প্রবেশদ্বার:জীবনী
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জীবনী প্রবেশদ্বারে স্বাগতম। জীবনী একধরণের সাহিত্য যা কোন মানুষের জীবনের উপর লেখা হয়। জীবনী কখনও কাল্পনিক হয় না। জীবনী শুধুই মানব জীবনের বাস্তব ঘটনার কাহানী। জীবনবৃত্তান্তের সাথে জীবনীর পার্থক্য হল, জীবনীতে ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের বিশ্লেষন করা হয়, তার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে গভীর আলোচনা করা হয়। জন্ম, শিক্ষা, কাজ, সম্পর্ক ইত্যাদি হল জীবনবৃত্তান্তের অংশ, কিন্তু জীবনীর এর চাইতে অনেক ব্যাপক।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ই মে, ১৮৬১-৭ই আগস্ট, ১৯৪১) (২৫শে বৈশাখ, ১২৬৮ব.-২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮ব.) বাংলা সাহিত্যের দিকপাল কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, গীতিকার, সুরকার, নাট্যকার ও দার্শনিক। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগ থেকে বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ বাংলা সাহিত্যে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের সূচনা করেন। তিনি তাঁর গীতাঞ্জলী কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯১৩ সালে নোবেল পুরষ্কার লাভ করেন। বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি তার সারা জীবনের কর্মে সমৃদ্ধ হয়েছে। বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে তিনি বিশ্বকবি, কবিগুরু ও গুরুদেব নামে পরিচিত। তিনি বিশ্বের একমাত্র কবি যিনি দুটি দেশের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা। বলা যায় তাঁর হাতে বাঙ্গালীর ভাষা ও সাহিত্য,শিল্পকলা ও শিল্প চেতনা নতুনভাবে নির্মিত হয়েছে।
এগারো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথের উপনয়ন হয়। এর ঠিক পরেই রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর পিতা ফেব্রুয়ারি ১৪, ১৮৭৩ এ কয়েক মাসের জন্য ভারতবর্ষের সর্বত্র ভ্রমণে বের হন। এসময় তাঁরা শান্তিনিকেতন, অম্রিতসর ঘুরে হিমালয়ের পাদদেশের ডালহৌসি হিল স্টেশনে আসেন। এখানে রবীন্দ্রনাথ ইতিহাস, জ্যোতির্বিদ্যা, আধুনিক বিজ্ঞান, সংস্কৃত ভাষা, এবং কালীদাস এর কবিতার উপরে পড়াশোনা করেন। ১৮৭৭ সালে রবীন্দ্রনাথ বেশ কিছু কাব্য রচনা করে সাড়া জাগান। এর মধ্যে রয়েছে মৈথিলি রীতিতে লেখা একটি মহাকাব্য। তিনি অবশ্য মজা করে দাবী করেছিলেন যে এটা সদ্য আবিষ্কৃত ১৭শ শতাব্দীর বৈষ্ণব কবি ভানু সিংহের লেখা। বাংলা ভাষায় রবীন্দ্রনাথের লেখা প্রথম ছোট গল্প ভীখারিনী লেখা হয় ১৮৭৭ সালে। তিনি ১৮৮২ সালে সন্ধ্যা সঙ্গীত নামের কাব্যগ্রন্থ লেখেন, যার মধ্যে তাঁর প্রখ্যাত কবিতা নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ অন্তর্গত।
