যাখা করা যায় কণা মডেলের মাধ্যমে। ==[[উইকিশৈশব:কণা/গ্যাসের চাপ|গ্যাসের চাপ]] == গ্যাসীয় পদার্থের সংকোচন এবং প্রসারন সম্ভব; তবে গ্যাসীয় পদার্থের সংকোচনের সময় তার চাপের পরিবর্তন হয়। এই অধ্যায়ে সম্পূর্ণরূপে গ্যাস এবং বায়ুচাপ সম্পর্কিত বিষয়ে আলচনা করা হবে। এই অধ্যায় শুরু করার আগে আপনার পূর্ববর্তী অধ্যায়টি অতি অবশ্যই ভালোভাবে পড়া উচিত। == [[উইকিশৈশব:কণা/ভাসবে না ডুববে?|ঘনত্ব]] == ঘনত্ব হলো একটি নির্দিষ্ট আয়তনে পদার্থের পরিমাণ। এই অধ্যায়ে পদার্থের ঘনত্বের বিষয়ে আলোচনা করা হবে। এই অধ্যায়টি পড়ার জন্য 'পদার্থ' এবং 'কণা তত্ত্ব' অধ্যায়ে আলোচিত বিষয়গুলি ভালোভাবে পরা উচিত। এছাড়া আর কোন পূর্ববর্তী জ্ঞানের খুব বেশি প্রয়োজন নেই। == [[তাপীয় প্রসারণ এবং সংকোচন]] == আগের অধ্যায়গুলি পরে থাকলে আপনি ইতিমধ্যেই জানেন যে, যে কোন বস্তু আয়তন গরমে প্রসারিত হয় এবং ঠান্ডায় সঙ্কুচিত হয়। পদার্থের এই ধর্মকে বলা হয় তাপীয় প্রসারণ এবং তাপীয় সঙ্কোচন । কিন্তু ঠিক কেন এমন হয়? এবং এই ঘটনাগুলি কি দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োগ করা যায়? এই সমস্ত কিছুর সম্পর্কে এই অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে। == কুইজ == আপনার মতে, কণা মডেল ব্যাবহার করে নিচের কোনটি সহজেই ব্যাখ্যা করা যেতে পারে? # জলচক্র # সালোকসংশ্লেষণ (যে প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করে) # দ্রবীভূত হওয়ার আগে এবং পরে ঘনত্বের তুলনা # চৌম্বক ক্ষেত্র # বিভিন্ন তাপমাত্রায় কণার চলাচল # শ্বাসযন্ত্র (যে সিস্টেমের মাধ্যমে আপনি শ্বাস নেন) উত্তর: ৩ এবং ৫। {{BookCat}} h9qges6ztspsk49k31jnkgq02zh27ey প্রকৌশল শব্দবিজ্ঞান/অরৈখিকতার শব্দীয় পরামিতি 0 25988 84404 81035 2025-06-16T10:43:17Z RDasgupta2020 8748 84404 wikitext text/x-wiki == অরৈখিকতার শব্দীয় পরামিতি == প্রকৌশল শব্দবিজ্ঞানের বিভিন্ন প্রয়োগক্ষেত্রে, কোন অরৈখিক শব্দ তরঙ্গ কোন শব্দ পরিবাহী মাধ্যমে (যেমন: গ্যাস, তরল ইত্যাদিতে) কেমন এবং কিভাবে আচরণ করে তা বোঝাতে একটি একক মান ব্যবহার করা হয়, যাকে বলা হয় '''অরৈখিকতার শব্দীয় পরামিতি''' বা ''প্যারামিটার অফ নন-লিনিয়ারিটি''। এই ধারণাটি মূলত রবার্ট টি. বায়ার ১৯৬০ সালে তাঁর ''তরল মাধ্যমে অরৈখিকতার পরামিতি''<ref name = "Beyer 1960">Beyer, R.T., 1960. "Parameter of Nonlinearity in Fluids", J. Acoust. Soc. Am., Vol. 32(6).</ref> শীর্ষক গবেষণাপত্রে উপস্থাপন করেন এবং পরে তাঁর লেখা ''অরৈখিক শব্দবিজ্ঞান''<ref name = "Beyer 1997">Beyer, R.T., 1997. "Nonlinear acoustics". Acoustical Society of America, Woodbury, NY.</ref> নামক বইতেও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেন, যদিও এই ধারণার মূল উৎস হিসেবে তিনি ফক্স ও ওয়ালেস-এর ১৯৫৪ সালের একটি পুরনো গবেষণাপত্রের কথা উল্লেখ করেছিলেন।<ref name = "Fox 1954">Fox, F.E., Wallace, W.A., 1954. Absorption of Finite Amplitude Soundwaves. J. Acoust. Soc. Am. Vol. 89.</ref> ''অরৈখিকতার শব্দীয় পরামিতি'' নামক ধারনার গাণিতিক ভিত্তি গড়ে উঠেছে [[w:টেলর ধারা|টেইলর সিরিজের]] উপর ভিত্তি করে। এই টেলর সিরিজের সাহায্যে যেকোন শব্দ পরিবাহী মাধ্যমে চাপ (''p'' ') ও ঘনত্বের (''&rho;'' ') ক্ষুদ্র পরিবর্তনের মধ্যে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা হয়। পদার্থবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে, একটি নির্দিষ্ট এবং পরিবেষ্টিত অবস্থার নিরিখে এই ক্ষুদ্র পরিবর্তনগুলির পরিমাপ করা হয়, যেখানে ঘনত্ব ''&rho;<sub>o</sub>'' এবং [[w:বিশৃঙ্খলা-মাত্রা|এন্ট্রপির মাত্রা]] হল ধ্রুবক (''s'' = ''s''<sub>o</sub>)। বিশদ বুঝতে নিম্নের গাণিতিক শ্রেনীটি লক্ষ্য করুন। :<math> p' = A\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right) + \frac{B}{2!}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)^2 + \frac{C}{3!}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)^3 + ... </math> এখানে '''A''', '''B''' এবং '''C''' হল বিভিন্ন গুণাঙ্ক, যা শব্দ পরিবাহী মাধ্যমের চাপ ও ঘনত্বের পরিবর্তনের মধ্যেকার গভীর সম্পর্ক বা অরৈখিকতাকে বোঝানোর জন্য ব্যাবহার করা হয়। '''A''' গুণাঙ্কটি সরল (রৈখিক) সম্পর্ককে প্রতিষ্ঠা করতে আর '''B''' ও '''C''' গুণাঙ্কগুলি উচ্চতর (অ-রৈখিক) প্রভাব বোঝাতে ব্যাবহার করা হয়। এই গুণাঙ্কগুলি বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারণ করা যায়। '''B''' ও '''C''' গুণাঙ্কগুলির একক প্রধানত বর্গমান ও ঘনমানে নির্ধারিত হয়, এই গুণাঙ্কগুলি শব্দ পরিবাহী মাধ্যমের চাপ (''p'' ') ও ঘনত্ব (&rho;)-এর সম্পর্কের অ-রৈখিকতার পরিমাণ নির্দেশ করে। '''A''', '''B''' এবং '''C''' গুণাঙ্কগুলিকে বিভিন্ন পরীক্ষামূলক কৌশলের মাধ্যমে নির্ধারণ করা যায়।<ref name = "Beyer 1997"/><ref name = "Beyer 2008">Beyer, R.T, 2008. The Parameter B/A. In ''Nonlinear Acoustics'' (eds. Hamilton, M. F., Blackstock, D. T.)</ref><ref name = "Sehgal 1984">Sehgal, C.M., Bahn, R.C., et al., 1984. "Measurement of the acoustic nonlinearity parameter B/A in human tissues by a thermodynamic method." J. Acoust. Soc. Am., Vol. 76(4).</ref> এছাড়াও, যদি চাপ ও ঘনত্বের মধ্যেকার একটি গঠনগত সম্পর্ক জানা থাকে, তাহলে টেইলর সিরিজের সাহায্যে '''A''', '''B''' এবং '''C''' -এই গুণাঙ্কগুলোর মান হিসাব করা সম্ভব। এই উদ্দেশ্যে আদর্শ গ্যাস সমীকরণ বা টেইট সমীকরণ ব্যবহার করার পদ্ধতি পরবর্তী অংশে আলোচনা করা হয়েছে। টেইলর সিরিজের গুণাঙ্কগুলোর গাণিতিক সংজ্ঞা নিম্নরূপ:<br> :<math> A = \rho_o\left(\frac{\partial P}{\partial \rho}\right)_{\rho_o,s_o} = \rho_o c_o^2 </math> : :<math> B = \rho_o^2\left(\frac{\partial^2 P}{\partial \rho^2}\right)_{\rho_o,s_o} </math> : :<math> C = \rho_o^3\left(\frac{\partial^3 P}{\partial \rho^3}\right)_{\rho_o,s_o} </math> এখানে পরিবেষ্টিত শব্দবেগ (অ্যাম্বিয়েন্ট সাউন্ড স্পীড) -এর সংজ্ঞা, (''&part;p''/''&part;&rho;'')''<sub>&rho;<sub>o</sub>,s<sub>o</sub></sub>'' = ''c<sub>o</sub>''<sup>2</sup> -এর ব্যাবহার করা হয়েছে। উপরোক্ত সমীকরনে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ''A'' গুনকের মান হল, ''A'' = ''&rho;''<sub>o</sub> ''c''<sub>o</sub><sup>2</sup>। বেশিরভাগ অরৈখিক শব্দ-প্রকৌশল বিদ্যা সম্পর্কিত সমস্যার ক্ষেত্রে টেইলর সিরিজের প্রথম দুটি পদই ঘনত্বের পরিবর্তনের পরিসর বোঝানোর জন্য যথেষ্ট। সেক্ষেত্রে, টেইলর সিরিজের সংক্ষিপ্ত রূপ হল:<br> :<math> p' = A\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right) + \frac{B}{2}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)^2 </math> -এই সংক্ষিপ্ত টেলর সিরিজের রূপ থেকেই কোন তরল মাধ্যমের '''অরৈখিকতার পরামিতির''' ধারনা পাওয়া যায় যা ''B/A'' হিসাবে পরিচিত। যদি সংক্ষিপ্ত টেইলর ধারার উভয় পদ থেকে ''A'' = ''&rho;''<sub>o</sub> ''c''<sub>o</sub><sup>2</sup> -কে উপাংশ হিসেবে নিস্কাশিত করে নেওয়া হয়, তাহলে '''B/A'''-এর ভৌত গুরুত্ব আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যায়:<br> :<math> p' = \rho' c_o^2\left[1+\frac{1}{2}\frac{B}{A}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)\right] </math> এই রাশিটির মাধ্যমে এই বিষয়টি লক্ষ্য করা যায় যে, ''B/A'' অনুপাতটি আসলে মাধ্যমের নির্ধারিত ঘনত্ব অবস্থা ''&rho;''' / ''&rho;''<sub>o</sub> -এর জন্য স্থানীয় শাব্দিক চাপের অস্থিরতার উপর