১৮৯০ সালে রবীন্দ্রনাথ তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের সাথে পারিবারিক জমিদারী দেখাশোনা করার জন্য কুষ্টিয়ার শিলাইদহে(বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থিত) চলে আসেন। এখানে রবীন্দ্রনাথের দিন কেটেছে পদ্মা নদীতে বজরায় নৌকাভ্রমণে আর জমিদারী পরিচালনায়। তাঁর সাধনা পর্ব (১৮৯১-১৮৯৫, রবীন্দ্রনাথের প্রকাশিত পত্রিকার নামানুসারে) ছিল তাঁর জীবনের সবচেয়ে সৃজনশীল সময়গুলির অন্যতম। তিন খন্ডে লেখা গল্পগুচ্ছের ৮৪টি গল্পের অর্ধেকেরও বেশী লেখা হয়েছে রবীন্দ্রনাথের এই শিলাইদহে থাকার সময়ে। সমসাময়িক পূর্ববঙ্গের গ্রামীণ জীবন, সংস্কৃতি ইত্যাদি তাই রবীন্দ্রনাথের এসময়কার সাহিত্যকর্মে ফুটে উঠেছে। শিলাইদহে অবস্থান কালে কবি তার গীতাঞ্জলী কাব্যগ্রন্থের ইংরেজী অনুবাদ শুরু করেন। ...আরও দেখুন
ডঃ ফ্রান্সিস হ্যারি কম্পটন ক্রিক, অর্ডার অফ মেরিট, এফআরএস (জুন ৮, ১৯১৬ - জুলাই ২৮, ২০০৪) একজন ইংরেজ পদার্থবিদ, আণবিক জীববিজ্ঞানী এবং স্নায়ুবিজ্ঞানী। তিনি ১৯৫৩ সালে ডিএনএ অণুর গঠনের ৪ জন আবিষ্কারকের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হিসাবে সর্বাধিক পরিচিতি লাভ করেন। তিনি, জেমস ডি ওয়াটসন এবং মরিস উইলকিন্স-- নিউক্লিয়িক এসিডের আণবিক গঠন এবং জীবিত বস্তুতে তথ্য স্থানান্তরের ক্ষেত্রে এদের তাৎপর্য সংক্রান্ত আবিষ্কারের জন্যে ১৯৬২ সালে শারীরতত্ত্ব অথবা ভেষজবিদ্যা শাখায় নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন। ডিএনএ আবিষ্কারের আট বছরের মাথায় ক্রিক, সিডনি ব্রেনার ও অন্যান্যদের সাথে আবিষ্কার করেন যে, জেনেটিক কোড হলো ট্রিপলেট। জেমস ওয়াটসন তাঁর বই DNA: The Secret of Life এ ওইসময়ের স্মৃতিচারণ করেছেন এভাবে-
- এক রাতে ক্রিক তাঁদের ত্রয়ী-বিমোচন পরীক্ষার ফলাফল দেখতে সহকর্মী লেসলি বারনেটকে সাথে নিয়ে গবেষণাগারে যান। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি(ক্রিক) সেই ফলাফল যে কি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ তা বুঝতে পেরে বারনেট'কে বলেন: "একমাত্র আমরা দুজনাই জানি যে, এটা(জেনেটিক কোড) ট্রিপলেট"। আমি আর ক্রিকই সর্বপ্রথম জীবনের দ্বি-হেলিক্যাল রহস্য সম্পর্কে জানতে পারি, আর সেই রহস্য যে তিন-অক্ষরের শব্দ দিয়ে রচিত তা ক্রিকই প্রথম জানলো। ... ... ... আরো জানুন
- বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও নোবেল বিজয়ীদের নিয়ে লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট রাজনীতিবীদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিকদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট সমাজসেবকদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীদের জীবনী লিখতে পারেন।
বিজ্ঞানী
বিজ্ঞানী | পদার্থ বিজ্ঞানী | রসায়নবিদ | মনোবিজ্ঞানী | গণিতবিদ | কম্পিউটার বিজ্ঞানী | মুসলিম বিজ্ঞানী | ভাষাবিজ্ঞানী
জীব বিজ্ঞানী
জীববিজ্ঞানী | উদ্ভিদবিজ্ঞানী | প্রাণীবিজ্ঞানী | কৃষিবিজ্ঞানী | চিকিৎসাবিজ্ঞানী | অণুজীব বিজ্ঞানী
রাষ্ট্রপ্রধান
প্রধানমন্ত্রী | রাষ্ট্রপতি | রাজনীতিবিদ | রাজনীতিবিদ | মহিলা প্রধানমন্ত্রী | বাঙালি রাজনীতিবিদ
নোবেল বিজয়ী
জীব বিজ্ঞান | অর্থনীতি|পদার্থবিজ্ঞান | রসায়ন | শান্তি | সাহিত্য
শিক্ষাবিদ
প্রাসঙ্গিক
খেলোয়াড় | শিল্পী | সাহিত্যিক | আইনজ্ঞ | সাহিত্যিক | সাংবাদিক