অ-রৈখিকতার প্রভাবকে পরিমাপ করে। অনুরূপভাবে, এটাও দেখানো যায় যে ''B/A'' অনুপাতটি ঘনত্বের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় শব্দগত বেগের পরিবর্তনকে নিম্নলিখিতভাবে পরিমাপ করে:<ref name="Beyer 2008"/><br> :<math> c = c_o\left[1+\frac{1}{2}\frac{B}{A}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)\right] </math> == শক্তি-নিয়মের অবস্থান সমীকরণ ও অরৈখিকতার সম্পর্ক == অনেক ক্ষেত্রেই আমরা এমন পদার্থ নিয়ে কাজ করি যেগুলোর চাপ ও ঘনত্বের মধ্যেকার সম্পর্ক পদার্থবিদ্যার শক্তি-নিয়ম ভিত্তিক এক বা একাধিক সমীকরণ দিয়ে বোঝানো যায়। যেমন: তরল পদার্থের জন্য ''টেইট-কির্কউড ইওএস'' বা টেট সমীকরণ<ref>[[Wikipedia: Tait equation]]</ref><ref name="Beyer 2008" /> অথবা আদর্শ গ্যাসের জন্য আইসেনট্রপিক সংকোচন <ref>[[Wikipedia: Isentropic process]]</ref> ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার সমীকরণ ব্যবহার করে আমরা তরল বা গ্যাসের মধ্যে অরৈখিকতার মাত্রা নির্ধারণ করতে পারি। মূলত '''B/A''' পরামিতির মাধ্যমেই অরৈখিকতার মাত্রা নির্ধারিত হয়। শব্দ পরিবাহী মাধ্যমে চাপ ও ঘণত্বের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কটি বোঝাতে প্রথমে ঘনত্বের পরিবর্তনের তুলনায় চাপের আংশিক পরিবর্তন, ''&part;p''/''&part;&rho;'',গণনা করা হয় টেট সমীকরণ ব্যবহার করে। এরপর এই মানগুলি টেলর সিরিজে ব্যাবহার করে প্রতিক্রিয়াশীল চাপ ''p' '' -এর মান নির্ণয় করে দেখানো যায় যে, কীভাবে চাপের ক্ষুদ্র পরিবর্তন ঘনত্বের ক্ষুদ্র পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। যখন টেইট সমীকরণের পরিবর্তে আদর্শ গ্যাসের সমীকরণ ব্যবহার করা হয়, তখনও ফলাফলটি একই রকম থাকে, যা নিচে প্রদর্শিত হয়েছে:<br> :<math> \frac{P+D}{P_o+D} = \left(\frac{\rho}{\rho_o} \right )^{\gamma} </math> : :<math> \frac{\partial P}{\partial \rho} = \left(P_o+D \right )\frac{\gamma}{\rho_o}\left(\frac{\rho}{\rho_o} \right )^{\gamma-1} </math> যখন ঘনত্বের মান পরিবেষ্টিত (''&rho;'' = ''&rho;<sub>o</sub>''), তখন চাপের প্রথম অন্তরকলজ (''&part;p''/''&part;&rho;'') -এর হিসাব করার মাধ্যমেও আমরা শব্দের রৈখিক বেগ নির্ণয় করতে পারি। এই রৈখিক শব্দগত বেগের একটি সহজ সূত্র হলো: ''c<sub>o</sub><sup>2</sup>'' = ''&gamma;''(''P<sub>o</sub>''+''D'') / ''&rho;<sub>o</sub>'' এখানে, * ''c<sub>o</sub>'' হলো শব্দের বেগ, * ''&gamma;'' হলো গ্যাসের জন্য নির্দিষ্ট একটি ধ্রুবক, * ''P<sub>o</sub>'' হলো পরিবেষ্টিত চাপ, * ''D'' হলো টেট সমীকরণে ব্যবহৃত একটি ধ্রুবক, * এবং ''&rho;<sub>o</sub>'' হলো পরিবেষ্টিত ঘনত্ব। এই সূত্রটি ব্যবহার করে আমরা চাপের পরিবর্তন ও ঘনত্বের মধ্যে সম্পর্ককে সহজভাবে নির্ধারণ করতে পারি। এরপর যখন আমরা ''&part;p''/''&part;&rho;'' -এর মান ব্যাবহার করে চাপের দ্বিতীয় ক্রমের অন্তরকলন ''&part;<sup>2</sup>p'' / ''&part;&rho;<sup>2</sup>'' -এর হিসেব করি তখন:<br> :<math> \frac{\partial P}{\partial \rho} = c_o^2\left(\frac{\rho}{\rho_o} \right )^{\gamma-1} </math> : :<math> \frac{\partial^2P}{\partial \rho^2} = c_o^2 \frac{\left(\gamma-1 \right )}{\rho_o} \left(\frac{\rho}{\rho_o} \right )^{\gamma-2} </math> যখন আমরা চাপের পরিবর্তন (''p' '') -কে ঘনত্বের (''&rho;' '') পরিবর্তন অনুযায়ী বিশ্লেষণ করি, তখন টেইলর সিরিজে প্রথম ও দ্বিতীয় অন্তরকলজ (চাপ কীভাবে ঘনত্ব অনুযায়ী পরিবর্তিত হচ্ছে তার গাণিতিক রূপ) ব্যবহার করে আমরা একটি সমীকরণ পাই (যা আসলে শক্তি-নিয়মের অবস্থান সমীকরণ)। এই সমীকরণটি যদি আমরা কোনো নির্দিষ্ট ধরনের গ্যাস বা তরলের জন্য নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে (যেমন: টেইট সমীকরণ বা আদর্শ গ্যাস সমীকরণ) প্রয়োগ করি, তাহলে আমরা এমন কিছু ফলাফল পাই যেগুলোকে পূর্ব নির্ধারিত '''B/A''' পরামিতিযুক্ত টেইলর সিরিজের সঙ্গে তুলনা করা যায়। <br> :<math> p'=c_o^2 \rho' + \frac{c_o^2\left(\gamma-1 \right )}{2\rho_o}\rho'^2+... </math> :<math> p'=c_o^2 \rho'\left[1 + \frac{\left(\gamma-1 \right )}{2}\left(\frac{\rho'}{\rho_o} \right ) \right ] + ... </math> এই শেষ সমীকরণটি থেকে বোঝা যায় যে, চাপ ''p' '' -এর জন্য যেই দুটি টেইলর সিরিজ ব্যবহৃত হয়েছে, সেগুলো আসলে এক, শুধুমাত্র তাদের মধ্যে একটিতে '''B/A''' ব্যাবহৃত হয়েছে আর অপরটিতে তার পরিবর্তে (''&gamma;''-1) -এর ব্যাবহার করা হয়েছে। অর্থাৎ, যেসকল তরলের ক্ষেত্রে টেট-কির্কউড শক্তি সমীকরন প্রযোজ্য অথবা যেসকল আদর্শ গ্যাসে আইসেনট্রপিক সংকোচন -এর নিয়ম প্রযোজ্য তাহলে সেই তরল বা গ্যাসের অ-রৈখিকতার মাত্রা ('''B/A''') হল- <br> :<math> \frac{B}{A} = \gamma - 1 </math> এখানে ''&gamma;'' হচ্ছে অ্যাডিয়াব্যাটিক সূচক, অর্থাৎ চাপ ও ঘনত্বের মধ্যে সম্পর্ক বোঝাতে ব্যবহৃত একটি ধ্রুবক। == অরৈখিকতার নমুনা মান == প্রথম সারণিতে বিভিন্ন গ্যাস, তরল এবং জৈবিক পদার্থের '''B/A''' পরামিতির মানগুলির একটি নমুনা প্রদান করা হয়েছে। প্রতিটি নমুনার সাথে সংস্লিষ্ট তাপমাত্রা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কারণ একটি নির্দিষ্ট পদার্থের জন্য '''B/A''' -এর মান তাপমাত্রার সাথে পরিবর্তিত হবে। দ্বিতীয় সারণিতে বেশ কয়েকটি জৈব পদার্থ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কারণ জৈব চিকিৎসা আল্ট্রাসাউন্ড প্রয়োগে অরৈখিক শাব্দিক প্রভাব বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।<ref name = "Cobbold 2007">Cobbold, R.S.C., 2007. Foundations of Biomedical Ultrasound. Oxford University Press, New York.</ref> :{| class="wikitable" style="text-align: center;" |+ সারণি ১: তরল পদার্থের নমুনা ''B/A মান।'' |- ! '''উপাদান'''!! ''B/A'' !! রেফ. তাপমাত্রা. <sup>o</sup>সেলসিয়াস !! তথ্যসূত্র |- | style="width: 160px;" | দ্বৈত-পরমাণু গ্যাস (বায়ু) || style="width: 60px;" | ০.৪ || ২০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | পাতিত জল || ৫.০ || ২০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | পাতিত জল || ৫.৪ || ৪০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | লবণাক্ত জল || ৫.৩ || ২০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | ইথানল || ১০.৫|| ২০ || |} :{| class="wikitable" style="text-align: center;" |+ সারণি ২: জৈব পদার্থের জন্য নমুনা ''B/A মান।'' |- ! উপাদান !! ''B/A'' !! রেফ. তাপমাত্রা. <sup>o</sup>সেলসিয়াস !! তথ্যসূত্র |- | style="width: 160px;" | গ্লিসারস || style="width: 60px;" | ৯.১ || ৩০ || <ref name = "Sehgal 1984" /> |- | হিমোগ্লোবিন (৫০%) || ৭.৬ || ৩০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | লিভার || ৬.৫ || ৩০ || <ref name = "Sehgal 1984" /> |- | ফ্যাট || ৯.৯ || ৩০ || <ref name = "Sehgal 1984" /> |- | কোলাজেন || ৪.৩ || ২৫ || <ref name="Beyer 2008" /> |} ==তথ্যসূত্র== {{reflist}} {{BookCat}} gujc7gc76r7ij2vndujew9xbfgi6qgs 84405 84404 2025-06-16T10:45:00Z RDasgupta2020 8748 /* অরৈখিকতার নমুনা মান */ 84405 wikitext text/x-wiki == অরৈখিকতার শব্দীয় পরামিতি == প্রকৌশল শব্দবিজ্ঞানের বিভিন্ন প্রয়োগক্ষেত্রে, কোন অরৈখিক শব্দ তরঙ্গ কোন শব্দ পরিবাহী মাধ্যমে (যেমন: গ্যাস, তরল ইত্যাদিতে) কেমন এবং কিভাবে আচরণ করে তা বোঝাতে একটি একক মান ব্যবহার করা হয়, যাকে বলা হয় '''অরৈখিকতার শব্দীয় পরামিতি''' বা ''প্যারামিটার অফ নন-লিনিয়ারিটি''। এই ধারণাটি মূলত রবার্ট টি. বায়ার ১৯৬০ সালে তাঁর ''তরল মাধ্যমে অরৈখিকতার পরামিতি''<ref name = "Beyer 1960">Beyer, R.T., 1960. "Parameter of Nonlinearity in Fluids", J. Acoust. Soc. Am., Vol. 32(6).