অধ্যাপক ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস (জন্ম:২৮শে জুন, ১৯৪০) বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক। তিনি ক্ষুদ্রঋণ (Microcredit) ধারণার প্রবর্তক। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার সহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন।
মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন গরীব বাংলাদেশীদের মধ্যে ঋণ দেবার জন্য। তখন থেকে গ্রামীন ব্যাংক ৫.৩ মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করে। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীন ব্যাংক "সংহতি দল" পদ্ধতি ব্যবহার করে। একটি অনানুষ্ঠানিক ছোট দল একত্রে ঋণের জন্য আবেদন করে এবং এর সদস্যবৃন্দ একে অন্যের জামিনদার হিসেবে থাকে এবং একে অন্যের উন্নয়নে সাহায্য করে। ব্যাংকের পরিধি বাড়ার সাথে সাথে গরীবকে রক্ষা করার জন্য ব্যাংক অন্যান্য পদ্ধতিও প্রয়োগ করে। ক্ষুদ্রঋণের সাথে যোগ হয় গৃহঋণ, মৎস খামাড় এবং সেচ ঋণ প্রকল্প সহ অন্যান্য ব্যাংকিং ব্যাবস্থা। ... ... ... আরো জানুন
সুভাষ চন্দ্র বসু (জানুয়ারি ২৩, ১৮৯৭ - আগস্ট ১৮, ১৯৪৫?টিকা) ছিলেন উপমহাদেশের অন্যতম স্বাধিকার আন্দোলনের নেতা। তিনি নেতাজী হিসাবেও ব্যাপক পরিচিত। তিনি পরপর দুবার ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন, পরবর্তিতে মহাত্মা গান্ধির সাথে আদর্শগত মতভেদের কারণে সৃষ্ট দলীয় অনাস্থার ফলে এই পদ থেকে তাঁকে পদত্যাগও করতে হয়। নেতাজী বিশ্বাস করতেন, মহাত্মা গান্ধীর অহিংস নীতি স্বাধীনতা আদায়ে যথেষ্ট নয়, এবং তাই তিনি সশস্ত্র প্রতিরোধের পক্ষ নিয়েছিলেন। তিনি অল ইন্ডিয়া ফরওয়ার্ড ব্লক নামে পৃথক রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেন, অতিসত্ত্বর ব্রিটিশ রাজত্বের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে সম্পূর্ণ স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। জাপান-অধিকৃত সিঙ্গাপুরে রাশবিহারী বসুর তত্বাবধানে ভারতীয় উপমহাদেশের যুদ্ধবন্দীদের নিয়ে গঠিত আজাদ হিন্দ ফৌজকে পরিচালনা করে তিনি উত্তরপূর্ব ভারতীয় সীমায় প্রবেশ করে ইম্ফল অবধি দখল করতে সক্ষম হন।
১৯২০ সালে সুভাষ চন্দ্র ভারতের সিভিল সার্ভিস (ICS) পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ইংরেজীতে সর্বোচ্চ নাম্বার সহ চতুর্থ স্থান লাভ করেন। মেধাতালিকায় উপরের সারিতে থাকা সত্ত্বেও তিনি, ১৯২১ সালের এপ্রিল মাসে সিভিল সার্ভিসের মর্যাদাপূর্ণ চাকরি ছেড়ে দেন, এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে সক্রিয় সদস্য হিসাবে যোগদান করেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে যুক্ত হয়ে এটির যুব শাখায় সক্রিয় হন। তবে, সুভাষ চন্দ্র বসুর দর্শন, মহাত্মা গান্ধির অহিংস নীতির সাথে না মেলায়, তিনি কলকাতা ফিরে গিয়ে বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং স্বরাজ্য পার্টির প্রতিষ্ঠাতা (মতিলাল নেহরুর সাথে) চিত্তরঞ্জন দাসের সাথে যোগ দেন। ১৯২১ সালে ওয়েলসের যুবরাজের ভারত আগমন উদযাপনের বিরোধীতা করে সুভাষ চন্দ্র এক বয়কটের আহবান করেন; ফলশ্রুতিতে তাঁকে জেলে যেতে হয়। ... ... ... আরও জানুন