</ref> শীর্ষক গবেষণাপত্রে উপস্থাপন করেন এবং পরে তাঁর লেখা ''অরৈখিক শব্দবিজ্ঞান''<ref name = "Beyer 1997">Beyer, R.T., 1997. "Nonlinear acoustics". Acoustical Society of America, Woodbury, NY.</ref> নামক বইতেও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেন, যদিও এই ধারণার মূল উৎস হিসেবে তিনি ফক্স ও ওয়ালেস-এর ১৯৫৪ সালের একটি পুরনো গবেষণাপত্রের কথা উল্লেখ করেছিলেন।<ref name = "Fox 1954">Fox, F.E., Wallace, W.A., 1954. Absorption of Finite Amplitude Soundwaves. J. Acoust. Soc. Am. Vol. 89.</ref> ''অরৈখিকতার শব্দীয় পরামিতি'' নামক ধারনার গাণিতিক ভিত্তি গড়ে উঠেছে [[w:টেলর ধারা|টেইলর সিরিজের]] উপর ভিত্তি করে। এই টেলর সিরিজের সাহায্যে যেকোন শব্দ পরিবাহী মাধ্যমে চাপ (''p'' ') ও ঘনত্বের (''&rho;'' ') ক্ষুদ্র পরিবর্তনের মধ্যে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা হয়। পদার্থবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে, একটি নির্দিষ্ট এবং পরিবেষ্টিত অবস্থার নিরিখে এই ক্ষুদ্র পরিবর্তনগুলির পরিমাপ করা হয়, যেখানে ঘনত্ব ''&rho;<sub>o</sub>'' এবং [[w:বিশৃঙ্খলা-মাত্রা|এন্ট্রপির মাত্রা]] হল ধ্রুবক (''s'' = ''s''<sub>o</sub>)। বিশদ বুঝতে নিম্নের গাণিতিক শ্রেনীটি লক্ষ্য করুন। :<math> p' = A\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right) + \frac{B}{2!}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)^2 + \frac{C}{3!}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)^3 + ... </math> এখানে '''A''', '''B''' এবং '''C''' হল বিভিন্ন গুণাঙ্ক, যা শব্দ পরিবাহী মাধ্যমের চাপ ও ঘনত্বের পরিবর্তনের মধ্যেকার গভীর সম্পর্ক বা অরৈখিকতাকে বোঝানোর জন্য ব্যাবহার করা হয়। '''A''' গুণাঙ্কটি সরল (রৈখিক) সম্পর্ককে প্রতিষ্ঠা করতে আর '''B''' ও '''C''' গুণাঙ্কগুলি উচ্চতর (অ-রৈখিক) প্রভাব বোঝাতে ব্যাবহার করা হয়। এই গুণাঙ্কগুলি বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারণ করা যায়। '''B''' ও '''C''' গুণাঙ্কগুলির একক প্রধানত বর্গমান ও ঘনমানে নির্ধারিত হয়, এই গুণাঙ্কগুলি শব্দ পরিবাহী মাধ্যমের চাপ (''p'' ') ও ঘনত্ব (&rho;)-এর সম্পর্কের অ-রৈখিকতার পরিমাণ নির্দেশ করে। '''A''', '''B''' এবং '''C''' গুণাঙ্কগুলিকে বিভিন্ন পরীক্ষামূলক কৌশলের মাধ্যমে নির্ধারণ করা যায়।<ref name = "Beyer 1997"/><ref name = "Beyer 2008">Beyer, R.T, 2008. The Parameter B/A. In ''Nonlinear Acoustics'' (eds. Hamilton, M. F., Blackstock, D. T.)</ref><ref name = "Sehgal 1984">Sehgal, C.M., Bahn, R.C., et al., 1984. "Measurement of the acoustic nonlinearity parameter B/A in human tissues by a thermodynamic method." J. Acoust. Soc. Am., Vol. 76(4).</ref> এছাড়াও, যদি চাপ ও ঘনত্বের মধ্যেকার একটি গঠনগত সম্পর্ক জানা থাকে, তাহলে টেইলর সিরিজের সাহায্যে '''A''', '''B''' এবং '''C''' -এই গুণাঙ্কগুলোর মান হিসাব করা সম্ভব। এই উদ্দেশ্যে আদর্শ গ্যাস সমীকরণ বা টেইট সমীকরণ ব্যবহার করার পদ্ধতি পরবর্তী অংশে আলোচনা করা হয়েছে। টেইলর সিরিজের গুণাঙ্কগুলোর গাণিতিক সংজ্ঞা নিম্নরূপ:<br> :<math> A = \rho_o\left(\frac{\partial P}{\partial \rho}\right)_{\rho_o,s_o} = \rho_o c_o^2 </math> : :<math> B = \rho_o^2\left(\frac{\partial^2 P}{\partial \rho^2}\right)_{\rho_o,s_o} </math> : :<math> C = \rho_o^3\left(\frac{\partial^3 P}{\partial \rho^3}\right)_{\rho_o,s_o} </math> এখানে পরিবেষ্টিত শব্দবেগ (অ্যাম্বিয়েন্ট সাউন্ড স্পীড) -এর সংজ্ঞা, (''&part;p''/''&part;&rho;'')''<sub>&rho;<sub>o</sub>,s<sub>o</sub></sub>'' = ''c<sub>o</sub>''<sup>2</sup> -এর ব্যাবহার করা হয়েছে। উপরোক্ত সমীকরনে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ''A'' গুনকের মান হল, ''A'' = ''&rho;''<sub>o</sub> ''c''<sub>o</sub><sup>2</sup>। বেশিরভাগ অরৈখিক শব্দ-প্রকৌশল বিদ্যা সম্পর্কিত সমস্যার ক্ষেত্রে টেইলর সিরিজের প্রথম দুটি পদই ঘনত্বের পরিবর্তনের পরিসর বোঝানোর জন্য যথেষ্ট। সেক্ষেত্রে, টেইলর সিরিজের সংক্ষিপ্ত রূপ হল:<br> :<math> p' = A\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right) + \frac{B}{2}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)^2 </math> -এই সংক্ষিপ্ত টেলর সিরিজের রূপ থেকেই কোন তরল মাধ্যমের '''অরৈখিকতার পরামিতির''' ধারনা পাওয়া যায় যা ''B/A'' হিসাবে পরিচিত। যদি সংক্ষিপ্ত টেইলর ধারার উভয় পদ থেকে ''A'' = ''&rho;''<sub>o</sub> ''c''<sub>o</sub><sup>2</sup> -কে উপাংশ হিসেবে নিস্কাশিত করে নেওয়া হয়, তাহলে '''B/A'''-এর ভৌত গুরুত্ব আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যায়:<br> :<math> p' = \rho' c_o^2\left[1+\frac{1}{2}\frac{B}{A}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)\right] </math> এই রাশিটির মাধ্যমে এই বিষয়টি লক্ষ্য করা যায় যে, ''B/A'' অনুপাতটি আসলে মাধ্যমের নির্ধারিত ঘনত্ব অবস্থা ''&rho;''' / ''&rho;''<sub>o</sub> -এর জন্য স্থানীয় শাব্দিক চাপের অস্থিরতার উপর অ-রৈখিকতার প্রভাবকে পরিমাপ করে। অনুরূপভাবে, এটাও দেখানো যায় যে ''B/A'' অনুপাতটি ঘনত্বের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় শব্দগত বেগের পরিবর্তনকে নিম্নলিখিতভাবে পরিমাপ করে:<ref name="Beyer 2008"/><br> :<math> c = c_o\left[1+\frac{1}{2}\frac{B}{A}\left(\frac{\rho'}{\rho_o}\right)\right] </math> == শক্তি-নিয়মের অবস্থান সমীকরণ ও অরৈখিকতার সম্পর্ক == অনেক ক্ষেত্রেই আমরা এমন পদার্থ নিয়ে কাজ করি যেগুলোর চাপ ও ঘনত্বের মধ্যেকার সম্পর্ক পদার্থবিদ্যার শক্তি-নিয়ম ভিত্তিক এক বা একাধিক সমীকরণ দিয়ে বোঝানো যায়। যেমন: তরল পদার্থের জন্য ''টেইট-কির্কউড ইওএস'' বা টেট সমীকরণ<ref>[[Wikipedia: Tait equation]]</ref><ref name="Beyer 2008" /> অথবা আদর্শ গ্যাসের জন্য আইসেনট্রপিক সংকোচন <ref>[[Wikipedia: Isentropic process]]</ref> ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার সমীকরণ ব্যবহার করে আমরা তরল বা গ্যাসের মধ্যে অরৈখিকতার মাত্রা নির্ধারণ করতে পারি। মূলত '''B/A''' পরামিতির মাধ্যমেই অরৈখিকতার মাত্রা নির্ধারিত হয়। শব্দ পরিবাহী মাধ্যমে চাপ ও ঘণত্বের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কটি বোঝাতে প্রথমে ঘনত্বের পরিবর্তনের তুলনায় চাপের আংশিক পরিবর্তন, ''&part;p''/''&part;&rho;'',গণনা করা হয় টেট সমীকরণ ব্যবহার করে। এরপর এই মানগুলি টেলর সিরিজে ব্যাবহার করে প্রতিক্রিয়াশীল চাপ ''p' '' -এর মান নির্ণয় করে দেখানো যায় যে, কীভাবে চাপের ক্ষুদ্র পরিবর্তন ঘনত্বের ক্ষুদ্র পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। যখন টেইট সমীকরণের পরিবর্তে আদর্শ গ্যাসের সমীকরণ ব্যবহার করা হয়, তখনও ফলাফলটি একই রকম থাকে, যা নিচে প্রদর্শিত হয়েছে:<br> :<math> \frac{P+D}{P_o+D} = \left(\frac{\rho}{\rho_o} \right )^{\gamma} </math> : :<math> \frac{\partial P}{\partial \rho} = \left(P_o+D \right )\frac{\gamma}{\rho_o}\left(\frac{\rho}{\rho_o} \right )^{\gamma-1} </math> যখন ঘনত্বের মান পরিবেষ্টিত (''&rho;'' = ''&rho;<sub>o</sub>''), তখন চাপের প্রথম অন্তরকলজ (''&part;p''/''&part;&rho;'') -এর হিসাব করার মাধ্যমেও আমরা শব্দের রৈখিক বেগ নির্ণয় করতে পারি। এই রৈখিক