মহামতি আলেকজান্ডার (Alexander the great) (জন্ম - জুলাই খ্রিস্টপূর্ব ৩৫৬, মৃত্যু জুন ১১, খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩)পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম সফল সামরিক প্রধান। তিনি তৃতীয় আলেকজান্ডার বা মেসিডনের রাজা হিসেবেও পরিচিত। তিনি ছিলেন মেসিডোনিয়ার শাসনকর্তা। মেসিডোনিয়া বর্তমান গ্রীসের অন্তর্গত একটি অঞ্চল। তার পিতা ফিলিপ ছিলেন মেসিডোনিয়ার রাজা। ... ... ... আরো জানুন
আমি রাজনীতিকে রাজনীতিবিদের জন্য কঠিন করে দেব" (I will make politics difficult for the politicians)
দেশের বহুদলীয় গনতন্ত্র চালুর উদ্দ্যোগ নিয়ে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)এই উক্তি করেন। ... ... ... ... আরও জানুন
- ... ... ... গাছের প্রাণ আছে তা প্রথম জগদীশ চন্দ্র বসু প্রমান করেন... ... ...
- ... ... ... ...আলেকজান্ডার ফ্লেমিং প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক আবিস্কার করেন... ... ...
- ... মহামতি আলেকজান্ডার মাত্র ১৭ বছর বয়সে মেসিডোনিয়ার রাজা হন এবং ৩০ বছর বয়সে মৃত্যু বরণ করেন। এই ১৩ বছরের রাজত্ব কালে তিনি সকল গ্রীক নগর-রাষ্ট্র, পারস্য, মিশর ও ভারতের অনেক অংশ জয় করেন... ... ...
- ... বিজ্ঞানী আলবার্ট আইন্সটাইন তিন বছর বয়স পর্যন্ত কথা বলা শুরু করেন নাই... ... ...
- ... ...কাজী মোতাহার হোসেন বাংলাদেশের প্রথম একাডেমীকালি স্বীকৃত পরিসংখ্যানবিদ... ... ...
- ... ... ... ... ... স্যার এ. এফ. রাহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম উপাচার্য... ... ...
- ... ... ... ... ...মার্গারেট থ্যাচার বৃটেনের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ছিলেন... ... ...
- ... ... ...মেরি কুরি প্রথম মহিলা যিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম ডক্টরেট ডিগ্রি লাভকারি ফরাসি মহিলা... ... ...
- ... ... ...স্বাধীনতার পর এ যাবৎ খালেদা জিয়া সবচেয়ে বেশি সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন... ... ...
- ... ... বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক কখনো কোন বই লেখেন নাই। এমনকি তার কোন ডক্টরেট ডিগ্রি ছিল না। বিশ্ববিখ্যাত অর্থনীতিবিদ হ্যারল্ড লাস্কির তত্ত্বাবধানে তিনি পিএইচডি করতে যান এবং হ্যারল্ড লাস্কির মৃত্যুর পর তিনি ডিগ্রি না নিয়েই দেশে চলে আসেন... ... ...
- ... ... ...ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজী মাত্র ১৭ সৈন্য নিয়ে বাংলা জয় করেন... ... ...
- ... ... ...জেরাল্ড ফোর্ড (ভোটারদের দ্বারা) আমেরিকার প্রথম অনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ছিলেন... ... ...
- ... ... হেলেন কেলার একজন অন্ধ, মুক ও বধির চিলেন। ... ... ... ...
- ... ... ... বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন ১২ বছর বয়স পর্যন্ত পড়তে পারতেন না। ... ... ...
- ... ... বিশ্ব বিখ্যাত বাদ্যযন্ত্র শিল্পী লুডউইগ ভ্যান বিটোভেন বধির ছিলেন।
বিস্তারিত তথ্য - প্রবেশদ্বার?
সার্ভার ক্যাশ খালি করুন (Purge server cache)