শব্দগত বেগের একটি সহজ সূত্র হলো: ''c<sub>o</sub><sup>2</sup>'' = ''&gamma;''(''P<sub>o</sub>''+''D'') / ''&rho;<sub>o</sub>'' এখানে, * ''c<sub>o</sub>'' হলো শব্দের বেগ, * ''&gamma;'' হলো গ্যাসের জন্য নির্দিষ্ট একটি ধ্রুবক, * ''P<sub>o</sub>'' হলো পরিবেষ্টিত চাপ, * ''D'' হলো টেট সমীকরণে ব্যবহৃত একটি ধ্রুবক, * এবং ''&rho;<sub>o</sub>'' হলো পরিবেষ্টিত ঘনত্ব। এই সূত্রটি ব্যবহার করে আমরা চাপের পরিবর্তন ও ঘনত্বের মধ্যে সম্পর্ককে সহজভাবে নির্ধারণ করতে পারি। এরপর যখন আমরা ''&part;p''/''&part;&rho;'' -এর মান ব্যাবহার করে চাপের দ্বিতীয় ক্রমের অন্তরকলন ''&part;<sup>2</sup>p'' / ''&part;&rho;<sup>2</sup>'' -এর হিসেব করি তখন:<br> :<math> \frac{\partial P}{\partial \rho} = c_o^2\left(\frac{\rho}{\rho_o} \right )^{\gamma-1} </math> : :<math> \frac{\partial^2P}{\partial \rho^2} = c_o^2 \frac{\left(\gamma-1 \right )}{\rho_o} \left(\frac{\rho}{\rho_o} \right )^{\gamma-2} </math> যখন আমরা চাপের পরিবর্তন (''p' '') -কে ঘনত্বের (''&rho;' '') পরিবর্তন অনুযায়ী বিশ্লেষণ করি, তখন টেইলর সিরিজে প্রথম ও দ্বিতীয় অন্তরকলজ (চাপ কীভাবে ঘনত্ব অনুযায়ী পরিবর্তিত হচ্ছে তার গাণিতিক রূপ) ব্যবহার করে আমরা একটি সমীকরণ পাই (যা আসলে শক্তি-নিয়মের অবস্থান সমীকরণ)। এই সমীকরণটি যদি আমরা কোনো নির্দিষ্ট ধরনের গ্যাস বা তরলের জন্য নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে (যেমন: টেইট সমীকরণ বা আদর্শ গ্যাস সমীকরণ) প্রয়োগ করি, তাহলে আমরা এমন কিছু ফলাফল পাই যেগুলোকে পূর্ব নির্ধারিত '''B/A''' পরামিতিযুক্ত টেইলর সিরিজের সঙ্গে তুলনা করা যায়। <br> :<math> p'=c_o^2 \rho' + \frac{c_o^2\left(\gamma-1 \right )}{2\rho_o}\rho'^2+... </math> :<math> p'=c_o^2 \rho'\left[1 + \frac{\left(\gamma-1 \right )}{2}\left(\frac{\rho'}{\rho_o} \right ) \right ] + ... </math> এই শেষ সমীকরণটি থেকে বোঝা যায় যে, চাপ ''p' '' -এর জন্য যেই দুটি টেইলর সিরিজ ব্যবহৃত হয়েছে, সেগুলো আসলে এক, শুধুমাত্র তাদের মধ্যে একটিতে '''B/A''' ব্যাবহৃত হয়েছে আর অপরটিতে তার পরিবর্তে (''&gamma;''-1) -এর ব্যাবহার করা হয়েছে। অর্থাৎ, যেসকল তরলের ক্ষেত্রে টেট-কির্কউড শক্তি সমীকরন প্রযোজ্য অথবা যেসকল আদর্শ গ্যাসে আইসেনট্রপিক সংকোচন -এর নিয়ম প্রযোজ্য তাহলে সেই তরল বা গ্যাসের অ-রৈখিকতার মাত্রা ('''B/A''') হল- <br> :<math> \frac{B}{A} = \gamma - 1 </math> এখানে ''&gamma;'' হচ্ছে অ্যাডিয়াব্যাটিক সূচক, অর্থাৎ চাপ ও ঘনত্বের মধ্যে সম্পর্ক বোঝাতে ব্যবহৃত একটি ধ্রুবক। == অরৈখিকতার নমুনা মান == প্রথম সারণিতে বিভিন্ন গ্যাস, তরল এবং জৈবিক পদার্থের '''B/A''' পরামিতির মানগুলির একটি নমুনা প্রদান করা হয়েছে। প্রতিটি নমুনার সাথে সংস্লিষ্ট তাপমাত্রা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কারণ একটি নির্দিষ্ট পদার্থের জন্য '''B/A''' -এর মান তাপমাত্রার সাথে পরিবর্তিত হবে। দ্বিতীয় সারণিতে বেশ কয়েকটি জৈব পদার্থ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কারণ জৈব চিকিৎসার ক্ষেত্রে আল্ট্রাসাউন্ড প্রয়োগ করা হলে তাতে অরৈখিক শব্দ তরঙ্গের প্রভাব বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।<ref name = "Cobbold 2007">Cobbold, R.S.C., 2007. Foundations of Biomedical Ultrasound. Oxford University Press, New York.</ref> :{| class="wikitable" style="text-align: center;" |+ সারণি ১: তরল পদার্থের নমুনা ''B/A মান।'' |- ! '''উপাদান'''!! ''B/A'' !! রেফ. তাপমাত্রা. <sup>o</sup>সেলসিয়াস !! তথ্যসূত্র |- | style="width: 160px;" | দ্বৈত-পরমাণু গ্যাস (বায়ু) || style="width: 60px;" | ০.৪ || ২০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | পাতিত জল || ৫.০ || ২০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | পাতিত জল || ৫.৪ || ৪০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | লবণাক্ত জল || ৫.৩ || ২০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | ইথানল || ১০.৫|| ২০ || |} :{| class="wikitable" style="text-align: center;" |+ সারণি ২: জৈব পদার্থের জন্য নমুনা ''B/A মান।'' |- ! উপাদান !! ''B/A'' !! রেফ. তাপমাত্রা. <sup>o</sup>সেলসিয়াস !! তথ্যসূত্র |- | style="width: 160px;" | গ্লিসারস || style="width: 60px;" | ৯.১ || ৩০ || <ref name = "Sehgal 1984" /> |- | হিমোগ্লোবিন (৫০%) || ৭.৬ || ৩০ || <ref name="Beyer 2008" /> |- | লিভার || ৬.৫ || ৩০ || <ref name = "Sehgal 1984" /> |- | ফ্যাট || ৯.৯ || ৩০ || <ref name = "Sehgal 1984" /> |- | কোলাজেন || ৪.৩ || ২৫ || <ref name="Beyer 2008" /> |} ==তথ্যসূত্র== {{reflist}} {{BookCat}} a4d8ap1m1dyizthekclo5xyj98y9f0j ব্যবহারকারী আলাপ:Aninext 3 27152 84266 2025-06-15T14:40:04Z KanikBot 8129 স্বাগতম! 84266 wikitext text/x-wiki == বাংলা উইকিবইয়ে স্বাগত == {{স্বাগত/২য় সংস্করণ}} ১৪:৪০, ১৫ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) cbttw8iexi10xxy1izbdyt3obuxd2gi ব্যবহারকারী আলাপ:ManuelGR 3 27153 84318 2025-06-15T22:40:09Z KanikBot 8129 স্বাগতম! 84318 wikitext text/x-wiki == বাংলা উইকিবইয়ে স্বাগত == {{স্বাগত/২য় সংস্করণ}} ২২:৪০, ১৫ জুন ২০২৫ (ইউটিসি) 1bmyotrsi5jrceeuuvg168spot9mp22 রন্ধনপ্রণালী:রন্ধনপ্রণালী দোমাছা 104 27154 84373 2025-06-16T03:50:37Z Mehedi Abedin 7113 Mehedi Abedin [[রন্ধনপ্রণালী:রন্ধনপ্রণালী দোমাছা]] পাতাটিকে [[রন্ধনপ্রণালী:দোমাছা]] শিরোনামে পুনর্নির্দেশনার মাধ্যমে স্থানান্তর করেছেন 84373 wikitext text/x-wiki #পুনর্নির্দেশ [[রন্ধনপ্রণালী:দোমাছা]] tk1w8tsnm33nszjj4cqknt5j38xqwjb রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রন্ধনপ্রণালী দোমাছা 105 27155 84375 2025-06-16T03:50:38Z Mehedi Abedin 7113 Mehedi Abedin [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রন্ধনপ্রণালী দোমাছা]] পাতাটিকে [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:দোমাছা]] শিরোনামে পুনর্নির্দেশনার মাধ্যমে স্থানান্তর করেছেন 84375 wikitext text/x-wiki #পুনর্নির্দেশ [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:দোমাছা]] k60jxd1ub6rxw3yz6puz61ekjx7v808 রন্ধনপ্রণালী:রুপচাদা দোপেঁয়াজা 104 27156 84377 2025-06-16T03:54:43Z Mehedi Abedin 7113 Mehedi Abedin [[রন্ধনপ্রণালী:রুপচাদা দোপেঁয়াজা]] কে [[রন্ধনপ্রণালী:রুপচাঁদা দোপেঁয়াজা]] শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন 84377 wikitext text/x-wiki #পুনর্নির্দেশ [[রন্ধনপ্রণালী:রুপচাঁদা দোপেঁয়াজা]] sgluto534tydukrpbefv61e1qu9xw6h রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রুপচাদা দোপেঁয়াজা 105 27157 84379 2025-06-16T03:54:43Z Mehedi Abedin 7113 Mehedi Abedin [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রুপচাদা দোপেঁয়াজা]] কে [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রুপচাঁদা দোপেঁয়াজা]] শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন 84379 wikitext text/x-wiki #পুনর্নির্দেশ [[রন্ধনপ্রণালী আলোচনা:রুপচাঁদা দোপেঁয়াজা]] mtbmzlm11wswi43aknfbab79gdl8iv0 ব্যবহারকারী:Poet md mahabubur rahaman 2 27158 84403 2025-06-16T10:25:51Z Poet md mahabubur rahaman 11730 "I'm not for myself. I'm for everybody" দিয়ে পাতা তৈরি 84403 wikitext text/x-wiki I'm not for myself. I'm for everybody tg6ucmusicy8xbw1uujh9mjm4un6xso